"আজকের কাছের মানুষটি আগামীকাল অপ্রিয় হয়ে উঠতে পারে" মানুষ চিনতে শিখুন ; সময় থাকতে সচেতন হউন।
"আজকের কাছের মানুষটি আগামীকাল অপ্রিয় হয়ে উঠতে পারে"
মানুষ চিনতে শিখুন ; সময় থাকতে সচেতন হউন।
“মাদক চোরাচালানকারীর মৃত্যুদন্ডসহ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের খসড়া মন্ত্রিসভায় অনুমোদন”
সোমবার (৮ অক্টোবর) প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে তার নিজ কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত এক বৈঠকে মাদক চোরাচালানকারীর মৃত্যুদন্ডসহ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠক শেষে সচিবালয় থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম।
সে সময় মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘খসড়া আইন অনুযায়ী পাঁচ গ্রামের বেশি ইয়াবা পরিবহন, মজুদ, বিপণন এবং সেবনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। আর ২৫ গ্রামের বেশি হেরোইন, কোকেনসহ সমজাতীয় মাদকদ্রব্যের ক্ষেত্রেও সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড রাখা হয়।’ এর আগের আইনে মাদকদ্রব্য সংক্রান্ত অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি ছিল দুই থেকে ১৫ বছরের কারাদণ্ড।
নতুন এই আইনের খসড়ায় ইয়াবা ‘ক’ শ্রেণির মাদকদ্রব্য হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করা হয়। এর রাসায়নিক নাম অ্যামফিটামিন। এ মাদক চাষাবাদ, প্রক্রিয়াকরণ, উৎপাদন, বহন, পরিবহন, আমদানি-রফতানি এবং স্থানান্তরের জন্য আইনে শাস্তির বিধান রাখা হয়। সেক্ষেত্রে মাদকের পরিমাণ সর্বোচ্চ ১০০ গ্রাম হলে এক থেকে দুই বছরের সাজা এবং অর্থদণ্ড করা হবে।
এদিকে মাদকের পরিমাণ ১০০ গ্রামের বেশি অথবা ২০০ গ্রাম পর্যন্ত হলে পাঁচ থেকে ১০ বছরের সাজা এবং অর্থদণ্ড ভোগ করতে হবে। পরিমাণ ২০০ গ্রামের বেশি হলে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড হবে।
মাদক দ্রব্য ক্রয়-বিক্রয়, সরবরাহ, বিপণন, হস্তান্তর, গ্রহণ, অর্পণ, প্রেরণ, নিলাম করণ, লেনদেন, ধারণ, গুদামজাত এবং প্রদর্শনের অপরাধেও শাস্তির বিধান রাখা হয়। সেক্ষেত্রে মাদকের পরিমাণ সর্বোচ্চ ২০০ গ্রামের বেশি হলে এক থেকে দুই বছরের সাজা এবং জরিমানা করা হবে।
এর পরিমাণ ২০০ গ্রামের বেশি অথবা ৪০০ গ্রাম পর্যন্ত হলে পাঁচ থেকে ১০ বছরের সাজা এবং অর্থদণ্ড করা হবে। মাদকদ্রব্যের পরিমাণ ৪০০ গ্রামের বেশি হলে এর শাস্তি হবে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ড।
এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এ আইনের অধীনে কোনো অপরাধ সংঘটনে অর্থ বিনিয়োগ ও সরবরাহ করলে, মদদ দিলে বা পৃষ্ঠপোষকতা করলে মৃত্যুদণ্ড ও অর্থদণ্ডের সাজা পাবেন।’
তিনি আরও বলছেন, ‘একইসঙ্গে কোনো ব্যক্তি এ আইনের অধীন কোনো অপরাধ সংঘটনে কাউকে প্ররোচনা দিলে, সাহায্য করলে বা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হলে, প্র
#We_Want_Justice
ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে আজ দুপুরে ইলিশ পরিবহনের বাস একটি লেগুনাকে সরাসরি মেরে দেয়। এখন কে কি বলবেন!!!
#We_Want_Justice
#নিরাপদ_সড়ক_চাই
#আজ_মটরসাইকেল
#আজ_আবার_মটরসাইকেল
জুম্মার নামাজের পর একটা বাস দ্রুত গতিতে মগবাজার ওয়্যারলেস ফ্লাইওভার থেকে নামার সময় একটা মোটরসাইকেল কে পেছন থেকে মেরে রাইডারের মাথার উপর দিয়ে বাস চালিয়ে দেয়।
অতঃপর সাধারণ জনগন.......
#We_Want_Justice
😢😢ঢাকায় আবারও দুই শিক্ষার্থীর প্রান কেড়ে নিল রাক্ষসী জাবালে নূর পরিবহনের বাস।😢😢
সরকারের উচিত যেই কোম্পানীর যানবাহন দ্বারা আহত/ মৃত্যু/ অঙ্গহানি ধরনের কোন দুর্ঘটনা ঘটবে ঐ বাস কোম্পানীকে নূন্যতম 20 লক্ষ টাকা জরিমানা এবং ঐ কোম্পানীর সকল প্রকার যানবাহন 30 দিনের জন্য সম্পূর্ন বন্ধ থাকবে এবং ঘাতক চালক যদি পালিয়ে যায় তাহলে ঐ দুর্ঘটনাকারী ঐ বাস মালিক ও বাস কোম্পানী ঘাতক ড্রাইভারকে ধরিয়ে দিবে অন্যথায় ঐ বাস মালিক ও বাস কোম্পানীর মালিক ঘাতক ড্রাইভারের সেই সাজা ভোগ করবে এবং কোম্পানীর লাইসেন্স বাজেয়াপ্ত হবে। সড়ক দুর্ঘটনার আইন যদি কড়াকড়ি ও ঘাতক যদি পলাতক হয় তাহলে ঘাতকের সাজা অন্য করো উপর যদি না বর্তায়, তাহলে সড়ক দুর্ঘটনা কখনোই কমবে না। সরকার সড়ক দুর্ঘটনাগুলো কোন প্রকার গুরুত্বই দেয় না। নৌ মন্ত্রীর আজকের সড়ক দুর্ঘটনা বিষয়ক প্রশ্নত্তোর পর্বে তার হাসিই প্রমান করে দেয়, তিনি আজকের সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে তিনি কতটা ব্যথিত। আর সড়ক দুর্ঘটা বিষয়ে সরকারের সব নেতা মন্ত্রীরা শুধু শাস্তির কথা বলেন। সরকার পক্ষের কেউ কি বলতে পারবেন, কোন এক সড়ক দুর্ঘটনাকারী ঘাতক ব্যক্তি দৃষ্টান্তমূলক কোন সাজা পেয়েছে?
#জাবালে_নূরের_লাইসেন্স_জব্দ_করা_হউক