Ticketworld.com

Ticketworld.com Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Ticketworld.com, Ticket sales, uttara, Dhaka.
(1)

30/05/2023

কিভাবে ট্রেনের পুরো একটি কোচ রিজার্ভ করবেন? 📣

বছরের প্রায় শেষের দিকে শুরু হয় পিকনিক ও বিয়ের সিজন। আমাদের অনেকেরই তখন মনে হয়-পুরো কোচটি রিজার্ভ করতে পারলে ভালো হতো। রেলওয়ে কিন্তু সেই সুযোগ রেখেছে! তবে তার জন্য আপনাকে অফিশিয়ালি এগোতে হবে এবং অবশ্যই মাসখানেক সময় হাতে রেখে।

প্রথমে, পারিবারিক ভ্রমণ বা অফিশিয়াল ভ্রমণ সেটি জানিয়ে একটি দরখাস্ত প্রস্তুত করুন। আপনার প্রতিষ্ঠানের প্যাডে হতে হবে সেটি। তাতে উল্লেখ থাকতে হবে যে বিষয়গুলোঃ- ট্রেনের নাম ও নম্বর, কবে, কোন শ্রেণির কতটি টিকেট। যিনি টিকেটগুলো কালেক্ট করবেন তার পরিচয় ও মোবাইল নম্বর অবশ্যই উল্লেখ থাকতে হবে তাতে। খুবই সিম্পল একটি এপ্লিকেশন যথেষ্ট। তারপরেও যাদের প্রয়োজন হতে পারে তাদের জন্য আমার এই কপিটি সংযুক্ত করে দিলাম, কিছুটা ঢেকেঢুকে।

এবার কমপক্ষে ১৫-২০ দিন আগে আপনাকে যোগাযোগ করতে হবে যথাযথ কর্তৃপক্ষ বরাবরে। আপনি যদি ঢাকায় থাকেন, তাহলে রেলভবনে দরখাস্তটি জমা দিবেন “এডিশনাল ডিরেক্টর জেনারেল/অপারেশন” বরাবরে। তিনি এটি ফরোয়ার্ড করবেন চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার/পূর্ব অথবা পশ্চিম বরাবরে। তবে আপনি যদি চট্টগ্রাম বা রাজশাহীতে থাকেন, তবে সরাসরি এড্রেস করে জমা দিতে পারবেন সিসিএম/পূর্ব অথবা পশ্চিম অফিসে যথাক্রমে।

আপনি যেখানেই এপ্লিকেশনটি জমা দিন না কেন, এবার বলে দেয়া তারিখ মোতাবেক আপনাকে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে। কারন এবার আপনার জন্য একটি অনুমতিপত্র ইস্যু করা হবে সিসিএম সাহেবের অফিস থেকে এবং আপনাকে সেটি কালেক্ট করতে হবে। সাধারনত সেটির একটি কপি আপনাকে এবং আরেকটি কপি স্টেশন ম্যানেজার বা স্টেশন সুপারিনটেন্ডেন্টদের কাছে পাঠিয়ে দেয়া হয়। সাধারনতঃ কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয়, তবে আপনার অনুরোধে হাতে হাতেও সেটি পাবার সুযোগ রয়েছে।

নির্ধারিত তারিখে সেটি কালেক্ট করে নিয়ে এবার চলে যাবেন রেলস্টেশনে স্টেশন ম্যানেজার/সুপারিনটেন্ডেন্টের কাছে। তার নির্দেশনা আপনাকে অনুসরন করতে হবে। খেয়াল রাখবেন, যিনি টিকেট কালেক্ট করবেন মর্মে এপ্লিকেশনে নাম্বার দিয়েছিলেন, তিনিই যেন উপস্থিত থাকেন তখন। তো আপনি নির্ধারিত দিন ও সময়ে তার নির্দেশিত কাউন্টারে পুরো টাকা জমা দিয়ে আপনার জন্য বরাদ্দকৃত আসনগুলোর বিপরীতে টিকেট সংগ্রহ করবেন।

অন্যান্য দিন আপনি চাহিদার সব কয়টি টিকেটই পাবেন আশা করা যায়, তবে বৃহস্পতিবার ও রবিবার এবং এরকম ছুটির পাল্লা থাকলে রাতের ট্রেনে আপনার ডিমান্ডের সকল টিকেট নাও দেয়া হতে পারে। আমার ক্ষেত্রে যেটা হয়েছিল তা হলো আমি এসি কেবিন কোচ চেয়েছিলাম, কিন্তু আমাকে দেয়া হয়েছিল ননএসি কেবিন কোচ। আমি আবারও বলছি আপনার ক্ষেত্রে সেরকম নাও হতে পারে, এবং এসব ক্ষেত্রে রেলের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত।

সবশেষ অনুরোধ থাকবে, সদলবলে ভ্রমণ করলে দয়া করে কোচের চেয়ার-টেবিলের কোন রকম ক্ষতি করবেন না। কোনো রকম উছশৃঙ্খলতা করে সহযাত্রীদের বিড়ম্বনা তৈরী করবেন না। এটেনডেন্টকে প্রয়োজনীয় সহায়তা করবেন। রাতের ট্রেনের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করবেন।

