RubeeTourism

RubeeTourism Complete Travel Services. We are your travel agent/partner sell transportation, lodging, and admissi

We Prepare the travel plan like a package of actions designed by a workplace, school or other organization to encourage safe, healthy and sustainable travel options. By reducing car travel, travel plans can improve health and wellbeing, free up car parking space, and make a positive contribution to the community and the environment.

আমেরিকার ৫ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সাকসেস স্টোরি। আপনিও কি আমেরিকার ৫ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি টুরিস্ট ভিসা প্রসেস করত...
09/12/2024

আমেরিকার ৫ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সাকসেস স্টোরি। আপনিও কি আমেরিকার ৫ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি টুরিস্ট ভিসা প্রসেস করতে চান? তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য।

আমাদের আরও একটি সফলতা আলহামদুলিল্লাহ!

ক্লাইন্টের সন্তুষ্টিই আমাদের প্রকৃত সফলতা। আমাদের প্রিয় হাসিনা আক্তার আপু আমেরিকার B1/B2 অর্থাৎ ৫ বছর মেয়াদি মাল্টিপল টুরিস্ট ভিসা পেয়েছেন। প্রসেসিং সময় লেগেছে ৬ মাসের মতো। তার অভিমতে, সে তার ধারনাতিত সময়ের চেয়েও দ্রুত ভিসা পেতে সফল হয়েছেন।

আপনি যদি আমেরিকা যেতে আগ্রহী হোন বা আমেরিকা যদি আপনার স্বপ্নের দেশ হয়ে থাকে তাহলে এই লেখাটি কেবলই আপনার জন্য। আমরা সাধারণত আমেরিকান ভিসার কথা শুনলেই ভয় পেয়ে যাই, ভয় পেয়ে আর চেষ্টাই করি না। অথচ বাস্তবতা হলো , অন্যান্য দেশের ভিসার তুলনায় আমেরিকান টুরিস্ট ভিসা পাওয়া টা অনেক সহজ। ভয় পাওয়ার মানসিকতা থেকে বের হয়ে আপনাকে সঠিক উপায়ে চেষ্টা করতে হবে, তাহলেই আপনার ভিসা পাওয়ার সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ।

🔷 সর্বপ্রথম বলে নেই আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা আসলে কাদের জন্য? আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা কারা রাখে? এই বিষয়টি আমাদের পরিষ্কার হওয়া বেশ জরুরী। আমেরিকার মতো একটি দেশে যাওয়ার জন্য আপনার অবশ্যই পার্শ্ববর্তী এবং ভালো কিছু দেশ ট্রাভেল থাকাটা জরুরী। কোনো দেশ ট্রাভেল না করেই আপনি আমেরিকায় ঘুরতে চলে যাবেন এটির কোনো যৌক্তিকতা হতে পারে না৷ এখন প্রশ্ন হলো, তাহলে কি সাদা পাসপোর্ট অথবা শুধু ইন্ডিয়া ভিজিটে আমেরিকার ভিসা হয় না? আপনি অনেক গুলো দেশ ট্রাভেল করলেই আমেরিকার ভিসা পেয়ে যাবেন ব্যাপারটা এমন নয়, আপনাকে সঠিক পলিসিটা জানতে হবে। ক্ষেত্র বিশেষে সাদা পাসপোর্টেও আমেরিকার ভিসা হয়ে থাকে। আপনার যদি নিজ পরিবারের কেও অর্থাৎ বাবা-মা, ভাই-বোন, ছেলে মেয়ে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কেও আমেরিকাতে থাকে তাহলে আপনি সাদা পাসপোর্টেও আমেরিকার ভিসা পাবেন। এছাড়াও যাদের বয়স একটু বেশি এবং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সামাজিক এবং অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো তারা যদি আত্মবিশ্বাস এর সাথে ইন্টারভিউ দিতে পারে তাহলে সেসকল ব্যাক্তিরাও সাদা পাসপোর্টে আমেরিকার ভিসা পেতে পারে।

