Rajib Basak.

Rajib Basak. Professional Magic Entertainer of Bangladesh

আফ্রিকার দরিদ্রতম একটি গ্রাম। এতটাই দরিদ্র যে সেখানে সাত সন্তানের জননী এক মা একটু নুন আর সবজির খোসা ছিটিয়ে মাটির বিস্কু...
26/12/2024

আফ্রিকার দরিদ্রতম একটি গ্রাম। এতটাই দরিদ্র যে সেখানে সাত সন্তানের জননী এক মা একটু নুন আর সবজির খোসা ছিটিয়ে মাটির বিস্কুট তৈরি করে নিজে খান, বাচ্চাদের খাওয়ান, বিক্রিও করেন।
রাতে যখন গল্প বলে ভুলিয়ে বাচ্চাদের খাওয়ান, ওরা কাঁদে,
খেতে চায়না। মা বলেন,
'কাঁদিস না বাছা, একদিন আমরা থালাভরা ভাত খাবো। শীগগিরই'...।
সেই গ্রামের স্কুলে একদিন রেস হবে। বিজয়ীর পুরস্কার মেডেল নয়, ট্রফি নয় এক ঝুড়ি খাবার রুটি, বিস্কুট, কেক, চকলেট এসব।
ওদের মধ্যে খুব উৎসাহ। পরদিন রেস শুরু হবে। জীর্ণ বস্ত্রে অর্ধ নগ্ন বাচ্চারা লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে।
'On Your Mark Ready Steady Go....' দৌড় শুরু। কিন্তু এ কি কান্ড!
ছেলেরা দৌড়াতে দৌড়াতে একজন পাশের জনের হাত ধরে ফেলল। হাতে হাত ধরে দৌড়। কেউ হারেনি। সবাই জয়ী! দৌড় শেষে দু'হাত তুলে নাচ। Ubuntu!! Ubuntu!!
রক্তচক্ষু শিক্ষকের জিজ্ঞাসু চাহনি,
এমনতো কথা ছিলনা। এর মানেটা কি?
শিশুদের জবাব - আমরা কেউ একা জিতলে অন্য ক্ষুধার্ত বন্ধুদের না দিয়ে কোন আনন্দে খেতাম?
শিক্ষকের থোতা মুখ ভোঁতা! Ubuntu - আফ্রিকার Xhosa সংস্কৃতিতে যার অর্থ -
"I am B'coz we are!"
আমরা আছি, তাই আমি আছি। আমরা না হলে আমি কে?
লাখ কথার এক কথা এবং শেষ কথা।
"দরিদ্র ক্ষুধার্ত মানুষের নীরব কান্না হাহাকার যখন আফ্রিকার বাতাস ভারী হয়ে উঠে তখন উন্নত বিশ্বের লোকেরা মহানন্দে বিভোর। সারা বিশ্বের সম্পদ অল্প সংখ্যক মানুষের হাতে স্তূপীকৃত। হায়রে অসম বন্টন!
আমরা মানবতার কথা বলি, ধর্মের বুলি ছুঁড়ি, সমরাস্ত্রের জন্য কোটি কোটি ডলার ব্যয় করি, নিজেকে বাঁচানোর জন্য অন্যকে হত্যা করি, ধর্মের নামে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিচ্ছি আগুন, অথচ পৃথিবীর এক তৃতীয়াংশ মানুষ দরিদ্র সীমার নীচে বসবাস করে।
এই অত্যাধুনিক সভ্য যুগেও মা'কে সন্তানদের ক্ষুধা নিবারণের জন্য মিথ্যা আশ্বাসের গল্প শুনিয়ে ঘুম পাড়াতে হয়। আশ্চর্য এই পৃথিবী। কোথায় আমাদের মানবতা, কোথায় আমাদের ধর্ম, কোথায় আমাদের বিবেক?"

বড় দিনের উচ্ছাসটাই হয অনেক বড়, সাথে আনন্দও। ছোটদের কথা যদি বলি, তবে তো তাদের আনন্দ বাঁধনহারা। এমন বাঁধনহারা আনন্দে সামিল...
25/12/2024

বড় দিনের উচ্ছাসটাই হয অনেক বড়, সাথে আনন্দও। ছোটদের কথা যদি বলি, তবে তো তাদের আনন্দ বাঁধনহারা।
এমন বাঁধনহারা আনন্দে সামিল হতে আজ বিকেলে জাদু প্রদর্শন করলাম চট্টগ্রামের ফয়েজ লেকে, বড়দিন উপলক্ষে আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠানে।

আজ সন্ধ্যায় জাদু প্রদর্শন করলাম ঢাকাস্থ 'International Convention City Boshundhara' র 'Noboratri Hall' এ, ICMAB (The Ins...
20/12/2024

আজ সন্ধ্যায় জাদু প্রদর্শন করলাম ঢাকাস্থ 'International Convention City Boshundhara' র 'Noboratri Hall' এ, ICMAB (The Institute of Cost and Management Accountants of Bangladesh) এর '39th DBC Fellowship Night 2014' আয়োজনে।

এক জ্ঞানী লোক মারা যাওয়ার আগে তার নাতিকে তিনটা উপদেশ দিয়ে গেল।১. ঘরের বউকে কখনও মনের কথা বলবি না।২. বাড়ির সামনে কখনও বড়ই...
17/12/2024