ধন্যবাদ। নিরাপদ ও আনন্দময় ভ্রমণের জন্য রেলের থেকে বেস্ট আর কিছু হতে পারে না।

সৌজন্যেঃ Shafqat Amin

09/04/2023

সৈয়দপুর থেকে ঢাকা বিমানের সময়সূচী ও টিকিটের মূল্য
________
মাত্র এক ঘণ্টায় সৈয়দপুর থেকে ঢাকায় যাতায়াত করা যায়। সৈয়দপুর থেকে ঢাকা যাওয়ার সবচেয়ে নিরাপদ এবং ভ্রমণযোগ মাধ্যম হলো বিমান। সৈয়দপুর থেকে বিমানে আপনি খুব সহজে ঢাকা যেতে পারেন। সৈয়দপুর থেকে বিমানে ঢাকা যাওয়ার জন্য বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি এয়ারলাইন্স তাদের নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা করে আসছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বিমান বাংলাদেশ, ইউএস-বাংলা, নভোএয়ার উল্লেখযোগ্য। এ ছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি বিমান পরিবহন সংস্থা তাদের ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে।

🔴সৈয়দপুর টু ঢাকা বিমানের টিকিট মূল্য

সৈয়দপুর থেকে ঢাকা বিমানের টিকিট মূল্য আপনি যদি অনলাইনে অনুসন্ধান করে থাকেন। তাহলে এই অংশে আপনি খুব সহজে পাবেন। সৈয়দপুর থেকে ঢাকা বিমানের টিকিট মূল্য বিমান পরিবহন সংস্থা গুলোর আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিমান এয়ারলাইন্স 29 শত টাকা এবং বিমান এয়ারলাইন্স এর ইকোনমি ফ্লেক্সিবল 6200 টাকা। অন্যান্য এয়ারলাইন্সগুলোর টিকিটের মূল্য তুলে ধরা হলো। এখানে উল্লেখ্য যে টিকেটের মূল্য একেক সময় একেক রকম থাকে। এই টিকিটের মূল্য অনেক সময় ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়।

বিমান সংস্থা→সর্বনিম্ন জনপ্রতি ভাড়া→ সর্বোচ্চ জনপ্রতি ভাড়া

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স→২,৯০০ টাকা (সুপার সেভার) →৬,২০০ (ইকোনমি ফ্লেক্সিবল)

নভোএয়ার→২,৭০০ টাকা (স্পেশাল প্রোমো প্যাকেজ) →৮,২০০ ( ফ্লেক্সিবল)

ইউ এস বাংলা এয়ারলাইন্স→৩,২০০ টাকা (প্রমোশনাল ইকনমি)→৭,৭০০ টাকা (রেগুলার ইকনমি)

🔴দৈনিক ঢাকা- সৈয়দপুর ফ্লাইট..

শনিবার ১। বিমান বাংলাদেশ (১ টি ফ্লাইট)
২। নভোএয়ার (৪ টি ফ্লাইট)
৩।ইউ এস বাংলা (৪ টি ফ্লাইট)

রবিবার ১। বিমান বাংলাদেশ (১ টি ফ্লাইট)
২। নভোএয়ার (৪ টি ফ্লাইট)
৩। ইউ এস বাংলা ( ৪ টি ফ্লাইট)

সোমবার ১। বিমান বাংলাদেশ (১ টি ফ্লাইট)
২। নভোএয়ার ( ৪ টি ফ্লাইট)
৩/ ইউ এস বাংলা (৪ টি ফ্লাইট)

মঙ্গলবার ১। বিমান বাংলাদেশ (১ টি ফ্লাইট)
২। নভোএয়ার ( ৪ টি ফ্লাইট)
৩। ইউ এস বাংলা ( ৪ টি ফ্লাইট)

বুধবার ১। বিমান বাংলাদেশ (১ টি ফ্লাইট)
২। নভোএয়ার ( ৪ টি ফ্লাইট)
৩। ইউ এস বাংলা (৪ টি ফ্লাইট)

বৃহস্পতিবার ১। বিমান বাংলাদেশ (১ টি ফ্লাইট)
২। নভোএয়ার ( ৪ টি ফ্লাইট)
৩। ইউ এস বাংলা (৪ টি ফ্লাইট)

শুক্রবার ১। বিমান বাংলাদেশ (১ টি ফ্লাইট)
২। নভোএয়ার ( ৪ টি ফ্লাইট)
৩। ইউ এস বাংলা (৪ টি ফ্লাইট)

🛬ছবিতে সৈয়দপুর বিমানবন্দর🛫

07/04/2023

বাংলাদেশ রেলওয়ে আন্তঃনগর ট্রেনের কোড নাম্বার।।

24/01/2023
23/01/2023

Related Tag:Mofa Saudi Arabia Visa Check Online 2021 !! How To Check Saudi Visa Online Bangla How to check Saudi Arabia Visa Online ।। Easy Way To Visa Chec...

