Borondala Creative Events Private Limited

04/11/2023

🍽️🌟 Book Your Stall at the Ultimate Food Extravaganza! 🌟🍽️
🍽️“POUSH KHADURE / পৌষ খাদুরে”🍽️

Are you a culinary enthusiast, a passionate chef, or a foodpreneur looking to showcase your culinary creations to a diverse and eager audience? We've got the perfect opportunity for you! Get ready to tantalize taste buds, connect with food lovers, and make your mark in the culinary world. We're excited to announce the upcoming Food Exhibition, and we want you to be a part of it!

📅 Date: 28th December to 31st December, 2023
🕒 Time: Each day from 1pm to 9pm
🏢 Venue: BOSEPUKUR SITALA MANDIR, KASBA, KOLKATA.

👩‍🍳 Why Should You Book a Stall?

1️⃣ Exposure: The Food Exhibition is a hotspot for foodies, connoisseurs, and industry experts, offering the perfect platform to showcase your culinary talents and innovative food products.

2️⃣ Networking: Connect with fellow food enthusiasts, chefs, suppliers, and potential collaborators. This is your chance to expand your culinary network.

3️⃣ Brand Visibility: Increase brand awareness and establish a strong presence in the food industry. Your stall will be a focal point for attendees.

4️⃣ Sales Opportunities: Generate immediate sales and gain loyal customers as visitors sample and purchase your delectable creations.

5️⃣ Feedback and Recognition: Receive valuable feedback directly from food lovers and mass crowds. Gain recognition for your culinary expertise.

📦 What's Included?

Your stall booking includes:

Space for your stall setup
Marketing and promotion through various ways
Basic stall amenities (tables, chairs, etc.)
Assistance with logistics and event setup

Please note that stall availability is limited, so don't miss out on this fantastic opportunity to showcase your culinary talents and delight the taste buds of a diverse and enthusiastic audience!

📝 How to Book Your Stall:

To reserve your spot at the Food Exhibition, please follow these steps:

BOOK YOUR STALLS BY MESSAGING US ON 8697319851
Make the necessary payment to secure your booking.
📞 Contact Information: 8697319851

If you have any questions or require further information, please feel free to contact us at:
📧 Email: [email protected]
📞 Phone: 8697319851

Join us at the Food Exhibition, and let your culinary creations shine! Don't miss this incredible opportunity to share your passion for food and connect with a community of like-minded individuals. We look forward to welcoming you to this mouthwatering event!

🍽️🎉 See you at the Food Exhibition! 🎉🍽️

31/10/2023

"Happy Birthday to our exceptional team leader Miss Udita Maitra ! 🎉 Your unwavering dedication, leadership, and passion for our success inspire us every day. May this year bring you even more opportunities to shine and lead us to greater heights. Your guidance is the wind beneath our wings, and we're so grateful to have you at the helm. Wishing you a day filled with joy, and a year ahead filled with even more remarkable achievements. Cheers to you, and to the amazing journey ahead!" 🎂🎈🥂

31/10/2023

🌟 Exciting Opportunity! Book Your Stall for the Ultimate Exhibition This winter “POUSH PARBONI”! 🌟

Are you ready to showcase your products and services to a diverse and eager audience? Don't miss the chance to be a part of the most anticipated exhibition of the year! We are thrilled to invite you to book your stall and join us in making this event a massive success. Here's all the information you need:

📅 Event Date: [11th January, 2024 to 14th January, 2024]
📍 Location: [BADAMTALA ASHAR SANGHA]
🕒 Exhibition Hours: [EACH DAY FROM 1PM TO 9PM]

Why Book a Stall?

Booking a stall at our exhibition is a golden opportunity to:
Showcase Your Business: Get your products and services in front of a large, engaged audience.
Network & Connect: Meet potential clients, partners, and collaborators to grow your business.
Brand Exposure: Increase your brand's visibility and recognition.
Market Research: Gain valuable insights by interacting with your target market.
Sales & Revenue: Boost sales and revenue by reaching a broad customer base.

