Authentic জীবন

Authentic জীবন Eat Authentic,Be Authentic Eat Authentic
Wear Authentic
Be Authentic

হেলদি ইটিং বা স্বাস্থ্যকর খাবারের অভ্যাস গড়ে তোলা আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্য ও সুস্থ জীবনযাত্রার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্...
02/02/2025

হেলদি ইটিং বা স্বাস্থ্যকর খাবারের অভ্যাস গড়ে তোলা আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্য ও সুস্থ জীবনযাত্রার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এখানে ৪টি সহজ টিপস দেয়া হলো, যা আপনাকে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে সাহায্য করবে:

১. বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার খান
একটি সুষম খাবারের পরিকল্পনা তৈরি করুন যাতে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান থাকে, যেমন ফল, শাক-সবজি, প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর চর্বি, এবং পূর্ণ শস্য। এটি আপনার শরীরের সব পুষ্টি চাহিদা পূরণ করবে এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হবে।

২. প্রাকৃতিক খাবার বেছে নিন
প্যাকেটজাত বা প্রক্রিয়াজাত খাবারের পরিবর্তে প্রাকৃতিক, খাঁটি এবং তাজা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে কৃত্রিম রাসায়নিক, চিনি, বা অতিরিক্ত স্যাচুরেটেড ফ্যাট কম থাকবে, যা আপনার শরীরের জন্য ভাল।

৩. পানি পান করুন
স্বাস্থ্যকর খাবারের সঙ্গে পর্যাপ্ত পানি পান করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। পানি আপনার শরীরের হাইড্রেশন বজায় রাখতে সহায়ক এবং হজমে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

৪. পরিমাণে খাবার খান
খাবারের পরিমাণের দিকে মনোযোগ দিন। অতিরিক্ত খাবার খাওয়া বা ওভারইটিং শরীরে অপ্রয়োজনীয় ক্যালোরি জমাতে পারে এবং এটি ওজন বাড়াতে পারে। সঠিক পরিমাণে খাবার খাওয়া আপনাকে স্বাস্থ্যকরভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে।

এই টিপসগুলো অনুসরণ করে আপনি স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে পারবেন, যা দীর্ঘমেয়াদে আপনার শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাবে।

অথেন্টিক খাবার আপনার স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ এটি খাঁটি, নির্ভেজাল, এবং পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ উপাদ...
01/02/2025

অথেন্টিক খাবার আপনার স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ এটি খাঁটি, নির্ভেজাল, এবং পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ উপাদান দিয়ে তৈরি। নিচে এটি কীভাবে আপনার স্বাস্থ্য রক্ষা করে তার কিছু দিক তুলে ধরা হলো:

১. পুষ্টির ভারসাম্য বজায় রাখা
অথেন্টিক খাবারে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহৃত হয়, যা ভিটামিন, খনিজ, প্রোটিন, এবং অন্যান্য পুষ্টিগুণে ভরপুর। এগুলো শরীরের দৈনন্দিন পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করে।

২. কৃত্রিম রাসায়নিক থেকে মুক্ত
এতে কোনো কৃত্রিম প্রিজারভেটিভ, রঙ বা ফ্লেভার ব্যবহার করা হয় না, যা শরীরের টক্সিন জমা হওয়ার ঝুঁকি কমায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

৩. হজম প্রক্রিয়ার উন্নতি
অথেন্টিক খাবার সাধারণত সহজপাচ্য হয় এবং প্রাকৃতিক উপাদানের কারণে হজম প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে। এটি গ্যাস, বদহজম এবং পেটের অন্যান্য সমস্যার ঝুঁকি কমায়।

৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
অথেন্টিক খাবারে থাকা পুষ্টি উপাদান, যেমন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও প্রাকৃতিক ভিটামিন, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটি ঠান্ডা-কাশি থেকে শুরু করে দীর্ঘমেয়াদি রোগের বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেয়।

৫. মোট স্বাস্থ্যবান জীবনধারা
খাঁটি এবং নিরাপদ খাবার আপনার শরীরে শক্তি বাড়ায়, মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে, এবং স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে।