14/07/2022

তাহলে এক্সাইটমেন্ট-এর এই দুনিয়ায় আপনি কবে আসছেন? পুরো ডিসেম্বর মাস জুড়ে জনপ্রতি মাত্র ১২০০ টাকায় মেগা অফারে কিন্তু দিনটা হেব্বি জমবে!

অফারটি চলবে ৩১ ডিসেম্বর, ২০২১ পর্যন্ত!

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন: 01404083821, 01913531613, 01913531474 অথবা ভিজিট করুন https://fantasykingdom.net/product/mega_offer/

19/04/2022

আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর/২০২২ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ের গৃহীত কর্মপরিকল্পনাঃ

১. এবার ঈদের অগ্রিম টিকিট ৫ দিনের হিসেবে আগামী ২৩ এপ্রিল থেকে দেয়া শুরু হবে৷ যথাক্রমে,
২৩ তারিখে ২৭ তারিখের
২৪ তারিখে ২৮ তারিখের
২৫ তারিখে ২৯ তারিখের
২৬ তারিখে ৩০ তারিখের
২৭ তারিখে ১ মে তারিখের

২. উক্ত সময়ে সব রুটের টিকিট কমলাপুর বা বিমানবন্দরে পাওয়া যাবে না। ভির ও চাপ কমাতে রুট অনুযায়ী বিভিন্ন স্থান ভাগ করে দেয়া হয়েছে। তথা,
ক. কমলাপুরে শুধু পশ্চিমাঞ্চলের সব ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাবে। খুলনা, রাজশাহী, রংপুর, নীলফামারি, পঞ্চগড়, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম রুটের সব ট্রেনের টিকিট শুধু মাত্র কমলাপুরেই পাওয়া যাবে।
খ. বিমানবন্দরে শুধু চট্রগ্রাম ও নোয়াখালী রুটের সব ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাবে৷
গ. তেজগাঁও থেকে শুধু ময়মনসিংহ, জামালপুরগামী ও দেওয়ানগঞ্জ রুটের সকল আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাবে৷
ঘ. ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন থেকে শুধুমাত্র মোহনগঞ্জ গামী মোহনগঞ্জ ও হাওর এক্সপ্রেসের টিকিট পাওয়া যাবে৷
ঙ. ফুলবাড়িয়া (পুরাতন রেলওয়ে স্টেশন) থেকে শুধুমাত্র সিলেট ও কিশোরগঞ্জগামী সকল আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাবে।
৩. এবার টিকিট কাটতে গেলে সাথে NID কপি নিতে ভুলবেন না। কারন এবার রেল ভ্রমণ নিরাপদ ও আরামদায়ক করার লক্ষ্যে "টিকিট যার ভ্রমণ তার" শ্লোগানে NID/Birth Certificate ইনফো ব্যাতিত কেউকে টিকিট দেয়া হবে না। সেই সাথে টিকিট হস্তান্তর যোগ্য নয়। আপনার টিকিটে অব্যশই আপনাকে ভ্রমণ করতে হবে। একজনের টিকিটে অন্যকেউ ভ্রমণ করলে অর্থ দন্ড সহ শাস্তির ব্যাবস্থা রয়েছে৷ আর একজন মানুষ সর্বোচ্চ ৪ টিকিট ক্রয় করতে পারবেন। তাই টিকিট কেটে ভ্রমণের ক্ষেত্রেও প্রমান হিসেবে মুল NID বা কপি সাথে রাখবেন।
৫. কাউন্টারের পাশাপাশি ৫০% টিকিট অনলাইনেও পাওয়া যাবে৷ তবে এবার কোন অ্যাপ থেকে টিকিট কাটার সুবিধা থাকছে না। শুধুমাত্র রেলের ই-টিকিট পোর্টাল থেকে অনলাইনে টিকিট কাটা যাবে৷ (https://eticket.railway.gov.bd)
৬. উক্ত সময়ে কাউন্টার থেকে সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৪ টা ও অনলাইনে সকাল ৬ টা থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হবে।
৭. আগামী ২৫ এপ্রিল থেকে সকল আন্তঃনগর ট্রেনের অফ ডে প্রত্যাহার করা হবে। অর্থাৎ ঈদের আগ পর্যন্ত ট্রেন গুলো প্রতিদিনই চলবে।
৮.সকল ট্রেন ঈদের দিন বন্ধ থাকবে। সেই সাথে ঈদ যেহেতু চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল। তাই আগামী ২, ৩ ও ৪ মে তারিখের টিকিট বিক্রি বন্ধ থাকবে। ১ মে চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে উক্ত তারিখের টিকিট বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

