মসজিদে নববীতে ফজরের আযান।।।
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ।।।
খালেদা জিয়াকে "মাদার অব ডেমোক্র্যাসি" পুরষ্কার দেয় টরেন্টোর বিএনপি নেতা মমিনুল হক । খালেদার পদক সম্পর্কে সংস্থার হেড অফিস জানে না খালেদা জিয়ার ‘মাদার অফ ডেমোক্রেসি’ পুরস্কারটি কানাডিয়ান হিউম্যান রাইটস ইন্টারন্যাশনাল অর্গানইজেশনের হেড অফিসের (প্রধান কার্যালয়) বিষয় নয় বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির প্রেসিডেন্ট ম্যারিও গুইলোম্বো।
তিনি জানান, এটি আসলে এশিয়া মিশনের বিষয়। এশিয়া মিশনই এ পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন দিয়েছে। আমরা বিষয়টা সম্পর্কে এখনই কিছু বলতে পারছি না।
শুক্রবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ফেসবুক লাইভে এক আলোচনায় কানাডার বাংলা পত্রিকা ‘নতুনদেশ’-এর প্রধান সম্পাদক শওগাত আলী সাগর এ কথা জানান।
ফেসবুক লাইভে তার সঙ্গে ছিলেন কানাডিয়ান হিউম্যান রাইটস ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশনের এশিয়া মিশনের নির্বাহী পরিচালক মমিনুল হক মিলন।
শওগাত আলী সাগর জানান, সংগঠনের প্
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশকে ধ্বংস করার জন্য বিএনপি যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ দিয়েছে। বাংলাদেশ সম্পর্কে মিথ্যা অপবাদ আর অসত্য তথ্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য তারা লবিস্ট নিয়োগ করেছে। বিদেশি ফার্মকে কোটি কোটি ডলার তারা পেমেন্ট করল— এই অর্থ কীভাবে বিদেশে গেল? এটি কোথা থেকে এলো তার জবাব দিতে হবে। এর ব্যাখ্যা তাদের দিতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২৭ জানুয়ারি) সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর আলোচনা অধিবেশনের সমাপনী আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ব্যাখ্যা চান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এটি তো বৈদেশিক মুদ্রা। বিএনপি এই বৈদেশিক মুদ্রা কোথা থেকে পেয়েছে? কীভাবে খরচ করেছে? লবিস্ট নিয়োগ কিসের জন্য? যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকানোর জন্য। নির্বাচন বানচাল করার জন্য। নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য। জঙ্
মৃত্যুকে তিনি (বঙ্গবন্ধু) কখনো ভয় করেননি, জয় করেছিলেন। পাকিস্তানি কারাগারে কী অত্যাচার নির্যাতন তার উপর হয়েছে, আমরা কিন্তু জানতে পারিনি। জিজ্ঞাসা করেও জানতে পারিনি। হয়তো আমাদের কাছে বলবে না। রেহানা সবার ছোট ছিল বলে বার বার জিজ্ঞাসা করেছে। উত্তরে শুধু একটা কথাই বলেছেন, ওটা আমি বলতে চাই না। তোরা সহ্য করতে পারবি না।
এই একটি কথা থেকে আমরা বুঝতে পারি, পাকিস্তানি কারাগারে কী দুঃসহ যন্ত্রণার মধ্যে থাকে থাকতে হয়েছিল। তিনি সেই স্বদেশে ফিরে এসেছিলেন। ফিরে আসাটা আমাদের জন্য যে প্রয়োজনীয় ছিল। কারণ এই বাংলাদেশ তিনি স্বাধীন করেছিলেন’
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
#বঙ্গবন্ধু #পাকিস্তানিকারাগার #শেখহাসিনা
১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি প্রাণপ্রিয় বাংলার সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে ফিরে আসেন বাঙ্গালি জাতির মহানায়ক, নিষ্পেষিত নিপীড়িত জাতির মুক্তির সন্ধানদাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
এর আগে ৮ জানুয়ারি পাকিস্তানি হায়েনারা তাঁকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয় আর লন্ডনে পাঠিয়ে দেয়। সেখান থেকে দিল্লী হয়ে দেশে আসেন সদ্য স্বাধীন জাতির পিতা। ১৬ ডিসেম্বরের বিজয় পুর্ণতা পায় বঙ্গবন্ধুর মুক্তিতে। সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে আনন্দের মিছিল।
#10January #SheikhMujiburRahman #Homecoming
দীর্ঘ সাড়ে ৯ মাস পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি থাকার পর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশে ফিরে আসেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ঘরের বারান্দায় পা রাখতেই বাবাকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন শেখ হাসিনা, কোলে চড়ে বসে ছোট্ট শেখ রাসেল।
