02/12/2022
*** সুন্দরবন ভ্রমন***
বিশ্বের একক বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন জীববৈচিত্র্যে ভরপুর, এ বনে রয়েছে বাঘ মামা খ্যাত দেশের “রয়েল বেঙ্গল টাইগারের” বাসস্থান।
বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ সুন্দরবন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক লীলাভূমি। নিজস্ব সৌন্দর্য নিয়ে গড়ে ওঠা অপরূপ সুন্দরবন পর্যটকদের আকৃষ্ট করে চলেছে বছরের পর বছর ধরে। সুন্দরবনের সৌন্দর্য দেখে অভিভূত হচ্ছেন দেশি-বিদেশি পর্যটকরা।
বছরজুড়ে সুন্দরবনে পর্যটকদের আসা-যাওয়া থাকলেও বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের অববাহিকায় গড়ে ওঠা এলাকায় এই মুহূর্তে চলছে পর্যটকদের ভরা মৌসুম।
বিশ্বের একক বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন জীববৈচিত্র্যে ভরপুর। এ বনে রয়েছে বাঘ মামা খ্যাত দেশের “রয়েল বেঙ্গল টাইগারের” বাসস্থান।
দিনেদিনে বাড়তে থাকা পর্যটকদের চাপ সামলাতে সুন্দরবনে নতুন করে আরো চারটি ট্যুরিজম সেন্টার করার উদ্যোগ নিয়েছে বন বিভাগ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুন্দরবন কি পরিমাণ পর্যটক ধারণ করতে পারে তা নিয়ে পূর্ণাঙ্গ গবেষণা হওয়া দরকার।
**** প্রাইভেট এসি/নন এসি সিপ থেকে শুরু করে ৭৫ জনের বেড ক্যাপাসিটি পর্যন্ত ভ্যাসেল আমাদের কাছে পাবেন।****
সুন্দরবনে ভ্রমন দীর্ঘ ৩-৪ মাস বন্ধ থাকার পর জীব-জন্তু এবং প্রকৃতি তার নিজ রুপ-বৈচিত্রে সেজে উঠেছে ।
আর তাই সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাস সিজানের শুরুর দিক হবার কারনে প্রকৃতির অপরুপ সৌন্দর্য এবং সুন্দরবনের পশুপাখি খুব কাছ থেকে দেখতে পাবো এবং বাঘ মামাকে দেখার সম্ভাবনা সব থেকে বেশি থাকে এই সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে।
আর যেহেতু বর্ষা মৌসুম তাই হয়তো হঠাৎ 🌦️টাপুর টুপুর বৃষ্টির ছোয়াও পাবেন।
সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। এখানে আপনি পাবেন এক সাথে চারটি সৌন্দর্য ।
১) নৌ বিহার।
২) ওয়াইল্ড লাইফ।
৩) প্রকৃতি।
৪) সাগর
আর হ্যাঁ সুন্দরবনে আপনাদের জন্য থাকছে বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে
# অনেকগুলো সমুদ্র সৈকত
# অনেকগুলো ছোট বড় দ্বীপ ভ্রমন
# নৌ ভ্রমন
# ওয়াইল্ড লাইফ
# ফরেষ্ট ট্রেকিং
# বনের খালে মাছ ধরা
# খেলাধুলা
# তিন বেলা ভিন্ন ভিন্ন সুস্বাদু খাবার
# জাহাজের ক্যাবিনে রাত্রীযাপন
# বাংলা সংস্কৃতিকে সাথে নিয়ে গান-বাজনার ব্যবস্থা
# রাতে বারবিকিউ নাইট
# ফরেষ্ট আর্ম গার্ড
# দক্ষ ট্যুর গাইড
# কেটারিং এর ব্যবস্থা
# অভিজ্ঞ বাবুর্চি/ সেফ
# বিশুদ্ধ খাবার জল
# খালে ঘুরে বেরাবার জন্য ছোট ট্রলার
আরও সাথে থাকছে অভিজ্ঞ গাইড।
এই ছুটিতে বাংলাদেশের জনপ্রিয় ০৫টি স্থানের ভ্রমন হবে Booking My Trip এর সাথে।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ
+008 1950 840277 (ফারহাদ)
+880 1886 840277
-
🕐ভ্রমন সময়কালঃ ৩ দিন ২ রাতে
