How dramatic our lives are

How dramatic our lives are আমরা আমাদের এই পেজটির মাধ্যমে তুলে ধরতে চাই মানুষের জীবন নাটকের চেয়েও নাটকীয়।

09/11/2023
11/04/2023

আলহামদুলিল্লাহ্‌

রমজানে খাদ্য সহায়তা । সংযোগ।

আজকে নিলকচন্ডী ইসমাইল হোসেন নুরানী হাফিজিয়া মাদ্রাসা এতিমখানা,গঙ্গাচড়া, রংপুরে আগামী তিন সপ্তাহের বাজার করে দিলো ভলান্টিয়াররা। এর আগে এক সপ্তাহের বাজার করে দিয়ে আসা হয়েছিল।

চাল - ১০বস্তা ১৩০০ *১০ - ১৩০০০
ডাল- ২০কেজি ১০০*২০ - ২০০০
পিয়াজ-২০কেজি ৩২*২০- ৬০০
তেলে- ১০ কেজি ১৯০*১০- ১৯০০
রশুন -২ কেজি ০২ * ১০০- ২০০
আদা-১ কেজি ০১*১৩০ - ১৩০
আলু-৬০ কেজি ৩৬*৬০ - ২১৬০
মুরগি - ১৪ কেজি ১৪*২৪০ - ৩,৩৬০
হলুদ- ১ কেজি ১*৩০০ -৩০০
গুড়া মরিচ ৫০০গ্রাম ২০০
মিষ্টি কুমড়া - ৭০০

যাতায়াত খরচ ১০০০
মোটঃ ২৫৯৩০

15/12/2022

হঠাৎ একটি হুইল চেয়ার পেয়ে খুশিতে আত্মহারা এই চাচা।
video #সংযোগ
#মানবতার ফেরিওয়ালা