৬. দীর্ঘমেয়াদী রোগের ঝুঁকি কমায়
নন-অথেন্টিক খাবারে থাকা কৃত্রিম রাসায়নিক, ট্রান্স ফ্যাট, এবং অতিরিক্ত চিনি বা লবণ দীর্ঘমেয়াদে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং হৃদরোগের কারণ হতে পারে। অথচ অথেন্টিক খাবার এই ঝুঁকি থেকে মুক্ত।

৭. প্রাকৃতিক উপাদানের উপকারিতা
অথেন্টিক খাবারে ব্যবহৃত উপাদান যেমন স্থানীয় শস্য, মৌসুমি ফল ও সবজি, এবং প্রাকৃতিক প্রোটিন শরীরের কোষ পুনর্গঠন ও শক্তি উৎপাদনে কার্যকর ভূমিকা রাখে।

৮. মনের স্বস্তি প্রদান
খাঁটি খাবার খাওয়ার সময় আপনি নিশ্চিত থাকেন যে এতে কোনো ক্ষতিকর উপাদান নেই। এটি মানসিকভাবে শান্তি দেয় এবং খাদ্যাভ্যাসের প্রতি আস্থা বাড়ায়।

অথেন্টিক খাবার শুধু আপনার শরীরকে রোগমুক্ত রাখে না, এটি আপনাকে সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্যবান, উদ্যমী এবং সুখী জীবনযাপন করতে সহায়তা করে।

অথেন্টিক (Authentic) এবং নন-অথেন্টিক (Non-Authentic) খাবারের মধ্যে পার্থক্য মূলত প্রস্তুত প্রণালী, উপাদান, এবং গুণগত মান...
31/01/2025

অথেন্টিক (Authentic) এবং নন-অথেন্টিক (Non-Authentic) খাবারের মধ্যে পার্থক্য মূলত প্রস্তুত প্রণালী, উপাদান, এবং গুণগত মানের উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়। এখানে তাদের প্রধান পার্থক্যগুলো তুলে ধরা হলো:

১. উপাদানের মান
অথেন্টিক ফুড:
প্রাকৃতিক, খাঁটি, এবং নির্ভেজাল উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। এতে কোনো কৃত্রিম প্রিজারভেটিভ, রঙ, বা ফ্লেভার মেশানো হয় না।
নন-অথেন্টিক ফুড:
কৃত্রিম রাসায়নিক, ভেজাল বা কম মানের উপাদান ব্যবহার করা হয়, যা খাবারের গুণগত মান কমিয়ে দেয়।

২. স্বাদ ও গুণাগুণ
অথেন্টিক ফুড:
খাবারের প্রকৃত স্বাদ ও গুণাগুণ অক্ষুণ্ণ থাকে, কারণ এটি ঐতিহ্যবাহী রেসিপি এবং প্রকৃত উপাদান দিয়ে তৈরি।
নন-অথেন্টিক ফুড:
এতে কৃত্রিম ফ্লেভার বা রং ব্যবহার করে খাবারের চেহারা বা স্বাদ আকর্ষণীয় করা হয়, যা প্রাকৃতিক স্বাদের কাছাকাছি হলেও সত্যিকারের গুণাগুণ অনুপস্থিত।

৩. প্রস্তুত প্রণালী
অথেন্টিক ফুড:
ঐতিহ্যবাহী ও সঠিক পদ্ধতিতে তৈরি করা হয়, যা সময়সাপেক্ষ হতে পারে।
নন-অথেন্টিক ফুড:
দ্রুত উৎপাদনের জন্য প্রক্রিয়াজাত এবং সহজ উপায়ে তৈরি করা হয়, যা কখনও কখনও স্বাস্থ্যকর নয়।

৪. স্বাস্থ্যগত প্রভাব
অথেন্টিক ফুড:
স্বাস্থ্যকর, নিরাপদ এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর। এটি রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।
নন-অথেন্টিক ফুড:
এতে ব্যবহৃত রাসায়নিক ও ভেজাল উপাদান শরীরের জন্য ক্ষতিকর এবং দীর্ঘমেয়াদে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।

