DREAM SHARE EVENT

DREAM SHARE EVENT We Help Making Memories for Lifetime..Tour Event, Wedding, Corporate Events,Private parties and Your Events connect people. Events breed innovation.

Events build communities. dream share event change. Any event management company can help you choose linens, organize catering or find a hotel for your event. It takes a real partner to get to know your business, understand your objectives, and design and deliver an event that will help you achieve your goals. Dream share Event Management, we believe that each event is unique, with its own object

ives and challenges. We also know that in order to deliver a successful event, you need an event management partner that understands this.

 ্রমণ   #বৈশাখী_ভ্রমণ আনন্দ এবার একসাথে ! #আপনার_পছন্দের_প্যাকেজ_বেছে_নিন !** ভ্রমণ খরচঃ ৬৫০০/- টাকা প্রতিজন (নন-এসি বাস...
29/03/2024

্রমণ #বৈশাখী_ভ্রমণ আনন্দ এবার একসাথে !

#আপনার_পছন্দের_প্যাকেজ_বেছে_নিন !
** ভ্রমণ খরচঃ ৬৫০০/- টাকা প্রতিজন (নন-এসি বাস) ২দিন ৩রাতের প্যাকেজ ।
** ভ্রমণ খরচঃ ৮৫০০/- টাকা প্রতিজন (নন-এসি বাস) ৩দিন ৪রাতের প্যাকেজ ।

যাত্রার তারিখ ১৩ এপ্রিল রাত ১১.০০টা (কলাবাগান ঢাকা থেকে)
ফেরার তারিখ ১৫/১৬ এপ্রিল রাত ১১.০০টা (কদমতলী, সিলেট থেকে)
** কনফার্ম করার জন্য ৫ এপ্রিল এর মধ্যে জনপ্রতি ৩০০০ টাকা ডিপোজিট করতে হবে।
কনফার্ম মানেই বুকিং মানি ডিপোজিট করে আসন নিশ্চিত করা, মৌখিক কনফার্মেশন গ্রহণযোগ্য নয়।

১৫ টি দর্শনীয় স্থান ভ্রমণ
১. জাফলং
২. বিছানাকান্দি
৩. রাতারগুল
৪.মালনিছড়া চা বাগান
৫. লাক্ষাতুড়া চা বাগান
৬. হযরত শাহজালাল মাজার
৭.হযরত শাহ পরানের মাজার
৮. আলি আমজাদের ঘড়ি
৯. হাছন রাজা যাদুঘর
১০. কীন ব্রীজ
১১. ভোলাগন্জ সাদা পাথর
১২. সংগ্রামপুঞ্জী মায়াবী ঝর্ণা (যদি পানি থাকে)
১৩.লালাখাল
১৪. ডিবির হাওর
১৫. তামাবিল ( ভারত বাংলাদেশ) সিমান্ত

** যে সকল সেবা থাকছে প্যাকেজের মধ্যেঃ
- ঢাকা -সিলেট- ঢাকা এসি বাস টিকিট
- রিজার্ভ জিপ / লেগুনার সকল খরচ।
- ভ্রমনের দিন সকালের খাবার থেকে শুরু করে আসার দিন রাতের খাবার সহ প্রতিদিন ৩ বেলা উন্নত মানের খাবার।
- হোটেলে ১/২রাত থাকার খরচ (নন-এসি)
- বিছান্দাকান্দি নৌকা ও ঘাট ভাড়া।
- রাতারগুল প্রবেশ টিকিট ও নৌকা ভাড়া ।
- জাফলংয়ে নৌকা খরচ।
- লালাখাল গ্যারেজ ও নৌকা ভাড়া।
- ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর নৌকা ও গ্যারেজ ভাড়া।
- হাসনরাজা মিউজিয়াম প্রবেশ টিকিট।
- চা বাগান প্রবেশ ও গাইড ফি।

** ভ্রমণের সম্ভাব্য বর্ণনাঃ
-প্রথম দিন ভোরে সিলেট নেমে হোটেলে চেকইন। এর পর আমরা সোজা চলে যাব রাতারগুল সেখানে পানিতে ডুবে থাকা জলাবন নৌকা করে ঘুরবো, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের ওয়াচ টাওয়ারে উঠে দেখবো পুরো রাতারগুলের এড়িয়াল দৃশ্য । ওখান থেকে বিছনাকান্দি চলে যাব । স্বচ্ছ পানিতে পাথরের সাথে মিতালী করবো পাড়ার ডানপিঠে ছেলেটির মত । সেখান পানিতে ঝাপিয়ে ক্ষুধা বাড়িয়ে পেট ভরে খেয়ে সারাদিনে রোমান্চকর স্মৃতি নিয়ে ফিরবো সিলেট শহরে । ডিনার করবো সিলেটের বিখ্যাত একটি রেষ্টুরেন্টে। এর পর হোটেলে ফিরে মনের সুখে আড্ডা । সব শেষে হোটেলে ফিরে শান্তির ঘুম ।

-দ্বিতীয়দিন সকালের নাস্তা সেরে চলে যাবো লালাখাল। সেখান থেকে সোজা চলে যাব ডিবির হাওড়।এরপর জাফলং ঘুরে আমরা চলে যাবো সংগ্রামপুঞ্জী ঝর্ণায় সেখানে দেহ মন ভিজিয়ে ঝর্ণার পানিতে গোসল করে পিয়াইন নদীর তীরেই হবে দুপুরের খাবার । সেখান থেকে সোজা জিরো পয়েন্টে সবুজের সমারোহে কিছু ছবি তুলে চলে যাব তামাবিল (বাংলাদেশ ভারত) সিমান্তে সেখানে কিছু সময় অপেক্ষা করে সন্ধ্যায় আবার ফিরে আসবো শান্তির শহর সিলেটে । এসে ফ্রেশ হয়ে সিলেটের বিখ্যাত পানসী হোটেলে জম্পেস একটি ডিনার করবো । এরপর চলে যাব ক্বীন ব্রীজ সেখানে দাড়িয়ে সুরমা নদীর কলকল ধ্বনী শুনা আর অজান্তই গেয়ে উঠা সেই প্রিয় গান । পাশেই আমজাদের ঘড়ির ঢং ঢং ঘন্টা ধ্বনী শুনে হোটেলে ফিরেই ফ্রেশ একটা ঘুম ।

-তৃতিয় দিন সকালের নাস্তা শেষে চলে যাব সোজা ভোলাগন্জ সাদা পাথর । সেখান থেকে শাহ জালাল (র:) মাজারে । পাশেই কিংবাদন্তি চিত্রনায়ক সালমান শাহ্ এর কবর । তার পর সেখান থেকে রওনা দেব শাহা পরান (র:) মাজারে । ওখান থেকে ফিরে এসে দুপুরে সিলেটের বিখ্যাত “পাঁচ ভাই রেষ্টুরেন্টে” খাব সিলেটের বিখ্যাত খাবার “সাতকড়া মাংশ ভূনা” দিয়ে গরম গরম ভাত । তার পর একটু রেষ্ট নিয়েই ঢুকে পরবো হাসন রাজার যাদুঘরে । সেখানে সম্ভব হলে হাসন রাজার ২ টি গান শুনে চলে যাব মালনী ছড়া চা বাগানে । সেখানে মন ভরে সবুজ আর প্রান ভরা প্রশান্তি নিয়ে লাক্কাতুরা চা বাগানের ছোট্ট পাহাড়ে দাড়িয়ে ফানুশ উড়িয়ে সিলেট ট্যুর এর ইতি টানবো ।
তারপর রাতের খাবার খেয়ে সিলেটকে বিদায় জানিয়ে ঢাকার বাসে উঠবো।

স্পেশাল ফিচারঃ
* ফটোগ্রাফি-
* ফানুস উৎসব
* সার্জিক্যাল মাস্ক

** যা যা থাকছেনা এই প্যাকেজঃ
- যে কোন ব্যক্তিগত খরচ।
- ঢাকা থেকে সিলেট আসা যাওয়ার পথে বাসের যাত্রা বিরতিতে খাবার।
- প্যাকেজে উল্লেখ নেই এমন কোন খরচ ।
- রিজার্ভ গাড়ি বাড়তি ও ব্যাক্তিগত কাজে ব্যবহার করলে তার খরচ ব্যবহারকারীকে বহন করতে হবে।

