01/12/2023
𝐄𝐄𝐄 𝐃𝐀𝐘
𝐓𝐡𝐞 𝐓𝐚𝐥𝐞𝐧𝐭 𝐒𝐩𝐚𝐫𝐤 𝟐𝟎𝟐𝟑
📸 Md Rakib Khan
Department of EEE,Uttara University
আমি সুখে থাকি কিবা দুঃখে থাকি"আলহামদুলিল্লাহ"
𝐄𝐄𝐄 𝐃𝐀𝐘
𝐓𝐡𝐞 𝐓𝐚𝐥𝐞𝐧𝐭 𝐒𝐩𝐚𝐫𝐤 𝟐𝟎𝟐𝟑
📸 Md Rakib Khan
Department of EEE,Uttara University
𝐋𝐢𝐟𝐞 𝐢𝐬 𝐥𝐢𝐤𝐞 𝐟𝐫𝐢𝐞𝐧𝐝
𝐄𝐬𝐩𝐞𝐜𝐢𝐚𝐥𝐥𝐲 𝐰𝐡𝐞𝐧 𝐰𝐞 𝐭𝐫𝐚𝐯𝐞𝐥 𝐭𝐨𝐠𝐞𝐭𝐡𝐞𝐫 ❣️
Uttara University
সুসময়ে অনেকেই বন্ধু বটে হয়,
অসময়ে হায় হায় কেউ কারো নয়।
কেবল স্রষ্টা বিশ্বপতি যিনি,
সকল সময়ের বন্ধু সকলের তিনি।
আলহামদুলিল্লাহ
প্রিয় বাবা আল্লাহর ঘর বায়তুল্লাহ শরিফের উদ্দেশ্যে রওনা করেছেন।আল্লাহ যেনো বাবাকে কবুল করে নেন আমিন।
আমি যাচ্ছি❗
আপনি যাচ্ছেন তো❓
আগামী ১৩, ১৪ এবং ১৫ জানুয়ারি ২০২৩ ইং বিশ্ব ইজতেমায় আগত সাথীদের জন্য বিশেষ পরামর্শ দিয়েছেন মাঠের জিম্মাদার ও তাবলিগের পুরনো সাথীগণ....
এক. ইজতেমার তিনদিন অপ্রয়োজনে ফেসবুক চালানো থেকে বিরত থাকা। ময়দানের বয়ান মনোযোগ দিয়ে হেদায়েতের নিয়তে শোনা।
দুই. ইজতেমায় জামাতবদ্ধ হয়ে আসা, একাকি না আসা।
তিন. ছোটো বাচ্চাদের না আনা। মোনাজাতে অংশ নিতে নারীদের আসতে বারণ করা।
চার. যারা তিনদিনের জন্য মাঠে আসবেন, তারা মনোযোগ সহকারে বয়ান শোনার জন্য মোবাইল বন্ধ রাখবেন।
পাঁচ. যারা মাঠে আসবেন ফিরতি গাড়ি ভাড়া করে আনবেন না যাওয়ার টিকিট ক্রয় করবেন না। কারণ মাঠের বয়ান কিংবা কারগুজারি শুনে আপনার দিল তৈরি হতে পারে, চিল্লার সফরে নাম লিখিয়ে দিতে পারেন।
ছয়. ইজতেমার ময়দানের ভেতরে-বাইরে কোনোরূপ ভিডিও করার চেষ্টা করবেন না।
সাত. শুধু লোক দেখতে, ঘুরতে অথবা জুমার নামাজ আদায় করতে কিংবা দোয়ায় অংশ নিতে ইজতেমার মাঠে আসবেন না। আসলে কমপক্ষে ভোর থেকে এশা পর্যন্ত আসবেন, মনোযোগ দিয়ে বয়ান শুনবেন।
আট. ময়দানে কিছু হারিয়ে গেলে বা পেলে হারানো-প্রাপ্তির কামরায় যোগাযোগ করবেন।
নয়. কোনো সমস্যা তৈরি হলে দ্রুত স্বেচ্ছাসেবক, জামাতের আমির, খিত্তার জিম্মাদার অথবা আইনশৃংখলা বাহিনীকে জানাবেন।
দশ. অসুস্থ হলে দ্রুত খিত্তায় অবস্থানরত চিকিৎসক, মাঠের পার্শ্বে স্থাপতি মেডিকেল ক্যাম্প অথবা চিকিৎসক টিমের স্মরণাপন্ন হবেন।
এগারো. শুকনো খাবার ও পানি সঙ্গে রাখবেন।
বারো. স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার ছাত্র, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী, শিক্ষক, আলেম ও রাজনীতি সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশ্যে আলাদা আলাদা গুরুত্বপূর্ণ বয়ান হবে ইজতেমার ময়দানে। এসব বয়ান কখন হবে তা জানতে সংশ্লিষ্ট খিত্তায় খোঁজ নিন।