৫. দাম ও মানের সম্পর্ক
অথেন্টিক ফুড:
তুলনামূলকভাবে দামি হতে পারে, কারণ এতে উচ্চমানের উপাদান ও সময় লাগে।
নন-অথেন্টিক ফুড:
তুলনামূলক সস্তা হয়, কিন্তু গুণগত মান কম।

৬. সাংস্কৃতিক সংযোগ
অথেন্টিক ফুড:
একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির পরিচায়ক।
নন-অথেন্টিক ফুড:
আসল সংস্কৃতি বা ঐতিহ্যকে পুরোপুরি প্রতিফলিত করে না এবং প্রায়ই পরিবর্তিত বা প্রক্রিয়াজাত হয়।

অথেন্টিক ফুড হলো খাঁটি, পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যবান জীবনের জন্য আদর্শ, যেখানে নন-অথেন্টিক ফুড মূলত কম খরচে এবং সহজলভ্যতার জন্য তৈরি হয়। অথচ নন-অথেন্টিক খাবার দীর্ঘমেয়াদে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

অথেন্টিক ফুড (Authentic Food) বা খাঁটি খাবার সবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি খাবারের গুণগত মান, নিরাপত্তা এবং সাংস্কৃতি...
30/01/2025

অথেন্টিক ফুড (Authentic Food) বা খাঁটি খাবার সবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি খাবারের গুণগত মান, নিরাপত্তা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সাথে সম্পর্কিত। এর কিছু মূল কারণ হলো:

১. স্বাস্থ্য রক্ষা ও পুষ্টি নিশ্চিত করা
অথেন্টিক ফুড প্রাকৃতিক উপাদান ও ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিতে প্রস্তুত করা হয়। এতে কোনো ভেজাল বা ক্ষতিকর রাসায়নিক মেশানো হয় না, যা শরীরের জন্য নিরাপদ ও পুষ্টিকর।

২. স্বাদ ও মান বজায় রাখা
খাঁটি খাবারে প্রাকৃতিক স্বাদ ও গুণাগুণ থাকে, যা প্রক্রিয়াজাত বা ভেজালযুক্ত খাবারের তুলনায় অনেক বেশি সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর।

৩. রোগ প্রতিরোধে সহায়ক
অথেন্টিক ফুডে প্রাকৃতিক উপাদানের কারণে শরীরে বিষাক্ত পদার্থ জমার ঝুঁকি কমে। এটি হজমে সাহায্য করে এবং দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি কমায়।

৪. সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ
খাঁটি খাবার আমাদের খাদ্যসংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি স্থানীয় রেসিপি এবং খাদ্যাভ্যাস সংরক্ষণে সহায়ক।

৫. পরিবেশবান্ধব
অথেন্টিক ফুড সাধারণত প্রাকৃতিক ও স্থানীয় উপাদান থেকে তৈরি হয়, যা পরিবেশের উপর কম নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

৬. বিশ্বাস ও স্বচ্ছতা
খাঁটি খাবার খাওয়ার সময় ভোক্তারা নিশ্চিত হতে পারেন যে তারা যা খাচ্ছেন তা নির্ভেজাল ও মানসম্পন্ন। এটি মানসিক স্বস্তি দেয় এবং খাদ্যের প্রতি আস্থা বাড়ায়।

৭. দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য বিনিয়োগ
অথেন্টিক ফুডে অপ্রয়োজনীয় প্রিজারভেটিভ, কৃত্রিম রং বা ফ্লেভার থাকে না, যা দীর্ঘমেয়াদে স্বাস্থ্যবান ও রোগমুক্ত জীবনযাপন নিশ্চিত করে।

অথেন্টিক ফুডের গুরুত্ব শুধু স্বাস্থ্য নয়, বরং এটি খাদ্যের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করে এবং জীবনের গুণগত মান উন্নত করতে সাহায্য করে।

Authentic জীবন এর একমাত্র লক্ষ্য আপনাদের কে স্বাস্থ্যকর এবং খাঁটি পণ্য সরবরাহ করা😊💝
29/01/2025