এক জ্ঞানী লোক মারা যাওয়ার আগে তার নাতিকে তিনটা উপদেশ দিয়ে গেল।

১. ঘরের বউকে কখনও মনের কথা বলবি না।

২. বাড়ির সামনে কখনও বড়ই গাছ লাগাবি না।

৩. পুলিশের সাথে কখনও বন্ধুত্ব করবি না।

দাদা মারা যাওয়ার পর নাতির মাথায় সারাক্ষণ একটাই চিন্তা। দাদা কেন এই কাজগুলো নিষেধ করে গেল? নাতির মনে একটা সময় জেদ চেপে বসলো, সে ভাবলো দাদার নিষেধ করা কাজগুলো সে করবে এবং দেখবে কী ঘটে।

যেই কথা সেই কাজ। সে সর্বপ্রথম একজন পুলিশের সাথে ইনিয়ে বিনিয়ে বন্ধুত্ব করলো। মাঝে মাঝেই সেই পুলিশ বন্ধুকে বাড়িতে নিয়ে এসে দাওয়াত খাওয়ানো শুরু করলো। পাশাপাশি বাড়ির সদর দরজার সামনে একটি বড়ই গাছ লাগালো।
বাকি থাকলো বউয়ের কাছে মনের কথা বলা।

সে বসে বসে প্লান করলো, বউকে মনের কোন কথাটা বলা যায়।

একদিন সে বাজারে গেল। তিনটা ডাব কিনলো। তিনটা গামছা কিনলো। তারপর দোকান থেকে কিছু লাল রং কিনলো। তারপর বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে পুকুরঘাটে বসে ডাবের উপর লাল রং মেশালো। রং মেশানোর পর গামছা দিয়ে ডাব এমনভাবে পেচিয়ে ফেললে যাতে দেখে মনে হয় গামছার ভিতরে মানুষের কাটা মাথা।

তারপর দৌড়াতে দৌড়াতে বাড়িতে এসেই কাপকে কাপতে বউকে বললো, আমি তো তিনজন মানুষকে খুন করে ফেলছি! তুমি এই কথা কাউকে বইলো না প্লিজ।
অতঃপর স্বামী স্ত্রী দুজনে মিলে একটা গর্ত করলো, সেই গর্তে ডাব তিনটি পুঁতে রাখলো। তারপর অনেক দিন কেটে গেল। কোনো প্রকার সমস্যায় হল না।

নাতি বসে বসে দাদার কথা ভাবছে আর হাসছে। শালা বুইড়া সবই তো করলাম। কিছুই তো হল না। হা হা হা....

সবকিছুই ঠিকঠাক যাচ্ছিলো। ব্যাপারটা একসময় সে ভুলেই গেল। হঠাৎ একদিন বউয়ের সাথে তার প্রচুর ঝগড়া হল। রেগে গিয়ে বউ বললো, তোর গোপন কথা ফাঁস করে দিবো দাড়াও।

বউ তখন স্বামীর পুলিশ বন্ধুকে ফোন করে বাড়িতে ডাকলো। পুলিশ আসার পর লোকটির বউ পুলিশকে গর্তের কাছে নিয়ে গিয়ে বললো, এখানে তিনজন মানুষের মাথা আছে, আমার স্বামী এদের খুন করে পুতে রেখেছে।

গর্ত থেকে পুলিশ গামছা পেঁচানো তিনটা মুন্ডু বের করলো। গামছা খুলে দেখা গেল, তিনটা ডাব! বউ তখন বললো, এখানে মানুষের মাথা ছিল, আমার স্বামী মাথার বদলে ডাব পুঁতে রেখেছে। আমি নিজে দেখেছি।

পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে তাকে গ্রেফতার করার হুকুম দিল।
লোকটি পালানোর জন্য দৌড় দিল সদর দরজার কাছে যাওয়ামাত্রই বড়ই গাছের কাটা পায়ে লেগে পড়ে গেল। পালাতেও পারলো না...

পুলিশ তাকে ধরে ফেললো, মারতে মারতে জিজ্ঞেস করলো, বল! মুন্ডু গুলো কোথায় লুকিয়ে রাখছিস?
লোকটা আকাশের দিকে মুখ করে কাঁদতে কাঁদতে বললো, দাদা আমারে বাঁচাও, আমার শিক্ষা হয়ে গেছে। আমারে বাঁচাও।

(একটি সংগৃহিত পোস্ট)

11/12/2024

আমি হয়তো এখনও
সুপার হিরো হয়ে উঠতে পারিনি...
পৃথিবীর সব বাবা'রা ভালো থাকুন সবসময়।।

একদিন আপনি বুঝে যাবেন, দুনিয়ার বেশিরভাগ মানুষই আপনার কেউ হয় না।একদিন জেনে যাবেন, যাদের পেছনে বছরের পর বছর কষ্ট করে গেছেন...
09/12/2024

একদিন আপনি বুঝে যাবেন, দুনিয়ার বেশিরভাগ মানুষই আপনার কেউ হয় না।

একদিন জেনে যাবেন, যাদের পেছনে বছরের পর বছর কষ্ট করে গেছেন, দিনের পর দিন স্যাক্রিফাইস করে গেছেন, তাদের বেশিরভাগই আপনার জন্য ছিটেফোঁটাও স্যাক্রিফাইস করার মানুষ নয়।