তেরো. রাতে যারা ময়দানে থাকবেন, প্রয়োজনীয় বিছানা ও শীতের কাপড় সঙ্গে আনবেন এবং মাঠের ম্যাপ দেখে আপনার এলাকার সাথীদের সঙ্গে থাকবেন।
চৌদ্দ. প্রয়োজনীয় ওষুধ সঙ্গে রাখবেন। গ্যাস সিলিন্ডার ও রান্নার সরঞ্জামাদি সাবধানে রাখবেন।
পনেরো. সম্মিলিত মাল-সামানা, হাড়ি-পাতিল, রান্নার সামগ্রী ইত্যাদি যথাসম্ভব গুছিয়ে অল্প জায়গায় রাখবেন। যেনো সাথী ভাইদের বেশি জায়গা দেওয়া যায়, তাদের চলাচলে কষ্ট না হয়।
ষোলো. অজু-বাথরুম শেষে হাতে করে জুতা নিয়ে মাঠে প্রবেশ করলে, জুতার পানি মানুষ কিংবা অন্যের মাল-সামানার ওপর পরে, আর জুতা হারায়ও বেশি। তাই বাড়ি থেকে পলিথিন বা কাপড়ের ব্যাগ নিয়ে যাওয়া জুতা রাখার জন্য।
সতেরো. নামাজের সময় কাতার সোজা করা জরুরি। এক কাতার থেকে পরের কাতারের দূরত্ব ৬ ফুট। এর মধ্যে ৪ ফুট নামাজের জন্য এবং ২ ফুট সামান রাখার জন্য। কিছু কিছু ভাইকে দেখা যায় কাতারের দাগের ওপর সামান রেখেছেন ফলে কাতার বাঁকা হয়ে যাচ্ছে। এজন্য নামাজের ৫/১০ মিনিট আগেই সাথীদের খেয়াল রাখা, কাতারের ওপর সামানা রাখা হলে তা সরিয়ে কাতার সোজা রাখার ব্যবস্থা করা।
আঠারো. নামাজের জামাতের সময় কাতারের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা। কোনো অবস্থাতেই খণ্ড খণ্ড কাতার না করা।
ঊনিশ. ইজতেমা মাঠের খোপগুলো ১৮ ফুট×১৮ ফুট। প্রতি খোপে ৩০ জন কিংবা বেশি মানুষকে ঘুমাতে হয়। এক্ষেত্রে অন্যের সুবিধাকে প্রধান্য দেওয়া, নিজে একটু কষ্ট-মোজাহাদা করে হলেও নতুন সাথীদের একরাম করা।
বিশ. যারা খুরুজ (জামাতে যাবেন) হবেন, তারা সরাসরি খিত্তার তাশকিলের জায়গায় যাবেন।
আল্লাহ তাআ'লা আমাদেরকে উক্ত পরামর্শগুলো মেনে চলার তৌফিক দিন এবং সারা দুনিয়ার মানুষের হেদায়েতের জন্য, ঈমান তাজা করার জন্য মকবুল এই দাওয়াতি মেহনতকে কবুল করেন।
একটু উপলব্ধি করুন❗
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমাদের বোনদের পর্দা পালনের জন্য এই মানববন্ধন আমাদের অনুপ্রাণিত করে। তাদের প্রতি সর্বোচ্চ সংহতি জানাচ্ছি।
দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠসহ সর্বক্ষেত্রে মেয়েদের পর্দাপালনের নির্বিঘ্ন সুযোগ থাকুক। একটি মুসলিমপ্রধান দেশে পর্দা পালনের ক্ষেত্রে বাধা প্রদান আমাদের হৃদয়ে কষ্ট দেয়।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের বোনদের উত্তম প্রতিদান দান করুক। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের শুভবুদ্ধির উদয় হোক।
বিষয়টা কষ্টদায়ক। একটা বিশ্ববিদ্যালয় তাও ঢাবিতে এভাবে লিখিতভাবে পর্দা পালনের সুযোগ নষ্ট করার ঘোষণা কষ্টদায়ক।
অর্পাকে চেনেন?