What Can You Expect?

Our exhibition is set to be a dynamic and vibrant event, featuring:
🎪 Well-Designed Stalls: Your space will be beautifully set up to highlight your offerings.
🎨 Artistic Displays: Creative and artistic showcases to captivate visitors.
🤝 Networking Opportunities: Build connections within your industry.

How to Book Your Stall
Securing your space at our exhibition is a straightforward process:
Contact Us: Reach out to our exhibition coordinator at 086973 19851].
Choose Your Stall Size: We offer a range of stall sizes to fit your needs and budget.
Customize Your Space: Personalize your stall to make it uniquely yours.
Payment: Finalize your booking by making a payment. We accept various payment methods for your convenience.

Don't miss out on this opportunity to save and secure your prime spot at the exhibition!
Get Ready to Shine!
Book your stall today, and get ready to shine at the exhibition. Join us in creating a memorable experience for attendees and making valuable connections in your industry. We can't wait to have you on board!
For any inquiries or to reserve your stall, please contact [8697319851]
Let's make this exhibition an event to remember. See you there! 🎉🛍️🌐

24/10/2023

দুর্গাপুজোর শেষ পর্যায়ে এসে উপস্থিত আমরা। গত এক মাস ধরে উত্‍সবের যে প্রস্তুতি চলছিল, তার অবসান এবার। পিতৃগৃহ ছেড়ে উমা এবার ফিরে যাবেন কৈলাশে স্বামী মহাদেবের কাছে। তাই মর্ত্যবাসীর মন খারাপ। দুর্গাপুজোর এই শেষ দিনটিকে দশমী বা বিজয়া দশমী বলা হয়ে থাকে। কেন দশমীকে বিজয়া দশমী বলা হয়, আসুন জেনে নেওয়া যাক।

পৌরাণিক মতঃ

পুরাকালে মহিষাসুর ব্রহ্মার বর পেয়ে প্রবল ক্ষমতাশালী হয়ে স্বর্গ, মর্ত্য ও পাতাল দখল করে নেন। তিনি দেবরাজ ইন্দ্রকে স্বর্গ থেকে বিচ্যুত করেন। ব্রহ্মা তাঁকে বর দিয়েছিলেন যে কোনও পুরুষ তাঁকে হত্যা করতে পারবেন না। তবে কোনও নারী তাঁকে বধ করতে পারবেন না, এমন পর দেওয়া হয়নি। তখন সব দেবতার সম্মীলিত শক্তি থেকে আবির্ভূত হলেন দেবী দুর্গা। পুরাণে মহিষাসুর বধের কাহিনী অনুসারে টানা নয় দিন ও নয় রাত্রি যুদ্ধের পর শুক্লা দশমীতে দুর্গা মহিষাসুরকে বধ করেন। এই বিজয় লাভকেই বিজয়া দশমী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

রামায়ণ অনুসারে

ত্রেতা যুগে লংকার রাজা রাবণ শ্রীরামচন্দ্রর পত্নী সীতাকে অপহরণ করেছিলেন। দেবী দুর্গার আশীর্বাদ নিয়ে রাম স্ত্রীকে উদ্ধার করতে লংকা আক্রমণ করেন। শুক্লা দশমীতেই তিনি রাবণকে বধ করেন। রাবণের বিরুদ্ধে যুদ্ধে রামের জয়লাভকেও চিহ্নিত করে বিজয়া দশমী।

মহাভারত অনুসারে

মহাভারতেও এই বিশেষ তিথিটির উল্লেখ রয়েছে। ১২ বছর বনবাস ও এক বছর অজ্ঞাতবাসের শেষে পাণ্ডবরা আশ্বিন মাসের শুক্লা দশমীতেই একটি শমীগাছের কোটরে তাঁদের লুকনো অস্ত্র পুনরুদ্ধার করেন এবং নিজেদের পরিচয় ঘোষণা করেন।