দুনিয়ায় এক আপনি নিজে ছাড়া বাকিদের মধ্যে খুব কমই আপনার আপনজন হয়।

দেখবেন, যাদের জন্য প্রচণ্ড রোদে-বৃষ্টিতে-ঝড়ে নিজের মাথার ছাতাটাও দিয়ে দিয়েছেন, তাদের বেশিরভাগই সুযোগ পেলে আপনার অবলম্বনের শেষ খুঁটিটাও কেড়ে নেবে। যাদের জন্য নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন, তাদের বেশিরভাগই দেখবেন জীবনের কোনো-একটা পর্যায় গিয়ে আপনার চোখের জলের কারণ হবে।

মানুষই এ পৃথিবীর সবচেয়ে হিংস্র ও ভয়ানক প্রাণী। যে-প্রাণীগুলোকে আমরা হিংস্র বলে সারাজীবন জেনে এসেছি, এই যেমন হায়েনা, বাঘ, সিংহ, এমনকি কুকুরও কখনও স্বজাতির ক্ষতি করে না। একমাত্র মানুষই স্বজাতি, এমনকি নিজের উপকারীর‌ও ক্ষতি করতে দ্বিতীয় বার ভাবে না। মানুষ হয়ে বাঁচতে চাইলে মানুষ চিনতে হয় সবার আগে।

এই যে দিনের পর দিন, বছরের পর বছর কিছু মানুষের জন্য নিজের সব সুখ বিসর্জন দিয়ে চলেছেন, আপনার বিপদে ওরা কখনো পাশে দাঁড়ায় কি? আপনার মন খারাপ হলে ওদের আদৌ কিছু এসে যায় কি? ওদের মনের মতো করে না চললে আপনার খেয়ে আপনারই পরেও ওদের কাছে আশ্রয় মেলে কি?

মানুষ না পেলে বরং কুকুর, বেড়াল পালুন। আপনার মাথার ওপর ছাদ না থাকলেও, সহজেই চলে যাবার মতো অট্টালিকা চোখের সামনে দাঁড়িয়ে থাকলেও…রোদে-বৃষ্টিতে, ধুলোবালিতেও মাথা গুঁজে ওরা আপনার সঙ্গে থেকে যাবে। মানুষ চলে যায়, থেকে যায় কেবলই না-মানুষ,,,,, সত্যি আপনাদের কথা মনে হলে, চোখের পানি ধরে রাখতে পারি না।

(একটি সংগৃহিত পোস্ট)

চল্লিশ পেরুলেই যাদের চোখে  চালষে দেখতে পান, সেই তাদের জন্যেই সংগৃহীত এই লেখাটি-----চল্লিশের পরই বোধহয় আসল জীবন শুরু হয়।ত...
08/12/2024

চল্লিশ পেরুলেই যাদের চোখে চালষে দেখতে পান, সেই তাদের জন্যেই সংগৃহীত এই লেখাটি-----

চল্লিশের পরই বোধহয় আসল জীবন শুরু হয়।
ততদিনে আপনি মোটামুটি মানুষ চিনতে শিখে গেছেন।

চুপ থেকে, বিতর্ক থেকে সরে আসার কৌশল বুঝে গেছেন।

যে বা যারা আপনাকে পছন্দ করেনা, " ধুর তোর নিকুচি করি " গোছের মনোভাব নিয়ে তাদের থেকে মুখ ফেরাতে পেরে গেছেন।

সন্তান মোটামুটি একটু বোঝার মতো বয়সে পৌঁছে গেছে, ফলে নিজের জন্য একটু আধটু সময় বার করে নিতে পারেন।

বর বা বউ সঙ্গ না দিলেও, " বাঁচা গেছে, যত কম কথা তত কম ঝগড়া " মনোভাব আসতে শুরু করেছে।

রূপচর্চার দিকে আপনার একটু বেশি ঝোঁক বাড়ছে কারণ চুল, ত্বক আপনাকে জানান দিচ্ছে "যত্ন না নিলে বুঝবি ঠেলা "।

প্রথম জীবনে আর্থিক টানাপোড়েন এতদিনে অনেকটাই সেটেলড ম্যাটার।
ব্যাংক ব্যালেন্স বলছে," বছরে একটা বড়ো আর একটা ছোটো ট্যুর করতেই পারিস। " ই এম আই এর বোঝা অনেকটাই কমে আসছে।

একটা চার চাকা আপনার মনের দরজায় হর্ন বাজিয়ে চলেছে।

রাজনৈতিক ব্যাপারে আপনি বাইরে লিস্ট ইন্টারেসটেড হাবভাব দেখালেও, বাড়ি এসে টিভির সামনে বসে যেকোনো রকম রাজনৈতিক ইস্যুতে গালাগালি করে মন হালকা করেন।

মোটের ওপর চল্লিশ আপনাকে একটা পরিণত মনস্ক মানুষে রূপান্তরিত করে তোলে। অনেক ঠকে, ধাক্কা খেয়ে, পড়ে গিয়ে, উঠে দাঁড়িয়ে অবশেষে নিজের কাজ আর নিজের সুখে আপনি মনোনিবেশ করতে শিখে গেলেন এই চল্লিশে এসেই।
আঠারোর পর চল্লিশটাই মনে হয় জীবনের অন্যতম একটা মাইলস্টোন।

(একটি সংগৃহিত পোস্ট)

তুমি বলো, তুমি বৃষ্টি ভালোবাসো।কিন্তু তার তলে তুমি ছাতা নিয়ে হাঁটো! তুমি বলো, তুমি সূর্য ভালোবাসো।কিন্তু রোদের দিনে তুমি...
06/12/2024

তুমি বলো, তুমি বৃষ্টি ভালোবাসো।
কিন্তু তার তলে তুমি ছাতা নিয়ে হাঁটো!