13/12/2022

অসাধারন ডান্স

17/11/2022

শিরোনামঃ লেখকের জীবনী
কলমে মোঃ ওমর ফারুক
১৮ - ১১ - ২০২২ ইং

এইচএসসি পাশ করার পর স্নাতকে ভর্তির দীর্ঘ সময় থাকায় কাজের ফাঁকে ফাঁকে অবসর সময়টাকে কাজে লাগিয়ে ছিলাম একটি ফার্মেসী। সেখানে কিছু হলে চিকিৎসা বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে সক্ষম হই। তবে এর জন্য আমি কোন মাইনা পেতাম না কিংবা নিতাম না। একদিন কর্মক্ষেত্র থেকে বাড়িতে ফিরে এসে ফার্মেসীতে বসা মাত্রই ফার্মেসীর সত্ত্বাধিকারী হুজুর ইদ্রিস আলী আমাকে বললেন তুমি কি ওষুধ কোম্পানিতে চাকুরি করবে? যদি চাকুরী কর তাহলে আমাকে বল আমি আলাপ আলোচনা করি। যেই কথা সেই কাজ। মায়ের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে আসলাম। পরে দু'জনেই চলে গেলাম আমাদের হারাগাছের অতি পরিচিত ডাঃ এম এ বারেক স্যারের কাছে। তিনি সরাসরি কোম্পানির মার্কেটিং ম্যানেজার মাহবুব স্যারের সাথে কথা বললেন। এবং আমার যাবতীয় তথ্যাবলীর সংক্ষিপ্ত রূপ ফোনের মাধ্যমে পেশ করলেন। পরে তিনি বললেন ঠিক আছে ওকে পাঠিয়ে দিন। আমি সকলের দোয়া নিয়ে সন্ধ্যায়
ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলাম। "হারাগাছ হক বাজার বাস টার্মিনাল" থেকে দুইশত ষাট টাকা দিয়ে একটি টিকিট কেটে "জেকে" গাড়িতে চড়ে ঢাকা মহাখালীতে নামলাম। সেখান থেকে রিকশা যোগে চলে গেলাম তেজগাঁও তেজ তুরী জামে মসজিদ। কিন্তু তার আগে ফোন দিয়েছিলাম আমার বড় দুলাভাই শাহাবুদ্দিনকে। আমি যাওয়া মাত্রই সে নিচে নেমে আসলো। তারপর আমাকে নিয়ে চলে গেল মসজিদের নতুন একটা ভবনের তিন তলায়। সেখানে গিয়ে দেখতে পেলাম আরও অনেক পরিচিত মুখ। তার মধ্যে মুন্না মামা, ফজু ভাই, খোকন ভাই সহ আরও অনেক। তবে এরা সবাই রাজমিস্ত্রীর পেশায় নিয়োজিত ছিল। সবাই ঘুমের মধ্যে ছিল শুধু আমার দুলাভাই ছাড়া। আমি ভবনে উঠেই লক্ষ্য করে দেখলাম অনেক শ্রমিক বালিশের বদলে ইট মাথায় দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে। আমার দুলাভাই আমাকে বলল একটু ঘুমাতে। কিন্তু তখন আমার মাথায় আর একটা কাজ করছিল। আমার মতে শহরের ভবন গুলো মনে হয় ভাসমান অবস্থায় রয়েছে। কারন আমি ভবনে উঠা মাত্রই বুঝতে পেরেছি। অবশেষে তাদের সাথে ঘুমিয়ে পড়লাম। আবার ৭ টা বাজতেই জেগে ওঠলাম। আমার জন্য সেদিন আর দুলাভাইয়ের কাজে যাওয়া হলোনা। সকালে খাওয়ার পর দু'জনেই চললাম আমার সেই ঠিকানায়। আমার নির্বাচিত সেই "এ এইচ জনকল্যাণ ফার্মাসিউটিক্যালস ওয়াকফ্। তেজগাঁও থেকে বাসে করে আসলাম কাকরাইল। অফিসের সময় তাই প্রচুর জ্যামে পড়েছিলাম সেদিন। পয়তাল্লিশ মিনিট অতিক্রম করার পর এক পুলিশ সৈনিকের সাহায্যে পৌঁছে গেলাম গন্তব্য স্থানে। সোজা গিয়ে ওঠলাম পাঁচ তলায়। কলিং বেল টিপ দেয়া মাত্র দরজা খুলে দিল এক ভদ্রলোক। প্রথমত আমি তাকে স্যার বলে সম্মোধন করলাম। পরে জানতে পারলাম যে উনি সেখানে পিয়নের কাজ করেন। তারপর আমি ও দুলাভাই অফিস কক্ষে প্রবেশ করলাম। সালাম দেয়া মাত্রই তাঁরা মৃদু হাসি হেঁসে বসতে বললো। লক্ষ্য করে দেখলাম আরও তিনজন
তেজস্বী ব্যাক্তি বসে আছে। তারা প্রত্যেকে চলমান প্রশিক্ষণার্থী। এদের মধ্যে একজন সৌদি প্রবাসী লিটন ভাই, বাড়ি মৌলভী বাজার,। একজন বি এ অনার্স শাহিন ভাই, বাড়ি কুমিল্লা। আরেকজন প্রবীণ ব্যাক্তি নামটি সঠিক খেয়াল নেই তবে উনার বাড়িও মৌলভী বাজার। যাঁরা আমাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন স্যার মেহেদী হাসান, স্যার মনির খান, স্যার ইসমাইল উল্লেখযোগ্য। আমি গাঁয়ের ছেলে বলে আমার আচরণে তাঁরা আমাকে বোকা ভাবতো। তাই কখনও আমাকে নিয়ে ঠাট্টা বিদ্রুপ করতো। তবুও আমি তাদের সাথে হাসিমুখে কথা বলতাম। একদিন প্রশিক্ষণ চলাকালীন মার্কেটিং ম্যানেজার মাহবুব স্যার ঢুকে পরলেন। আর শাহিন ভাইকে বললেন, আজ থেকে তোমার দায়িত্ব্য ওমর ফারুককে স্মার্ট তৈরী করা। যেই কথা সেই কাজ। শাহিন ভাই ছিল মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। তাছাড়াও সে উঠেছে তার বোনের বাসায়। তার থাকা খাওয়ার কোন অসুবিধা ছিলনা এমনকি চাহিদার ক্ষেত্রেও। তাই সে বাড়িতে ফোন দিয়ে আমার জন্য সার্ট কেনার টাকা নিল। এমনকি আমার যতনের কোন ত্রুটি হলনা তার। প্রতিদিন প্রশিক্ষণ শেষে বাসায় ফেরার পথে সে আমার প্রতি মাঁয়াবী চোখে তাকিয়ে থাকতো। আমরা প্রায়ই দুপুরের খাবার হোটেলে খেতাম। শহরের অলি গলি সবই ছিল তার চেনা। আমাদের ঠকানোর মত কোন লোক ছিলনা। আমরা রোজ শান্তি নগরের পাশে সুপ্রিম কোর্টের পিছনে একটা গরীব হোটেলে খেতে বসতাম। ভাত, মাছ ভাঁজা, সবজি, মরিচ ও লেবু ছিল আমাদের প্রতিদিনের খাবার। খাওয়া শেষে প্রতিদিন দু'জনে বিল দিতাম সত্তর টাকা। কিন্তু এই টাকা সে তার বোন কিংবা মায়ের কাছ থেকে নিত। আর আমাকে রোজ বড় দুলাভাই পঞ্চাশ ও দুলাভাইয়ের ছোট ভাই ফুলবাবু ভাই দিত বিশ টাকা। এভাবেই চলতো প্রশিক্ষণের দিনগুলি।
আমি রোজ সকাল আটটায় বাসা থেকে বের হয়ে যাত্রার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিতাম। রাস্তা জ্যাম থাকায় আসা যাওয়া করতাম হেঁটে। একদিন রমনা পার্কের মোড়ে দেখলাম একজন অন্ধ ভিক্ষুক রাস্তা পার হওয়ার জন্য সাহায্য চাচ্ছে । শহর বলে কথা, ব্যস্ততার শহরে কেহ কারও নয়। সেদিন আমিও তার কোন উপকারে আসতে পারলামনা। কারন আমাকে তো সকাল নয়টায় অফিসে যোগদান করতে হবে। অফিসে যাওয়ার পর নিজেই নিজেকে অপরাধী মনে হচ্ছে। গাঁয়েতো আমি এমন ছিলাম না। শহর আসতেই না আসতেই আমার আদর্শ, মহানুভবতা সবই বিলুপ্তির পথে। নিজেকে সামলিয়ে রাখতে পারলাম না। সেদিন সারাদিন মলিন মন নিয়ে প্রশিক্ষণ নিলাম। শাহিন ভাই আমাকে বললো তোমার মন খারাপ কেন। বাড়ির কোন খারাপ খবর শুনেছো নাকি? তখন আমি তাকে আমার আবেগ প্রকাশ করলাম। সে বললো ব্যস্ততার জীবনে জীবনের চেয়ে সময়ের মূল্য অনেক বেশি। সত্যি তার কথাটাও বিন্দু মাত্র মিথ্যা নয়। কিন্তু আমি আমার কর্তব্য হেলার জন্য বিধাতার কাছে আরজি করতেই থাকলাম। পরের দিন সকাল বেলা ঠিক একই সময় একই জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে সেই অন্ধ লোকটি। সেদিন আমি আর তাকে অবহেলা না করে রাস্তা পার করে দিলাম যার কারনে আমার এডমিশন কার্ডে সময় টাকে একটা লাল রেখায় আবব্ধ করা হলো। অর্থাৎ সকাল নয়টা থেকে নয়টায় পাঁচ মিনিট হয়েছিল কিন্তু দিনটি ভালই কেঁটেছিল। এভাবেই কেটে ছিল কয়েক দিন। একদিন প্রশিক্ষণ থেকে ফেরার পথে শাহবাগ চত্বরে বিএনপির সমাবেশ দেখতে পেলাম। তখন ঠিক সন্ধ্যে বেলা। আমি লক্ষ্য করে দেখলাম ফকিরের ছদ্মবেশে একটি লোক কানা সেজে সমাবেশের ভিতরে ঢুকতেছে। অন্ধ ভেবে সাহায্যের জন্য নিকটে এগিয়ে আসতেই দেখতে পেলাম সে বার্তা লিখতেছে। হঠাৎ আমার বড় দুলাভাইয়ের উপদেশ মনে হলো যে তাঁরা ফকির ছদ্মবেশে গোয়েন্দা। পরে সেই স্থান ত্যাগ করে চলে আসি বাসায় মানে তেজগাঁও তেজতুরী মসজিদের নতুন ভবনের তৃতীয় তলায়। কয়েক দিন পর প্রশিক্ষণ থেকে এসে দেখলাম সকলেই মন মরা হয়ে বসে আছে। সেদিন আর তাদের কাজে যাওয়া হয়নি। মুন্না মামাকে জিজ্ঞেস করলাম কি হয়েছে ? জবাবে তিনি বললেন আমাদের রংপুর পীরগাছার একটি মেয়ে বাংলা মটরে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। আরও শুনলাম তিনি নাকি চাকুরির এ্যাপার্টমেন্ট লেটার জমা দেওয়ার জন্য অফিসের দিকে যাচ্ছিলেন। সত্যি শুনে আমারও ভীষণ খারাপ লাগছিলো। কি আর করার নিওতির খেলা মানতেই হলো। গাড়ি চাপা পরে চেহারা ও মুখ বিচ্ছিরি হওয়ায় তাকে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি তার সার্টিফিকেট ও জীবন বৃত্তান্ত ছাড়া। সেই সময় আমি একটু একটু কবিতা লেখার প্রচেষ্টা চালাতাম। তাই হঠাৎ আমার মাথায় ভাবনা আসে কবিতা লেখার। সেই সময়ে লিখলাম "যুবতীর লাশ" নামক কবিতা। যা ইতিমধ্যে অনেক সাহিত্য গ্রুপে অনেকেই পড়েছেন।
তবুও পূনরায় কবিতাটি উপস্থাপন করলাম।