কনফার্ম করার আগে যে ব্যাপারগুলো অবশ্যই বিবেচনা করতে হবেঃ এসি বাস যুক্ত করতে চাইলে জনপ্রতি ১৫০০ টাকা এবং এসি রুম যুক্ত করতে চাইলে জনপ্রতি ১৫০০ টাকা অতিরিক্ত যোগ হবে।
* এক রুমে ৩ জন করে থাকা। সিংগেল বেড ডিলাক্স রুম। রুমে তিনটি করে সিংগেল খাট থাকবে। সব রুমে এটাচ বাথ থাকবে।
*কাপল রুম এভেইলএবল। কাপল রুমের জন্য ৮০০ + ৮০০= ১৬০০ টাকা প্রতি কাপলে যুক্ত হবে। যে কেউ ইচ্ছা করলে কাপল রুম নিতে পারবেন। তবে বুকিং'এর সময় কনফার্ম করতে হবে।
** চাইল্ড পলিসিঃ
- ০ থেকে ৩ বছরের শিশুদের জন্য ফ্রি এবং ৩+ থেকে ৫ বছরের শিশুদের জন্য ৫০% ছাড় প্রযোজ্য হবে। সেক্ষেত্রে তাদেরকে তাদের বাবা-মা বা গার্ডিয়ানের সাথে আসন শেয়ার করতে হবে।
*নিরাপত্তা ও হসপিটালিটির কারনে “ড্রীম শেয়ার ইভেন্ট ” এর সাথে প্রচুর নারী ট্রাভেলার ভ্রমন করেন। এবং বরাবরের মতই মেয়েদের থাকার রুম আলাদা থাকবে।
**কোন হিডেন চার্জ নেই।**
* বাসের আসন বণ্টনের ক্ষেত্রে সিট আগে বুকিং দিলে আগে পাবেন ভিত্তিতে দেয়া হয়। তবে সম্মানিত সিনিয়র সিটিজেন (বৃদ্ধ)গনকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়।
*****বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ
১. সরাসরি অফিসে এসে বুকিং মানি জমা দেয়া যাবে।
ড্রীম শেয়া্র ইভেন্ট ,
অর্কিট প্লাজা-২,(লিফট-৩)
৪র্থ তলা,ফার্মগেট, ঢাকা
২. বিকাশ/নগদ/ রকেট করা যাবে।
৩. ব্যাংক ডিপোজিট করে বুকিং করা যাবে
**যোগাযোগ :
০১৬১৬-৬২৭২৫২/ ০১৯৭৯-৬২৭২৫২ (বুকিং)
০১৩০৩-৭৬০৯৯২ (তথ্য)
বিকাশ নাম্বার- ০১৭২৪-৬২৭২৫২ (অবশ্যই খরচ সহ টাকা পাঠাতে হবে)

 ্রমণ   #বৈশাখী_ভ্রমণ এবার একসাথে !গন্তব্য : সাজেক , খাগড়াছড়ি ভ্রমণ : ১০ টি দর্শনীয় স্থানযাত্রার তারিখ ১৩ এপ্রিল  ৯.৩০-০...
29/03/2024

্রমণ #বৈশাখী_ভ্রমণ এবার একসাথে !
গন্তব্য : সাজেক , খাগড়াছড়ি
ভ্রমণ : ১০ টি দর্শনীয় স্থান
যাত্রার তারিখ ১৩ এপ্রিল ৯.৩০-০০টা (সায়দাবাদ থেকে)
ফেরার তারিখ ১৫ এপ্রিল ৯.৩০টা (খাগড়াছড়ি থেকে)
** ভ্রমণ প্যাকেজ- ৬৮০০/- টাকা প্রতি জন।
(২দিন ৩ রাত (যাওয়া আসা সহ)
**কনফার্ম করার ডেডলাইন: ০৫ এপ্রিল বিকেল ৫টা পর্যন্ত। কনফার্ম মানেই বুকিং মানি ডিপোজিট করে আসন নিশ্চিত করা, মৌখিক কনফার্মেশন গ্রহণযোগ্য নয়।
** কনফার্ম করার জন্য জনপ্রতি ৩০০০ টাকা ডিপোজিট করতে হবে। এসি বাসের জন্য জনপ্রতি ৪০০০ টাকা ডিপোজিট করতে হবে ।
** ভ্রমণের স্থান সমুহঃ
১. সাজেক ভ্যালি
২. হেলিপ্যাড
৩. রুইলুই পাড়া
৪.কংলাক পাহাড়
৫. আলুটিলা গুহা
৬. রিসাং ঝরনা
৭. তারেং
৮. লুসাই পল্লী
৯.স্টোন গার্ডেন
১০. হর্টিকালচার পার্ক (ঝুলন্ত ব্রীজ)
** ভ্রমণের সম্ভাব্য বর্ণনাঃ
-প্রথম দিন
খুব ভোরে খাগড়াছড়ি পৌঁছে ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা সেরে আমরা চাঁদের গাড়ি চেপে বসব। প্রথমেই চলে যাব রিসাং ঝর্ণায় এরপর আলুটিলার গুহায় মশাল হাতে প্রবেশ করে জীবনের এক রোমাঞ্চকর নতুন অনুভূতির সাথে পরিচিত হয়ে চলে যাব তারেং পাহাড়ের পাদদেশে, সেখানে দারুন কিছু ছবি উঠিয়ে চলে যাব খাগড়াছড়ির জেলা পরিষদের হর্টিকালচার পার্কে, এখানে কিছুক্ষণ বিশ্রাম আর গল্প চলবে । এরপর রেষ্টুরেন্টে পেট ভরে দুপুরের খাবার খেয়ে সোঁজা সাজেকের পথে যাত্রা । পাহাড়ি আঁকাবাকা, উচু নিচু পথে গাড়ি ছুটে চলার সময় বারবার আপনাকে রোলার কোষ্টারের কথাই মনে করিয়ে দেবে ।
সেখান থেকে আর্মি স্কোর্ট ধরে চলে যাব সাজেক। তারপর সাজেকের রুইলুই পাড়া, হেলিপ্যাড ঘুরাঘুরি। গল্পগুজব সেলফি আর ছবি তুলেতে তুলতে নেমে আসবে সন্ধা পাহাড়ের বুকে সূর্যাস্ত দেখার অনুভূতিই অন্যরকম । সন্ধা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত নিজস্ব টাইম । এরপর রাতে পাহাড়ের বুকে মেঘের আলিঙ্গনে শুরু হবে রাতের গানের আসর, পাশাপাশি চলবে বারবি-কিউ । এরপর ফুল সাউন্ডে গান বাজিয়ে উড়িয়ে দেব আমাদের স্বপ্ন ফানুশ । পরের দিন ছুটে বেড়ানোর শক্তি যোগাতে পাহাড়ের কোলে আর একটি নীরব প্রশান্তির ঘুম ।
-দ্বিতীয়দিন
খুব ভোরে উঠে যাব হেলিপ্যাড এলাকায়।
সেখানে গিয়ে ভারতের মিজোরাম পাহাড়ের বুক চিরে জেগে ওঠা সূর্যোদয় উপভোগ করব। এরপর যাব সাজেকের সবচেয়ে উচু পাহাড় কংলাকে। সেখানে গিয়ে আদিবাসী লুসাইদের জীবনাচরণ দেখব। আরো দেখব কংলাক পাহাড়ের ওপর থেকে চারপাশের সৌন্দর্য। এবার স্টোন গার্ডেন দেখে, ঢুকে পরবো লুসাই গ্রামে সেখানা লুসাইদের জীবনাচরনের শৈল্পীক চিত্র দেখে তাদের ঐতিহ্যবাহি পোষাক পরে বিভিন্ন পোজে ছবি তুলবো ।এবং দুপুর পর্যন্ত থাকব পাহাড় কন্যা সাজেকের সাথে । এরপর সাজেকে দুপুরের খাবার খেয়ে আবার চাঁন্দের গাড়িতে উঠে বসবো।
দুপর ৩ টায় সাজেক থেকে খাগড়াছড়ি ফেরার পালা শুরু হবে।ফিরার পথে সম্ভব হলে হাজাছড়া ঝর্ণায় মন ভিজিয়ে খাগড়াছড়ির শহরের দিকে যাব। সন্ধ্যার মধ্যে ফিরে এসে ডিনারের জন্য যেতে হবে রেস্টুরেন্ট। এরপর ডিনার শেষে ঢাকায় ফেরার জন্য রাত ৯টায় বাসে উঠে খাগড়াছড়িকে বিদায় জানাবো ।
*****যা যা থকছে ৬৮০০ টাকার প্যাকেজে*****
১.♦ঢাকা-খাগড়াছড়ি নন-এসি বাস ভাড়া।
২.♦ খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক এবং সাজেক থেকে খাগড়াছড়ি দুদিনের জন্য রিজার্ভ জিপ ভাড়া।
৩.♦সাজেক ভ্যালিতে এক রাত রিসোর্ট ভাড়া।
৪.♦ সাজেক ভ্যালিতে জিপ ও ট্যুরিস্ট এন্ট্রি ফি।
৫.♦ সাজেকে জিপের ড্রাইভার ও হেলপারের থাকা খাওয়া খরচ ।
৬.♦প্রতিদিন তিনবেলা ভালো মানের খাবার।
৭.♦ রিসাং ঝরনায় প্রবেশ ফি।
৮.♦ খাগড়াছড়িতে আলুটিলা গুহায় প্রবেশ ফি।
৯. হর্টিকালচার পার্ক প্রবেশ ফি
১০♦ খাগড়াছড়ি থেকে ঢাকা বাস ভাড়া ।
স্পেশাল ফিচারঃ
* ফটোগ্রাফি-
* ফানুস উৎসব
* বারবি-কিউ
** যা থাকছেনাঃ
- কোন ব্যক্তিগত খরচ।
- ঢাকা থেকে আসা যাওয়ার পথে বাসের যাত্রা বিরতিতে খাবার।
কনফার্ম করার আগে যে ব্যাপারগুলো অবশ্যই বিবেচনা করতে হবেঃ
*প্যাকেজে এসি বাস যুক্ত করতে চাইলে জনপ্রতি ২০০০ টাকা অতিরিক্ত যোগ হবে।
* এক রুমে ৪ জন করে থাকা। সিঙ্গেল/ডাবল বেড ডিলাক্স রুম।
*কাপল রুম এভেইলএবল। কাপল রুমের জন্য ৮০০ + ৮০০= ১৬০০ টাকা প্রতি কাপলে যুক্ত হবে। যে কেউ ইচ্ছা করলে কাপল রুম নিতে পারবেন। তবে বুকিং'এর সময় কনফার্ম করতে হবে।
*নিরাপত্তা ও হসপিটালিটির কারনে “ড্রীম শেয়ার ইভেন্ট ” এর সাথে প্রচুর নারী ট্রাভেলার ভ্রমন করেন। এবং বরাবরের মতই মেয়েদের থাকার রুম আলাদা থাকবে।
***কোন হিডেন চার্জ নেই।***
*** বাসের আসন বণ্টনের ক্ষেত্রে সিট আগে বুকিং দিলে আগে পাবেন ভিত্তিতে দেয়া হয়। তবে সম্মানিত সিনিয়র সিটিজেন (বৃদ্ধ)গনকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়।
**বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ
১. সরাসরি অফিসে এসে বুকিং মানি জমা দেয়া যাবে।
ড্রীম শেয়া্র ইভেন্ট , অর্কিট প্লাজা-২,(লিফট-৩) ৪র্থ তলা,ফার্মগেট, ঢাকা
২. বিকাশ/নগদ/ রকেট করা যাবে।
৩. ব্যাংক ডিপোজিট করে বুকিং করা যাবে।
** চাইল্ড পলিসিঃ
- ০ থেকে ৩ বছরের শিশুদের জন্য ফ্রি এবং ৩+ থেকে ৫ বছরের শিশুদের জন্য ৫০% ছাড় প্রযোজ্য হবে। সেক্ষেত্রে তাদেরকে তাদের বাবা-মা বা গার্ডিয়ানের সাথে আসন শেয়ার করতে হবে।
**যোগাযোগ :
০১৬১৬-৬২৭২৫২/ ০১৯৭৯-৬২৭২৫২ (বুকিং)
০১৯৭৬-৬২৭২৫২/ ০১৩০৩-৭৬০৯৯২ (তথ্য)
বিকাশ নাম্বার- ০১৭২৪-৬২৭২৫২
#ফ্যামেলী_ট্যুর #কর্পোরেট_ট্যুর #শিক্ষা_সফর #গ্রুপ_ট্যুর সহ যে কোন ট্যুর ইভেন্টের জন্য উপরোক্ত নাম্বার গুলোতে যোগাযোগ করুন