আরে অর্পা! আপনার বোন। চেনেন না ওকে?
আচ্ছা চিনিয়ে দেই।
নাম অর্পা সাহা। ময়মনসিংহের মেয়ে। বয়স ১৯/২০। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা, যেভাবে ইচ্ছা হিদায়াত করেন। অর্পা তাওহীদের চিরন্তন সত্যকে চিনতে পারে কিছু ইসলামী বই পড়ে । আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল (ﷺ)-কে ভালোবেসে অর্পা ইসলাম গ্রহণ করে।
ডিসেম্বরের ৫ তারিখ ময়মনসিংহের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে অ্যাফিডেভিট করে অর্পা আনুষ্ঠানিকভাবে নিজের নাম ও ধর্ম পরিবর্তন করে। ওর নাম এখন ফাতেমা রাহমান।
কিন্তু অর্পা তার পরিবারের পক্ষ থেকে বাঁধার সম্মুখীন হয়। ওর ওপর নির্যাতন করা হয়। শিরক ছেড়ে তাওহীদ গ্রহণ কারণে পরিবারের কাছে নির্যাতিত হওয়া...সাহাবী (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম) এর সময়ের মতো পরীক্ষা।
১০-ই ডিসেম্বরে অর্পা জিডি করে। পরিবারের পক্ষ থেকে শারীরিক অত্যাচার ও হত্যার আশঙ্কার কারণে। তারপর মুসলিম বোনের ঘরে আশ্রয় নেয় ও।
সেই বাসা থেকে অর্পাকে “জিজ্ঞাসাবাদের জন্য” থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। সেখান থেকে জোর করে অর্পাকে তুলে দেয়া হয় তার বাবা-কাকার কাছে। সেই বাবা-কাকা যাদের অত্যাচার থেকে বাঁচতে অর্পা জিডি করেছিল!
পুলিশের কাছে বাবা-কাকা লিখিত দেয়, অর্পাকে স্বাধীনভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করতে দেয়া হবে। সবার সাথে যোগাযোগ করতে দেয়া হবে। সে একজন মুসলিম হিসেবে থাকবে।
অর্পার বান্ধবীর ভাষ্যমতে, বাসায় নিয়ে যাবার পর অর্পাকে পর্দা করতে দেয়া হয়নি। ইসলাম পালন করতে দেয়া হয়নি। বন্ধ করার চেষ্টা হয়েছে সব রকম যোগাযোগও। সেই সাথে চলছে ইসলাম ছেড়ে আসার জন্য মানসিক নির্যাতন।
অর্পার বান্ধবী ১৩ ডিসেম্বর তাকে উদ্ধারের জন্য মামলা করেন। কিন্তু ওয়ারেন্ট আসার পরও প্রশাসন তাকে উদ্ধারের কোন ব্যবস্থা নেয়নি। সাম্প্রতিক ইতিহাসের দিকে তাকালে মনে হয়, এমন কোন ব্যবস্থা নেয়ার সম্ভাবনাও নেই।
এই হল অর্পার গল্প।
১১ তারিখ থেকে, আজ প্রায় দু সপ্তাহ আমাদের বোনটা বন্দী। এই দুই সপ্তাহ সে সালাত আদায় করতে পেরেছে কি না, জানি না। এই দিনগুলো, এই রাতগুলো কিভাবে কেটেছে মেয়েটার?