"যুবতীর লাশ"

চাকুরীর খোজে করিলাম গমন
ঢাকা মুখী লোকাল বাসে,
বস্তা গুলো সাইড বক্সে আর
ব্যাগ রাখিলাম কাছে।

যখনি ছাড়িলো লোকাল বাসটি
জানালা রাখিলাম খুলি,
প্রকৃতির বাতাস শোঁশোঁ আওয়াজে
গায়ে মুখে উড়লো ধুলি।

হঠাৎ করে লোকাল বাসটা
রাস্তার মোরে থামলো,
বাসের যত যাত্রী ছিল
সবাই যেন নামলো।

খানেক পরে জনের ভীড়ে
ভরে গেল চারপাশ,
রাস্তার মাঝে দেখিতে পারিলাম
যুবতীর এক লাশ।

মুখটা যেন বিচ্ছিরি তার
দুইটি গাড়ির চাপে,
শরীর টাও যেন অচেনা তার
ভুল হলো পরিমাপে।

বাধিলো হট্টোগোল
যুবতীর লাশকে নিয়ে,
ঠিকানা বিহীন এই যুবতীর
হয়েছে কি বিয়ে !

কোন ধর্মের অনুসারী সে
ছিলনা কোন চিহ্ন,
একেক জনের একেক কথা
মতামত হলো ভিন্ন।

ব্রাহ্মণ এসে করিল প্রকাশ
পড়তে হবে গীতা,
বাইবেল নিয়ে হাজির হলো
খ্রিষ্ট ধর্মের পিতা।

পুরোহিত ব্যকুল যুবতীর তরে
পড়িতে ত্রিপিটক,
আলেম এসে করিলো আদায়
আল্লাহ তায়ালার হক।

তখন্
ধর্মের দোহাই দিয়ে,
টানা হিচড়া শুরু হলো
যুবতীর লাশকে নিয়ে।

এমতাবস্থায় মুসাফির দ্বয়ের
চোখ পড়িলো হাতে
বাম হাতটার কনুর উপরে
তাবিজ বাঁধা তার সাথে।

আরবী হরফে লেখা ছিল
সেথায়- কয়েকটি চরন
মুসলিম রীতিতে আমায়
করিও স্মরণ।

এভাবে কেটে গেলো গোটা কয়েক দিন। এদিকে আমার প্রশিক্ষণ প্রায় শেষ। শুরু হলো ব্যাগ গুছিয়ে নতুন গন্তব্য স্থান যাওয়ার প্রস্তুতি। সেই সময়টি ছিল "পহেলা জানুয়ারী দুই হাজার তেরো" সাল। ফিরে এলো জীবনের আরেকটি ধাপ।

(৩য় পার্ট)

27/10/2022

আলহামদুলিল্লাহ আজ আমরা ১০০০ সদস্যের পরিবার
How daamatic our lives are
ধন্যবাদ সবাইকে

24/10/2022

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংহে আল্লাহ আপনি আমাদের সকলকে হেফাজত করুন

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর ভয়াবহতা শুরু।
সবাইকে তৈরি থাকতে হবে।

24/09/2022

পরিবেশ পরিস্থিতিই তৈরী করে সোনারটুকরা,
আবার সেই পরিবেশ পরিস্থিতিই তৈরী করে ধুকে ধুকে পুড়ে যাওয়া কয়লা!