 ্রমণ   #বৈশাখী_ভ্রমণ এবার একসাথে !গন্তব্য : সাজেক , খাগড়াছড়ি ভ্রমণ : ১০ টি দর্শনীয় স্থানযাত্রার তারিখ ১৩ এপ্রিল  ৯.৩০-০...
29/03/2024

্রমণ #বৈশাখী_ভ্রমণ এবার একসাথে !

গন্তব্য : সাজেক , খাগড়াছড়ি
ভ্রমণ : ১০ টি দর্শনীয় স্থান
যাত্রার তারিখ ১৩ এপ্রিল ৯.৩০-০০টা (সায়দাবাদ থেকে)
ফেরার তারিখ ১৫ এপ্রিল ৯.৩০টা (খাগড়াছড়ি থেকে)
** ভ্রমণ প্যাকেজ- ৬৮০০/- টাকা প্রতি জন।
(২দিন ৩ রাত (যাওয়া আসা সহ)
**কনফার্ম করার ডেডলাইন: ০৫ এপ্রিল বিকেল ৫টা পর্যন্ত। কনফার্ম মানেই বুকিং মানি ডিপোজিট করে আসন নিশ্চিত করা, মৌখিক কনফার্মেশন গ্রহণযোগ্য নয়।
** কনফার্ম করার জন্য জনপ্রতি ৩০০০ টাকা ডিপোজিট করতে হবে। এসি বাসের জন্য জনপ্রতি ৪০০০ টাকা ডিপোজিট করতে হবে ।
** ভ্রমণের স্থান সমুহঃ
১. সাজেক ভ্যালি
২. হেলিপ্যাড
৩. রুইলুই পাড়া
৪.কংলাক পাহাড়
৫. আলুটিলা গুহা
৬. রিসাং ঝরনা
৭. তারেং
৮. লুসাই পল্লী
৯.স্টোন গার্ডেন
১০. হর্টিকালচার পার্ক (ঝুলন্ত ব্রীজ)
** ভ্রমণের সম্ভাব্য বর্ণনাঃ
-প্রথম দিন
খুব ভোরে খাগড়াছড়ি পৌঁছে ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা সেরে আমরা চাঁদের গাড়ি চেপে বসব। প্রথমেই চলে যাব রিসাং ঝর্ণায় এরপর আলুটিলার গুহায় মশাল হাতে প্রবেশ করে জীবনের এক রোমাঞ্চকর নতুন অনুভূতির সাথে পরিচিত হয়ে চলে যাব তারেং পাহাড়ের পাদদেশে, সেখানে দারুন কিছু ছবি উঠিয়ে চলে যাব খাগড়াছড়ির জেলা পরিষদের হর্টিকালচার পার্কে, এখানে কিছুক্ষণ বিশ্রাম আর গল্প চলবে । এরপর রেষ্টুরেন্টে পেট ভরে দুপুরের খাবার খেয়ে সোঁজা সাজেকের পথে যাত্রা । পাহাড়ি আঁকাবাকা, উচু নিচু পথে গাড়ি ছুটে চলার সময় বারবার আপনাকে রোলার কোষ্টারের কথাই মনে করিয়ে দেবে ।
সেখান থেকে আর্মি স্কোর্ট ধরে চলে যাব সাজেক। তারপর সাজেকের রুইলুই পাড়া, হেলিপ্যাড ঘুরাঘুরি। গল্পগুজব সেলফি আর ছবি তুলেতে তুলতে নেমে আসবে সন্ধা পাহাড়ের বুকে সূর্যাস্ত দেখার অনুভূতিই অন্যরকম । সন্ধা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত নিজস্ব টাইম । এরপর রাতে পাহাড়ের বুকে মেঘের আলিঙ্গনে শুরু হবে রাতের গানের আসর, পাশাপাশি চলবে বারবি-কিউ । এরপর ফুল সাউন্ডে গান বাজিয়ে উড়িয়ে দেব আমাদের স্বপ্ন ফানুশ । পরের দিন ছুটে বেড়ানোর শক্তি যোগাতে পাহাড়ের কোলে আর একটি নীরব প্রশান্তির ঘুম ।
-দ্বিতীয়দিন
খুব ভোরে উঠে যাব হেলিপ্যাড এলাকায়।
সেখানে গিয়ে ভারতের মিজোরাম পাহাড়ের বুক চিরে জেগে ওঠা সূর্যোদয় উপভোগ করব। এরপর যাব সাজেকের সবচেয়ে উচু পাহাড় কংলাকে। সেখানে গিয়ে আদিবাসী লুসাইদের জীবনাচরণ দেখব। আরো দেখব কংলাক পাহাড়ের ওপর থেকে চারপাশের সৌন্দর্য। এবার স্টোন গার্ডেন দেখে, ঢুকে পরবো লুসাই গ্রামে সেখানা লুসাইদের জীবনাচরনের শৈল্পীক চিত্র দেখে তাদের ঐতিহ্যবাহি পোষাক পরে বিভিন্ন পোজে ছবি তুলবো ।এবং দুপুর পর্যন্ত থাকব পাহাড় কন্যা সাজেকের সাথে । এরপর সাজেকে দুপুরের খাবার খেয়ে আবার চাঁন্দের গাড়িতে উঠে বসবো।
দুপর ৩ টায় সাজেক থেকে খাগড়াছড়ি ফেরার পালা শুরু হবে।ফিরার পথে সম্ভব হলে হাজাছড়া ঝর্ণায় মন ভিজিয়ে খাগড়াছড়ির শহরের দিকে যাব। সন্ধ্যার মধ্যে ফিরে এসে ডিনারের জন্য যেতে হবে রেস্টুরেন্ট। এরপর ডিনার শেষে ঢাকায় ফেরার জন্য রাত ৯টায় বাসে উঠে খাগড়াছড়িকে বিদায় জানাবো ।
*****যা যা থকছে ৬৮০০ টাকার প্যাকেজে*****
১.♦ঢাকা-খাগড়াছড়ি নন-এসি বাস ভাড়া।
২.♦ খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক এবং সাজেক থেকে খাগড়াছড়ি দুদিনের জন্য রিজার্ভ জিপ ভাড়া।
৩.♦সাজেক ভ্যালিতে এক রাত রিসোর্ট ভাড়া।
৪.♦ সাজেক ভ্যালিতে জিপ ও ট্যুরিস্ট এন্ট্রি ফি।
৫.♦ সাজেকে জিপের ড্রাইভার ও হেলপারের থাকা খাওয়া খরচ ।
৬.♦প্রতিদিন তিনবেলা ভালো মানের খাবার।
৭.♦ রিসাং ঝরনায় প্রবেশ ফি।
৮.♦ খাগড়াছড়িতে আলুটিলা গুহায় প্রবেশ ফি।
৯. হর্টিকালচার পার্ক প্রবেশ ফি
১০♦ খাগড়াছড়ি থেকে ঢাকা বাস ভাড়া ।
স্পেশাল ফিচারঃ
* ফটোগ্রাফি-
* ফানুস উৎসব
* বারবি-কিউ
** যা থাকছেনাঃ
- কোন ব্যক্তিগত খরচ।
- ঢাকা থেকে আসা যাওয়ার পথে বাসের যাত্রা বিরতিতে খাবার।
কনফার্ম করার আগে যে ব্যাপারগুলো অবশ্যই বিবেচনা করতে হবেঃ
*প্যাকেজে এসি বাস যুক্ত করতে চাইলে জনপ্রতি ২০০০ টাকা অতিরিক্ত যোগ হবে।
* এক রুমে ৪ জন করে থাকা। সিঙ্গেল/ডাবল বেড ডিলাক্স রুম।
*কাপল রুম এভেইলএবল। কাপল রুমের জন্য ৮০০ + ৮০০= ১৬০০ টাকা প্রতি কাপলে যুক্ত হবে। যে কেউ ইচ্ছা করলে কাপল রুম নিতে পারবেন। তবে বুকিং'এর সময় কনফার্ম করতে হবে।
*নিরাপত্তা ও হসপিটালিটির কারনে “ড্রীম শেয়ার ইভেন্ট ” এর সাথে প্রচুর নারী ট্রাভেলার ভ্রমন করেন। এবং বরাবরের মতই মেয়েদের থাকার রুম আলাদা থাকবে।
***কোন হিডেন চার্জ নেই।***
*** বাসের আসন বণ্টনের ক্ষেত্রে সিট আগে বুকিং দিলে আগে পাবেন ভিত্তিতে দেয়া হয়। তবে সম্মানিত সিনিয়র সিটিজেন (বৃদ্ধ)গনকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়।
**বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ
১. সরাসরি অফিসে এসে বুকিং মানি জমা দেয়া যাবে।
ড্রীম শেয়া্র ইভেন্ট , অর্কিট প্লাজা-২,(লিফট-৩) ৪র্থ তলা,ফার্মগেট, ঢাকা
২. বিকাশ/নগদ/ রকেট করা যাবে।
৩. ব্যাংক ডিপোজিট করে বুকিং করা যাবে।
** চাইল্ড পলিসিঃ
- ০ থেকে ৩ বছরের শিশুদের জন্য ফ্রি এবং ৩+ থেকে ৫ বছরের শিশুদের জন্য ৫০% ছাড় প্রযোজ্য হবে। সেক্ষেত্রে তাদেরকে তাদের বাবা-মা বা গার্ডিয়ানের সাথে আসন শেয়ার করতে হবে।
**যোগাযোগ :
০১৬১৬-৬২৭২৫২/ ০১৯৭৯-৬২৭২৫২ (বুকিং)
০১৯৭৬-৬২৭২৫২/ ০১৩০৩-৭৬০৯৯২ (তথ্য)
বিকাশ নাম্বার- ০১৭২৪-৬২৭২৫২
#ফ্যামেলী_ট্যুর #কর্পোরেট_ট্যুর #শিক্ষা_সফর #গ্রুপ_ট্যুর সহ যে কোন ট্যুর ইভেন্টের জন্য উপরোক্ত নাম্বার গুলোতে যোগাযোগ করুন