অর্পার জন্য আমার, আপনার কিছু কি করার নেই? একটা মানুষকে নির্যাতন করা হচ্ছে কারণ সে বলছে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ – এই মানুষটা কি আমাদের সাহায্য পাবার যোগ্য না? সাহায্য করা কি আমাদের দায়িত্ব না?
হ্যাঁ, আপনার সামর্থ্য কম। আমি জানি। আমার সামর্থ্যও কম। কিন্তু কম হলেও কিছু তো সামর্থ্য আছে। আর কিছু না হোক, আপনি অর্পার খবরটা নিজের পরিচিত সবার কাছে পাঠাতে পারবেন। সবাইকে এ নিয়ে কথা বলতে বলতে পারবেন। আমারা সবাই মিলে চাইলে পুরো বাংলাদেশকে ওর কথা জানিয়ে দিতে পারবো।
মসজিদের মিম্বরে, ওয়াজের মঞ্চে, বন্ধুদের আড্ডায়, ফেইসবুকের পোস্টে কিংবা লাইভে অর্পার কথা বলতে পারেন। যারা পত্রিকাতে কাজ করেন, তারা নিউস করতে পারেন। ইউটিউবাররা তারা ভিডিও বানাতে পারেন। ইউটিউবারদের পরিচিতরা তাদেরকে এব্যাপারে কথা বলতে উৎসাহিত করতে পারেন। সেলিব্রিটিও বক্তা এবং দা’ঈরা একটা ৫ মিনিটের ছোট্ট ভিডিও রেকর্ড করতে পারেন। এতো লাইক, ভিউস, ফলোয়ার আর বই দিয়ে কী হবে, যদি আমরা একজন মুওয়াহ্হিদাহর জন্য এতোটুকু করতে না পারি?
সাধারণ মানুষদের মধ্যে যাদের প্রভাবশালীদের সাথে যোগাযোগ আছে, তারা অর্পাকে আইনী বা অন্য কোন ভাবে সাহায্য করার ক্ষেত্রেও কাজ করতে পারেন। এর কোন কিছু না পারলে, অন্তত দুআকরতে পারবেন।
সীমিত হলেও এই সামর্থ্যগুলো তো একেবারে কম না, তাই না?
আল্লাহ এমন কোন বোঝা দেন না, যা আমাদের সামর্থ্যের বাইরে। যা আপনার পক্ষে করা সম্ভব না, তা নিয়ে আপনাকে প্রশ্ন করা হবে না। কিন্তু যতোটুকু আপনার দ্বারা করা সম্ভব, সেটুকু আপনি করেছেন কি না – সেটা নিয়ে অবশ্যই আমাকে এবং আপনাকে প্রশ্নের জবাব দিতে হবে।
আসুন, আমরা অর্পাকে; আমাদের বোনটাকে, সাহায্য করি। এই উম্মাহর অনেক বড় অংশের জন্য আমরা কিছু করতে পারি না। আমাদের সেই সক্ষমতা নেই। সেটা নিয়ে আমাদের দুঃখ হয়, কষ্ট হয়। কিন্তু অর্পার জন্য কিছু করা সম্ভব। আমরা অন্তত সেই চেষ্টাটা করি। আসুন অর্পার জন্য আওয়াজ তুলি।
আল্লাহ ফাতিমাকে তাওহীদের ওপর, দ্বীনের ওপর দৃঢ় রাখুন। তাকে শিরক এবং কুফর থেকে হেফাযত করুন। আল্লাহ আল-কাহির, আল-কাহির, তিনি সকল কিছুর ওপর শক্তিশালী। যদি আমরা আমাদের চেষ্টাটুকু করি, তাহলে তিনি চাইলে অবশ্যই সফল হওয়া সম্ভব।
©️ Collected
আজানের ‘আওয়াজ’ নিয়ে আপত্তি, হায়রে নামধারী মুসলমান।
কাতার বিশ্বকাপেও আজানের ধ্বনীতে বিমোহিত হয়ে অনেক বিধর্মী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন আলহামদুলিল্লাহ্। আর আমাদের এই শিল্পপতির আজানের আওয়াজ ভালো লাগেনা।
শিল্পপতি সাহেব আপনি বাংলাদেশ ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যান।
আল্লাহ আপনাদেরকে হেদায়াত দান করুক....