দায়িত্বহীনতা, অবহেলা এবং অতি আদরের ফলে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে সোনারটুকরা ছেলেদের মস্তিস্কো! যে বয়সের ছেলেরা পাবজি আর ফ্রী ফায়ার খেলার ধান্দায় গভীর ঘুম থেকে চমকে উঠতেছে তার থেকেও কম বয়সের ছেলেরা বিশ্বজয় করতেছে।
অবিভাবকদের মস্তিস্কের টনক নড়বে কবে?

15/09/2022

আমার ভাঙ্গা খাঁচা পড়ে আছে সে তো আসে না। পোড়া মনে ভালোবাসা বাসা বাধে না।
শিল্পীঃ রনজিৎ
https://fb.watch/fyApICeK04/

08/07/2022

আমাদের কোরবানি ❤️

06/07/2022

পাখি উড়ে যাওয়ার বুঝি সময় হলো

18/06/2022

গ্রামের ছেলেদের মাছ ধরার দৃশ্য

18/06/2022

ভারতে প্রবল বৃষ্টিপাত হচ্ছে, যার কারণে তাদের দেশে কয়েকটি জেলায় বন্যায় ভয়াবহ অবস্থা দেখা দিয়েছে ৷
খুলে দেওয়া হয়েছে ব্যারেজের সব কপাট

04/06/2022

চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ড কাসেম জুট মিল বিএম ডিপোতে ভয়ংকর বিস্ফোরণ। প্রায় ৫ কিমি এলাকা জুড়ে কেঁপে উঠছে

আগুন নিভানোর চেষ্টা করছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এ অবস্হায় বিষ্পোরনটি ঘটে...ফায়ার সার্ভিস এর পুরো টিম ওড়ে গেছে বিস্পোরনে, তাদের ভাগ্যে কি হয়েছে জানা যায়নি, আশেপাশে গ্রামের অনেক মানুষ বেহুশ হয়ে গেছে।

সবাই দোয়া করবেন....
চট্টগ্রাম মেডিকেলে শতশত রুগীর ভিড় কিন্তু পর্যাপ্ত ডাক্তার নেই, সেবার অভাব

17/05/2022

তরুণ কবি ওমর ফারুকের লেখা "ভাঙ্গা তরী " কবিতা টির আবৃতি আকারে প্রকাশ করা হলো

26/04/2022

হাতীবান্ধায় প্রতিবন্ধী ৩ সন্তান নিয়ে বিপাকে দরিদ্র বাবার পাশে দাঁড়ানো স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন । সংযোগ। Connecting People Foundation

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় একই পরিবারে তিন বুদ্ধি ও শারীরিক প্রতিবন্ধী সদস্য নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন দরিদ্র, অসহায় বৃদ্ধ আজিমুউদ্দিন।

কিন্তু নেই চিকিৎসার অর্থ। আর সেটা থাকারও কথা নয়। দরিদ্র, অসহায় পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিটি রিক্সা চালিয়ে ৮ জনের পরিবার চালিয়ে ৩ জনের চিকিৎসা করার কথা কল্পনাও করতে পারেন না।

হাতীবান্ধা উপজেলার বড়খাতা ইউনিয়নের মিলনবাজার পূর্ব সাড়ডুবি এলাকার ৯ নং ওয়ার্ডের আজিমউদ্দিন (৭৫)। কিছুদিন আগেও দিনমজুরের কাজ করে সংসারের হাল ধরে রাখলেও বয়সের ভাড়ে কর্মক্ষমতা হারান। তাই কেউ আর কাজেও নেয়না। এজন্য ৮ সদস্য পরিবারের হাল ধরতে হয় বৃদ্ধ আজিমুউদ্দিন এর বড় ছেলে আবদুর রাজ্জাক মিন্টু (৪০)। মিন্টু ঢাকায় ভাড়ায় রিক্সা চালিয়ে সংসার চালায়।