বৌদ্ধ ধর্ম মতে

অনেকে মনে করে বিজয়া দশমীর আসল নাম অশোক বিজয়া দশমী। কলিঙ্গ যুদ্ধে জয়ের পর ১০ দিন ধরে মৌর্য সম্রাট অশোক বিজয় উত্‍সব পালন করেছিলেন, সেটিই অশোক বিজয়া দশমী। আর শুক্লা দশমীতেই তিনি বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তাই বৌদ্ধদের কাছেও এই দিনটি গুরুত্বপূর্ণ।

বিজয়া দশমীর তাত্‍পর্য

আবার অনেকে মনে করেন দেবীকে মাটির প্রতিমা থেকে মুক্তি দেওয়া হয় এদিন। সেই কারণেই এটি বিজয়া দশমী নামে পরিচিত। চার দিন ধরে চিন্ময়ী দেবীকে যে মৃন্ময়ী রূপে পুজো করা হয়, দশমীতে বিসর্জনের পর তার থেকে মুক্তি পান দেবী দুর্গা।

সবশেষে বিদায়ের সুরে বেদনা থাকবেই, তাই আবার অপেক্ষা, আবার এসো মা।
আসছে বছর আবার হবে।

23/10/2023

আজ মহানবমীঃ
হিন্দু শাস্ত্রমতে মহা নবমী বা দুর্গা নবমী হল আসুরিক শক্তি বধে বিজয়ের দিন। শ্রী শ্রী চণ্ডী থেকে জানা যায়, দুর্গা রুদ্ররূপ (মা কালী) ধারণ করে মহিষাসুর এবং তাঁর তিন যোদ্ধা চণ্ড, মুণ্ড এবং রক্তবিজকে হত্যা করেন।

নবমী তিথি শুরুই হয় সন্ধিপুজো দিয়ে। আমরা সবাই জানি যে সন্ধিপুজো হয় অষ্টমী তিথির শেষ ২৪ মিনিট ও নবমীর সূচনার প্রথম ২৪ মিনিট জুড়ে। মূলত দেবী চামুন্ডার পূজা হয় এই সময়ে। একশো আটটি মাটির প্রদীপ জ্বালিয়ে ও একশ আটটি পদ্মফুল নিবেদন করা হয় দেবীর চরণে।

আর ঠিক এই কারণে পুজোর মন্ত্রেও সেই বিশেষত্ব উল্লেখ করা হয়েছে। নবমীর মন্ত্র হল-কালি কালি মহাকালি কালিকে কালরাত্রিকে | ধম্মকামপ্রদে দেবি নারায়ণি নমোস্তু তে || লক্ষ্মী লজ্জে মহাবিদ্যে শ্রদ্ধে পুষ্টি স্বধে ধ্রুবে | মহারাত্রি মহামায়ে নারায়ণি নমোস্তু তে || কলাকাষ্ঠাদিরূপেণ পরিণামপ্রদায়িনি | বিশ্বস্যোপরতৌ শক্তে নারায়ণি নমোস্তু তে || এষ সচন্দন-পুষ্পবিল্বপত্রাঞ্জলিঃ নমঃ দক্ষযঞ্জ বিনাশিন্যে মহাঘোরায়ৈ যোগিনী কোটিপরিবৃতায়ৈ ভদ্রকাল্যৈ ভগবত্যৈ দুর্গায়ৈ নমঃ ||