কি আর পেলাম স্বাধীন করে ❗
https://youtu.be/pIZQDTEx7R4
𝐒𝐨𝐦𝐞𝐭𝐢𝐦𝐞 𝐚𝐭 𝐭𝐡𝐞 𝐛𝐞𝐥𝐨𝐯𝐞𝐝 𝐓𝐚𝐫𝐚𝐧𝐚 𝐬𝐭𝐮𝐝𝐢𝐨
শুকরিয়া গ্রীনলাইন কর্তৃপক্ষকে সঠিক সিদ্ধান্তটি নেয়ার জন্যে।
আল্লাহ তা'আলা গ্রীনলাইন পরিবহনের উপর রহম করুন! বারাকাহ দান করুন!
আল্লাহর রঙ্গে রঙ্গিন হতে
দুনিয়ার মমতা যাওরে ভুলে...
বরিশালের আলিম উদ্দীন খালি হাতে বাড়ি ফিরেছেন। ৩৪ বছর আগে জমি বিক্রি করে দেড় লাখ টাকা পুঁজি নিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে খুলেছিলেন খাবারের হোটেল। করোনায় অনেক মানুষ নিঃস্ব হয়েছে ঠিক বিভিন্ন জনের গল্প বিভিন্ন রকম। কিন্তু আলিম উদ্দীনের গল্পে আমি অন্য কিছু খুঁজে পাই!
একটা দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ বিশ্ববিদ্যালয় সেখানে সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের কাছে আলিম উদ্দীনের মতো গরীব মানুষ ৬ লাখ টাকা পায়।এই ৩৪ বছরে কত স্টুডেন্ট তো বের হয়েছে দেশ-বিদেশের অনেক বড় বড় জায়গায় চাকরি-বাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য করছে। তাদের কি তখনো মনে হয়নি আলিম উদ্দীনের টাকাটা দিতে হবে।যারা বর্তমানে আছে তারাও হয়তো দিনগুনছে চলে গেলে আর আলিম উদ্দীন আমাকে কিভাবে ধরবে।
দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যাদের ক্ষমতা আছে তারা কোন হোটেল অথবা দোকান থেকে খেয়ে টাকা না দেওয়াকে নিজেদের সম্মান আর ক্ষমতার জোর মনে করে। এমনকি রীতিমতো বন্ধুদের সাথে গল্পও করে। কতটা নৈতিক পদস্খলন হলে এমন হতে পারে।এরাই যখন বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি চাকুরিতে জয়েন করে তখন সেই প্রতিষ্ঠান কেমন হয় একটু চিন্তা করলেই বোঝা যায়।
বিশ্ববিদ্যালয় পড়ে একটা অনার্স/মাষ্টার্সে/এম ফিল/পিএইচডির ডিগ্রি অর্জন করেছে কাগজ-কলমে ঠিক কিন্তু আলিম উদ্দীনের টাকাটা পরিশোধ করতে হবে এতটুকু নৈতিকতা, মানুষ্যত্ববোধ তৈরি হয়নি।ঐসব শিক্ষার আগে অন্তত মানুষ হওয়ার শিক্ষাটা জরুরী।
বৃথা অপেক্ষায় ফুরায় কত যে বেলা 🥀
জীবন যেন অপেক্ষার মায়া 💞
পতনের এক নির্মম খেলা 🤍
ঘুর্নিঝড় (সিত্রাং) ধেয়ে আসছে আমাদের দিকে।
উপকূলীয় অঞ্চলগুলো সবচেয়ে বিপদের মধ্যে আছে ।
আসুন আমরা বেশী বেশী দোয়া ও ইসতিগফার করি
আল্লাহ আমাদেরকে এই প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে হেফাজত করবেন ।
AL-Haramain Ltd.