মিয়ানমার সীমান্তে চলমান উত্তেজনার কারণে সেন্টমার্টিন ভ্রমণ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। আগামী ১০...
07/02/2024

মিয়ানমার সীমান্তে চলমান উত্তেজনার কারণে সেন্টমার্টিন ভ্রমণ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে কক্সবাজার ও টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনে ভ্রমণ করা যাবে না।

বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৯টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) ইয়ামিন হোসেন। তিনি বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে সেন্টমার্টিনগামী পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কেউ সেন্টমার্টিন যেতে পারবে না।

03/02/2024

প্লিজ,
এটলিস্ট এই মান্থে কেউ ইংলিশ ওয়ার্ড ইউজ না করি !

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক লেক।📌রাইক্ষং লেক, রাঙামাটি।❤❤️❤️|| পুকুরপাড়া বা রাইক্ষ্যং লেক ||আমাদের পার্বত্য এলাকার সত...
31/01/2024

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক লেক।
📌রাইক্ষং লেক, রাঙামাটি।❤❤️❤️

|| পুকুরপাড়া বা রাইক্ষ্যং লেক ||

আমাদের পার্বত্য এলাকার সত্যিই এক রহস্য। এতো উপরে এতোবড় লেক এলো কোথা থেকে! প্রায় ৩০ একর আয়তনের একটি অনন্য সুন্দর লেক রাইক্ষ্যং লেক যেটা পুকুরপাড়া নামেই বেশি পরিচিত। দুই পাড়ে ত্রিপুরা গোষ্ঠির দুটি পাড়া, লেকের শোভা বাড়িয়েছে আরো। দুরে কোনো পাহাড়ের চূড়া থেকে যত না সুন্দর, কাছে গেলে আপনাকে মোহিত করবে আরো বেশি। একেবারে স্বচ্ছ পানি, তাই আকাশের রঙ বদলের সাথে সাথে বদলে যায় লেকের রঙ। অবস্থান রাঙামাটির বিলাইছড়ি থানার ফারুয়া ইউনিয়ন।

যেভাবে যাবেনঃ বান্দরবানের রুমা হয়ে বগালেক। সেখান থেকে হেটে আনন্দপাড়া অথবা মুরংপাড়া রাত থেকে পরদিন দুপুরের মধ্যেই যাওয়া যাবে পুকুরপাড়ায়। (যদিও এই রুট অনেকদিন থেকে বন্ধ।) আবার রাঙামাটির বিলাইছড়ির ফারুয়া হয়েও যাওয়া যায়। সেখানে ৩/৪দিন সময় লাগে।

একনজরে পুরান_ঢাকার বিখ্যাত খাবার এর নাম ও দোকানের তালিকা।"পুরান ঢাকার" বিখ্যাত খাবার এর  নাম শুনলে জিভে জল আসবেই। কত পদে...
31/01/2024

একনজরে পুরান_ঢাকার বিখ্যাত খাবার এর নাম ও দোকানের তালিকা।

"পুরান ঢাকার" বিখ্যাত খাবার এর নাম শুনলে জিভে জল আসবেই। কত পদের যে সুস্বাদু খাবার, কত যে বাহারি নাম! সেই স্বাদ নিতে নানা জায়গা থেকে ভোজনপ্রেমীরা ভিড় জমান পুরান ঢাকার খাবারের হোটেলগুলোতে। এই সুনাম অবশ্য অল্পদিনের নয়। দীর্ঘ ৪০০ বছরের অধিক সময় ধরে ঐতিহ্যবাহী পুরান ঢাকা মানেই সেরা আর বিখ্যাত খাবারের সমারোহ। ছোট -বড় সবার কাছে অত্যন্ত মুখরোচক এসব খবার। সকালের নাস্তা হোক বা দুপুরের লাঞ্চ , বিকালের নাস্তা অথবা রাতের ডিনার সবকিছুতেই এসব খাবারের জুড়ি মেলা ভাড়। সেইসব বিখ্যাত আর মুখরোচক খাবারের হোটেলগুলোর ঠিকানাগুলো একসাথে আপনাদের জন্য তুলে ধরা হলো।