🔷 টুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে ইনভাইটেশন এর কোনো প্রয়োজন আছে কি? আমাদের উত্তর হলো না। টুরিস্ট ভিসার জন্যে ইনভাইটেশন প্রয়োজন নেই। কেও যদি আমেরিকাতে কোনো কনফারেন্স বা সেমিনার অথবা কোনো মেলায় যোগদান করতে চান সেক্ষেত্রে ইনভাইটেশন এর প্রয়োজন আছে। এছাড়া শুধুমাত্র ঘুরতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ইনভাইটেশন এর কোনো প্রয়োজন নেই।

🔷 এবার আসি ডকুমেন্টস এর বিষয়ে। আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা সম্পুর্ণ ইন্টারভিউ নির্ভর একটি ভিসা৷ আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার জন্য ডকুমেন্টস নিয়ে চিম্তা করার কোনোই প্রয়োজন নেই। তবে হ্যাঁ, ডকুমেন্টস খুবই গুরুত্বপূর্ণ যদি কিনা আপনি আমেরিকার মেডিকাল/স্টুডেন্ট/বিজনেস ভিসার জন্য এপ্লাই করে থাকেন। এসকল ভিসার ক্ষের্তে এম্বাসি আপনার কাছে নানা প্রকার ডকুমেন্টস দেখতে চেতে পারে তবে টুরিস্ট ভিসার জন্য কোনো প্রকার ডকুমেন্ট এম্বাসি সচরাচর দেখতে চায় না।

🔷 আবার অনেকেই মনে করেন আমেরিকার ভিসা কন্ট্রাক্ট এ করা যায়। ব্যাপারটা একদমই ভুল। আমেরিকার ভিসা কন্ট্রাকে হয় না, ভুলেও এই কন্ট্রাকে এ যাবেন না, কারণ আমেরিকান এম্বাসির সাথে কারও লিংক বা লবিং থাকার কোন প্রশ্নই আসে না। কেউ যদি বলে থাকে আমেরিকা এম্বাসির সাথে লিংক আছে, তার মানে তিনি আপনাকে মিথ্যা তথ্য দিচ্ছে।

🔷 এবার আপনাদের আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা প্রসেস এর ব্যাপারে একটি স্বচ্ছ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমেরিকান টুরিস্ট ভিসা সাধারণতো ৫ বছরের মাল্টিপোল ভিসা হয়ে থাকে অর্থাৎ ৫ বছরের মধ্যে আপনি যতবার খুশি আমেরিকায় যাতায়াত করতে পারবেন। এই ভিসাটি মূলতো ২ টা জিনিস এর উপর ভিত্তি করে হয়ে থাকে।

১. DS -160 ফর্ম অর্থাৎ এপ্লিকেশন ফর্ম এর উপর।
২. ছোট একটি ইন্টারভিউ এর উপর।

নির্ভুল ভাবে DS-160 ফর্ম ফিলাপ করে যদি আপনি আত্মবিশ্বাস এর সাথে ইন্টারভিউতে কন্সুলার অফিসারকে এটা বিশ্বাস করাতে পারেন যে আপনার আমেরিকা যাওয়ার যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ আছে এবং আপনি আমেরিকায় যাবেন এবং ফিরে আসবেন, তাহলেই আপনার ভিসা হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