পেইজটিতে একটি লাইক দিয়ে রাখতে পারেন, তারা নতুন বিজনেস শুরু করছে, আল হারামাইন শপ এর টিম মেম্বারদের জন্য শুভকামনা।
আলহামদুলিল্লাহ
কুয়েতে বিশ্ব কোরআন প্রতিযোগিতায় ১১৭ টি দেশের মধ্যে ৩য় স্থানে বাংলাদেশের হাফেজ আবু রাহাত।
মুহাম্মদ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
আবারো কুরআনের বিশ্বজয়!
ক্রোয়েশিয়ায় ৪৩ দেশকে পিছনে ফেলে বাংলাদেশের ছোট্ট হাফেজ সিহাবুল্লাহ ৩য় স্থান অধিকার করেছে আলহামদুলিল্লাহ 💚
জীবনটাকে আমরা যেভাবে দেখি কিন্তু
জীবন আমাদের সেই ভাবে দেখেনা ❗
আলহামদুলিল্লাহ।
দীর্ঘ সাড়ে ১৭ মাস কারাভোগের পর আজ ২-অক্টবর-২০২২ইং তারিখে খতীবে বাঙ্গাল আল্লামা জুনায়েদ আল হাবীব (বারাকাল্লাহু ফি হায়াতিহি) জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
হাফপ্যান্ট পরা যুবকদের সংখ্যা দিনদিন বাড়ছে, যা আগে আমাদের সমাজে কল্পনাও করা যেতো না৷ অথচ হাঁটু ঢেকে কাপড় পরা ফরয৷ হাঁটু খোলা রাখা হারাম৷ আর এটা এমন হারাম যা গোপনে নয়, প্রতিনিয়ত জনসম্মুখে লিপ্ত হতে হয়৷
আমাদের মুসলিম যুবকদের মাঝে সেই হারামে লিপ্ত হওয়ার প্রবণতা ও ঝোঁক বেড়েই চলেছে৷ কোনো গোনাহ প্রকাশ্য করতে করতে একসময় ভেতর থেকে অনুশোচনা বা অপরাধবোধের অনুভূতিটুকু বিনষ্ট হয়ে যায়৷
হাদীসে এসেছে রাসূল ﷺ বলেছেন- আমার উম্মতের সবাইকে মাফ করে দেয়া হবে, কেবল প্রকাশ্য গোনাহকারী ছাড়া৷ (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)
কারণ-
- প্রকাশ্য গোনাহকারীর মধ্যে অপরাধবোধের পরিবর্তে তার ভেতর গোনাহের উপর একপ্রকার অহংবোধ চলে আসে৷ যেন ড্যামকেয়ার ভাব৷
- প্রকাশ্য গোনাহকারী তার কৃত গোনাহের দিকে অপরকে আহবান করতে থাকে৷ মৌখিক আহবান নয়, নিজে আমলের মাধ্যমে নিরব আহবান৷
- প্রকাশ্য গোনাহকারী অপরকে তার গোনাহের সাক্ষী বানিয়ে নিলো৷ এক/দুইজন নয়, অসংখ্য সাক্ষী৷ এরা কিয়ামতের দিন তার বিপক্ষে তার কৃত গোনাহের সাক্ষী হবে৷
আল্লাহ আমাদের সব রকমের প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য গোনাহ থেকে হেফাজত করুন৷ আল্লাহুম্মা আমীন।
সংগ্রহঃ তাওবাহ' - توبه পেজ
ইসলামের দৃষ্টিকোণে চিন্তা করলে কোনো নাটকই সমর্থনযোগ্য নয়। তবু কথা বলতে হয় এই কারণে যে, এসব নাটক আমাদের সমাজের নব্বই ভাগকে গ্রাস করে ফেলেছে।
সুতরাং এর ভালো-মন্দ কিংবা মন্দের ভালো নিয়ে কথা বলি।