Authentic জীবন এর একমাত্র লক্ষ্য আপনাদের কে স্বাস্থ্যকর এবং খাঁটি পণ্য সরবরাহ করা😊💝

শীতের ৫ পিঠা১। মালাই গুড়ের ভাপা পিঠা২। ঝিনুক বা খেজুর পিঠা৩। পাটিসাপটা পিঠা৪। ভাপা পুলি পিঠা৫। নকশি পিঠা
30/11/2024

শীতের ৫ পিঠা

১। মালাই গুড়ের ভাপা পিঠা
২। ঝিনুক বা খেজুর পিঠা
৩। পাটিসাপটা পিঠা
৪। ভাপা পুলি পিঠা
৫। নকশি পিঠা

শীতে কেন খাবেন খেজুরের গুড়?শীত আসছে। সেই সঙ্গে আসছে খেজুর গুড়ের মৌসুমও। কম বেশি সবার কাছেই এ গুড় অনেক পছন্দের। নানা ধরনে...
28/11/2024

শীতে কেন খাবেন খেজুরের গুড়?

শীত আসছে। সেই সঙ্গে আসছে খেজুর গুড়ের মৌসুমও। কম বেশি সবার কাছেই এ গুড় অনেক পছন্দের। নানা ধরনের পিঠা কিংবা মিষ্টিজাতীয় কোনো খাবার বানাতে এ গুড়ের কথা নতুন করে বলার কিছু নেই। কিন্তু আপনি কি জানেন, শীতের এ গুড় নিয়মিত ১ চামচ খেলে শরীরে কেমন পরিবর্তন আসে?

পুষ্টিবিদরা বলছেন, চিনির চেয়ে গুড় খাওয়া অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। আর নানা ধরনের গুড়ের মধ্যে খেজুর গুড়ের পুষ্টি অনেক বেশিই বলা যায়।

খেজুর গুড়ে রয়েছে ফসফরাস, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়ামজাতীয় খনিজ উপাদান। যারা নিয়মিত এক চামচ গুড় খান, তারা পাবেন খেজুর গুড়ের নানান উপকারিতা।

খেজুর গুড় ওজন কমাতে দারুণ কাজ করে। যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে, তারা নিয়মিত ডায়েটে রাখতে পারেন এক চামচ খেজুর গুড়।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, খেজুর গুড় কোল্ড অ্যালার্জি থেকে অনেকটাই আপনাকে দূরে রাখে। রক্তাল্পতায় ভুগলেও খেতে পারেন খেজুর গুড়। কারণ, এই গুড় শরীরে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও খেতে পারেন এই গুড়।

কাবোহাইড্রেট, আয়রন কিংবা গ্লুকোজের ঘাটতি হলেও খেজুরের গুড় শরীরে ভালো কাজ করে। গুড়ে থাকা প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট কাজে লাগাতে পারেন সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও। কেন না, এই গুড় ত্বক সতেজ রাখে, পাশাপাশি ব্রণ হওয়ার প্রবণতা কমায়।

শীতে শরীর গরম রাখতে কিংবা সর্দি-কাশি ও জ্বরের মতো রোগ থেকেও নিজেকে দূরে রাখতে খেতে পারেন খেজুরের গুড়।

তবে খেয়াল রাখবেন, একমাত্র খাটি গুড় থেকেই এসব উপকারিতা আপনি পাবেন। ভেজাল গুড় খেলে শরীরে উপকারিতার চেয়ে অপকারিতাই বেশি বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

শীতে কেমন হবে জীবনধারাশীতে আরামদায়ক উষ্ণতা চাই। হিম হাওয়া যখন বয়ে যায়, তখন আটকে রাখুন জানালা-দরজা। আরামদায়ক শীতের প...
27/11/2024