১. হোটেল আল-রাজ্জাক এর কাচ্চি, গ্লাসি, মোরগ পোলাও।
২. লালবাগ রয়্যাল এর কাচ্চি, জাফরান-বাদামের শরবত, চিকেন টিক্কা আর সেরা লাবান, কাশ্মীরী নান।
৩. নবাবপুর রোডে হোটেল স্টার এর খাসির লেগ রোস্ট , চিংড়ি ,ফালুদা।
৪. নবাবপুর আরজু হোটেল এর মোরগ পোলাও, নাশতা আর কাচ্চি।
৫. নারিন্দার ঝুনু বিরিয়ানি পুরান ঢাকার বিখ্যাত খাবার
৬. পুরান ঢাকার নাজিরা বাজারের হাজীর বিরিয়ানি।
৭. নাজিমুদ্দিন রোডের হোটেল নিরবের অনেক ধরনের ভর্তা।
৮. নাজিরা বাজারের হাজি বিরিয়ানি এর উল্টা দিকের হানিফের বিরিয়ানি।
৯. বংশালের শমসের আলীর ভূনা খিচুড়ি, কাটারী পোলাও।
১০. নাজিরা বাজার মোড়ে বিসমিল্লার বটি কাবাব আর গুরদার।
১১. বেচারাম দেউরীতে অবস্থিত নান্না বিরিয়ানি এর মোরগ-পোলাও।
১২. ঠাঁটারীবাজার স্টার এর কাচ্চি বিরিয়ানি, লেগ রোস্ট আর ফালুদা।
১৩. ঠাঁটারী বাজারের গ্রিন সুইটস এর আমিত্তি, জিলাপি।
১৪.পুরান ঢাকার রায় সাহেব বাজারের গলিতে মাখন মিয়ার পোলাও।
১৫. সুত্রাপুর বাজারের রহিম মিয়ার খাসির বিরিয়ানি।
১৬.পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ার রহমানিয়া এর কাবাব।
১৭. কলতাবাজারের নাসির হোটেলের বিখ্যাত গরুর মাংস আর পরাটা ।
১৮. ভিক্টোরিয়া পার্কের সুলতান ভাইয়ের চা ।
১৯. দয়াগঞ্জের সিটি বিরিয়ানি ও কাচ্চি ।
২০.পুরান ঢাকার নারিন্দার সফর বিরিয়ানি ।
২১. আরমানিটোলা তারা মসজিদের পাশে জুম্মন মামার চটপটি ।
২২. সিদ্দিক বাজারের মাজাহার সুইটস ।
২৩. সূত্রাপুর ডালপট্টির বুদ্ধুর পুরি পুরান ঢাকার বিখ্যাত খাবার।
২৪. আবুল হাসনাত রোড এর কলকাতা কাচ্চি ঘর ।
২৫. রায় সাহেব বাজারের বিউটি লাচ্ছি আর চকবাজারের নুরানী শরবত।
২৬.পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ার সোনা মিয়ার দই।
২৭. লালবাগ মোড় এর মীরা মিয়ার চিকেন ফ্রাই আর গরুর শিক।
২৮. লালবাগ চৌরাস্তার খেতাপুরি।
২৯. গেন্ডারিয়ার আল্লার দান বিরিয়ানি আর রহমান এর কাবাব
৩০. নাজিরা বাজারের ডালরুটি ।
৩১. গেন্ডারিয়া ভাটিখানার হাসেম বাঙ্গালির ডালপুরি ।
৩২. রায়সাহেব বাজারের আল ইসলামের মোরগ পোলাও, চিকেন টিক্কা।
৩৩. বাংলাবাজারের বিখ্যাত কাফে কর্নার এর কাকলেট ও চপ।
৩৪. বাংলাবাজারের বিখ্যাত চৌরঙ্গী হোটেলের পরাটা, ডাল ।
৩৫. রায়সাহেব বাজারে কাফে ইউসুফের নান ও চিকেন টিক্কা ।
৩৬. নবাব পুরের মরণ চাঁদ মিষ্টির দোকানের ভাজি-পরোটা, মিষ্টি ও টক দই ।
৩৭. লক্ষীবাজার এর মাসহুর সুইটমিট এর লুচি, ভাজি আর ডাল।
৩৮. লালবাগের পাক-পাঞ্জাতন এর মজার তেহারি ।
৩৯. দয়াগঞ্জ এর ঢাকা কাবাব ।
৪০.পুরান ঢাকার ওয়াইজ ঘাটের নানা রেঁস্তোরা ।
৪১. শাখারী বাজারের অমূল্য সুইটস এর পরোটা-ভাজি ।
৪২. তাতিবাজারের কাশ্মীর এর কাচ্চি।
৪৩. নারিন্দায় সৌরভ এর মাঠা আর ছানা ।
৪৪. আবুল হাসনাত রোডের কলকাতা কাচ্চি ঘর।
৪৫. আবুল হাসনাত রোডের দয়াল সুইটস এর মিষ্টি।
৪৬. নারিন্দায় অবস্থিত রাসেল হোটেলের নাশতা ।
৪৭. ঠাটারী বাজারের বটতলার কাবাব ।
৪৮. টিপু সুলতান রোডে অবস্থিত হোটেল খান এর টাকি মাছের পুরি।
৪৯. লক্ষীবাজার পাতলাখান লেনের লুচি-ভাজি ।
৫০. বেচারাম দেউড়িতে হাজী ইমাম এর বিরিয়ানি ।
৫১. লালবাগের ভাটের মসজিদের কাবাব বন
৫২. হোসনী দালান রোডে রাতের বেলার পরটা আর কলিজা ভাজি
৫৩. চানখারপুলের মামুন হোটেলে’র স্পেশাল কাচ্চি
৫৪. রায় সাহেব বাজারের গলিতে মাখন মিয়ার বিরিয়ানি।
৫৫. মারুফ বিরিয়ানি হাজারিবাগ বাজার।
৫৬. গেন্ডারির কিছুক্ষণ রেস্তোরাঁ মোগলাই পরোটা, কাটলেট, কর্ন স্যুপ।
৫৭. গেন্ডারিয়ার বুদ্ধর বিরিয়ানি।
৫৮. ঐতিহ্যবাহী মানিক চানের পোলাও দিগু বাবু লেন মিটফোর্ড রোড।
৫৯. সোনামিয়া মিষ্টান্ন ভান্ডারের দই গেন্ডারিয়া।
৬০. দিল্লির সুইটমিট এর সন্দেশ, পরোটা ও টকভাজি টিপু সুলতান রোড।
৬১. নারিন্দা মহান চাঁদের লুচি,হালুয়া, সবজির লাবরা, কাঁচা ছানা।
৬২. ঠাটারী বাজার এর গ্রীন সুইটের পরোটা আলুর ঘাটি।

কোনো কিছু বাদ পড়ে গেলে আপনি সেটা কমেন্ট করে জানাতে পারেন।

ধন্যবাদ।

বিস্তারিত তথ্যের জন্য জয়েন করুন আমাদের অফিসিয়াল পেজে : https://facebook.com/dreamshareevent/

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক লেক।🪩📌রাইক্ষং লেক, রাঙামাটি|| পুকুরপাড়া বা রাইক্ষ্যং লেক ||আমাদের পার্বত্য এলাকার সত্যিই ...
23/01/2024

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক লেক।🪩
📌রাইক্ষং লেক, রাঙামাটি

|| পুকুরপাড়া বা রাইক্ষ্যং লেক ||

আমাদের পার্বত্য এলাকার সত্যিই এক রহস্য। এতো উপরে এতোবড় লেক এলো কোথা থেকে! প্রায় ৩০ একর আয়তনের একটি অনন্য সুন্দর লেক রাইক্ষ্যং লেক যেটা পুকুরপাড়া নামেই বেশি পরিচিত। দুই পাড়ে ত্রিপুরা গোষ্ঠির দুটি পাড়া, লেকের শোভা বাড়িয়েছে আরো। দুরে কোনো পাহাড়ের চূড়া থেকে যত না সুন্দর, কাছে গেলে আপনাকে মোহিত করবে আরো বেশি। একেবারে স্বচ্ছ পানি, তাই আকাশের রঙ বদলের সাথে সাথে বদলে যায় লেকের রঙ। অবস্থান রাঙামাটির বিলাইছড়ি থানার ফারুয়া ইউনিয়ন।

যেভাবে যাবেন : বান্দরবানের রুমা হয়ে বগালেক। সেখান থেকে হেটে আনন্দপাড়া অথবা মুরংপাড়া রাত থেকে পরদিন দুপুরের মধ্যেই যাওয়া যাবে পুকুরপাড়ায়। (যদিও এই রুট অনেকদিন থেকে বন্ধ।) আবার রাঙামাটির বিলাইছড়ির ফারুয়া হয়েও যাওয়া যায়। সেখানে ৩/৪দিন সময় লাগে।

DREAM SHARE EVENT
DREAM Share EvEnT Travelers Family

★★★★মেট্রোরেল নিয়ে কিছু কথা ★★★★যা সবার জানার প্রয়োজন! *প্রথমত, যাদের রেপিড পাস নেই তারা লাইন ধরে টিকেট কেটে যে গন্তব্যে...
23/01/2024

★★★★মেট্রোরেল নিয়ে কিছু কথা ★★★★

যা সবার জানার প্রয়োজন!