দীর্ঘদিন থেকে মাথার সমস্যায় ভুগছে বৃদ্ধ আজিমুউদ্দিন এর ছোট ছেলে আশরাফুল আলম (৩৪) অপরদিকে বড় ছেলে মিন্টুর ২টি ছেলে সাইফুর রহমান (১৪) জন্ম থেকে সব সময় চিৎকার করে, ঘাড় নাড়ে, মাটিতে গড়াগড়ি করে আর কিছুই খেতে চায় না। আর এক ছেলে রহমত (৬) চোখের সমস্যায় এক দিকে তাকিয়ে থাকে।

এক প্রশ্নের উত্তরে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন বৃদ্ধ আজিমুউদ্দিন কাঁদতে কাঁদতে বলেন, “আমাদের বেঁচে থেকে কোন লাভ নেই। এতো কষ্টের চাইতে মরে যাওয়াই অনেক ভালো। অসুস্থ ৩ জনের চিকিৎসা করা তো দূরের কথা, ডাক্তারকে ভিজিট দিব সে টাকাই তো আমার নেই। বড় ছেলে মিন্টু অন্যের রিক্সা ভাড়ায় চালিয়ে সামান্য যে টাকা আয় করে তা দিয়ে সংসারই চলে না। পড়নের কাপড় নেই। এরপরে আমি তাদের চিকিৎসা করব কিভাবে”।

এই অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়ানো স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সংযোগ কানেক্টিং পিপল ফাউন্ডেশন।

20/04/2022

মানুষ তো কত কথায় কোবি,

19/04/2022

শিরোনামঃ "পুরনো ডায়েরিটা "
কলমেঃ মোঃ ওমর ফারুক
১৮-০৪-২০২২ ইং
----------------------------------------------

টেবিলের ওপর পরে আছে সেই
পুরনো ডায়েরিটা
ধুলায় পূর্ণ কভার ছেঁড়া তার
প্রতিটি পাতা।

হঠাৎ যেন আজ পরলো মনে
খুলে দেখলাম তাই
সেকি মুক্তি যুদ্ধের তাৎপর্য সেথায়
লিখেছেন দাদু ভাই।

বাহান্ন, ছেষট্টি, ঊনসত্তর একাত্তর সব
ডায়েরিতে লিখেছেন দাদু
সেই সময়ের প্রেক্ষাপট সেথায়
ছিলনা কোন যাদু।

ভাষা আন্দোলন ছয় দফা আর
আগরতলার মামলা
ঊনসত্তরের মহামারী আর
একাত্তরের হামলা।

দাদু আমার - ডায়েরিতে সব
করেছেন লিপিবদ্ধ
বিশেষ করে তুলে ধরেছেন
পাক সেনাদের যুদ্ধ।

কি ভয়ানক বর্বরতা আর
শোষণ ও নির্যাতন
বঙ্গটাকে মানিয়ে নিজেই
তখন করতো শাসন।

বললে কিছু ছোট্ট শিশু
তাকেও মারতো আছার
অস্ত্র বিহীন জনতার সেদিন
ছিলনা আশা বাঁচার।

ফলে
এগিয়ে আসে লাখো সন্তান
সকল বিভেদ ভুলে
তাদের ত্যাগের বিনিময়ে আমরা
চলছি আজ বুক ফুলে।

হয়তো আমি থাকবোনা আর
এই বাংলায় টিকে
তাইতো পুরনো ডায়েরিতে আজ
দিয়ে গেলাম লিখে।

আমার পরে আসবে যে জন
সেও যেন বুঝে
ডায়েরি টাকে স্মরণ করে
ইতিহাসটা খুঁজে।

( মুক্তি যুদ্ধের স্মরণে লেখা এই কবিতা।সেই সময়ের বাস্তব প্রেক্ষাপট তুলে ধরা হয়েছে এই কবিতায়। ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।)