শীতে কেমন হবে জীবনধারা

শীতে আরামদায়ক উষ্ণতা চাই। হিম হাওয়া যখন বয়ে যায়, তখন আটকে রাখুন জানালা-দরজা। আরামদায়ক শীতের পোশাক পরতে হবে। প্রয়োজনে হাতমোজা, কানটুপি—সবই পরতে হবে। তবে খুব আঁটসাঁট পোশাক না পরা ভালো। এমন শীতপোশাক পরে বাইরে যাওয়া উচিত, প্রয়োজনে যেটি সহজে খুলে রাখা যাবে। নিত্যব্যবহারের জন্য উষ্ণ পানি রাখতে পারেন। এমনটি জানালেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মতলেবুর রহমান। শীতের জীবনধারা বিষয়ে তাঁর আরও পরামর্শ—

• শীতে নানা শাকসবজি ফলে। পুষ্টিগুণে ভরপুর এসব শাকসবজি খান প্রচুর পরিমাণে। ফলমূলও খেতে হবে।

• শীতে তৃষ্ণা অনুভূত হয় কম। তৃষ্ণা না পেলেও পানি খেতে হবে পর্যাপ্ত।

• গোসল করতে আলসেমি লাগলেও রোজকার ধুলাময়লা পরিষ্কার করতে গোসলের বিকল্প নেই। তবে শিশু ও বয়োজ্যেষ্ঠদের ক্ষেত্রে এ নিয়ম প্রযোজ্য নয়

• ত্বকের সুস্থতায় নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে।

• বিদ্যুৎ, গ্যাস, আগুন ও উষ্ণ পানি থেকে দুর্ঘটনার ভয় থাকে। তাই সতর্কতার সঙ্গে এগুলো ব্যবহার করুন। বিশেষত শিশু, বয়োবৃদ্ধ ব্যক্তি এবং পোষা প্রাণী যাতে দুর্ঘটনার শিকার না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখুন।

• সূর্যের দেখা মিললে রোদে থাকুন খানিকক্ষণ।

• রুমহিটার রাখতে পারেন।

• ঘরের মেঝেতে বিছিয়ে দিতে পারেন শতরঞ্জি।

• শরীরচর্চার অভ্যাস শীতেও অব্যাহত রাখুন।

শীতে যে ৫ কাজ না করলে ত্বক ভালো থাকে😊১। গরম পানিতে গোসল২। ত্বক অতিরিক্ত পরিষ্কার করা৩। পানি কম পান করা৪। অতি মাত্রায় এক্...
26/11/2024

শীতে যে ৫ কাজ না করলে ত্বক ভালো থাকে😊

১। গরম পানিতে গোসল

২। ত্বক অতিরিক্ত পরিষ্কার করা

৩। পানি কম পান করা

৪। অতি মাত্রায় এক্সফোলিয়েশন

৫। ময়েশ্চারাইজার দেরিতে ব্যবহার

শীতে সুস্থ থাকতে যে ৫ খাবার অবশ্যই খাবেন✔️১। সিদ্ধ ডিম: শীতে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে ও তাজা রাখতে সিদ্ধ ডিমের ভূমিকা অন...
25/11/2024

শীতে সুস্থ থাকতে যে ৫ খাবার অবশ্যই খাবেন✔️

১। সিদ্ধ ডিম: শীতে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে ও তাজা রাখতে সিদ্ধ ডিমের ভূমিকা অনন্য।ডিমে রয়েছে বিভিন্ন ভিটামিন, যেমন—বি২, বি১২, এ ও ই; রয়েছে জিংক, ফসফরাস এবং প্রয়োজনীয় মিনারেল।

২। সবুজ চা (গ্রিন টি): সবুজ চায়ে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। শীতের দিনে দুই থেকে তিন কাপ সবুজ চা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে।

৩। গাজর: গাজরে রয়েছে শক্তি, শর্করা, চিনি, খাদ্যে ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিনসমূহ ভিটামিন এ সমতুল্য, বেটা ক্যারোটিন, লুটিন জিজানথেন, থায়ামিন (বি১), রিবোফ্লাভিন (বি২), ন্যায়েসেন (বি৪প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (বি৫), ভিটামিন বি৬, ফোলেট (বি৯), ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, চিহ্ন ধাতুসমুহ, ক্যালসিয়াম, লোহা, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ , ফসফরাস, পটাশিয়াম, ও সোডিয়াম।