*প্রথমত, যাদের রেপিড পাস নেই তারা লাইন ধরে টিকেট কেটে যে গন্তব্যে যাবেন সেটা প্লাটফর্ম নাম্বার ডিসপ্লে তে দেখে নিবেন, নাহলে আপনার প্লাটফর্ম ১ থেকে ২ এ যেতে আবার নামা লাগবে, এর ভিতর ট্রেন মিস করে ফেলবেন!
*প্রথম স্টেশন মতিঝল থামে তা সর্বোচ্চ ৩০ সেকেন্ড এর ভিতর ছেড়ে দেয় এবং প্রতি স্টেশনে ৭-১৮ সেকেন্ড এর বেশি অপেক্ষা করে না!
* ট্রেন এর গেট এর বাইরে হলুদ দাগ এর পিছনে দাড়ানো বাধ্যতামুলক!
এই মেট্রোরেল এ যদি আপনি ঝামেলামুক্ত এবং শান্তি তে চলতে চান তাহলে অবশ্যই এই এমারটি পাস ৫০০৳ বিনিময়ে কিনে ফেলুন! যার মধ্যে ৩০০৳ ব্যবহার করা যাবে,
এই কার্ড এর অনেক সুবিধা রয়েছে-
* ১০% ভাড়া কম প্রতি যাতায়াত এ
* ১০ বছর মেয়াদ একটি কার্ড এর
* ঝামেলা ছাড়া ডাইরেক্ট আলাদা লেন ব্যবহার করতে পারবেন এতে ধাক্কাধাক্কি করে গেট পাছ করা লাগে না!
* এই কার্ড কি পরিমান টাইম সেভিং সেটা ব্যবহার করলেই বুঝবেন!
এখন আসি কিছু শর্ত রয়েছে, আপনি কার্ড দিয়ে পাস করার পর যদি ট্রেন এ না উঠে ঘুরাঘুরি করেন ৫০ মিনিট এর বেশি আপনাকে অটো জরিমানা করা হবে! এই বিষয় আরো বিস্তারিত সেখানে লিখা আছে স্টেশন এর দেয়াল এ!
আর আপনার প্রতিটা পদক্ষেপ তাদের সিসি টিভি তে পর্যবেক্ষন করা হয় তাই যেখানে সেখানে ময়লা ফেলা কিংবা অন্য কোন উল্টো পালটা কাজ করলে তা রেকর্ড এ থাকবে যা পরবর্তি তে আপনার সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে!
আমরা সবাই আমাদের এই অসাধারণ সম্পদ কে রক্ষা করতে পারলে হাজার হাজার মানুষ এর অনেক উপকার হবে!
জাজাকাল্লাহ খায়রান


বান্দরবানের রুমার বগালেক সড়কে "ভ্রমণকন্যা গ্রুপে"র চাঁদের গাড়ী খাদে পড়ে ২ নারী পর্যটক নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরো ...
20/01/2024

বান্দরবানের রুমার বগালেক সড়কে "ভ্রমণকন্যা গ্রুপে"র চাঁদের গাড়ী খাদে পড়ে ২ নারী পর্যটক নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরো ১০ পর্যটক। আহতদের মধ্যে ৫ জনের অবস্থা আশংকাজনক বলে জানা যায়। শনিবার (২০ জানুয়ারী) সকালে কেওক্রাডং থেকে বগালেক আসার পথে দার্জিলিং পাড়া এলাকায় এ দূর্ঘটনা ঘটে। নিহত পর্যটকরা হলেন ফিরোজা খাতুন (৫০) ও কলেজ পড়ুয়া জয়নব (২৪)। তারা উভয়ই ঢাকার বাসিন্দা বলে জানা গেছে। জয়নব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী । যারা আহত হয়েছে সবার জন্য দোয়া করবেন।

ভ্রমন পিপাসুদের জন্য দারুন সুসংবাদ।শীঘ্রই ঢাকা থেকে বাসে নেপালের কাঠমান্ডু যেতে পারবেন!বিআরটিসি এবং শ্যামলী এনআর ট্রাভেল...
10/01/2024

ভ্রমন পিপাসুদের জন্য দারুন সুসংবাদ।
শীঘ্রই ঢাকা থেকে বাসে নেপালের কাঠমান্ডু যেতে পারবেন!

বিআরটিসি এবং শ্যামলী এনআর ট্রাভেলস ঢাকা থেকে নেপালের কাঠমান্ডু পর্যন্ত একটি ট্রায়াল বাস সার্ভিস চালু করেছে।
এখন তারা এটি বাণিজ্যিকভাবে চালু করার পরিকল্পনা করছে।

#নেপাল #কাঠমন্ডু #বিআরটিসি #বাস

সাজেক ভ্রমণগন্তব্য : সাজেক , খাগড়াছড়ি ভ্রমণ : ১০ টি দর্শনীয় স্থানযাত্রার তারিখ ২৬ অক্টোবর  ৯.৩০-০০টা (সায়দাবাদ থেকে)ফেরা...
17/10/2023

সাজেক ভ্রমণ
গন্তব্য : সাজেক , খাগড়াছড়ি
ভ্রমণ : ১০ টি দর্শনীয় স্থান
যাত্রার তারিখ ২৬ অক্টোবর ৯.৩০-০০টা (সায়দাবাদ থেকে)
ফেরার তারিখ ২৮ অক্টোবর ৯.৩০টা (খাগড়াছড়ি থেকে)
** ভ্রমণ প্যাকেজ- ৬৮০০/- টাকা প্রতি জন।
(২দিন ৩ রাত (যাওয়া আসা সহ)

**কনফার্ম করার ডেডলাইন: ২২ অক্টোবর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। কনফার্ম মানেই বুকিং মানি ডিপোজিট করে আসন নিশ্চিত করা, মৌখিক কনফার্মেশন গ্রহণযোগ্য নয়।
** কনফার্ম করার জন্য জনপ্রতি ৩০০০ টাকা ডিপোজিট করতে হবে। এসি বাসের জন্য জনপ্রতি ৪০০০ টাকা ডিপোজিট করতে হবে ।

** ভ্রমণের স্থান সমুহঃ
১. সাজেক ভ্যালি
২. হেলিপ্যাড
৩. রুইলুই পাড়া
৪.কংলাক পাহাড়
৫. আলুটিলা গুহা
৬. রিসাং ঝরনা
৭. তারেং
৮. লুসাই পল্লী
৯.স্টোন গার্ডেন
১০. হর্টিকালচার পার্ক (ঝুলন্ত ব্রীজ)

** ভ্রমণের সম্ভাব্য বর্ণনাঃ
-প্রথম দিন
খুব ভোরে খাগড়াছড়ি পৌঁছে ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা সেরে আমরা চাঁদের গাড়ি চেপে বসব। প্রথমেই চলে যাব রিসাং ঝর্ণায় এরপর আলুটিলার গুহায় মশাল হাতে প্রবেশ করে জীবনের এক রোমাঞ্চকর নতুন অনুভূতির সাথে পরিচিত হয়ে চলে যাব তারেং পাহাড়ের পাদদেশে, সেখানে দারুন কিছু ছবি উঠিয়ে চলে যাব খাগড়াছড়ির জেলা পরিষদের হর্টিকালচার পার্কে, এখানে কিছুক্ষণ বিশ্রাম আর গল্প চলবে । এরপর রেষ্টুরেন্টে পেট ভরে দুপুরের খাবার খেয়ে সোঁজা সাজেকের পথে যাত্রা । পাহাড়ি আঁকাবাকা, উচু নিচু পথে গাড়ি ছুটে চলার সময় বারবার আপনাকে রোলার কোষ্টারের কথাই মনে করিয়ে দেবে ।
সেখান থেকে আর্মি স্কোর্ট ধরে চলে যাব সাজেক। তারপর সাজেকের রুইলুই পাড়া, হেলিপ্যাড ঘুরাঘুরি। গল্পগুজব সেলফি আর ছবি তুলেতে তুলতে নেমে আসবে সন্ধা পাহাড়ের বুকে সূর্যাস্ত দেখার অনুভূতিই অন্যরকম । সন্ধা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত নিজস্ব টাইম । এরপর রাতে পাহাড়ের বুকে মেঘের আলিঙ্গনে শুরু হবে রাতের গানের আসর, পাশাপাশি চলবে বারবি-কিউ । এরপর ফুল সাউন্ডে গান বাজিয়ে উড়িয়ে দেব আমাদের স্বপ্ন ফানুশ । পরের দিন ছুটে বেড়ানোর শক্তি যোগাতে পাহাড়ের কোলে আর একটি নীরব প্রশান্তির ঘুম ।

-দ্বিতীয়দিন
খুব ভোরে উঠে যাব হেলিপ্যাড এলাকায়।
সেখানে গিয়ে ভারতের মিজোরাম পাহাড়ের বুক চিরে জেগে ওঠা সূর্যোদয় উপভোগ করব। এরপর যাব সাজেকের সবচেয়ে উচু পাহাড় কংলাকে। সেখানে গিয়ে আদিবাসী লুসাইদের জীবনাচরণ দেখব। আরো দেখব কংলাক পাহাড়ের ওপর থেকে চারপাশের সৌন্দর্য। এবার স্টোন গার্ডেন দেখে, ঢুকে পরবো লুসাই গ্রামে সেখানা লুসাইদের জীবনাচরনের শৈল্পীক চিত্র দেখে তাদের ঐতিহ্যবাহি পোষাক পরে বিভিন্ন পোজে ছবি তুলবো ।এবং দুপুর পর্যন্ত থাকব পাহাড় কন্যা সাজেকের সাথে । এরপর সাজেকে দুপুরের খাবার খেয়ে আবার চাঁন্দের গাড়িতে উঠে বসবো।
দুপর ৩ টায় সাজেক থেকে খাগড়াছড়ি ফেরার পালা শুরু হবে।ফিরার পথে সম্ভব হলে হাজাছড়া ঝর্ণায় মন ভিজিয়ে খাগড়াছড়ির শহরের দিকে যাব। সন্ধ্যার মধ্যে ফিরে এসে ডিনারের জন্য যেতে হবে রেস্টুরেন্ট। এরপর ডিনার শেষে ঢাকায় ফেরার জন্য রাত ৯টায় বাসে উঠে খাগড়াছড়িকে বিদায় জানাবো ।