তুমি বলো, তুমি সূর্য ভালোবাসো।
কিন্তু রোদের দিনে তুমি ছায়া খোঁজো!

তুমি বলো, তুমি বাতাস ভালোবাসো।
কিন্তু যখন সে আসে তুমি জানালা বন্ধ করে দাও!

তাই আমি ভয় পাই,
যখন তুমি বলো,
তুমি আমাকে ভালোবাসো!

03/12/2024

এক জঙ্গলে চারটি গরু
আর একটি সিংহ বাস করত।

মোটামুটি ভালোভাবেই দিন যাচ্ছিল গরুগুলোর, কিন্তু প্রতিদিনের একটা-ই
চ্যালেঞ্জ পার করে দিন কাটাতে হয় তাদের।
চ্যালেঞ্জটি হলো একতাবদ্ধ হয়ে সিংহের আক্রমন থেকে নিজেদের রক্ষা করা।

সিংহটি তাদের নানান ভাবে আক্রমন করে কিন্তু একজনকে আক্রমন করলে অন্য গরু সিং বাড়িয়ে ছুটে আসে, সিংহ তাই আক্রমনের সাহস পায়না।
এই তিক্ত অভিজ্ঞতার ফলে সিংহ একটা ফন্দি আঁটলো, যে করেই হোক, ওদের ঐক্য ভাংগতে হবে।

পরিকল্পনা মোতাবেক,পরের দিন গরু গুলোর কাছে যেয়ে বললো..তোমরা প্রতিদিন যখন গভীর জঙ্গলে লুকাও তখনও আমি
তোমাদেরকে খুঁজে বের করতে পারি শুধু একটা কারনে।
আর সেটা হলো তোমাদের মধ্যে ওই যে সাদা রঙের গরুটা রয়েছে, ও'র গায়ের রঙ সাদা হওয়ার কারনে আমি রাতের বেলায়ও তোমাদের পুরো দলের সন্ধান পেয়ে যাই।

পরের দিন তিনটি কালো গরু এক সাথে মিটিং করে সিদ্ধান্ত নিলো এই আক্রমন থেকে রক্ষা পাওয়ার একটা-ই উপায়, আর তা হচ্ছে ওই সাদা গরুকে তাদের দল থেকে আলাদা করে
দেয়া। যেমন পরিকল্পনা তেমন কাজ।
পরের দিন সাদা গরুটাকে দল থেকে বের করে দেওয়া হলো, আর সিংহ গরুটাকে একা পেয়ে
খেয়ে ফেলল।

কালো গরুগুলো দুরে দাঁড়িয়ে তা দেখল। কোনরকম উচ্চবাচ্য করল না। মনে মনে একটু খুশিই হলো আর আর ভাবতে লাগলো সমস্যা সৃষ্টিকারীই শেষ। এবার শান্তি।

কিছু দিন পর, সিংহ আবার আক্রমন শুরু করলো, তার পরের টার্গেট কালো তিনটা গরুর মধ্যে সবচেয়ে দুর্বল গরুটা।
সে ফন্দি মোতাবেক দুর্বলটাকেই আক্রমন করল। আগে চারটা গরু থাকার কারনে চারদিক থেকে আক্রমন প্রতিহত করা যেত এখন বাকি গরু দুইটা থাকাতে অনেক রিস্ক নিয়েই আক্রমন হয়।

এরপর থেকে সিংহ শুধু দুর্বল গরুকেই আক্রমন করতে লাগল। দিনদশেক পর সিংহ ফন্দি করে গরুগুলোর কাছে যেয়ে বলল, দেখ তোমাদের মধ্যে বড় ও শক্তিশালী গরু দুইটা আক্রমন করার শক্তি আমার নেই, তবে আমি যতদিন আছি এই দুর্বল গরুকে প্রতিদিন আক্রমন করব , ও'র জন্য তোমরা প্রতিদিন কষ্ট করো কেন। তোমাদের সাথে তো আমার কোন সমস্যা নেই।

শক্তিশালী গরু দুজন মিটিং করে বলল, সিংহতো ঠিকই বলেছে, ও তো শুধু ঐ একজনকেই প্রতি দিন আক্রমন করে, তাহলে ও'র জন্য আমরা কেন প্রতিদিন এভাবে কষ্ট করব আর ছোটাছুটি করব।

গরু দুটো তখন দুর্বল গরুটাকে একঘরে করে আলাদা করে দিলো। সিংহ দেখল, তাদের ফন্দিতে কাজ হয়েছে। সে সুযোগ পেয়ে খেয়ে চট করে ধরে ফেলল দুর্বল গরুটিকে।

তাকে বধ করার পর বাকি রইলো দুইটা গরু। যাদের একজনকে আক্রমন করলে প্রতিহত
করবে মাত্র একজন। এটা কোন ব্যপার না।

পরের দিন সিংহ যখন আক্রমন করল, তখন বাকি গরুটা এতো সাহস পেল না
বরং অন্য গরুকে একা ফেলে সে দৌড়
দিলো। সিংহ তিননম্বর গরুকেও মহানন্দে খেয়ে ফেলল।
বাকি রইলো মাত্র একটা, এটা সেই বেশী চালাক গরুটা। সপ্তাহ খানেক পর সিংহের যখন আবার ক্ষুধা লাগলো, তখন সে শুরু করল তার মিশন। সে একাকী গরুকে আক্রমন করল।
গরুটা দৌড় দিল। অনেক দৌড়ানোর পর
অবশেষে সে হাঁপাতে লাগল। দুর্বল হয়ে পড়ে গেল একটি খাদে।