৯. সকল আন্তঃনগর ছাড়াও কিছু রুটে ঈদ স্পেশাল/বিশেষ ট্রেন চালাবে বাংলাদেশ রেলওয়ে। রুট গুলো হলো,
ক. "চট্টগ্রাম-চাঁদপুর-চট্টগ্রাম" রুটে ২ টি, চাঁদপুর স্পেশাল ১/২।
খ. "ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ-ঢাকা" রুটে ১টি, দেওয়ানগঞ্জ স্পেশাল।
গ. "খুলনা-ঢাকা-খুলনা" রুটে ১টি, খুলনা স্পেশাল (মৈত্রীর রেক দিয়ে চলনো হবে তাই ফুল রেক এসি কোচ থাকবে)
উক্ত ট্রেন গুলোর মধ্যে শুধু "খুলনা স্পেশাল" আগামী ২৯ এপ্রিল থেকে ঈদের আগের দিন বা ১মে পর্যন্ত চলবে। এবং বাকি চাঁদপুর ও দেওয়ানগঞ্জ স্পেশাল ২৯ এপ্রিল থেকে ১ মে ও ৪ মে থেকে ৮ মে পর্যন্ত চলাচল করবে।
ঘ. ঈদের দিন শুধুমাত্র 'সোলাকিয়া স্পেশাল' নামে ২টি বিশেষ ট্রেন চলাচল করবে।
সোলাকিয়া স্পেশাল-১, ভৈরববাজার-কিশোরগঞ্জ-ভৈরববাজার, রুট দিয়ে।
শোলাকিয়া স্পেশাল-২, 'ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ' রুট দিয়ে চলাচল করবে।

১০. ফিরতি টিকিটঃ
১ মে ৫ মে তারিখের
২ মে ৬ মে তারিখের
৩ মে ৭ মে তারিখের
৪ মে ৮ মে তারিখের।

১১. এবার ঈদ যাত্রায় প্রতিটি আন্তঃনগর ট্রেনে শুধুমাত্র মহিলা ও প্রতিবন্ধী যাত্রীদের জন্য একটি করে স্বতন্ত্র কোচ সংযোজন করা হবে।
১২. প্রতিটি টিকেট বিক্রয় কেন্দ্রে একটি করে মহিলা ও প্রতিবন্ধীদের জন্য কাউন্টার থাকবে।
১৩. ঈদের অগ্রিম টিকিট অফেরৎযোগ্য। অর্থাৎ বিক্রিত টিকিট ফেরৎ নেয়া হবে না।
১৪. স্পেশাল ট্রেনের কোন টিকেট অনলাইনে পাওয়া যাবে না। শুধুমাত্র রুট অনুযায়ী স্টেশন কাউন্টার হতে বিক্রি করা হবে।
১৫. টিকিট কালোবাজারী ঠেকাতে রেলের বিশেষ মনিটরিং টিম, নিরাপত্তা বাহিনী, পুলিশ, আরএনবি, বিজিবি, র‍্যাব সর্বক্ষণিক প্রহরায় থাকবে। এছাড়াও জেলা প্রশাসক এর সহযোগিতায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে।
১৬. বড় স্টেশন গুলোতে যেকোন পরিস্থিতিতে বা ইমারজেন্সিতে তৎক্ষণাৎ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার সুবিধার্থে কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।
১৭. যাত্রীবাহী ট্রেন চলার সুবিধার্থে ঈদের ৩ দিন আগে থেকে অতিপ্রয়োজনীয় কন্টেইনার ও জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন ছাড়া সকল গুডস ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকিবে। সেই সাথে যেকোন দুর্ঘটনা দ্রুত মোকাবেলায় নিজ নিজ অবস্থানে রিলিফট্রেন বা উদ্ধারকারী ট্রেন তৎপর থাকিবে।

ধন্যবাদ।

© Saeed Anowar
ছবি - এনায়েত ধ্রুব (এল এম)

19/04/2022

আপনি কি ইন্ডিয়ার ভেলর / চেন্নাই / দিল্লি / তাজমহল / মুম্বাই / শিমলাতে যাওয়ার জন্য ট্রেনের টিকিট নিয়ে বিস্তারিত জানতে চাচ্ছেন?

যারা ইন্ডিয়া ঘুরতে বা চিকিৎসার জন্য যেতে চান তারা সাধারনত ট্রেনে করেই বেশি সংখ্যক লোক যেতে ইচ্ছুক আর সেটা কলকাতার হাওড়া স্টেশন থেকেই বাংলাদেশের ৮০% লোক যাতায়াত করে বিভিন্ন গন্তব্যের দিকে যেমন হাওড়া টু চেন্নাই, হাওড়া টু দিল্লি, হাওড়া টু আগ্রা, হাওড়া টু গোয়া ইত্যাদি। আসুন জেনে নেই কিভাবে যাবেন এবং ট্রেনের বিস্তারিত আপডেট তথ্য।

ইন্ডিয়ার প্রধান যাতায়াত ব্যবস্থা হচ্ছে ট্রেন। এই ট্রেন দিয়েই ১২৫ কোটি লোকের দেশে বিভিন্ন রাজ্যে যাতায়াত করে। আর তাই ট্রেনের টিকিট নিয়ে চরম বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। আসুন জেনে নেই কোন ট্রেন কখন ছাড়ে, কখন পৌঁছায়, ভাড়া কত ইত্যাদি।