#SheikhMujiburRahman
#Homecoming
#10January1972
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে বাংলাদেশকে কল্যাণরাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয় জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন দেশবাসী। শান্তিপূর্ণ, সৌহার্দ্রময় এবং সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ার জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যার শপথের প্রতি সংহতি জানিয়ে দেশব্যাপী বিজয় শোভাযাত্রা বের করে নগরবাসী। জাতীয় পতাকা উড়িয়ে, লাল-সবুজ পোশাকে সজ্জিত হয়ে, বিজয় শোভাযাত্রায় অংশ নেন নারী-পুরুষ-শিশু ও বৃদ্ধরা।
#Mujib100 #Bangladesh50 #Bangladesh #AwamiLeague #SheikhHasina #বিজয়শোভাযাত্রা
আমি রিকসায় চড়েছি, ভ্যানে চড়েছি, মাছের ট্রলারে সাগর পাড়ি দিয়েছি, আমি সাম্পানে সাগর পাড়ি দিয়েছি। আমি মাইলের পর মাইল কাদামাটি ভেঙে হেঁটেছি, আমি ধানের আল বেয়ে হেঁটেছি। আমি বাংলাদেশটাকে চেনার জন্য, বাংলাদেশের মানুষের জন্য কাজ করবার জন্য, বাংলাদেশের এমন কোনো অঞ্চল নাই আমি না ঘুরেছি।আমরা যখন স্কুলে পড়তাম, ধানমন্ডিতে যখন বাস শুরু হলো, আমরা বাসে করেই যেতাম। ধানমন্ডি থেকে আজিমপুর স্কুল সবাই আমরা বাসে করেই যেতাম।
আমি ৮১ সালে বাংলাদেশে এসে যখন সমগ্র বাংলাদেশ সফর করি তখন আমরা বাস ভাড়া করে নিয়ে যেতাম, মিনি বাসে যেতাম। বাংলাদেশে আমার মনে হয় এমন কোনো কিছু নেই যেখানে আমি চড়ি নাই। সেভাবে চড়ে চড়েই, কাজ করে করেই কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হয়ে আজকে বাংলাদেশের উন্নয়ন করতে সক্ষম হচ্ছি। আমি যদি বাংলাদেশকে না চিনতাম তাহলে এতদ্রুত বাংলাদেশ এত উন্নতি করতে পারতো না।
- মাননীয় প্রধান
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতেই স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে চূড়ান্তভাবে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে পদার্পণ করলো বাংলাদেশ। ২৪ নভেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভায় বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সুপারিশ গৃহীত হয়। এর মধ্য দিয়ে উন্নয়নের নতুন অভিযাত্রা শুরু হলো।
বাংলাদেশই একমাত্র দেশ, যে দেশ জাতিসংঘ নির্ধারিত তিনটি মানদণ্ড পূরণের মাধ্যমে এলডিসি থেকে উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করেছে। বাংলাদেশের এ অর্জন বিশ্বদরবারে এ দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে এবং আরো অধিকতর উন্নয়নের যাত্রাকে ত্বরান্বিত করবে।
জন্মের ৫০ বছরের মধ্যেই দুর্বার গতি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। গত দুই দশকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বা সামাজিক উন্নয়ন- যে কোনো সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগতি অভূতপূর্ব। সামাজিক নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, অবকাঠামো উন্নয়ন, দারিদ্র্যতা হ্রাস, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি স
পৈতৃক সম্পত্তিতে মেয়েদের সমান অধিকারের জন্য শরীয়াহ আইন পরিবর্তন না করে উত্তরাধিকার আইন সংশোধন করে কীভাবে ছেলে মেয়েদের সমান অধিকার দেয়া যায় এমন এক বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষ অনেকসময় সম্পত্তির জন্য অন্ধ হয়ে যায়। বাবার মৃত্যুর আগেই চাচারা এসে সম্পত্তি দখল নিতে উঠে পড়ে লেগে যায়। সেজন্য দাদার সম্পত্তিতে সবার ভাগ থাকবে কিন্তু বাবার উপার্জিত সম্পত্তিতে অন্তত মেয়েদের সমান অধিকার থাকা জরুরি।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ছেলে- মেয়ে ও তৃতীয় লিঙ্গের জন্য সম্পত্তিতে সমান অধিকারের বিষয়টি নিশ্চিতের ব্যপারে আমরা কাজ করছি। সম্পত্তি আইনে আছে পৈতৃক সম্পত্তিতে তাদের অধিকার থাকবে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, ধর্মীয়বিধি না মানলেও নারীদের সাথে সম্পত্তি ভাগের সময় সকলেই ধর্মীয় নিয়মের কথা বলেন। শরীয়াহ মোতাবেক আমি বিভিন্নজনকে বলেছি, এই সম্পত্তির ব্যপারে একটি চূড়া