সিংহ যখন খাদের কাছে অগ্রসর হলো, তখন
মৃত্যুর ঠিক পূর্ব মুহুর্তে সেই শক্তিশালী চালাক গরুটার দু-চোখ বেয়ে পানি পড়তে লাগল। বলতে লাগলো, আমার মৃত্যু তো আজকে হচ্ছেনা, আমার মৃত্যু সেই দিন-ই হয়ে গিয়েছিল
যেদিন সাদা গরুটাকে আমাদের সামনে খাওয়া হয়েছিল আর আমরা প্রতিরোধ না করে তা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখেছিলাম।

সিংহটি ঠাট্টা করে বলতে লাগল, হ্যাঁ ঠিক বুঝেছ কিন্তু একটু দেরী করে বুঝেছ এই যা।
আজকে তোমার শুধু আফসোস করা ছাড়া
আর কোনো উপায় নেই।
এরপর সিংহটি তার শিকারকে খেয়ে সাবাড় করে দিল।

জীবনের এই তিনটি ধাপে দুঃখ করবেন না:(১) প্রথম ক্যাম্প: ৫৮ থেকে ৬৫ বছরকর্মক্ষেত্র থেকে আপনি দূরে সরে যান।আপনার ক্যারিয়ারে...
02/12/2024

জীবনের এই তিনটি ধাপে দুঃখ করবেন না:

(১) প্রথম ক্যাম্প: ৫৮ থেকে ৬৫ বছর

কর্মক্ষেত্র থেকে আপনি দূরে সরে যান।
আপনার ক্যারিয়ারে যত সফল বা ক্ষমতাবানই হোন না কেন, এই সময় আপনাকে একজন সাধারণ ব্যক্তি হিসেবেই দেখা হবে।
তাই পুরোনো চাকরি বা ব্যবসার মানসিকতা এবং শ্রেষ্ঠত্বের অনুভূতি আঁকড়ে ধরে রাখবেন না।

(২) দ্বিতীয় ক্যাম্প: ৬৫ থেকে ৭২ বছর

এই সময় সমাজ ধীরে ধীরে আপনাকে দূরে সরিয়ে দেয়।
বন্ধু-বান্ধব এবং সহকর্মীদের সংখ্যা কমতে শুরু করবে। আগের কর্মস্থলে হয়তো খুব কম মানুষই আপনাকে চিনবে।
"আমি আগে ছিলাম..." বা "আমার এক সময় ছিল..." এই কথাগুলি বলার প্রয়োজন নেই, কারণ তরুণ প্রজন্ম আপনাকে চেনার প্রয়োজন মনে করবে না। এতে দুঃখ করবেন না।

(৩) তৃতীয় ক্যাম্প: ৭২ থেকে ৭৭ বছর

এই পর্যায়ে, পরিবারও আপনাকে ধীরে ধীরে দূরে সরিয়ে দেয়।
আপনার সন্তান-সন্ততি বা নাতি-নাতনি যতই থাকুক, বেশিরভাগ সময় আপনি হয়তো সঙ্গীর সাথে বা একাই থাকবেন।
যখন তারা মাঝে মাঝে দেখা করতে আসে, সেটিকে স্নেহের প্রকাশ হিসেবে দেখুন।
তারা কম দেখা করার জন্য তাদের দোষারোপ করবেন না, কারণ তারা তাদের জীবনের কাজ নিয়ে ব্যস্ত।

এবং ৭৭-এর পর থেকে,
পৃথিবী আপনাকে ধ্বংস করতে চায়।
এই সময়ে মন খারাপ বা দুঃখ করবেন না, কারণ এটি জীবনের শেষ ধাপ, এবং সবাই একদিন এই পথেই যাবে।

তাই যতদিন শরীর সুস্থ থাকে, জীবনটাকে আনন্দে পূর্ণ করে তুলুন।

আপনার যা ভালো লাগে তা খান,
পান করুন, খেলুন, এবং যা ইচ্ছে তাই করুন।

সুখে থাকুন, আনন্দে জীবন কাটান।

প্রিয় প্রবীণ নাগরিক বন্ধু ও বোনেরা,

উপরের লেখা লেখক অত্যন্ত সুন্দরভাবে লিখেছেন।
লেখকের জন্য অনেক ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন।

৫৮-এর পর বন্ধুদের একটি গ্রুপ তৈরি করুন এবং মাঝে মাঝে নির্দিষ্ট স্থানে নির্দিষ্ট সময়ে মিলিত হন। টেলিফোনের মাধ্যমে সংযোগ বজায় রাখুন। পুরোনো জীবনের স্মৃতি শেয়ার করুন এবং একে অপরের সাথে আনন্দ ভাগ করুন।

সবসময় সুখে থাকুন।

02/12/2024

মেনে চলার চেষ্টা করি...