# ট্রেনের গন্তব্য, সময় ও ভাড়া :
কলকাতার হাওড়া এবং শিয়ালদহ স্টেশন থেকে প্রতিদিন ৬০০ এর উপর ট্রেন যাওয়া আসা করে বিভিন্ন রাজ্যের দিকে
যেমন:
১। হাওড়া টু চেন্নাই
২। হাওড়া টু বেংগালুর
৩। হাওড়া টু দিল্লি
৪। হাওড়া টু মুম্বাই
৫। হাওড়া টু নিউ জলপাইগুড়ি (দার্জিলিং)
৬। হাওড়া টু গোয়া
৭। হাওড়া টু আগ্রার তাজমহল
৮। হাওড়া টু শীমলা/মানালি
৯। হাওড়া টু আজমির শরিফ ( রাজস্থান )
১০। হাওড়া টু কাশ্মির

এবং আরো অনেক স্থানে যাওয়া আসা করে। মুলত ইন্ডিয়ানরা এক যায়গা থেকে আর এক যায়গা যেতে ট্রেন ব্যবহার করে থাকে। কারণ ট্রেনের যাতায়াত ব্যবস্থা খুব ভালো এবং ভাড়াও তুলনামূলক কম।

** একটা ট্রেনের সিটের ধরণ :
১। AC ( 1A ) মানে 1 tier
2। AC ( 2A ) 2 tier
৩। AC (3A ) 3 tier
৪। Sleeper

দুরপাল্লা যাওয়ার জন্য একটা ট্রেনের অনেক গুলি বড় বগি থাকে যেমন ২০/২২ টা বগি বা আরো বেশি। আর প্রতিটি ট্রেনের কিছু এসি বগি থাকে যেখানে প্রতি বগিতে ৮ টা করে রুম থাকে। প্রতি রুমে ৮ করে সিট থাকে যদি সিটের ধরণ 3A হয়ে থাকে। 3A তে তিনটি বগি যেমন বগি B1, B2, B3 আর প্রতিটি সিটে আপনি বসে, শুয়ে আরাম করে যেতে পারবেন যেহেতু লং জার্নি তাই ট্রেনের সিটের ব্যবস্থাও খুব সুন্দর। প্রতিটি সিটের সাথে বালিশ, চাদর থাকে যাতে ঘুমানোর সময় ব্যবহার করতে পারেন।

এখানে উপর নিচ করে ৩ টা করে মোট ৬ টা সিট এবং পাশে উপর নিচ করে ২ টা মোট ৮ টি সিট থাকে। আর চলাচলের জন্য ২ ফুটের মত ফাকা জায়গা থাকে। মানে ওই রুমে ওই ৮ জনের বেশি থাকতে পারবে না। প্রতিজনের আলাদা আলাদা সিট। এসি সিটের ভাড়া বেশি হয়ে থাকে।

আর যদি সিটের ধরণ 2A হয় তাহলে প্রতি রুমে ৪ টা করে সিট থাকে আর এক রুম থেকে আর এক রুম দেখা যায় না কারণ পরদা দিয়ে ঢাকা থাকে। সিট থাকে উপর ও নিচ সিস্টেমে অর্থাৎ উপরে পাশাপাশি দুইটা এবং নিচে পাশাপাশি দুইটা মাঝখানে ২ ফুটের মতো ফাকা থাকে নিজেদের চলাচলের জন্য।

আর সিটের ধরণ 1A হচ্ছে একদম প্রথম শ্রেণী। চরম ভি আই পি সিস্টেম। একবার গেলেই বুঝবেন, ট্রেনেও এতো VIP ব্যবস্থা থাকতে পারে।

আপনার মোবাইল বা ল্যাপ্টপে চারজ ও দিতে পারবেন। প্রতি রুমে সেই ব্যবস্থা করা থাকে তবে থ্রি প্লাগ নিয়ে গেলে আপনার জন্য বেটার বা মাল্টিপ্লাগ।

আর নন এসি যে বগি গুলো সেগুলোকে স্লিপার( Sleeper) বলা হয়ে থাকে মানে S1, S2, S3, S4 বগি নামে পরিচিত। এই বগির যে সিট তাতেও আপনি শুয়ে, বসে, আরামে যেতে পারবেন কিন্তু এসি নেই। আর আপনার ব্যাগ বা লাগেজ আপনার ওই রুমের সিটের নিচে রাখবেন। কোন সমস্যা তেমন হয়না, তারপর ও সাবধান রাখবেন। স্লিপারের সিটের ভাড়া কম।

** টিকিটের দাম:
এক এক রুটের ভাড়া এক এক রকম হয়ে থাকে এখানে আমরা হাওড়া টু চেন্নাই ও অন্যান্য রাজ্যে যাওয়ার ভাড়া নিয়ে বিস্তারিত লিখছি ( ১৮/০৩/২০১৭ ইং তারিখ পর্যন্ত আপডেট তথ্য)। সাধারনত এই ভাড়াই ফিক্সড থাকে তবে ২ বছর অন্তর অন্তর সামান্য ভাড়া বাড়ে তবে এই ভাড়া ২০১৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত থাকবে নিশ্চিত।