15/04/2022

২০: ত্ব-হা,:আয়াত: ১৫,

اِنَّ السَّاعَةَ اٰتِیَةٌ اَكَادُ اُخْفِیْهَا لِتُجْزٰى كُلُّ نَفْسٍۭ بِمَا تَسْعٰى

কিয়ামত অবশ্যই আসবে, আমি তার সময়টা গোপন রাখতে চাই, যাতে প্রত্যেকটি প্রাণসত্তা তার প্রচেষ্টা অনুযায়ী প্রতিদান লাভ করতে পারে,,,,,

আমরা দুনিয়া নিয়ে ব্যস্ত🤔🤔আমাদের মূত্যু কখন চলে আসবো তা আমরা কেউ জানি না,,,,ইমান/ নেক আমল তথা ইসলামের উপর অটল না থাকতে পারি,,,,তাহলে কি হবে আমার সম্পদ,,হ্মমতা। মূত্যুর পর কবরের জিবন বড়ই কঠিন,,,,আর তার আজাব হবে বড়ই ভয়ংকর 😭😭😭
আল্লাহ যেন আমাদের কে মাপ করে দেয় এবং ইসলামের পথে চলার তৌফিক করে দেয়,,, আমিন

12/04/2022

আলমবিদিতর ইউনিয়ন, গংগাচরা, রংপুর

30/03/2022

"উন্নয়নের জন্য নাটক (TFD) প্রদর্শনী "
স্বাস্থ্য ও পুষ্টি উন্নয়ন ও শিশু বিয়ে প্রতিরোধ

22/03/2022

ছোট খালার ছোট মেয় বড়ই সেয়ানা

21/03/2022

অসাধারণ একটি গান আমি যদি স্মার্ট হইতাম

17/03/2022

নাপা সিরাপ নয়,মায়ের পরকীয়া প্রেমেই প্রাণ যায় সেই দুই শিশুর।

16/03/2022

রংপুর অঞ্চলের বিয়ের গীত। খোলাহাটির বালুচরে ছায়মানা টাংগাইছেরে ।

16/03/2022

অসাধারণ একটি বিজ্ঞাপন।

12/03/2022

সিনেমার ডিরেক্টর মনে হয় অনেক চিন্তাভাবনা করে সিনেমাটা বানিয়েছিলেন।

সিনেমার এই অংশটির সাথে বাস্তবতা টা মিলিয়ে নিন।

ভিডিও (সংগৃহীত)

08/02/2022

অল্প বয়সে বিয়ে কইরা কত যে লাভ

08/02/2022

একটা ছেলেকে কাঁদানো এতো সহজ না।ছেলেরা কাঁদে কিন্তু নীরবে রাতে আধাঁরে।

06/02/2022

হায়রে আলু...........গানটি সংগৃহীত

22/01/2022

পরিক্ষার জন্যে মোর বিয়া বন্ধ হয়া আছে

19/01/2022

মুয়াজ বয়স (৭) বাসা লালমনিরহাট, বাবা মানসিক ভারসাম্যহীন। নানার বাসায় থাকে। সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়।৩০শে ডিসেম্বর মুয়াজকে প্রথম দেখতে যায় সংযোগ টিম। মুয়াজের টেম্পোরাল আর প্যারেটাইল বোন ফ্রাকচার হয়।৩১ শে ডিসেম্বর
মুয়াজের সিটিস্ক্যান সহ কিছু টেস্ট করা হয়েছিল সেদিন।।

আজ ১৫ দিন পর আবার মুয়াজের সিটিস্ক্যান করা হয়েছে।। আলহামদুলিল্লাহ এখন মুয়াজ সুস্থ আছেন।।কথা বলতে পারছে,কথায় সাড়া দিচ্ছে, একা একা খেতে পারছে।।
সবাই ওর জন্য দোয়া করবেন।।

14/01/2022

অসাধারণ একটি ভিডিও না দেখলে মিস করবে

16/12/2021

স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে বেগুম রকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের আকাশে রঙ্গিন ফানুসের মেলা।

11/11/2021

এই বাচ্চাটির পরিচয় কেউ যদি জেনে থাকেন তাহলে আমাদেরকে একটু জানান।

Address

Rangpur
MARUF67@

Telephone

+8801608154592

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when How dramatic our lives are posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other Performance & Event Venues in Rangpur

Show All