১. কাউকে একসঙ্গে তিনবারের বেশি ফোন কল করবেন না। যেহেতু আপনার কল রিসিভ হচ্ছে না তার মানে ব্যক্তিটি আপনার ফোন কলের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোন কাজে ব্যস্ত আছে।
১০/১৫ মিনিট পর আবার চেষ্টা করতে পারেন।

২. কারো কাছ থেকে টাকা ধার/ঋণ করলে সেটা অবশ্যই ফেরত দিন। যদি ঋণদাতার মনে নাও থাকে তারপরও তাকে সময়মতো ফেরত দিন বা তাকে এমন ভাবে তা পুষিয়ে দিবেন যাতে তার মনে প্রশান্তি আসে। তার সাথে নমনীয় আচরন করুন।

৩. এখনো বিয়ে করোনি কেন কিংবা তুমি নতুন বাড়ি কিনছো না কেন? কাউকে এই ধরনের প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা থেকে বিরত থাকুন।

৪. যদি কোন বন্ধু বা সহকর্মীর সঙ্গে রাইড শেয়ার করেন সেক্ষেত্রে আপনার বন্ধু বা সহকর্মী আজকে বিল পরিশোধ করলে কালকে আপনি বিল পরিশোধ করুন।

৫. অন্যের মতামতকে সম্মান জানাতে শিখুন। কারো কথার মাঝখানে কথা বলবেন না। তার কথা শেষ হলে তারপর আপনি কথা বলা শুরু করুন।

৬. কারো সঙ্গে আপনি মজা করতেছেন কিন্তু সে যদি সেটা উপভোগ না করে তাহলে আপনার অবশ্যই থামা উচিত এবং কখনো এরকম আর করবেন না।

৭. কেউ যদি কোনো ছবি দেখানোর জন্য তার ফোন আপনার হাতে দেয় তাহলে নির্দিষ্ট ছবিটি দেখুন গ্যালারির এপাশ-ওপাশ করবেন না।

৮. কারো সঙ্গে কথা বলার সময় স্মার্ট ফোন টিপাটিপি করবেন না।

৯. যতক্ষণ পর্যন্ত কোন বিষয় আপনার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি নিজের চরকায় তেল দিতে থাকুন।

১০. কারো ব্যক্তিগত ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করবেন না এবং যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনার কাছে উপদেশ চাওয়া হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত উপদেশ দিতে যাবেন না। নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়াতে যাবেন না।

১১. সবাইকে সম্মান দিতে শিখুন হোক সে রিক্সাওয়ালা কিংবা আপনার অফিসের বস।

১২. কারো বেতন - চাকরি - ব্যবসা এসব নিয়ে সরাসরি প্রশ্ন করবেন না।

১৩. কেউ পাসওয়ার্ড দেওয়ার সময় ভদ্রতার সাথে চোখ অন্যদিকে ঘুরিয়ে ফেলুন।

১৪. কেউ ন্যূনতম সাহায্য করলে তাকে ধন্যবাদ দিতে শিখুন।

১৫. কারো কাছ থেকে কোনো কিছুতে উপকৃত হলে তার যথাযথ মূল্যায়ন করুন।

১৬. বন্ধুত্বের উপর সবসময় বড় আবদারের আশা করে থাকবেন না।

১৭. সবসময় কোনো কিছু ফ্রি - তে পাওয়ার আশায় থাকবেন না।

১৮. কারো দোষ জানা থাকলে তা গোপন রাখুন। অপপ্রচার করবেন না।

১৯. কারো কোনো কিছু নিয়ে হিংসা করবেন না। নিজে চেষ্টা করুন। হয়তো আপনিও পারবেন।

২০. ছোট-বড় সবার সাথে মাধুর্য্যপূর্ণ আচরন করুন। আপনার সাথে কারো মতের মিল না থাকলে তর্ক না করে তার সঙ্গ এড়িয়ে চলুন।

২১. বন্ধুত্বের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ হলে তার দোষ রটনা করবেন না।

২২. কাউকে খোঁটা দিবেন না।

২৩. কোনো বিষয়ে কম জানা থাকলে তা নিয়ে অন্যের সাথে তর্ক করবেন না।

২৪. ছোট-বড় কাউকে লজ্জা দিয়ে কথা বলবেন না। অন্য ধর্মাবলীদের তুচ্ছ করে কথা বলবেন না।

২৫. যে আপনার উপদেশ মানে না তাকে উপদেশ দিতে যাবেন না অর্থাৎ উলু বনে মুক্তা ছড়াবেন না।

ধৈর্য্য সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

গতকাল বনশ্রীতে আলিফ বাস খাদে পরে যায়৷ বাসে থাকা এক যাত্রীর লিখা প্রথমে বলতে চাই আলহামদুলিল্লাহ বেঁচে আছি। একটা ঘটনা ঘটলে...
01/12/2024

গতকাল বনশ্রীতে আলিফ বাস খাদে পরে যায়৷ বাসে থাকা এক যাত্রীর লিখা

প্রথমে বলতে চাই আলহামদুলিল্লাহ বেঁচে আছি। একটা ঘটনা ঘটলে মানুষ যে সেটা নিয়ে কত রকম Theory দাড় করায় সেটা আজকে চোখের সামনে না দেখলে হয়তো বুঝতাম না। আজকে খুব সম্ভবত বিকাল সাড়ে পাঁচটায় বনশ্রী ১০ তলা এলাকায় একটা বাস দূর্ঘটনা ঘটে। আমি সেই বাসের সামনের দিকে বাম পাশের সীটে বসা একজন যাত্রী ছিলাম।