১। AC (1A) ---- ৪৩৫০ রুপির মত প্রতি টিকিট তবে সেটা General প্রাইস ক্যাটাগরিতে মানে আপনি তিন সপ্তাহ বা ৩০ দিন পরে যাবেন কিন্তু আজ টিকিট কেটে রাখতে চাচ্ছেন সেক্ষেত্রে এই প্রাইস।

আর একটা ক্যাটাগরি আছে সেটা হলো Tatkal ক্যাটাগরি। এই ক্যাটাগরিতে টিকিট ম্যাক্সিমাম সময় পাওয়া ইজি। Tatkal ক্যাটাগরি মানে হচ্ছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেতে চান সেক্ষেত্রে একদিন আগেই কাটা সম্ভব তবে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই যেতে হবে।

Tatkal ক্যাটাগরিতে টিকিটের দাম একটু বেশি হয়ে থাকে। ৩০০/ ৪০০ রুপি এক্সট্রা আ্যড হবে যেহেতু ইমারজেন্সি। আর বাংলাদেশের ৯০% মানুষ এই সিস্টেমে টিকিট পেয়ে থাকে।

২। AC (2A) -- ২৫৪০ রুপি করে প্রতি টিকিট।
৩। AC (3A) -- ১৭৪৫ রুপি করে
৪। AC (Slepper) -- ৬৬৫ রুপি করে
কিন্তু Tatkal এ কাটলে একটু বেশি নিবে। তবে বাংলাদেশ থেকে যারা ইন্ডিয়া যায় তারা ততকালেই বেশি টিকিট পেয়ে থাকে। এটা হচ্ছে ইমারজেন্সি সিস্টেম।

# # আসুন কিছু ট্রেনের সময় ও ভাড়া তুলে ধরি:
------------------------------------------------------------------
আপনি যেহেতু নতুন তাই কিছুই জানার তেমন কথা না। টিকিট হলেই হলো সে আপনি স্লিপারে বা এসি যাতে যেতে চান। তারপর ও জেনে রাখা ভালো:

১। গন্তব্য Howra station to Chennai:

ট্রেনের নাম : কলকাতা চেন্নাই মেইল
ছাড়ার সময়: রাত ১১:৪৫ মিনিট বাজার সাথে সাথে ইঞ্জিন চালু হবে আর সাথে সাথে ট্রেন ও চালু হয়ে যাবে। কোন দেরি হবে না যদিনা প্রাকৃতিক সমস্যা না হয়ে থাকে।
পৌছাবে: ২৮ ঘণ্টা ৫ মিনিটে।
( রাত ৩:৫০ মিনিটে )

ভাড়ার তালিকা:
এসি (1A) = ৪৩৬৫ রুপি
এসি ( 2A)= ২৫৪০ রুপি (Tatkal = ৩০৬৫ rupee)
এসি (3A) = ১৭৪৫ রুপি (Tatkal price = ২১০৫ rupee)
স্লিপার = ৬৬৫ রুপি (Tatkal price = ৮৪৫ rupee)

# ট্রেনের নাম: Coromondal express
ছাড়ার টাইম: দুপুর ২:৩০ মিনিটে
পৌছাবে = ২৬ ঘণ্টা ৫ মিনিটে

টিকিটের দাম: ৯৮% একই

এরকম আরো ৩/৪ টা ট্রেন ছেড়ে যায় প্রতিদিন শুধু চেন্নাইতে। তারমানে প্রতিদিন হাওড়া থেকে চেন্নাইতে ৫/৬ টা ট্রেন যাওয়া আসা করে।
.......................................................

২। গন্তব্য Howra station to Shimla

ট্রেনের নাম : Kalka Mail
ছাড়ার সময়: রাত 7: 40 মিনিট বাজার সাথে সাথে ইঞ্জিন চালু হবে আর সাথে সাথে ট্রেন ও চালু হয়ে যাবে। প্রাকৃতিক সমস্যা ছাড়া দেরি করে না।
পৌছাবে: ৩২ ঘণ্টা মিনিটে।
( রাত ৪:৩০ মিনিটে )

ভাড়ার তালিকা:
এসি (1A) = 4500 রুপি
এসি ( 2A)= ২615 রুপি (Tatkal = 3010 rupee)
এসি (3A) = 1795 রুপি (Tatkal price = 2210 rupee)
স্লিপার = 680 রুপি (Tatkal price = 870 rupee) ..................................................

৩। গন্তব্য Sealdah station to Delhi

ট্রেনের নাম :শিয়ালদাহ রাজধানি এক্সপ্রেস
ছাড়ার সময়: বিকেল ৪:৫০ মিনিট
পৌছাবে: ১৭ ঘণ্টা ৩৫ মিনিটে।
( সকাল ১০:২৫মিনিটে )

ভাড়ার তালিকা:
এসি (1A) = ৪৮৭৫ রুপি
এসি ( 2A)= ৪১৮৫ রুপি (Tatkal = ৪৩৫০ rupee)
এসি (3A) = ২৮০৫ রুপি (Tatkal = ২৯৮০ rupee)
স্লিপার = ৭৩০ রুপি (Tatkal = ৯৩০ rupee) .............................................