নবমীর বিশেষত্ব যদি কিছু থাকে তা হল হোম-যজ্ঞ অনুষ্ঠানের মধ্যে। নবমীতেই মূলত হোম হয়ে থাকে, ব্যতিক্রমী নিয়মও থাকতে পারে। মূলত আঠাশটা বা একশো আটটা নিখুঁত বেলপাতা লাগে। বালি দিয়ে যজ্ঞের মঞ্চ বানিয়ে বেলকাঠ ঠিকভাবে নিয়মমতো সাজিয়ে পাটকাঠি দিয়ে আগুন ধরিয়ে ঘি’তে চুবিয়ে বেলপাতাগুলো নিবেদন করা হয়। তারপর সবার শেষে একটি কলা চেলীতে বেধে পান নিয়ে সেটা ঘি’তে চুবিয়ে পূর্ণাহুতি দেওয়া হয়। তারপর তার মধ্যে দই দেওয়া হয় ও দুধ দিয়ে আগুন নেভানো হয়।

অন্যদিকে, নবরাত্রির নবমীতে দুর্গার ৯টি রূপ হিসেবে মেয়েদের পুজো করে খাওয়ানোর রীতিও রয়েছে। হিন্দু ধর্মে দুর্গা নবমীর অনেক গুরুত্ব রয়েছে। মহা নবরাত্রিতে দেবী দুর্গার আরাধনার অনেক গুরুত্ব রয়েছে। যদিও সারা বছর ধরে যে উৎসবের জন্য আমরা অপেক্ষা করে থাকি, তার বিদায় ঘন্টা বাজিয়ে দেয় এই নবমী নিশি। তাই নবমী নিশিকে আমরা সবাই ধরে রাখতে আকুতি জানাই। বাজতে থাকে একটাই সুর- “ওরে নবমী-নিশি, না হইও রে অবসান”।

22/10/2023

আজ মহাষ্টমীঃ
দুর্গাপুজোর অন্যতম আকর্ষণ হল মহাষ্টমী। ষষ্ঠী থেকে দশমী, এই চারদিনে বেশ কয়েকবার দেবীর অঞ্জলি হয়। কিন্তু, অষ্টমী পুজোয় অঞ্জলি দেওয়ার জন্যই ভক্তরা বেশি উৎসাহ দেখান। এজন্য সকাল থেকে উপবাস, সাতসকালে স্নান-সহ তাঁদের নানা আচার পালন করতেও দেখা যায়। ঠিক কী কারণে, অষ্টমী তিথিকে এত গুরুত্ব দেওয়া হয়?

পুরাণ অনুযায়ী, মহাষ্টমীতেই দেবী দুর্গাকে নানা ধরনের অস্ত্র, পদ্মের মালা, রত্নহার দিয়ে সাজিয়ে তুলেছিলেন দেবতারা। কারণ, পুরাণের মতে ভাদ্র মাসের কৃষ্ণানবমী তিথিতে দেবতাদের তেজ পুঞ্জীভূত হতে শুরু করে। আর, সেই পুঞ্জীভূত তেজ আশ্বিনের সপ্তমী তিথিতে বিশেষ রূপ ধারণ করে। সেই তেজের সাহায্যেই অষ্টমী তিথিতে দেবী মহিষাসুরমর্দিনীকে সাজিয়ে তুলেছিলেন দেবতারা। সেই রীতি মেনে অষ্টমী তিথিতে দেবী দুর্গাকে বিশেষ রূপে এবং উপাচারে সাজিয়ে তোলেন ভক্তরা।

কথিত আছে, মহাষ্টমীতে দেবীর পুজো করার সময় সঠিক নিয়ম মেনে চললে জীবনে কখনও আর্থিক দিক থেকে অবনতি ঘটে না। সবসময় সাফল্য আসে। জীবনে বহুদূর এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়। ব্যবসা আর কর্মক্ষেত্রে বাধা দূর করতে অনেকে আবার অষ্টমীতে সূর্য ওঠার আগে স্নান করে লাল কাপড় পরে দেবীর পুজো করেন।

অনেকে দেবীকে লাল রঙের চুরি, পয়সা এবং বাতাস নিবেদন করেন। আবার অনেকে মহাষ্টমীতে ১১টি পিপল গাছের পাতায় ঘি ও সিঁদুর মিশিয়ে রামের নাম লেখেন। সেগুলো হনুমানের চরণে অর্পণ করেন। ভক্তদের বিশ্বাস এতে জীবনের নানা বাধা কেটে যায়। সামাজিক সম্মান বৃদ্ধি পায়।