পুরা ঘটনার সূত্রপাত হয় দুইটি বাসের পাল্লা দিয়ে বাস চালানো থেকে। প্রথমে আমি যে বাসে ছিলাম (মানে দূর্ঘটনা ঘটা বাস) সেই বাস টা একটা বাস কে ওভার টেক করে (এখানে বলে রাখা ভালো দুটো একই কোম্পানির বাস ছিলো)। বাসের একটা পরিবার মেরাদিয়া নামবে তাই তারা ড্রাইভার কে বার বার বাস থামাতে বলে কিন্তু ড্রাইভারের মাথায় তখন চিন্তা পিছনের বাসটা তাকে আবার না পিছে ফেলে দেয়। তাই সে ডান পাশের মিরর এ তাকিয়ে থেকে যাত্রি নামাচ্ছিলো। যে পরিবার টি বাস থেকে নামবে তাদের পরিবারের শেষ সদস্য যখন বাস থেকে নামবে (একজন ভদ্র মহিলা) তখন পিছনে থাকা বাস টা আমাদের বাসটাকে (দূর্ঘটনা ঘটা বাস) ওভারটেক করতে চায়। তাই ড্রাইভার তাকে ওভার টেক করার সুযোগ না দিয়ে পিকআপে চাপ দেয় আর বাস টান মারে। ফলে যে ভদ্র মহিলা বাস থেকে নামবে ওনার শাড়ি আটকে পড়ে বাসের দরজার কোন একটা কিছুর সাথে। এদিকে ড্রাইভারের যেহেতু খেয়াল পিছনের গাড়ির দিকে (যে তাকে কিছুতেই আগে যেতে দেওয়া যাবে না। তাই বাস টান দেয়।) তাই ড্রাইভার আর মহিলার দিকে খেয়ালি করে নি। মহিলাকে নিয়ে বাস কয়েক হাত সামনে চলে যায়। যেহেতু মহিলার শাড়ি বাসের দরজার সাথে আটকে ছিলো তাই মহিলা চিৎকার করছিলো আর বাসের সাথে হেটে হেটে কয়েক হাত চলে আসে। আলহামদুলিল্লাহ মহিলা চাকার নিচে পড়ে নাই। কিন্তু মহিলার হাসবেন্ড/ভাই/আত্মীয় কে হবে আমি সিউর না। তিনি আরেকজনকে নিয়ে বাসে উঠে ড্রাইভার কে গালাগাল দিতে থাকে মার মুখি ভঙ্গিতে। ড্রাইভার নিজের ভুল স্বীকার না করে ওনার সাথে একই ভাবে মারমুখি ভঙ্গিতে কথা বলতে থাকে। তখন ওই লোকের মেজাজ খারাপ হয়ে যায় আর ড্রাইভার এর গায়ে হাত তুলে বসে। ড্রাইভার ও কম যায় না। পানির বোতল নিয়ে সেই লোক কে মারতে আসে। সাথে সাথে বাসের পরিবেশ গরম হয়ে যায়। কয়েকজন মিলে ড্রাইভার আর হেল্পার কে মারতে থাকে। আর ড্রাইভার আর হেল্পার ও তাদের কে মারার চেষ্টা করে। কিন্তু ৬-৭ জনের কাছে ড্রাইভার আর হেল্পার পেরে উঠে না। আমার পিছনে একজন বয়স্ক মুরুব্বি বলছিলো ভাই ছাড়িয়ে দেন এদের। কিন্তু সামনে যাব কিভাবে?! যেভাবে তারা কিল ঘুষি দিচ্ছে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে। এর পরে আমার একটা জিনিসই মনে আছে। ড্রাইভার তাদের সাথে না পেরে মার খেয়ে ২ সেকেন্ড সে লোকের দিকে তাকালো। আর গিয়ার শিফট করে জোরে গাড়ি টান। বাসের পিছনে মানুষ তখন অনেক চিৎকার করছিলো। মানুষ বার বার বাস থামানোর কথা বলছিলো। (আমি ভেবেছিলাম ড্রাইভার হয়তো চাচ্ছে যে এই লোক কে বাস থেকে নামতে দিবে না। But no I was wrong) ড্রাইভারের মাথা তখন গরম। ড্রাইভার বাস নামিয়ে দেয় সোজা খালের মধ্যে। বাস পানিতে পড়ার সাথে সাথে আমি বুঝতে পারছিলাম না কি করবো। আমার পাশের ব্যক্তি আমার মাথার উপরে এসে পড়ে আর আমার মাথা কিসের সাথে যেন বাড়ি খায়। শরীর এর বিভিন্ন যায়গায় আমি বাড়ি খাই তখন ইমিডিয়েট ব্যথা না করলেও এখন প্রচন্ড ব্যথা করছে। আমি পানির নিচে তলিয়ে গেছিলাম অন্ধকার লাগছিলো উপরে উঠে আসার কোন পথ খুজে পাচ্ছিলাম না। বেশ কিচ্ছুক্ষণ পানির নিচে থাকার পর আমি আমার মাথা উপরে তুলতে সক্ষম হই। পরে জানালা দিয়ে কোন রকমে মাথা আর হাত টা বের করলে একজন পাঞ্জাবি পরা ভদ্রলোক খুব সম্ভবত লোক না। মাদ্রাসার কোন ছেলে হবে। সে আমাকে টেনে বাসের ভিতর থেকে বের করে। এই হচ্ছে পুরা ঘটনা।

#কপি_পোস্ট

চকোলেট ডিম! সত্যি পাওয়া যায়? অবশ্যই। ফ্রান্সের ব্ল্যাক কপার/কুপার ম্যারান্স জাতের মুরগী এই চকোলেট কালারের ডিম দেয়। এই জা...
01/12/2024