সাম্প্রতিক আলোচনায় এসেছে 'ব্যাচেলর পয়েন্ট'। ফেসবুকের টাইমলাইনে এসব নাটকের কিছু খণ্ডচিত্র আসার বদৌলতে এর কিছু সংলাপ শোনার 'দুর্ভাগ্য' হয়েছে। এতো অশ্লীল সংলাপ ও থিম সমাজের একেবারে নিম্নশ্রেণীর মাঝেও পাওয়া যায় কিনা জানি না। আবার কিছু জায়গায় টুত টুত দিয়ে দায় সারছে।
পরিচালকের দাবি এগুলো সমাজ থেকে তুলে আনা চিত্র। আচ্ছা, এই পরিচালকের চোখে কি সমাজের এই নোংরা সংলাপগুলোই চোখে পড়লো? এর মাধ্যমে আমাদের এই প্রজন্ম কী শিখবে এবং আগামী প্রজন্ম কী পরিবেশে গড়ে ওঠবে, তা ভাবতেই গা শিউরে ওঠে।
পরিচালক ও আর্টিস্টরা এই নাটকের মাধ্যমে সমাজে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। কিছু জাতীয় গণমাধ্যম এ নিয়ে নিউজও করেছে, তাদের সাধুবাদ জানাই। তবে অবাক ব্যাপার, এই নাটকের পক্ষেও একটা বিশাল শ্রেণী কথা বলে! এর মানে ওদের মিশন সাকসেস। একটা বিরাট অসভ্য প্রজাতি এর মধ্যে ওরা তৈরি করে ফেলেছে।
সরকারের উচিত এসবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার। শুধু এই ব্যাচেলর পয়েন্টই নয়, বিভিন্ন ইউটিউব চ্যানেল ও ফেসবুক পেইজে যেসব আবর্জনা তৈরি হচ্ছে, সেগুলোর প্রতিও নজর দিতে হবে। নাহলে আমাদের আগামীর বাংলাদেশ আদর্শিক অস্তিত্বের সংকটে পড়বে...!
বেঁচে থাকুক আমাদের বাংলাদেশ।
—ইলিয়াস হাসান
©Copied
বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশের মুখ উজ্জল করে বাংলাদেশের বিশ্বজয়
পবিত্র মক্কায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্বের ১১১টি দেশের প্রতিযোগির সাথে লড়াই করে ঢাকা মিরপুর মারকাযু ফায়জুল কুরআনের মেধাবী ছাত্র পূর্বে কয়েকবার বিশ্বজয়ী হাফিজ সালেহ আহমদ তাকরিম আবারো দেশের মুখ উজ্জল করে ৩য় স্থান করলো।
বিহারের নওয়াদা জেলার অন্তর্গত হলদিয়া গ্রামে একটা পুরানো নদী ছিল, যেটা শুকিয়ে যাওয়ার পরে সেখানে এই মসজিদটা দেখতে পাওয়া যায়।
মসজিদটি ১২০ বছর পুরানো। ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে পানির নিচে থাকলেও তাতে মসজিদের কোনো ক্ষতি হয়নি। খবর এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
স্থানীয় প্রবীণরা জানান, মসজিদটি বিংশ শতকের প্রথমদিকে নির্মিত হয়। মোগল রীতিতে নির্মিত মসজিদটির বয়স এখন প্রায় ১২০ বছর। স্থানীয়রা এ মসজিদের নাম দিয়েছিল নুরি মসজিদ। মাটি থেকে গম্বুজ পর্যন্ত মসজিদের উচ্চতা প্রায় ৩০ ফুট।