খরচ:
এটি একটি কম্বাইন্ড পোস্ট, প্রতি শিপের প্রতি তারিখ এর খরচ আলাদা।
রুম ক্যাটাগরি অনুযায়ী খরচ আলাদা।
তাই খরচ জানতে আপনার ভ্রমণ তারিখ, শিপ নাম, কতজন যেতে আগ্রহী, অ্যাটাচ বাথ সহ রুম নাকি নন অ্যাটাচ বাথের রুম লাগবে জানিয়ে ইনবক্স করুন।
আমাদের ভ্রমনের স্থানঃ
১ঃ হারবাড়িয়া।
২ঃ জামতলা সী বিচ।
৩ঃ কটকা অফিস।
৪ঃ কচিখালি/হিরন পয়েন্ট।
৫ঃ করমজল।
৬: ডিমের চর/দুবলার চর।
৭: ক্যানেল ক্রূজিং
৮: সি বিচ
★১ম দিন :
খুলনা BIWTA ঘাট থেকে আমাদের ট্যুর গাইড রিসিভ করে ট্রলারে করে শীপে নিয়ে আসবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন। জাহাজ মংলা পোর্টে পৌঁছানোর পূর্বে রুপসা ব্রীজ, খুলনা শীপ ইর্য়াড ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখা যাবে। দুপুর ১ টা থেকে ২:৩০ মিনিটের মধ্যে আমরা চাঁদপাই ফরেস্ট অফিস পৌছাবো। বন বিভাগের অনুমোদনপত্র ও গার্ড নিয়ে বিকাল ৩:৩০- ৪ টার মধ্যে হাড়বাড়িয়ায় পৌছানো যেখানে বন বিভাগের ইকো ট্যুরিজম স্পট দেখতে পাওয়া যাবে। এরপর বনের ভিতর দিয়ে ছোট ছোট ক্যানেল পার হয়ে কটকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে রাত ১ টায় পৌছানো এবং রাতে জাহাজে অবস্থান।
★★২য় দিন :
ভোরে ট্রলারে করে কটকার আশেপাশে ক্যানেল ক্রুজিং। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে গভীরভাবে উপলব্দি করার জন্যে ট্রলার বন্ধ করে বিভিন্ন প্রকার প্রানী যেমন হরিন,মাছরাঙা, বানর, বনমোরগ, হরিণ, বন্য শূকর এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কলকাকলী উপভোগ করা হবে। ওয়াচ টাওয়ার। ব্রেকফাস্ট করে কটকার অফিস পার নামবো ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে সেখানে প্রচুর হরিন দেখা পেতে পারি, সেখান থেকে ঘুরে আমরা লঞ্চে ফিরবো,
লাঞ্চ করে আমরা কচিখালীর দিকে রওনা করবো পূর্বে ডিমের চর ( যদি আবওহা অনুকূল থাকে ডিমের চরে যাবো) ও বিকাল ৪ টায় ভয়ংকর কিন্তু সুন্দর কচিখালীতে ঘুরাঘুরি করে বিকাল নাগাদ ট্যুরিষ্ট শীপে চলে আসব। রাতে বার-বি-কিউ ডিনার করে জাহাজে রাত্রি যাপন।
★★৩য় দিন :
সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। সকালে ১০ টায় করমজলে নেমে প্রচুর বানর, হরিন, কুমিরের প্রজননকেন্দ্র দেখতে পাওয়া যাবে। দুপুরের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা। আনুমানিক রাত ৫/৬ টা নাগাদ খুলনা আসা এবং রাতের বাসে/ ট্রেনে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া হবে।
বিঃ দ্রঃ
জোয়ার ভাটার কারনে ২/৩ ঘন্টা সময় ব্যবধান হতে পারে অথবা ট্যুর রুট পরিবর্তন হতে পারে।
খাবার: প্রতিদিন ২ বেলা স্ন্যাক্স সহ ৮ বেলা ডাবল মেনুর খাবার। এবং পর্যাপ্ত চা/কফির ব্যবস্থা।
প্যাকেজে যা থাকবে:
১. খুলনা থেকে ৩ দিন ২ রাত শীপ এ সুন্দরবন ভ্রমণ
২. ৮ বেলা মূল খাবার এর সাথে ৬ বেল স্ন্যাকস
৩. চা কফি এর ব্যবস্থা
৪. অভোগ ট্যুর গাইড
৫. বন বিভাগ থেকে সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী
৬. ট্রাভেল ট্যাক্স ( শুধু মাত্র বাংলাদেশীদের জন্য)
৭. বন বিভাগ থেকে পারমিশন
প্যাকেজে যা থাকবে নাঃ
★ ব্যক্তিগত কোন ঔষধ,
★ অতিরিক্ত সফট বা হার্ড ড্রিংকস,
★ ক্যামেরা বা ভিডিও ক্যামেরার এন্ট্রি ফি
★ তৃতীয় দিন রাতের খাবার
★ খুলনা আসা যাওয়া খরচ
★নিরাপত্তা: নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোষ নেই। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগ থেকে দুই জন সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী । আবহাওয়া এবং অন্য যে কোন প্রয়োজনে রেডিওর মাধ্যমে ফরেস্ট, কোষ্ট গার্ড এবং নৌ-বাহিনীর সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন।
ভ্রমণকালীন স্বাস্থ্য বিধিঃ
📌নির্ধারিত দিনে যাত্রার পূর্বে পুরা লঞ্চে সঠিক মাত্রার জীবাণু নাশক স্প্রে করা হবে।
📌প্রয়োজনীয় সময়ে মাক্স, হ্যান্ড গ্লোব এবং হ্যান্ড স্যানিটারি সরবারাহ করা হবে।
📌সার্ভিসে নিয়োজিত স্টাফ এবং গাইডের স্বাস্থ্যবিধি মেনে সার্ভিস নিশ্চিত করা হবে।
📌খাবারের বিশুদ্ধতার দিকে বিশেষ নজর দেওয়া হবে।
📌সুন্দরবন ভ্রমণের করনীয় :
🔹উজ্জল রঙের কাপড় ( যা অনেক দূর থেকে চোখে পড়ে ) পরিহার করা। হালকা রঙের এবং ঢিলে ঢালা ফুল স্লিভ পোশাক পরা।
🔹কোন প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।
🔹পিছনে বেল্ট আছে এবং পানিতে ভিজলে নষ্ট হবে না এমন সেন্ডেল/কেডস সাথে নিতে হবে। সু/হাই হিল নিবেন না।
🔹এডভেঞ্চার ট্যুরে লাগেজের সাইজ ছোট হওয়াই ভালো।
🔹জঙ্গলে নামার পর কোন অবস্থাতে উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না এবং খুব প্রয়োজন না হলে কথা না বলেই ট্রাকিং করতে হবে।
🔹যেহেতু সমস্ত প্রয়োজনীয় সব কিছু আমাদের খুলনা থেকে নিয়ে উঠতে হবে তাই পানি অপচয় না করা (নদীর পানি নোনা) এবং খাবার পানি অন্য কোন কাজে ব্যবহার না করা।
🔹জঙ্গলে নামার পর সুশৃঙ্খলভাবে হাটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।
🔹গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেড়া যাবে না।
🔹পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না। যেমন: পলিথিন বা প্যাকেজিং বস্তু যত্রতত্র ফেলা যাবে না।
🔹স্থানীয় এবং অন্য ভ্রমণকারী দলের সদস্যদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
🔹গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।
✅আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা আপনাদের নিরাপত্তা এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণের জন্য তাই আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।
📌সাথে কি কি নিবেন:
▪প্রয়োজনীয় ঔষধ।
▪টুথ ব্রাশ ও পেস্ট।
▪ক্যাপ,সান গ্লাস সানস্ক্রিন লোশন
▪ক্যামেরা, মেমরি কার্ড ও পাওয়ার ব্যাংক
▪সাবান,শ্যাম্পু
▪রেইন কোর্ট বা ছাতা
▪ব্যাক্তিগত অভ্যাসের সামগ্রী।
📶 সুন্দরবনে কোন অপারেটর কাজ করে না একমাত্র টেলিটক ছাড়া।
✋বি দ্রঃ ভেসেলে উঠার পরে কোন প্রকার কেনাকাটার সুযোগ নেই।
নেক্সট ট্র্যাভেল ডেট:
১. ১১, ১২, ১৩ নভেম্বর ( শুক্র শনি রবি)
শিপ: দি ওয়েভ; ভ্যাসপার, কটকা
ক্যাটাগরি: এসি, নন এসি
১. ২৫, ২৬, ২৭ নভেম্বর ( শুক্র শনি রবি)
শিপ: ম্যানগ্রোভ
ক্যাটাগরি: এসি, নন এসি
৩. ২,৩,৪ ডিসেম্বর ( শুক্র শনি রবি)
শিপ: এম ভি অবসর, এম এল কটকা
ক্যাটাগরি: নন এসি
৪. ১৩,১৪,১৫ ডিসেম্বর ( শুক্র শনি রবি)
শিপ: দি ওয়েভ
ক্যাটাগরি: এসি
৫. ১৬, ১৭, ১৮ ডিসেম্বর ( শুক্র শনি রবি)
শিপ: বোগদাদিয়া ৫
ক্যাটাগরি: নন এসি
৬. ২৩,২৪,২৫ ডিসেম্বর ( শুক্র শনি রবি টানা তিন দিন ছুটি)
শিপ: সিলভার ক্রুজ, খেয়াপাড়
ক্যাটাগরি: এসি, নন এসি
৭. ৩০,৩১ ডিসেম্বর, ০১ জানুয়ারি ( শুক্র শনি রবি)
শিপ: সি পার্ল ৩
ক্যাপাসিটি: ৬০
ক্যাটাগরি: এসি + নন এসি
৮. ৩০,৩১ ডিসেম্বর, ০১ জানুয়ারি ( শুক্র শনি রবি)
শিপ: ভ্যাসপার, জল ফরিং
ক্যাটাগরি: নন এসি
৯. ৬,৭,৮ জানুয়ারি ( শুক্র শনি রবি)
শিপ: অবসর
ক্যাটাগরি: নন এসি
উক্ত তারিখ ছাড়াও যে কোন দিন এসি/ নন এসি শিপ আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী বুকিং করতে পারবেন।
খরচ:
এটি একটি কম্বাইন্ড পোস্ট, প্রতি শিপের প্রতি তারিখ এর খরচ আলাদা।
রুম ক্যাটাগরি অনুযায়ী খরচ আলাদা।
তাই খরচ জানতে আপনার ভ্রমণ তারিখ, শিপ নাম, কতজন যেতে আগ্রহী, অ্যাটাচ বাথ সহ রুম নাকি নন অ্যাটাচ বাথের রুম লাগবে জানিয়ে ইনবক্স করুন।
বুকিং মানি ৫০% এডভ্যান্স (জনপ্রতি)
DATE CHANGE POSSIBLE only with 15 days notice period
বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ
★সরাসরি অফিসে এসে জমা দেওয়া যাবে।
★বিকাশ করা যাবে।
★ব্যাংক ডিপোজিট করে যাবে।
**পেমেন্ট করে মানি রিসিট বুঝে নিবেন।
★শিশু পলিসি :
০-২ বছরের বাচ্চাদের জন্য চার্জ প্রযোজ্য নয়,
৩-৮ বছরের বাচ্চার জন্য ৫০%- প্রযোজ্য ( অবশ্যই বাবা মার সাথে বেড শেয়ার করতে হবে)
একটি বেডে একের বেশি শিশু বেড শেয়ার করতে পারবেনা। একাধিক শিশু হলে ৩ সাইটে ফ্যামিলি রুম নিতে হবে।
★বিদেশীদের জন্যে অতিরিক্ত ১১,০০০/- টাকা ফরেষ্ট এন্ট্রি ফি দিতে হবে।
★বুকিং করতে হলে সকল ভ্রমন সদস্যদের ভোটার আইডি কার্ড অথবা জন্ম-নিবন্ধন এর ফটোকপি বুকিং এর সময় জমা দিতে হবে এবং বিদেশী অতিথিদের পাসপোর্ট এর ফটোকপি জমা দিতে হবে।
@@ ট্যুর রুটঃ মংলা/খুলনা টু সুন্দরবন টু মংলা/খুলনা
আমরা যা যা সার্ভিস প্রদান করে থাকি
- প্যাকেজ ট্যুর।
- কর্পোরেট ট্যুর।
- ফ্রেন্ড এবং ফ্যামিলি ট্যুর।
- গ্রুপ ট্যুর।
- কাস্টমাইজড ট্যুর।
- হোটেল / রিসোর্ট বুকিং (বাংলাদেশের যে কোন পর্যটন এলাকায়)।
- হাউসবোট / ট্রেডিশনাল বোট বুকিং।
- বাস টিকেট বুকিং।
- সেন্টমার্টিন শিপ টিকেট বুকিং।
- সুন্দরবন শিপ বুকিং।
- বিমান টিকেট বুকিং।
- এসি/নন-এসি ফুল বাস বুকিং।
- কোস্টার গাড়ি বুকিং।
কোন মৌখিক বুকিং গ্রহণযোগ্য না। এবং বুকিং এর টাকা অফেরত যোগ্য। তাই শিওর হয়ে ট্যুর এর জন্য কনফার্ম করবেন।
নুন্যতম ৪০% টাকা এডভান্স করতে হবে ট্যুর কনফার্ম করার জন্য।
বুকিং এর জন্য যোগাযোগ করুনঃ
01950-840277 (ফারহাদ)