চকোলেট ডিম! সত্যি পাওয়া যায়? অবশ্যই।
ফ্রান্সের ব্ল্যাক কপার/কুপার ম্যারান্স জাতের মুরগী এই চকোলেট কালারের ডিম দেয়। এই জাত সাধারণ দৈত উদ্দেশ্যে ( ডিম ও মাংসের জন্য) পালন করা হয়।
ডিমের খোসা অত্যন্ত শক্ত এবং অধিক পরিমানে খোসায় পিগমেন্ট/রঞ্জক থাকার কারনে গাড় রঙ হয় এবং দেখতে অনেক টা চকোলেটর মত দেখায়।
বছরে এই জাতের মুরগী ১৫০-২০০ টি ডিম দেয়।
ডিম পাড়া শুরু করে ২৪-২৬ সপ্তাহ বয়সে।

স্বর্গের স্বপ্ন দেখিয়েমর্গে নিয়ে চলে যা-"তার নামই সংসার।"
30/11/2024

স্বর্গের স্বপ্ন দেখিয়ে
মর্গে নিয়ে চলে যা-
"তার নামই সংসার।"

শিল্পী রফিকুন নবী, যিনি রনবী আদ্যক্ষরেই বেশী পরিচিত।আজ ২৮ নভেম্বর তাঁর ৮০ তম জন্মদিন। টোকাই নামক কার্টুন চরিত্রটি তার অন...
28/11/2024

শিল্পী রফিকুন নবী, যিনি রনবী আদ্যক্ষরেই বেশী পরিচিত।
আজ ২৮ নভেম্বর তাঁর ৮০ তম জন্মদিন।
টোকাই নামক কার্টুন চরিত্রটি তার অনবদ্য সৃষ্টি।
শিল্পকলায় অবদানের জন্য ১৯৯৩ সালে একুশে পদক লাভ করেন। এছাড়া তিনি চারুকলায় জাতীয় সম্মাননা শিল্পকলা একাডেমি পুরস্কার, অগ্রণী ব্যাংক সাহিত্য পুরস্কার, বুক-কভার ডিজাইনের জন্য ১৩ বার ন্যাশনাল একাডেমি পুরস্কার লাভ করেছেন৷ ২০০৮ সালে তার আঁকা খরা শীর্ষক ছবির জন্য ৮০টি দেশের ৩০০ জন চিত্রশিল্পীর মধ্যে 'এক্সিলেন্ট আর্টিস্টস অব দ্য ওয়ার্ল্ড' হিসেবে মনোনীত হন৷ তিনি ২০১৫ সালে শেলটেক কর্তৃক প্রদত্ত "শেলটেক পদক" লাভ করেন।

৮০ তম জন্মদিনে শিল্পী রফিকুন নবী’কে একরাশ ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা।
-----------------------------
সংযুক্ত দ্বিতীয় ছবিটি ০২রা মার্চ, ২০০৮ বাগেরহাটের একটি অনুষ্ঠানে অতিথির আসনে বসে তিনি আমার জাদু প্রদর্শনে মুগ্ধ হয়ে তৎক্ষনাৎ এঁকে দিয়েছিলেন।।
-----------------------------

বস  # এটা কোন কিসিমের টাইপিস্ট নিয়েছেন? সুন্দরী তাতে সন্দেহ নেই। কিন্তু প্রতিটি লাইনে একগন্ডা ভুল! আপনাকে বলেছি না,  নিয়...
25/11/2024

বস # এটা কোন কিসিমের টাইপিস্ট নিয়েছেন? সুন্দরী তাতে সন্দেহ নেই। কিন্তু প্রতিটি লাইনে একগন্ডা ভুল! আপনাকে বলেছি না, নিয়োগ দেবার সময় গ্রামারের দিকে নজর রাখবেন!
ম্যানেজার # শুনতে ভুল হয়েছিল স্যার। আমি গ্লামারের দিকে নজর রেখেছিলাম!

আজ সকালে জাদু প্রদর্শন করলাম চট্টগ্রামের বন্দরস্থ 'বন্দর রিপাবলিক ক্লাব' এ, "সেন্ট কসমো স্কুল" এর "বার্ষিক পুরস্কার বিতর...
23/11/2024

আজ সকালে জাদু প্রদর্শন করলাম চট্টগ্রামের বন্দরস্থ 'বন্দর রিপাবলিক ক্লাব' এ, "সেন্ট কসমো স্কুল" এর "বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান - ২০২৪" আয়োজনে।

আমি হয়তো জেনে না জেনে অনেক ভুল করি। কখনও কখনও পড়ে যাই, উঠেও দাঁড়াই আবার।কষ্ট করি, কষ্ট পেতে ভালোবাসি।কখনও কখনও সবার অগোচ...
22/11/2024

আমি হয়তো জেনে না জেনে অনেক ভুল করি। কখনও কখনও পড়ে যাই, উঠেও দাঁড়াই আবার।
কষ্ট করি, কষ্ট পেতে ভালোবাসি।
কখনও কখনও সবার অগোচরে চোখে জলও চলে আসে আমার।
তবুও আমি থামি না। থামবার পাত্র যে আমি নই।
তাই বলে আমি জিততে আসি নি, তোমাদের জিতিয়ে দিতেই আমার ভালো লাগে।

Address

Garden Enclave, Momin Road
Chittagong
4000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rajib Basak. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rajib Basak.:

Videos

Share

Category