ইন্টারভিউ বাংলাদেশে সাধারণতো দুই ভাষায় হয়ে থাকে, বাংলা এবং ইংরেজী। আপনি চাইলে বাংলাতেও ইন্টারভিউ দিতে পারবেন। ইন্টারভিউ সাধারণতো ২ থেকে ১০ মিনিটের হয়ে থাকে। আপনি আমেরিকা যাওয়ার যোগ্য সেটা এম্বাসিকে কি করে বুঝাবেন? সেটা বুঝাবেন আপনার এপ্লিকেশন ফর্ম এর মাধ্যমে অর্থাৎ Ds-160 এর ফর্ম এর মাধ্যমে। আমেরিকান এম্বাসির একটি অনলাইন ফর্ম আছে যার নাম DS-160 ফর্ম। এই এপ্লিকেশন ফর্ম অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই ফর্ম এর উপর আপনার ভিসা অনেকাংশ নির্ভর করে। তাই অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি দ্বারা ফর্মটি পূরণ করা উচিত। মূলত এই ফর্মটি আপনার ভিসা পাওয়ার পূর্ব শর্ত হিসাবে বিবেচিত হয়। আপনি বলতে পারেন ৭০% চান্স নির্ভর করে এই DS-160 ফর্ম এর উপর, বাকি ৩০% নির্ভর করে আপনার ইন্টারভিউ এর উপর। এই দুইটির সঠিক সফল কম্বিনেশন ই আপনার ভিসা পাওয়া চান্স নিশ্চিত করবে ইনশাআল্লাহ। বেশিরভাগ মানুষ যে ভুলটা বেশি করে থাকে সেটা হলো, DS 160 অদক্ষ কাওকে দ্বারা পূরণ করে ইন্টারভিউতে চলে যায়, এতে করে হয়তো কিছু টাকা বেঁচে যায় তবে ফলাফল হয় ভিসা রিজেকশন। আবার অনেকেই ভিসা পেয়েছেন তাঁদের থেকে ইন্টারভিউ এর গাইডলাইন নিয়ে ইন্টারভিউ ফেইস করতে চলে যায়, অথচ তার প্রোফাইল এবং উনার প্রোফাইল কিন্তু ভিন্ন। না এটা কখনই করবেন না আপনাকে আপনার প্রোফাইল অনুযায়ী ইন্টারভিউ এর গাইডলাইন নিতে হবে। মনে রাখবেন অল্প বিদ্যাভয়ঙ্কর জিনিস। ওষুধ এর দোকানদার আপনাকে পরামর্শ দিতে পারে, কিন্তু মনে রাখবেন তিনি কিন্তু ডাক্তার না। অনেকেই বলেন ভাই DS 160 কি আসলেই এতো জটিল কিছু? যেহেতু আমেরিকার মতো একটি দেশ সারাপৃথিবী থেকে এই ফর্ম এর উপর ভিত্তি করে ভিসা ইস্যু করে থাকে তাহলে আপনি নিজেই চিন্তা করুন এই ফর্ম কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আশাকরি উত্তর পেয়ে গেছেন। অর্থাৎ আপনি যদি ইন্টারকানটেক্টেড তথ্য দিয়ে চমৎকার ভাবে একটা কমপ্লিট DS 160 ফর্ম পুরুন করতে পারেন তাহলেই ইনশাআল্লাহ আপনি ভিসা পাবেন। কারণ ইন্টারভিউ এর আগে এই ফর্ম এর উপর স্টাডি করেই সাধারণতো আপনার ভিসা ইস্যু করে থাকে। আর ইন্টারভিউতো হয় মাত্র ২ থেকে ৫ মিনিট, এই সময় এর মধ্যে আপনাকে আর কি বা যাচাই বাঁচাই করার থাকে। তাই অদক্ষ লোক দ্বারা ফর্ম ফিলাপ করলে আপনার ভিসা হওয়ার থেকে না হওয়ার সম্ভানাই বেশি থাকে। আরও একটা জিনিস মনে রাখবেন DS-160 ফর্ম এর তথ্য এবং আপনার ইন্টারভিউ এর তথ্য এই দুই এর মধ্যে চমৎকার ও শৈল্পিক একটা মিল থাকতে হবে।

নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস তৈরী করুন, সঠিক গাইড লাইন ফলো করুন, সঠিক তথ্য দিয়ে DS-160 ফর্ম ফিলাপ করুন, ইন্টারভিউ এর জন্য প্রস্তুতি নিন ইনশাআল্লাহ আপনার ভিসা কেউ আটকাতে পারবে না।

আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার এম্বাসি ফী ১৮৫$ ডলার যা বাংলাদেশ এর টাকায় কনভার্ট করলে আসে ২২,২০০ টাকা। এই টাকা শুধুমাত্র EBL অর্থাৎ ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এ জমা দিতে হয়। এম্বাসি ফী জমা দিয়ে আপনাকে ইন্টারভিউ এর জন্য ডেট নিতে হবে।

🔷 এম্বাসি ফী জমা দেয়ার জন্য যা যা প্রয়োজন।
১. পাসপোর্টের স্কেন কপি
২. ১টি ফোন নাম্বার
৩. ১টি ইমেইল আইডি

🔷 এপ্লিকেশন করার জন্য যা যা প্রয়োজন

১. ছবি ২×২ সাইজ সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড (ল্যাব কপি)
২. আপনার মা -বাবার তথ্য
৩. আপনার শিক্ষাগত সকল তথ্য
৪. আমেরিকায় যদি আপনার পরিচিত কেও থেকে থাকে তার তথ্য।
৫. স্বামী বা স্ত্রীর তথ্য
৬. ব্যবসা/চাকরি জনিত সকল তথ্য
৭. পূর্ববর্তী ট্রাভেল হিস্ট্রি
৮. কোনো সংস্থায় জড়িত থাকলে সেই সংস্থার নাম

নতুন জাপান ভিসা আবেদন পদ্ধতিবাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি লাগবেনা শুধু vfs ১৯০০ টাকা সার্ভিস ফি নিবে।সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে ...
09/12/2024

নতুন জাপান ভিসা আবেদন পদ্ধতি
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি লাগবেনা শুধু vfs ১৯০০ টাকা সার্ভিস ফি নিবে।
সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে ইন্টারভিউ ফেস করতে হবেনা এবং ভিসা ইস্যু হবে ডকুমেন্টস বেজড্। আমি এটাকে সুখবর ই বলবো ।
৩ নভেম্বর, ২০২৪ থেকে, ভিএফএস গ্লোবাল (VFS Global) জাপান দূতাবাসের পক্ষ থেকে ভিসা আবেদন পরিষেবা প্রদান করবে। জাপান দূতাবাস এর পর সরাসরি ভিসার আবেদন গ্রহণ করবে না।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস :
১. এপ্লিকেশন ফর্ম
২. ভেলিড পাসপোর্ট ও ফটোকপি
৩ .পুরনো পাসপোর্ট ও ফটোকপি
৪ .ছবি ২ কপি – ৩৫*৪৫
৫ .এয়ারলাইন্স বুকিং কপি
৬ .হোটেল বুকিং কপি
৭ . ট্যাক্স পেমেন্ট রিসিপ্ট ( লাস্ট ৩ বছরের )
৮ .ব্যাংক স্টেমেন্ট ( বিগত ছয় মাসের )
৯ . ভিজিট শিডিউল
১০ .এন ও সি
১১ কাভার লেটার
** এক্সট্রা বৈধ ডকুমেন্টস
যদি গ্যারান্টার থাকে
১ .ইনভাইটেশন লেটার গ্যারান্টেরের কাছ থেকে
২ .গ্যারান্টারের সাথে সম্পর্কের প্রত্যয়িত বা ব্যাখ্যা করার নথি
৩ .ব্যাংক স্টেটমেন্ট 6 মাসের সর্বশেষ (ব্যক্তিগত/কোম্পানী) যদি ভ্রমণ খরচ জাপানে বসবাসকারী একজন গ্যারান্টার দ্বারা বহন করা হয়
৪ .গ্যারান্টি লেটার।

পৃথিবীর সব চাইতে পরিষ্কার পরিছন্ন দেশটির নাম এস্তনিয়া। যে দেশটাতে আমি বর্তমানে থাকছি। প্রতি বছরই এমন গবেষণা হয়। এ বছর এস...
07/12/2024