৪। গন্তব্য Sealdah JN to Agra fort ( তাজমহল )

ট্রেনের নাম: Sealdah Ajmer express
ছাড়ার সময়: রাত ১১:০৫ মিনিটে
পৌঁছাবে: সন্ধ্যা ৬:৩৫ মিনিটে

ভাড়ার তালিকা:
এসি (1A) = ৪১৫০ রুপি
এসি ( 2A)= ২১৪০ রুপি (Tatkal = ২৫৫০ rupee)
এসি (3A) = ১৪৮০ রুপি (Tatkal = ১৯০০ rupee)
স্লিপার = ৫৬৫ রুপি (Tatkal = ৭১৫ rupee) ............................................

৫। গন্তব্য Howra JN to Vellore ( Katpadi )

ট্রেনের নাম: Kolkata Mysore express
ছাড়ার সময়:বিকেল ৪:১০ মিনিটে
পৌঁছাবে: রাত ১:৫৫ মিনিটে
মোট সময় লাগবে: ২৮ ঘণ্টা
নামতে হবে: Katpadi ( কাটপাডি স্টেশন ) তারপর একটা অটো নিয়ে Vellore CMC Hospital, সময় লাগবে ৩৫/৪৫ মিনিটস।

ভাড়ার তালিকা:
এসি (1A) = ৪৩৫০ রুপি
এসি ( 2A)= ২৫৯০ রুপি (Tatkal = ২৯৮৫ rupee)
এসি (3A) = ১৭৭৫ রুপি (Tatkal = ২১৩৫ rupee)
স্লিপার = ৬৭৫ রুপি (Tatkal = ৮৬৫ rupee)

----------------------------------------------------

৬। গন্তব্য Sealdah to New Jalpaiguri (Darjeling)

ট্রেনের নাম: Sotabdi express
ছাড়ার সময়: দুপুর ২:১৫ মিনিটে
পৌছাবে: রাত ১০:২৫ মিনিটে
সময় লাগবে: ৮ ঘণ্টা ১৫ মিনিট

ভাড়ার তালিকা:
এসি (1A) = ২১৮৫ রুপি
CC = ১৫২৫ রুপি

ট্রেনের নাম: Kachankannya (কাঞ্চনকন্যা)
ছাড়ার সময়: রাত ৮ টা ৩০ মিনিটে
পৌঁছাবে: সকাল ৭:৩০ মিনিটে
সময় লাগবে: ১১ ঘণ্টার মত

ভাড়ার তালিকা:
এসি (2A) = ১২৩০ রুপি (তৎকাল ১৬৫০ রুপি )
এসি (3A) = ৮৬০ রুপি (তৎকাল ১১৭০ রুপি )
স্লিপার = ৩১৫ রুপি (তৎকাল ৪১৫ রুপি )

ট্রেনের নাম: Kachanjanga express ( কাঞ্চনজংগা)
ছাড়ার সময়: সকাল ৬ টা ৩৫ মিনিটে
পৌঁছাবে: সকাল ৭:২৫ মিনিটে
সময় লাগবে: ১২ ঘণ্টা ৫০ মিনিট

ভাড়ার তালিকা:
এসি (2A) = ১২৩০ রুপি (তৎকাল ১৬৫০ রুপি )
এসি (3A) = ৮৬০ রুপি (তৎকাল ১১৭০ রুপি )
স্লিপার = ৩১৫ রুপি (তৎকাল ৪১৫ রুপি )................................................

৭। গন্তব্য Dhaka to Kolkata

ট্রেনের নাম: Maitree express
ছাড়ার সময়: সকাল ৮:১০ মিনিটে
পৌঁছাবে: সন্ধ্যা ৭:১০ মিনিটে
সময় লাগবে = ১১ ঘণ্টার মতো
কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ছাড়বে সঠিক সময়ে।

ভাড়ার তালিকা:
চেয়ার = ৬৬০ টাকা
এসি চেয়ার = ১১৩৩ টাকা

----------------------------------------------------------

৮। গন্তব্য Howra to Bangalore station

ট্রেনের নাম: Kolkata Bangalore AC express
ছাড়ার সময়: সকাল ১০:৫৫ মিনিটে
পৌঁছাবে: বিকেল ৪ টায়
সময় লাগবে: ২৯ ঘণ্টা ৫ মিনিট

ভাড়ার তালিকা:
এসি 1A: ৪৮৯৫ রুপি
এসি 2A: ২৮৪০ রুপি
এসি 3A : ১৯৪৫ রুপি ( Tatkal: ২৩৬০ রুপি )

ট্রেনের নাম: Kolkata Bangalore express
ছাড়ার সময়: রাত ৮:৩৫ মিনিটে
পৌঁছাবে: সকাল ৭ টা ১৫ মিনিটে
সময় লাগবে: ৩৪ ঘণ্টা ৪০ মিনিট

ভাড়ার তালিকা:
স্লিপার: ৭৩০ রুপি (তৎকাল ৯৩০ রুপি )
এসি 2A: ২৮১৫ রুপি (তৎকাল ৩৩৩০ রুপি )
এসি 3A : ১৯২৫ রুপি ( Tatkal: ২৩৪০ রুপি )
...................................