১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দে এখানে ফুলওয়ারিয়া ড্যাম নির্মাণ শুরু হয়। সে সময় এই এলাকায় প্রচুর মুসলমান বসবাস করতেন। এ মসজিদে তারা নিয়মিত নামাজ আদায় করতেন। কিন্তু সরকার বাঁধ নির্মাণ শুরু করলে মুসলমানদের এই জায়গা ছেড়ে উঠে যেতে হয়। সরকার পুরো জায়গাটি অধিগ্রহণ করে গ্রামবাসীকে অন্য একটা গ্রামে স্থানান্তরিত করে। বাঁধ নির্মাণের সময় প্রয়োজন না হওয়ায় কর্তৃপক্ষ মসজিদটির কোনো ক্ষতি করেনি।
বর্তমানে বাঁধের পানি শুকিয়ে গেলেও পুরো এলাকা কাদাময় হয়ে আছে। কিন্তু এরমধ্যে কৌতূহলী মুসলিমরা কাঁদা মাড়িয়ে মসজিদে প্রবেশ করেন। তারা দেখতে পান মসজিদটি পুরোপুরি অক্ষত রয়েছে! কয়েক দশক ধরে ডুবে থাকলেও কাঠামোর সামান্যতম ক্ষতি হয়নি।
লিখেছেন রোকন রাইয়ান
🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
𝐀𝐟𝐭𝐞𝐫 𝐚 𝐥𝐨𝐧𝐠 𝐭𝐢𝐦𝐞 𝐰𝐢𝐭𝐡 𝐥𝐨𝐯𝐞𝐝 𝐨𝐧𝐞𝐬 ❣️
আমাকে একজন বললো
এটা কি ?
হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান না-কি
ই হু দী !
আমি বললাম ঃ না
শোন্
ওঁরা হলো শাহা বাগী
কপাল পোড়া হতভাগা
হতভাগী
পথ ভ্রষ্ট + মাথা নষ্ট
শয়তান এ-র খপ্পরে পড়া
নিরেট ইসলাম বিরোধী
ওঁরা কিন্তু
অন্য কোন ধর্মকে
কখনো করেনি কটাক্ষ
কিছু শিক্ষিতা নারী
ছেড়ে অজানা ঘর বাড়ি
প্রকাশ্যে দেখাচ্ছে অনাবৃত বক্ষ
মিডিয়া করেছে হিট
সব জাহান্নামের কিট
এরা মাসতুতো ভাই বোন
শুনবি তোরা তাহলে
আরো কিছুটা শোন্
ওদের বিবেক বুদ্ধি ধরেছে
কবেই ঘুনে
তা-ই মগজ ভর্তি গোবর
কোরআনের বাণী শুনেও
নাহি শুনে
শুনবে তাদের পরিচয়
পঁচা দুর্গন্ধ ও বহুগামিতাময়
কারো পোষা
দেখতে উপরে ফিটফাট
ভিতরটা ফাঁকা
ডাস্টবিনে ফেলে দেয়া খোসা
শুধু ইসলাম বিরোধী
সংগৃহীত...
------- ❤️ শব্দ সৈনিক
আবদুল কাদির হাওলাদার দাদার থেকে
Barisal
জিপকোড
Be the first to know and let us send you an email when Sowaib Sijan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Sowaib Sijan:
আজানের ‘আওয়াজ’ নিয়ে আপত্তি, হায়রে নামধারী মুসলমান। কাতার বিশ্বকাপেও আজানের ধ্বনীতে বিমোহিত হয়ে অনেক বিধর্মী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন আলহামদুলিল্লাহ্। আর আমাদের এই শিল্পপতির আজানের আওয়াজ ভালো লাগেনা। শিল্পপতি সাহেব আপনি বাংলাদেশ ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যান। আল্লাহ আপনাদেরকে হেদায়াত দান করুক....
কি আর পেলাম স্বাধীন করে ❗ https://youtu.be/pIZQDTEx7R4