পৃথিবীর সব চাইতে পরিষ্কার পরিছন্ন দেশটির নাম এস্তনিয়া। যে দেশটাতে আমি বর্তমানে থাকছি। প্রতি বছরই এমন গবেষণা হয়। এ বছর এস্তনিয়ার অবস্থান একদম এক নাম্বারে! অবশ্য প্রতি বছরই একদম প্রথম দিকেই থাকে।

আমাদের এখানে বাতাস এতটাই বিশুদ্ধ যে, বাংলাদেশ থেকে প্রতিবার যখন ফিরি। নিশ্বাস নিলেই বুঝতে পারি- একদম হালকা লাগছে। আমরা এখানে কলের পানি দিব্যি খাচ্ছি। কোন সমস্যা নেই। খুবই বিশুদ্ধ পানি।

পুরো রাস্তা জুড়ে কোথাও কোন ময়লা নেই। একটা ছোট কাগজও কোথাও খুঁজে পাওয়া যায় না। সব কিছু এত সাজানো গোছানো যে, মাঝে মাঝে আমার এমনকি বিরক্তও লাগে! দেশটির অর্ধেকের বেশি জায়গায় শুধু গাছ আর গাছ। রাজধানী শহর, মানে যে শহরে আমি থাকি। সেই শহরে এলে আপনার মনে হবে কোন পার্কে চলে এসেছেন!

দেশটি পৃথিবীর অন্যতম শান্তিপূর্ণ দেশগুলোর একটিও বটে। এখানে রাত ১২টা, রাত ৩টা কিংবা যে কোন সময় আপনি নির্ভয়ে হেঁটে বেড়াতে পারবেন। সে আপনি ছেলে হন কিংবা মেয়ে। মানে এই দেশ এতই নিরাপদ যে, থাকতে থাকতে এক সময় আপনার মনে হব- নাহ, জীবনে কোন বৈচিত্র্য নেই!

এই দেশটি পৃথিবীর সেরা ডিজিটাল কান্ট্রিগুলোরও একটি। পৃথিবীর প্রথম ই-কান্ট্রি এই ছোট্ট দেশটি। পৃথিবীতে সবার প্রথম এরা অনলাইনে ভোট দিয়েছে। আমরা এখনে সকল কিছু অনলাইনে করতে পারি। আমার এপার্টমেন্ট কেনার সময় ব্যাংক লোন থেকে শুরু করে রেজিস্ট্রেশন পর্যন্ত আমি ঘরে বসে করেছি! মানে এক বারের জন্যও বাইরে বের হতে হয় নাই!

শুধু সেটাই না! এমনকি আপনি পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে বসে এই দেশের ডিজিটাল রেসিডেন্ট হয়ে যেতে পারবেন। আপনি নিজ দেশ থেকে আবেদন করবেন। এরপর যদি ক্রাইটেরিয়া ঠিক থাকে। তাহলে আপনি ডিজিটাল রেসিডেন্স পারমিট পাবেন। ধরেন বাংলাদেশে বসেই আপনি এই দেশের ব্যাংক একাউন্ট খুলতে পারবেন। ব্যবসা করতে পারবেন। একটা কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন করতে অন-লাইনে আমাদের তিন-চার মিনিট লাগে!

গণপরিবহন ফ্রি, শিক্ষা চিকিৎসা ফ্রি। চাকরি না থাকলে আপনাকে ভাতা দেবে। চাকরি দেবার জন্য ব্যবস্থা করবে সরকার। বুড়ো হলে সরকার দেখভাল করবে। বাচ্চা হলে প্রতিটা বাচ্চার জন্য আলাদা ভাতা। যত বেশি বাচ্চা, তত বেশি ভাতা!!