৪। শাক-সবজি: শাক-সবজিকে এককথায় শীতের খাবার বলে থাকে। শীতকালে লালশাক, পালং শাক, পুঁই শাক, বাঁধাকপি, ফুলকপি, টমেটোসহ অনেক ধরনের শাক-সবজি পাওয়া যায়। শীতের সময় এইগুলো বেশি পরিমাণে খাওয়া প্রয়োজন। কারণ এই শাক-সবজিতে রয়েছে অনেক ধরনের ভিটামিন, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম সহ আরও কার্যকরী উপাদান।

৫। খাঁটি মধু: মধুর উপকারিতা সবারই জানা। শীতের সময় দেহ সুস্থ রাখতে মধুর ভূমিকা অনন্য। এটি অনেক ধরনের রোগ প্রতিরোধ করে থাকে। এবং এর প্রয়োজনীয়তা দেখে প্রায় সব ডাক্তাররাই বলেছেন নিয়মিত মধু খাওয়ার জন্য। ঠান্ডা প্রতিরোধে মধু খুবই উপকারি। মধুতে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। এটি ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করে। ঘুমানোর আগে বা সকালের নাশতার সাথে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। এক গ্লাস গরম দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে আরও বেশি উপকার পাওয়া যায়।

গরমে ঠান্ডা পানি কেন খাবেন না-প্রচণ্ড গরমে এক গ্লাস পানি খেলে প্রশান্তি পাওয়া যায়। তাই বলে হুটহাট করে একেবারে ফ্রিজ থেকে...
01/05/2024

গরমে ঠান্ডা পানি কেন খাবেন না-

প্রচণ্ড গরমে এক গ্লাস পানি খেলে প্রশান্তি পাওয়া যায়। তাই বলে হুটহাট করে একেবারে ফ্রিজ থেকে বের করেই বরফজমা ঠান্ডা পানি খাওয়া ঠিক নয়। শুধু গরম বলে নয়, আয়ুর্বেদশাস্ত্রে যেকোনো সময় ঠান্ডা পানি খাওয়ার বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে। ঠান্ডা পানি হজমে ব্যাঘাত ঘটায়। গ্রীষ্মের গরমের কথা মাথায় রেখে যতটা সম্ভব ঠান্ডা পানি এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।

‘দ্য কমপ্লিট বুক অব আয়ুর্বেদিক হোম রেমিডিস’ বইয়ের তথ্য অনুযায়ী, যেকোনো পরিস্থিতিতে ঠান্ডা বা শীতল পানিকে অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। তাই খাবারের সময় বা তৃষ্ণা মেটাতে ঠান্ডা পানি এড়ানো উচিত। এটি শরীরের পরিপাক রসের (গ্যাস্ট্রিক জুস) স্বাভাবিক কার্যকারিতায় বাধা দেয়। পেট গড়বড় করার জন্য ঠান্ডা পানি দায়ী। ওই বইয়ে ঠান্ডা পানির বদলে খাবারের মাঝখানে হালকা উষ্ণ পানি কয়েক চুমুক খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ঠান্ডা পানিকে ‘না’ করার কারণ জেনে নিন:

১. হজমে বাধা: বিশেষজ্ঞদের মতে, ঠান্ডা পানি বা ঠান্ডা কোমল পানীয় রক্তনালির সংস্পর্শে আসে এবং হজমপ্রক্রিয়ায় বাধা দেয়। হজমের সময় যে পুষ্টি শোষিত হয়, সে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় বাধা দেয়। শরীর তখন হজমপ্রক্রিয়ার চেয়ে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ে। শরীরের বেশি পানিশূন্যতা দেখা যায়। ঠান্ডা পানি খেলে শরীরের শক্তি ক্ষয় হয়, যা হজমপ্রক্রিয়ার বদলে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। তাই ঠান্ডা পানি থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।

ভারতের বেঙ্গালুরুভিত্তিক পুষ্টিবিদ আনজু সুদ খাবারের অন্তত আধা ঘণ্টা পর পানি খেতে পরামর্শ দেন।