*****যা যা থকছে ৬৮০০ টাকার প্যাকেজে*****
১.♦ঢাকা-খাগড়াছড়ি নন-এসি বাস ভাড়া।
২.♦ খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক এবং সাজেক থেকে খাগড়াছড়ি দুদিনের জন্য রিজার্ভ জিপ ভাড়া।
৩.♦সাজেক ভ্যালিতে এক রাত রিসোর্ট ভাড়া।
৪.♦ সাজেক ভ্যালিতে জিপ ও ট্যুরিস্ট এন্ট্রি ফি।
৫.♦ সাজেকে জিপের ড্রাইভার ও হেলপারের থাকা খাওয়া খরচ ।
৬.♦প্রতিদিন তিনবেলা ভালো মানের খাবার।
৭.♦ রিসাং ঝরনায় প্রবেশ ফি।
৮.♦ খাগড়াছড়িতে আলুটিলা গুহায় প্রবেশ ফি।
৯. হর্টিকালচার পার্ক প্রবেশ ফি
১০♦ খাগড়াছড়ি থেকে ঢাকা বাস ভাড়া ।

স্পেশাল ফিচারঃ
* ফটোগ্রাফি-
* ফানুস উৎসব
* বারবি-কিউ
** যা থাকছেনাঃ
- কোন ব্যক্তিগত খরচ।
- ঢাকা থেকে আসা যাওয়ার পথে বাসের যাত্রা বিরতিতে খাবার।
কনফার্ম করার আগে যে ব্যাপারগুলো অবশ্যই বিবেচনা করতে হবেঃ
*প্যাকেজে এসি বাস যুক্ত করতে চাইলে জনপ্রতি ২০০০ টাকা অতিরিক্ত যোগ হবে।
* এক রুমে ৪ জন করে থাকা। সিঙ্গেল/ডাবল বেড ডিলাক্স রুম।
*কাপল রুম এভেইলএবল। কাপল রুমের জন্য ৮০০ + ৮০০= ১৬০০ টাকা প্রতি কাপলে যুক্ত হবে। যে কেউ ইচ্ছা করলে কাপল রুম নিতে পারবেন। তবে বুকিং'এর সময় কনফার্ম করতে হবে।
*নিরাপত্তা ও হসপিটালিটির কারনে “ড্রীম শেয়ার ইভেন্ট ” এর সাথে প্রচুর নারী ট্রাভেলার ভ্রমন করেন। এবং বরাবরের মতই মেয়েদের থাকার রুম আলাদা থাকবে।
***কোন হিডেন চার্জ নেই।***
*** বাসের আসন বণ্টনের ক্ষেত্রে সিট আগে বুকিং দিলে আগে পাবেন ভিত্তিতে দেয়া হয়। তবে সম্মানিত সিনিয়র সিটিজেন (বৃদ্ধ)গনকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়।
**বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ
১. সরাসরি অফিসে এসে বুকিং মানি জমা দেয়া যাবে।
ড্রীম শেয়া্র ইভেন্ট , অর্কিট প্লাজা-২,(লিফট-৩) ৪র্থ তলা,ফার্মগেট, ঢাকা
২. বিকাশ/নগদ/ রকেট করা যাবে।
৩. ব্যাংক ডিপোজিট করে বুকিং করা যাবে।
** চাইল্ড পলিসিঃ
- ০ থেকে ৩ বছরের শিশুদের জন্য ফ্রি এবং ৩+ থেকে ৫ বছরের শিশুদের জন্য ৫০% ছাড় প্রযোজ্য হবে। সেক্ষেত্রে তাদেরকে তাদের বাবা-মা বা গার্ডিয়ানের সাথে আসন শেয়ার করতে হবে।
**যোগাযোগ :
০১৬১৬-৬২৭২৫২/ ০১৯৭৯-৬২৭২৫২ (বুকিং)
০১৯৭৬-৬২৭২৫২/ ০১৩০৩-৭৬০৯৯২ (তথ্য)
বিকাশ নাম্বার- ০১৭২৪-৬২৭২৫২
#ফ্যামেলী_ট্যুর #কর্পোরেট_ট্যুর #শিক্ষা_সফর #গ্রুপ_ট্যুর সহ যে কোন ট্যুর ইভেন্টের জন্য উপরোক্ত নাম্বার গুলোতে যোগাযোগ করুন

 #হাওর  #বিলাসটাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণযাত্রার তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর   রাত ১০.৩০টা (ফকিরাপুল  ঢাকা থেকে)ফেরার তারিখ ১৬ সেপ্টেম্...
02/09/2023

#হাওর #বিলাস
টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণ
যাত্রার তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর রাত ১০.৩০টা (ফকিরাপুল ঢাকা থেকে)
ফেরার তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর রাত ১১.০০টা (সুনামগন্জ থেকে)
** কনফার্ম করার জন্য ০৮ সেপ্টেম্বর এর মধ্যে জনপ্রতি ৩০০০ টাকা ডিপোজিট করতে হবে।
কনফার্ম মানেই বুকিং মানি ডিপোজিট করে আসন নিশ্চিত করা, মৌখিক কনফার্মেশন গ্রহণযোগ্য নয়।
৯ টি দর্শনীয় স্থান ভ্রমণ
১. টাঙ্গুয়ার হাওর
২. ওয়াচ টাওয়ার,
৩. টেকেরঘাট
৪.নীলাদ্রি লেক ( শহীদ সিরাজ লেক )
৫. শিমুল বাগান
৬. বারিক্কা টিলা
৭.যাদুকাটা নদী,
৮. লাকমাছড়া
৯. মেঘালয় পাহাড় সাইটসিং
** ভ্রমণ খরচঃ ৬৫০০/- টাকা প্রতিজন (নন-এসি বাস)
** যে সকল সেবা থাকছে প্যাকেজের মধ্যেঃ
- ঢাকা –সুনামগন্জ - ঢাকা নন-এসি বাস টিকিট
- রিজার্ভ হাউজ বোর্ট
- ভ্রমনের দিন সকালের খাবার থেকে শুরু করে আসার দিন রাতের খাবার সহ প্রতিদিন ৩ বেলা উন্নত মানের সকল খাবারসহ ৪ বার স্ন্যাক্স
- লোকাল ট্রান্সপোর্ট/ লেগুনা ভাড়া ।
- লাইফ জ্যাকেট ও বয়া
- সকল প্রকার প্রবেশ টিকেট মূল্য ।
- দক্ষ এবং অভিজ্ঞ বাবুর্চি, মাঝি ও স্টাফ
-
** যা যা থাকছেনা এই প্যাকেজঃ
- যে কোন ব্যক্তিগত খরচ।
- ঢাকা থেকে সুনামগন্জ আসা যাওয়ার পথে বাসের যাত্রা বিরতিতে খাবার।
- প্যাকেজে উল্লেখ নেই এমন কোন খরচ ।
#খাবারের_তালিকাঃ
বিভিন্ন বেলায় আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী হাওরের টাটকা মাছ (ছোট বড় উভয় প্রকার), হাঁস/রাজহাঁস, মুরগি, সাদা ভাত, ভুনা খিচুড়ি, ডিম ভাজি, বেগুন ভাজি, ডাল, বিভিন্ন প্রকারের ভর্তা/ভাজি, সালাদ, আচার ও মিনারেল ওয়াটার। ১ম দিন সকালের এবং ২য় দিন রাতের খাবার খাব সুনামগঞ্জের পানসি রেষ্টুরেন্টে।
এছাড়া হালকা খাবারে থাকবে- আনলিমিটেড চা, বিস্কিট, মুড়ি ভর্তা, নুডলস, জুস ও বিভিন্ন রকমের মৌসুমী ফল।
#নৌকার সুবিধাসমূহঃ
* ৪ টি কেবিনে ৬ টি বেড, সর্বোচ্চ ১৬ জন ঘুমাতে পারবেন
* সাউন্ডলেস জেনারেটর ও আই পি এস এর মাধ্যমে সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সুবিধা
* প্রতি রুমে ফ্যান, লাইট এবং চার্জিং পোর্ট
* হাই কমোড ও লো কমোড ওয়াশ রুম
* চেঞ্জিং রুম ও ড্রেসিং টেবিল
* নৌকার ওপেন ডেকে ও ছাদে বসে আড্ডা/গল্প করার সুযোগ
* ঘাসকার্পেটে ঢাকা এবং ফুলগাছে সাজানো ছাদ
* রোদ থেকে বাঁচার জন্য ছাদের উপর সামিয়ানা
* অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা
* ফাস্ট এইড বক্স ও প্রাথমিক ঔষধ
* দক্ষ এবং অভিজ্ঞ বাবুর্চি, মাঝি ও স্টাফ
* শতভাগ সিকিউরিটি
* বারবিকিউ করার বক্স চুলা, শিক ইত্যাদি আছে
** চাইল্ড পলিসিঃ
- ০ থেকে ৩ বছরের শিশুদের জন্য ফ্রি এবং ৩+ থেকে ৫ বছরের শিশুদের জন্য ৫০% ছাড় প্রযোজ্য হবে। সেক্ষেত্রে তাদেরকে তাদের বাবা-মা বা গার্ডিয়ানের সাথে আসন শেয়ার করতে হবে।
*নিরাপত্তা ও হসপিটালিটির কারনে “ড্রীম শেয়ার ইভেন্ট ” এর সাথে প্রচুর নারী ট্রাভেলার ভ্রমন করেন। এবং বরাবরের মতই মেয়েদের থাকার কেবিন আলাদা থাকবে।
**কোন হিডেন চার্জ নেই।**
* বাসের আসন বণ্টনের ক্ষেত্রে সিট আগে বুকিং দিলে আগে পাবেন ভিত্তিতে দেয়া হয়। তবে সম্মানিত সিনিয়র সিটিজেন (বৃদ্ধ)গনকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়।
*****বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ
১. সরাসরি অফিসে এসে বুকিং মানি জমা দেয়া যাবে।
ড্রীম শেয়া্র ইভেন্ট ,
অর্কিট প্লাজা-২,(লিফট-৩)
৪র্থ তলা,ফার্মগেট, ঢাকা
২. বিকাশ/নগদ/ রকেট করা যাবে।
৩. ব্যাংক ডিপোজিট করে বুকিং করা যাবে
**যোগাযোগ :
০১৬১৬-৬২৭২৫২/ ০১৯৭৯-৬২৭২৫২ (বুকিং)
০১৩০৩-৭৬০৯৯২ (তথ্য)
বিকাশ নাম্বার- ০১৭২৪-৬২৭২৫২ (অবশ্যই খরচ সহ টাকা পাঠাতে হবে)
DREAM Share EvEnT Travelers Family