21/10/2023

আজ মহাসপ্তমী।
কেউ বলেন কলাবউ। আবার গণেশের পাশে থাকে বলে কেউ কেউ বলেন গণেশের বউ। আসলে সেটি নবপত্রিকা (Nabapatrika)। দেবী দুর্গার পূজার সঙ্গেই ওতপ্রোত জড়িয়ে এই নবপত্রিকার পূজা। নবপত্রিকার পূজা আসলে ইঙ্গিত দেয় মানুষের উৎসব পালন এবং ধর্মাচরণের বহু প্রাচীন রীতির। তাই দুর্গাপুজোর (Durga Puja) যেমন মাহাত্ম্য, তেমনই স্বতন্ত্র তাৎপর্য আছে নবপত্রিকা এবং তার পুজোরও।

প্রথমেই দেখে নেওয়া যাক, কী কী থাকে এই নবপত্রিকায়।
রম্ভা, কচ্চী, হরিদ্রা চ জয়ন্তী বিল্বদাড়িমৌ
অশোকা মানকঞ্চেব ধান্যঞ্চ নবপত্রিকা
অর্থাৎ কলাগাছ, গুঁড়ি-কচুর গাছ, হলুদ গাছ, জয়ন্তীর ডাল, বেলের ডাল, দাড়িম গাছ, অশোকের ডাল, মানকচুর গাছ ও ধানের গাছ। এই ন-টি গাছ আবশ্যক নবপত্রিকা রচনায়। বেলতলায় যেমন দেবী দুর্গার অধিবাস হয়, তেমন নবপত্রিকারও অধিবাস হয়। এরপর এই গাছগুলি আর শুধু গাছ থাকে না। হয়ে ওঠে দেবীর প্রতীক। কলাগাছ হন ব্রাহ্মণী। ব্রাহ্মণীর বিভূতি লক্ষ করা যায় কলাগাছের মধ্যে, তাই হয়তো এইরকম সংযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। গুঁড়ি-কচু হন দেবী কালিকা। যদিও এক্ষেত্রে এরকম সরাসরি সাদৃশ্য তেমন কিছু পাওয়া যায় না। হরিদ্রা হন দেবী দুর্গা স্বয়ং। এক্ষেত্রে গাত্রবর্ণ তুলনীয়। বর্ষাশেষে সতেজ হলুদ গাছ যে উৎসবের অঙ্গীভূত হয়ে উঠতে পারে, এই মতোই গ্রহণযোগ্য। জয়ন্তীর অধিষ্ঠাত্রী দেবী কার্তিকী। দেবসেনাপতি কার্তিক থেকে দেবতাদের জয় সূচিত হয়, সেই অর্থে জয়ন্তী আর দেবী কার্তিকী মিলেমিশে একীভূত হয়ে গিয়েছেন। বেল গাছ যে শিবের প্রিয়, তা আমরা সকলেই জানি। বেলের অধিষ্ঠাত্রী তাই শিবা। দাড়িম বা ডালিম গাছে রক্তদন্তিকার অধিষ্ঠান। এক্ষেত্রেও দাড়িমের রং এবং আকারের সঙ্গে এহেন সংযোগের সাদৃশ্য লক্ষিত হয়।