৪. হৃৎস্পন্দন কমায়: ঠান্ডা পানি হৃৎস্পন্দন কমিয়ে দিতে পারে। শরীরের স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্রে উদ্দীপনা তৈরি করে এটি। যখন ঠান্ডা পানি খাওয়া হয়, তখন এর শীতল ভাব স্নায়ুকে উদ্দীপ্ত করে হৃৎস্পন্দন কমিয়ে দেয়।

৫. পেটব্যথা হয়: যাঁরা ওজন কমাতে শরীরচর্চা করেন, তাঁদের ঠান্ডা পানি না খেতে পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। হাঁটাহাঁটি বা ব্যায়ামের পর শরীরে তাপ উৎপন্ন হয়। তখন ঠান্ডা পানি খেলে শরীরের তাপমাত্রার সঙ্গে তা মানায় না। এতে হজমে সমস্যা হয়। অনেকে পেটব্যথা অনুভব করেন। হিমশীতল পানি শরীরে বড় ধরনের ধাক্কা দেয়। তথ্যসূত্র: এনডিটিভি।

বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রইলো সকল শ্রমিক ভাই ও বোনদের জন্য💝💝
30/04/2024

বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রইলো সকল শ্রমিক ভাই ও বোনদের জন্য💝💝

এই অসহনীয় গরমে হিট স্ট্রোক নিয়ন্ত্রণে করণীয়—✔️বাইরে যাওয়া থেকে বিরত থাকতে রোদ এড়িয়ে চলুন✔️বাইরে বের হলে যতটা সম্ভব ...
30/04/2024

এই অসহনীয় গরমে হিট স্ট্রোক নিয়ন্ত্রণে করণীয়—

✔️বাইরে যাওয়া থেকে বিরত থাকতে রোদ এড়িয়ে চলুন

✔️বাইরে বের হলে যতটা সম্ভব ছাতা, টুপি বা কাপড় দিয়ে মাথা ঢেকে রাখুন

✔️বিশেষ করে সুতির তৈরি হালকা রঙের পোশাক পরা

✔️পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানি পান করা

✔️সহজে হজম হয় এমন খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন এবং বাসি, খোলামেলা খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলুন

গরমে সুস্থ থাকতে কী খাবেন, কী খাবেন নাপানিপূর্ণবয়স্ক একজন নারীর দিনে অন্তত ২.৫-৩ লিটার, পূর্ণবয়স্ক একজন পুরুষের ৩-৩.৫ লি...
24/04/2024

গরমে সুস্থ থাকতে কী খাবেন, কী খাবেন না

পানি

পূর্ণবয়স্ক একজন নারীর দিনে অন্তত ২.৫-৩ লিটার, পূর্ণবয়স্ক একজন পুরুষের ৩-৩.৫ লিটার বিশুদ্ধ পানি পান করা উচিত। তবে কিডনি রোগীদের অবশ্যই ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করেই পানির পরিমাণ নির্ধারণ করতে হবে।

গরমে লেবু বা ফলের শরবত খাওয়া খুবই উপকারী। ডাবের পানিও খুব দারুণ কার্যকর। এসব পানীয় খুব সহজেই শরীরের পানির চাহিদা পূরণ করবে। ডাবের পানি ও ফলের শরবত খেলে পানির পাশাপাশি প্রয়োজনীয় খনিজ লবণের চাহিদাও পূরণ হবে।

সবজি

কাঁচা পেঁপে, পটল, ধুন্দল, শসা, চিভিঙ্গা, গাজর, লাউ, পেঁপে, পালংশাক, টমেটো, শসায় পানির পরিমাণ বেশি থাকে। পানিশূন্যতা দূর করতে এই খাবারগুলো অবশ্যই খাবার তালিকায় রাখার চেষ্টা করুন।

তাছাড়া পাতলা করে রান্না করা টক ডাল, সজনে ডাল শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। যাদের ইউরিক এসিড বেড়ে যায় তারা এ সময় ঢেঁড়স, বেগুন এড়িয়ে চলুন।