১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীন হবার পর উত্তর ইউরোপের ছোট্ট এই দেশটির অর্থনৈতিক অবস্থা অনেক খারাপ হয়ে গিয়েছিল। অথচ মাত্র তিন দশকে এখন এদের অর্থনীতিও অনেক ভালো।

আর আমরা ৫৩ বছর ধরে সেই একই আবর্তে ঘুরপাক খাচ্ছি। সবাই দেশ প্রেমের কথা বলে। বাংলাদেশে দেশ প্রেমিকের অভাব নেই। অথচ এই দেশে কাউকে দেখি না দেশ নিয়ে এমনকি কথা পর্যন্ত বলছে! থাক তো দেশ প্রেম! এখানে সবাই সবার কাজ করছে কেবল। নিজ দায়িত্ব টুকু ঠিক ভাবে পালন করে ওরা।

কে যে এই দেশের প্রধানমন্ত্রী কিংবা প্রেসিডেন্ট। অনেকে এটা জানতেও চায় না। দুই পয়সার মূল্য নাই এদের। কাজের জায়গাতে এরা নিজেদের কাজ করছে। রাস্তা দিয়ে হেঁটে গেলে কেউ পাত্তাও দেয় না (ইন-ফ্যাক্ট আমিও দেই না!) আর বাংলাদেশে?

থাক তো মন্ত্রী-এমপি। সামান্য ছাত্র নেতা কিংবা সরকারি কর্মচারী। একেক জনের যে ভাব! পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু করে গ্রামে কিংবা সব জায়গায় লোকজন এদের স্যার বলছে। এরা একেকজন বিরাট জন-দরদী! দেশপ্রেমিক। অথচ পৃথিবীর মানচিত্রে কোথাও এই দেশটাকে পাওয়া যায় না।

এই যে পৃথিবীর এক নাম্বার পরিষ্কার-পরিছন্ন দেশে আমি থাকছি। এরপরও তো এই দেশটাকে নিজের দেশ মনে হয় না। মন পড়ে থাকে সেই বাংলাদেশে। তাহলে কেন আমরা বাংলাদেশিরা ৫৩ বছরেও দাঁড়াতে পারলাম না?

উত্তরটা খুব সহজ। রাজনীতিবিদরা আমাদের দেশটাকে দাঁড়াতে দেয় নাই। উনারা নিজেরাই কেবল দাঁড়িয়েছেন!

your journey globally
22/11/2024

your journey globally

04/11/2024

welcome back again

28/10/2024

Happy Here

সস্তায় বিমান টিকিট কেনার ৭টি টিপস১. মঙ্গলবার এবং বুধবার বুক করুনমঙ্গলবার এবং বুধবার হল বিমান টিকিট কেনার সেরা দিনগুলির ম...
15/10/2024

সস্তায় বিমান টিকিট কেনার ৭টি টিপস

১. মঙ্গলবার এবং বুধবার বুক করুন

মঙ্গলবার এবং বুধবার হল বিমান টিকিট কেনার সেরা দিনগুলির মধ্যে একটি। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস সাধারণত মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭:০০ টায় তাদের বুকিং সিস্টেম আপডেট করে। কারণ এয়ারলাইনস জানে যে বেশিরভাগ যাত্রী শুধুমাত্র সপ্তাহের দিনগুলোতে টিকিট বুক করার সময় পান। পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রমাণিত হয়েছে, আমাদের বেশিরভাগই সাধারণত শুক্রবার, শনিবার বা রবিবার টিকিটের দাম দেখেন।

২. আগে বুক করুন, তবে খুব বেশি আগে নয়

অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে, ভ্রমণের তারিখের কমপক্ষে ২১ দিন আগে টিকিট বুক করা উচিত। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস তাদের সিস্টেমগুলো এমনভাবে সেট করেছে যাতে যত বেশি সম্ভব টিকিট বিক্রি করতে পারে। তাই, সিস্টেমের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট কোটা থাকে সস্তা টিকিটের জন্য। উদাহরণস্বরূপ, কুয়ালালামপুর থেকে লন্ডনের ফ্লাইটের জন্য সিস্টেমে নির্ধারণ করা হয় যে প্রথম ২০ জন যাত্রী সবচেয়ে কম দাম পাবেন। পরবর্তী ২০০ জন মাঝারি দাম পাবেন, এবং বাকিরা সম্ভবত আরও বেশি মূল্য দিতে হতে পারে। সংক্ষেপে, এয়ারলাইন্সের সিস্টেম কুয়ালালামপুর থেকে লন্ডন যাওয়ার সময় তারা যে মার্জিন চায় তার উপর ভিত্তি করে টিকিটের দাম নির্ধারণ করবে।