অশোকের অধিষ্ঠাত্রী দেবী শোকরহিতা। মানকচুগাছে অধিষ্ঠাত্রী দেবী চামুণ্ডা। আর ধানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী লক্ষ্মী। দেবী দুর্গার পুজো শুরু হয় সপ্তমীর দিন। সেদিন সকালে হয় নবপত্রিকার স্নান। এই নয়টি গাছকে পাট দিয়ে বাঁধতে হয়। পাট অর্থে রেশমের দড়ি বোঝায়, যদিও এখন নিয়ম অনুযায়ী সামান্য রেশম রাখা হয়। এরপর সেটিকে নিয়ে যাওয়া হয় বেলতলায়। যে শাখায় জোড়া বেল থাকে, সেই শাখাটিকে কেটে এবার জুড়ে নেওয়া হয় নবপত্রিকার সঙ্গে। রাজার অভিষেকে যেমন নানা নদী বা সমুদ্রের জল প্রয়োজন হয়, নবপত্রিকাকে স্নানের সময়ও সেই রীতি। নানা ঘটের জলে স্নান করানো হয় নবপত্রিকাকেও। এরপর বিধিমতে পুজো করে সেটিকে স্থাপন করা হয় দুর্গাপ্রতিমার ডান পাশে। গণেশের ঠিক পাশটিতে থাকে বলে কেউ কেউ একে বলে থাকেন কলাবউ।

শরৎকালে দুর্গাপুজোর প্রচলন রামচন্দ্রের হাত ধরে, এমনটাই আমরা জানি। যদিও মূল বাল্মীকি রামায়ণে রাবণবধের আগে দুর্গাপুজোর উল্লেখ নেই। চণ্ডীতে উল্লেখ আছে, শরৎকালের এক মহাপুজোর কথা। সেখানে দেবীমাহাত্ম্য পাঠের উল্লেখও আছে। কিন্তু পূজাটি সঠিক যে কী, তা স্পষ্ট নয়। বিশেজ্ঞদের মতে, এই পূজাই হল নবপত্রিকা পূজা। আসলে সেই পুরাকালে যখন সাকার মূর্তির উপাসনা ছিল না, তখন মানুষের ধর্মাচরণের সঙ্গী ছিল এই উৎসব। অরণ্যজীবন তখন মানুষের জীবনের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল। আর তাই মানুষের উৎসব এই প্রয়োজনীয় উদ্ভিদ বা শস্যকে বাদ দিয়ে ছিল না। ইতিহাসের দিকে তাকালে আরও অনেক জাতির ক্ষেত্রেই শীতের প্রারম্ভে উদ্ভিদ নিয়ে এরকম উৎসবে মেতে ওঠার প্রথা দেখতে পাওয়া যায়। এখানেও তা-ই ছিল। কালে কালে সেই শস্যপূজা বা উদ্ভিদপূজার রীতির সঙ্গে দেবীর মাহাত্ম্য যুক্ত হয়েছে। এক একটি উদ্ভিদের সঙ্গে দেবীর এক এক রূপের সংযোগ রচিত হয়েছে। আর সেই প্রাচীন নবপত্রিকার আরাধনা অঙ্গীভূত হয়েছে দুর্গার অকালবোধনের সঙ্গে। এই রীতি তাই আজও সাক্ষ্য বহন করে আমাদের অতীত উৎসবের। সাক্ষ্য দেয় সেই বিবর্তনেরও, যেখানে অতীত রীতির সঙ্গে সময়ের পরত যোগ হতে হতে বদলে গিয়েছে, মানুষের উৎসবও।

20/10/2023

আজ ষষ্ঠী।
দুর্গাষষ্ঠীর ব্রতকথায় রয়েছে গণেশের জন্ম বৃত্তান্ত। শিব পুরাণ অনুসারে একবার পার্বতী শিবের গণ অর্থাৎ অনুচর নন্দীকে দ্বার রক্ষার দায়িত্ব দিয়ে বলেন, ‘কেউ যেন মহলের ভিতর যেতে না পারে’। এমন সময় শিব সেখানে এসে উপস্থিত হলেন। এতে ধর্ম সংকটে পড়লেন নন্দী। একদিকে শিব তাঁর প্রভু, অন্য দিকে পার্বতীর আদেশ। কিন্তু নন্দী প্রভুকে বাধা দিলেন না। এদিকে শিবকে ভেতরে দেখে ক্রুদ্ধ হলেন পার্বতী। তখনই সখীদের সঙ্গে পরামর্শ করলেন এমন এক অনুচর তৈরি করতে হবে যে সব সময় পার্বতীর কথা শুনে চলবে। যেমন ভাবা তেমন কাজ। পার্বতী নিজে যে চন্দন এবং হলুদ মেখে রূপচর্চা করতেন, শরীর থেকে সেই চন্দন এবং হলুদ নিয়ে এক বালকের মূর্তি গড়ে তুললেন। এরপর সেই বালকের মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়। লোককথায় জানা যায়, শ্রীনারায়ণই সেই পুতুলের শরীরে প্রবেশ করে দুর্গা-পুত্র গণেশ হন। মহাষষ্ঠীর ব্রতকথার সঙ্গে জড়িয়ে শ্রীগণেশের জন্ম মাহাত্ম্য ।