মৌসুমি ফল

কাঁচা আম খুবই ভালো পানিশূন্যতা দূর করার জন্য। কাঁচা আমে আছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। এ ছাড়া ভিটামিন সি ও ম্যাগনেশিয়ামও আছে, যা শরীর ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে।

তরমুজ শরীর ঠান্ডা করতে সাহায্য করে। এতে আছে ভিটামিন ও খনিজ লবণ, যা এই গরমে শরীরের জন্য দরকার।

বাঙ্গি একটি খুবই পুষ্টিকর একটি ফল, যা খুবই সহজলভ্য এবং দামেও তুলনামূলক সস্তা। শরীর ঠান্ডা রাখতে বাঙ্গির তুলনা নেই।

আখের রস

আখের রস শরীরকে ঠান্ডা রাখতে খুবই কার্যকরী। আখের রসের সঙ্গে বিট লবণ, পুদিনাপাতা এবং লেবুর রস মিশিয়ে খেলে এর স্বাদও বাড়ে, পুষ্টিগুণও বাড়ে।

বেলের শরবত

বেলের শরবত পাকস্থলী ঠান্ডা রাখতে খুব কার্যকর। বেলে রয়েছে বিটা-ক্যারোটিন, প্রোটিন, রিবোফ্লাভিন, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি১ এবং বি২, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম ও ফাইবার।

পুদিনার শরবত

শরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখতে এবং সতেজ অনুভূতির জন্য পুদিনার শরবত অতুলনীয়।

জিরা পানি

নোনতা স্বাদযুক্ত এই পানীয় হজমে সাহায্য করে।তবে ডায়াবেটিস রোগীরা শরবতে আলাদা করে চিনি বা মধু অ্যাড করবেন না।

যা খাবেন না

অনেক কার্বনেটেড বেভারেজ আমরা গরমের সময় প্রচুর খেয়ে থাকি,যা ঠিক না। এই পানীয়গুলো শরীরকে সাময়িক চাঙা করলেও এর কোনো পুষ্টিগুণ নেই, বরং শরীরকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করে। ঝাল, বাইরের খোলা শরবত, বাইরের খাবার, ভাজাপোড়া এ সময় যতটা পারেন এড়িয়ে চলুন। পাতলা ঝোল ঝোল খাবার খাওয়া এ সময় সবচেয়ে ভালো।

15/04/2024

কালোজিরা খাওয়ার ১০ উপকারিতা

১.কালোজিরায় থাকা উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করতে পারে।
২.বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে, কালোজিরা খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল কমাতে সাহায্য করে।
৩.ক্যানসারের ঝুঁকি কমায় কালোজিরা।
৪.বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের বিরুদ্ধে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে কালোজিরা।
৫.কালোজিরায় থাকা সক্রিয় উপাদানগুলো প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
৬.নিয়মিত কালোজিরা খেলে ভালো থাকবে লিভার।
রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে কালোজিরা।
৭.কালোজিরাতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান। নাক বন্ধ হয়ে যাওয়ার অস্বস্তি দূর করতে পারে এটি।
৮.আবার কালোজিরার তেল ইনহেলেশন অ্যালার্জির ক্ষেত্রেও কাজে দেয়।
৯.কালোজিরায় থাকা ক্যালসিয়াম ও আয়রন হাড় শক্ত করতে ও রক্তে হিমোগ্লোবিন ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
১০.এক চা চামচ মধুর সঙ্গে এক চা চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে খেলে সর্দি-কাশি থেকে রেহাই পাওয়া যায়। এছাড়া তুলসী পাতার রসের সঙ্গে মধু ও কালোজিরা মিশিয়ে খেলে গলা ব্যথা,জ্বর, সর্দি, কাশি কমে যায়।

10/04/2024
09/04/2024

আলহামদুলিল্লাহ এ বছরের মতো ৩০তম রোজার সেহেরি শেষ হয়ে গেলো
আগামি দিনগুলো যেনো আল্লাহ আমাদের ইমান এর সাথে চলার তৌফিক দেন

Address

Kushtia
Khulna
7010

Telephone

+8801747743893

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Authentic জীবন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Authentic জীবন:

Videos

Share