৩. উড়ার জন্য উপযুক্ত দিন

মঙ্গলবার বা বুধবার উড়ার জন্য টিকিট বুক করার চেষ্টা করুন। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস এই দুই দিনকে ‘কম ব্যস্ত দিন’ হিসেবে নির্ধারণ করে বুকিং সিস্টেমের জন্য। এয়ারপোর্টও সাধারণত এই দুই দিন অন্যান্য দিনের তুলনায় কম ব্যস্ত থাকে, বিশেষ করে শুক্রবার এবং রবিবার যখন বুকিং সিস্টেম এবং এয়ারপোর্ট অনেক ব্যস্ত হয়ে ওঠে।

৪. আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য 'বেস্ট ডিল' খুঁজুন

বেশিরভাগ এয়ারলাইনস আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য প্রায় ১১ থেকে ১২ সপ্তাহ আগে 'বেস্ট ডিল' অফার করে। তাই, এই সময়ের মধ্যে নিয়মিত টিকিটের দাম পরীক্ষা করুন।

৫. ছোট এয়ারপোর্ট বেছে নিন

এই পদ্ধতি চেষ্টা করতে পারেন, যা হল প্রধান এয়ারপোর্টে না নেমে গন্তব্যের কাছাকাছি একটি ছোট এয়ারপোর্টে নামা। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি লন্ডনে যেতে চান, অনেকেই সাধারণত হিথ্রোতে নামেন। পরের বার, হিথ্রোতে না নেমে, হিথ্রোর কাছাকাছি একটি ছোট এয়ারপোর্ট যেমন ম্যানচেস্টারের এয়ারপোর্টে নামার চেষ্টা করুন। তারপর ম্যানচেস্টার থেকে আপনি ট্রেনে করে লন্ডনে যেতে পারেন। এই পদ্ধতি চেষ্টা করুন, এটি সস্তা হওয়া উচিত!

৬. 'কুকিজ' ক্লিয়ার করুন

অনেকে এটা জানেন না। যদি আপনি ৩০ দিনের মধ্যে এয়ারলাইনের ওয়েবসাইটে গিয়ে থাকেন, তাহলে আপনার ল্যাপটপ, স্মার্টফোন এবং পিসি থেকে কুকিজ ক্লিয়ার করুন। কারণ এই কুকিজের মাধ্যমে এয়ারলাইনের বুকিং সিস্টেম মনে করবে যে আপনি বারবার তাদের ওয়েবসাইট দেখেছেন। তাই, বুকিং সিস্টেম একই দাম দেখাবে এমনকি যদি আপনি বহুবার ওয়েবসাইটে যান। কখনও কখনও দাম বাড়তেও পারে! তাই, আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজারের কুকিজ ক্লিয়ার করার অভ্যাস তৈরি করুন। আপনি যদি জানেন না কিভাবে তা মুছতে হয়, তাহলে গুগলকে জিজ্ঞাসা করুন!

৭. দাম তুলনা করুন

গুগল করতে এবং আপনি যে টিকিট কিনতে চান তার দাম অন্যান্য ওয়েবসাইটে তুলনা করতে অলস হবেন না। শুধু এক ওয়েবসাইটে ফোকাস করবেন না। আপনি অবাক হবেন, কারণ কখনও কখনও আপনি একই এয়ারলাইনের টিকিট আরও সস্তা পাবেন। এখানে কিছু সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে যা আমি প্রায়ই ভ্রমণের জন্য ব্যবহার করি:

1. Skyscanner
2. CheapFlight
3. Momondo
4. Kayak
5. Google Flight
6. Ita Software

02/10/2024

outdoor living so amazing

Address

Dhaka Cantonment
Dhaka
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when RubeeTourism posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to RubeeTourism:

Videos

Share

Category