19/10/2023

BORONDALA × ABARAN
A gift from the heart,
Flaunting in style with Abaran
This very very unique couple set collection was gifted by Pritha & Baishali (Brand Owners at Abaran)
Believe us the Fabric is just awesome. Also every single person noticed us through the day.
A big Recommend from Borondala Creative Events Private Limited
Long way to go…
❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️

15/10/2023

নতুন বছরে নতুন সাজ,
বরণডালায় বাজিমাত।
আসছে নতুন বছরের সবথেকে বড় স্ট্রীট এক্সিবিশন কাম সেল,
বাদামতলা আষাঢ় সংঘ,
জানুয়ারি ১১, ২০২৪ থেকে জানুয়ারি ১৪, ২০২৪।
পৌষপার্বণী, ২০২৪।

13/10/2023

মহালয়া শুভ দিন নয়, স্মৃতিচারণ করে উত্তরণের দিন।
চলুন মনে করি তাদের, যাদের থেকে আমরা।

03/10/2023

4th Year in a row...
This October let's hit the floor at Mahajati Kalyan Samity, Ruby Park, Kasba.
After doing 3 consecutive great projects at this place, we are going to organize our fourth edition here.
হাটেART SEASON 10 - A 3 DAYS FASHION । LIFESTYLE । HANDICRAFT । FOOD Exhibition cm Sale.
FROM 6TH OCTOBER TO 8TH OCTOBER, 2023.
EACH DAY FROM 3PM TO 9PM.
BOOKING STARTS TODAY FOR SELLERS OF:
SAREES | KURTIS | VARIOUS JEWELLERIES | TOYS | ACCESSORIES | SKIN-HAIR CARE | DECOR | HANDMADE ITEMS | GIFTING | EARTHENWARE | BAGS | FOODS
& Many more...

30/09/2023

িক

30/09/2023

িক

30/03/2023

সমগ্র বরণডালা পরিবারের তরফ থেকে বাদামতলা আষাঢ় সংঘ দুর্গোৎসব কমিটিকে ও সাধারণ অধিবাসীবৃন্দদের আমাদের এক্সিবিশনে আসার সশ্রদ্ধ অনুরোধ জানাই।

আজ থেকে শুরু হয়ে যাচ্ছে মেগা চৈত্র এক্সিবিশন। ৩০শে মার্চ থেকে শুরু হয়ে ২রা এপ্রিল পর্যন্ত চলবে এই প্রদর্শনী। প্রতিদিন দুপুর ৩টে থেকে রাত্রি ৯টা পর্যন্ত চলবে এই প্রদর্শনী। ফ্যাশন, হ্যান্ডিক্রাফটস, লাইফ স্টাইল ও ফুড প্রোডাক্টের এত বড় এক্সিবিশন মিস করবেন না সকলে আসুন এবং চুটিয়ে কেনাকাটি করুন হাটেART Season 8 theke। আপনাদের অতি পরিচিত বাদামতলা আষাঢ় সংঘ দুর্গোৎসব প্রাঙ্গনে।
আয়োজনে
Borondala Creative Events Private Limited