 #হাওর  #বিলাসটাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণযাত্রার তারিখ ২৪ আগষ্ট   রাত ১০.৩০টা (ফকিরাপুল  ঢাকা থেকে)ফেরার তারিখ ২৬ আগষ্ট  রাত ১১...
17/08/2023

#হাওর #বিলাস
টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণ
যাত্রার তারিখ ২৪ আগষ্ট রাত ১০.৩০টা (ফকিরাপুল ঢাকা থেকে)
ফেরার তারিখ ২৬ আগষ্ট রাত ১১.০০টা (সুনামগন্জ থেকে)
** কনফার্ম করার জন্য ২০ আগষ্ট এর মধ্যে জনপ্রতি ৩০০০ টাকা ডিপোজিট করতে হবে।
কনফার্ম মানেই বুকিং মানি ডিপোজিট করে আসন নিশ্চিত করা, মৌখিক কনফার্মেশন গ্রহণযোগ্য নয়।
৯ টি দর্শনীয় স্থান ভ্রমণ
১. টাঙ্গুয়ার হাওর
২. ওয়াচ টাওয়ার,
৩. টেকেরঘাট
৪.নীলাদ্রি লেক ( শহীদ সিরাজ লেক )
৫. শিমুল বাগান
৬. বারিক্কা টিলা
৭.যাদুকাটা নদী,
৮. লাকমাছড়া
৯. মেঘালয় পাহাড় সাইটসিং
** ভ্রমণ খরচঃ ৬৫০০/- টাকা প্রতিজন (নন-এসি বাস)
** যে সকল সেবা থাকছে প্যাকেজের মধ্যেঃ
- ঢাকা –সুনামগন্জ - ঢাকা নন-এসি বাস টিকিট
- রিজার্ভ হাউজ বোর্ট
- ভ্রমনের দিন সকালের খাবার থেকে শুরু করে আসার দিন রাতের খাবার সহ প্রতিদিন ৩ বেলা উন্নত মানের সকল খাবারসহ ৪ বার স্ন্যাক্স
- লোকাল ট্রান্সপোর্ট/ লেগুনা ভাড়া ।
- লাইফ জ্যাকেট ও বয়া
- সকল প্রকার প্রবেশ টিকেট মূল্য ।
- দক্ষ এবং অভিজ্ঞ বাবুর্চি, মাঝি ও স্টাফ
-
** যা যা থাকছেনা এই প্যাকেজঃ
- যে কোন ব্যক্তিগত খরচ।
- ঢাকা থেকে সুনামগন্জ আসা যাওয়ার পথে বাসের যাত্রা বিরতিতে খাবার।
- প্যাকেজে উল্লেখ নেই এমন কোন খরচ ।
#খাবারের_তালিকাঃ
বিভিন্ন বেলায় আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী হাওরের টাটকা মাছ (ছোট বড় উভয় প্রকার), হাঁস/রাজহাঁস, মুরগি, সাদা ভাত, ভুনা খিচুড়ি, ডিম ভাজি, বেগুন ভাজি, ডাল, বিভিন্ন প্রকারের ভর্তা/ভাজি, সালাদ, আচার ও মিনারেল ওয়াটার। ১ম দিন সকালের এবং ২য় দিন রাতের খাবার খাব সুনামগঞ্জের পানসি রেষ্টুরেন্টে।
এছাড়া হালকা খাবারে থাকবে- আনলিমিটেড চা, বিস্কিট, মুড়ি ভর্তা, নুডলস, জুস ও বিভিন্ন রকমের মৌসুমী ফল।
#নৌকার সুবিধাসমূহঃ
* ৪ টি কেবিনে ৬ টি বেড, সর্বোচ্চ ১৬ জন ঘুমাতে পারবেন
* সাউন্ডলেস জেনারেটর ও আই পি এস এর মাধ্যমে সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সুবিধা
* প্রতি রুমে ফ্যান, লাইট এবং চার্জিং পোর্ট
* হাই কমোড ও লো কমোড ওয়াশ রুম
* চেঞ্জিং রুম ও ড্রেসিং টেবিল
* নৌকার ওপেন ডেকে ও ছাদে বসে আড্ডা/গল্প করার সুযোগ
* ঘাসকার্পেটে ঢাকা এবং ফুলগাছে সাজানো ছাদ
* রোদ থেকে বাঁচার জন্য ছাদের উপর সামিয়ানা
* অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা
* ফাস্ট এইড বক্স ও প্রাথমিক ঔষধ
* দক্ষ এবং অভিজ্ঞ বাবুর্চি, মাঝি ও স্টাফ
* শতভাগ সিকিউরিটি
* বারবিকিউ করার বক্স চুলা, শিক ইত্যাদি আছে
** চাইল্ড পলিসিঃ
- ০ থেকে ৩ বছরের শিশুদের জন্য ফ্রি এবং ৩+ থেকে ৫ বছরের শিশুদের জন্য ৫০% ছাড় প্রযোজ্য হবে। সেক্ষেত্রে তাদেরকে তাদের বাবা-মা বা গার্ডিয়ানের সাথে আসন শেয়ার করতে হবে।
*নিরাপত্তা ও হসপিটালিটির কারনে “ড্রীম শেয়ার ইভেন্ট ” এর সাথে প্রচুর নারী ট্রাভেলার ভ্রমন করেন। এবং বরাবরের মতই মেয়েদের থাকার কেবিন আলাদা থাকবে।
**কোন হিডেন চার্জ নেই।**
* বাসের আসন বণ্টনের ক্ষেত্রে সিট আগে বুকিং দিলে আগে পাবেন ভিত্তিতে দেয়া হয়। তবে সম্মানিত সিনিয়র সিটিজেন (বৃদ্ধ)গনকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়।
*****বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ
১. সরাসরি অফিসে এসে বুকিং মানি জমা দেয়া যাবে।
ড্রীম শেয়া্র ইভেন্ট ,
অর্কিট প্লাজা-২,(লিফট-৩)
৪র্থ তলা,ফার্মগেট, ঢাকা
২. বিকাশ/নগদ/ রকেট করা যাবে।
৩. ব্যাংক ডিপোজিট করে বুকিং করা যাবে
**যোগাযোগ :
০১৬১৬-৬২৭২৫২/ ০১৯৭৯-৬২৭২৫২ (বুকিং)
০১৩০৩-৭৬০৯৯২ (তথ্য)
বিকাশ নাম্বার- ০১৭২৪-৬২৭২৫২ (অবশ্যই খরচ সহ টাকা পাঠাতে হবে)
DREAM Share EvEnT Travelers Family

Address

4th Floor, Orchid Plaza-2, Green Road, Framgate
Dhaka
1215

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801616627252

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DREAM SHARE EVENT posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to DREAM SHARE EVENT:

Videos

Share

Category