৯। গন্তব্য Howra JN to Mumbai

ট্রেনের নাম: Gitanjali express
ছাড়ার সময়: দুপুর ১টা ৫০ মিনিটে
পৌঁছাবে: রাত ৯ টা ২০ মিনিটে
সময় লাগবে: ৩১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট

ভাড়ার তালিকা:
স্লিপার: ৭২৫ রুপি (তৎকাল ৯২৫ রুপি )
এসি 2A: ২৭৯০ রুপি (তৎকাল ৩২০০ রুপি )
এসি 3A : ১৯১০ রুপি ( Tatkal: ২৩২৫ রুপি )

ট্রেনের নাম: Kolkata Mumbai Mail
ছাড়ার সময়: রাত ৮ টা ১৫ মিনিটে
পৌঁছাবে: ভোর ৫ টা ২০ মিনিটে
সময় লাগবে: ৩৩ ঘণ্টা ৫ মিনিট

ভাড়ার তালিকা:
স্লিপার: ৭২৫ রুপি (তৎকাল ৯২৫ রুপি )
এসি 2A: ২৭৯০ রুপি (তৎকাল ৩২০০ রুপি )
এসি 3A : ১৯১০ রুপি ( Tatkal: ২৩২৫ রুপি )
এসি 1A : ৪৮৫০ রুপি ........................................

১০। গন্তব্য Howra JN to Goa Beach

ট্রেনের নাম: Amravathi express
ছাড়ার সময়: রাত ১১টা ৩০ মিনিটে
পৌঁছাবে: বিকেল ৩ টা ৫ মিনিটে
সময় লাগবে: ৪০ ঘণ্টা ৩০ মিনিট

ভাড়ার তালিকা:
স্লিপার: ৭৪০ রুপি (তৎকাল ৯৪০ রুপি )
এসি 2A: ২৯১৫ রুপি (তৎকাল ৩৪৩০ রুপি )
এসি 3A : ১৯৭০ রুপি ( Tatkal: ২৩৯০ রুপি )

১১। গন্তব্য Chennai central to Agra (তাজমহল)

ট্রেনের নাম: Nizamuddin Garib Rath
ছাড়ার সময়: ভোর ৬ টা ১০ মিনিটে
পৌঁছাবে: সকাল ৭ টা ৫৫ মিনিটে
সময় লাগবে: ২৫ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট

ভাড়ার তালিকা:
3A (এসি): ১২৬৫ রুপি (Tatkal: ১৪২৫ রুপি)

যদি General এ পাওয়া যায় তাহলে প্রতি টিকিটের এই প্রাইস কিন্তু না পাওয়া গেলে Tatkal এ কিনতে হবে সেক্ষেত্রে টিকিটের ধরণ অনুযায়ী কিছু বেশি হবে যা পাশেই দিয়ে দিয়েছি। এটা ইন্ডিয়ার রেলওয়ে রুলস। টিকিটে সরাসরি দাম শো করবে।

বাংলাদেশ থেকে যখন কেউ ট্রেনের টিকিট কাটতে চান তখন ই ঝামেলা টা শুরু হয়ে থাকে কারণ ১২৫ কোটি লোকের দেশে টিকিট পাওয়া খুব কঠিন আর তাই আপনাকে প্রতি টিকিটের জন্য ৫০০/৭০০ টাকা বেশি দিতে হয়। কারণ এজেন্ট ছাড়া টিকিট পাওয়া খুব কঠিন আর যদি নিজের মাস্টার কার্ড থাকে তাহলে সম্ভব তাও অনেক প্যারা।

উপরের গুলো দূর পাল্লার ট্রেনের সিটের ধরণ যেমন হাওড়া টু দিল্লি, হাওড়া টু চেন্নাই ইত্যাদি।

দূর পাল্লার ট্রেন গুলো সাধারনত সন্ধ্যায় ও রাতে ছেড়ে যায়। কিছু ট্রেন দুপুরে ছাড়ে তবে তার পরিমান খুব ই কম।

ট্রেন বা টিকিট সম্পর্কে কিছু জিজ্ঞাসা বা জানার থাকলে কমেন্টস বা মেসেস করে জানাতে পারেন, সঠিক তথ্য দেওয়ার চেস্টা করবো। আর আমরা আপনার ঘরে টিকিট পৌঁছে দিব অথবা ইমেইলে পাঠিয়ে দিব।

আর টিকিট নিশ্চিত করতে মিনিমাম ৫ দিন আগে আপনাকে অগ্রীম টাকা দিতে হবে। আপনার টাকা দেওয়ার পর আপনার মোবাইল নং, টাকার পরিমাণ এবং ট্রাঞ্জাকশন নম্বর আমাদের মেসেস করে পাঠিয়ে দিবেন। আপনি আপনার টিকিট যথা সময়ে পেয়ে যাবেন।

© Collected from Respective Owner

23/11/2021

Address

Uttara
Dhaka
1230

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ticketworld.com posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category