SM AZAD

SM AZAD Hi,this is SM AZAD,I'm a vlogger,I have a youtube channel follow to me get my videos Everytime.

রমজানের পবিত্রতা রক্ষা করুন।রমজানে ইবাদতের পরিবেশ বজায় রাখুন। রমজানের ফরজ, ওয়াজিব ও সুন্নাতগুলো পালন করুন। নিজে নেক আমল ...
23/03/2023

রমজানের পবিত্রতা রক্ষা করুন।
রমজানে ইবাদতের পরিবেশ বজায় রাখুন। রমজানের ফরজ, ওয়াজিব ও সুন্নাতগুলো পালন করুন। নিজে নেক আমল করুন, অন্যদেরও নেক আমলে উদ্বুদ্ধ ও সহায়তা করুন।

স্বাগতম মাহে রমজান।

আলহামদুলিল্লাহ ❣️সৌদি আরবে চাঁদ দেখা গেছে ❣️❣️
22/03/2023

আলহামদুলিল্লাহ ❣️

সৌদি আরবে চাঁদ দেখা গেছে ❣️❣️

08/08/2022
23/01/2022

মিসকিন গভর্নর
ক] হিজরী ১৫ সালে সিরিয়া বিজয়ের পর ওমর (রাঃ) হিমছ এর গভর্নরের দায়িত্বে সাঈদ ইবনু আমের (রাঃ)কে নিয়োগ করলেন। তিনি বেশ ভাল অবস্থা সম্পন্ন ছিলেন। ঐ সময় খেলাফতের কেন্দ্র থেকে ওমর (রাঃ) কেন্দ্র গরীব-মিসকীন ও অসহায়-দুস্থদের তালিকা সংগ্রহ করে বায়তুল মাল থেকে সাহায্য করতেন।
একবার হিমছ থেকে একটি দল মদীনায় এল। ওমর (রাঃ) তাঁদের বিশ্বস্ত লোকদের ডেকে বললেন, “তোমাদের অঞ্চলের অভাবী লোকদের তালিকা আমাকে দাও, যাতে তাদেরকে বায়তুল মাল থেকে সাহায্য করা যায়। ঐ অঞ্চলের অভাবী লোকদের তালিকা ওমর ফারূক (রাঃ)-এর সামনে পেশ করা হলো।
ওমর (রাঃ) নামগুলো দেখছিলেন। হঠাৎ তাঁর সামনে সাঈদ বিন আমের (রাঃ)-এর নাম ভেসে উঠল। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, সাঈদ বিন আমের কে? তাঁরা বললেন, আমাদের গভর্নর। তিনি বললেন, তোমাদের গভর্নর কি অভাবী? তাঁরা বলল, আল্লাহর কসম! দিনের পর দিন অতিবাহিত হয়ে যায়, অথচ তাঁর চুলায় আগুন জ্বলে না।
ওমর (রাঃ) কাঁদতে শুরু করলেন; কাঁদতে কাঁদতে তাঁর দাঁড়ি ভিজে গেল। তিনি ঐ দলকে দশ হাজার দীনার দিয়ে বললেন, এটা গভর্নরকে দিয়ে বলবে, “ওমর এ উপহার প্রেরণ করেছেন; আপনি আপনার ব্যক্তিগত প্রয়োজন পূরণ করুন”। হিমছ পৌঁছে তাঁরা গভর্নরকে খলীফার পয়গাম ও আমানত হস্তান্তর করলেন।
গভর্নর ১০ হাজার দিনার নিয়ে বাসায় ফিরলেন এবং সেগুলো একটা বস্তায় রাখলেন। তিনি প্রতি রাতে একটি করে ব্যাগ দিনার ভর্তি করে নিয়ে বের করতে থাকলেন এবং দান করতে থাকলেন। এভাবে দিতে দিতে অল্প কিছু বাকী থাকা অবস্থায় সাঈদ বিন আমের (রাঃ) মারা যান।
………………
খ] সাঈদ বিন আমের (রাঃ) এর গভর্নরশিপ আমলে একবার ওমর (রাঃ) হিমছে গমন করলেন। তখন হিমছবাসীরা গভর্ণরের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ করতে থাকল। তিনি এলাকাবাসীকে জিজ্ঞেস করলেন, গভর্নর সম্পর্কে তোমাদের অভিমত ও অভিযোগ কি? তাঁর উপস্থিতিতে তারা তাঁর বিরুদ্ধে ৪টি অভিযোগ পেশ করল-
১. রৌদ্র প্রখর হওয়ার পর তিনি মানুষের সাথে সাক্ষাৎ করেন, এর পূর্বে তাঁর সাথে সাক্ষাৎ পাওয়া দুষ্কর। খলীফা ওমর (রাঃ) গভর্নরকে এর কারণ জিজ্ঞেস করলেন। তিনি বললেন, “আমীরুল মুমিনীন! আমার স্ত্রী বৃদ্ধা ও অসুস্থ, তার কোন খাদেম নেই। আমি নিজে যাতা চালিয়ে আটা তৈরি করি, তা খামীর করে রুটি তৈরী করি। ইতোমধ্যে এশরাক সালাতের সময় হয়ে যায়। তখন আমি সালাত আদায় করি। তারপর রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ড শুরু করি।
২] তিনি রাতে কারো সাথে সাক্ষাত করেন না। খলীফা ওমর (রাঃ) গভর্নরকে এর কারণ জিজ্ঞেস করলেন। তিনি বললেন, আমি তা বলতে চাচ্ছিলাম না। মূলতঃ আমি দিবসের পুরোটাই মানুষের খেদমতের জন্য ওয়াকফ করে দিয়েছি। আর রাত্রিকালীন সময় আমার প্রভুর জন্য ওয়াকফ করেছি।
৩] মাসে একদিন তিনি ঘর থেকে বেরই হন না। খলীফা ওমর (রাঃ) গভর্নরকে এর কারণ জিজ্ঞেস করলেন। তিনি বললেন, আমার পরিধানের মতো মাত্র এক জোড়া কাপড় আছে। মাসে একদিন তা নিজেই ধৌত করি এবং শুকানোর জন্য বিকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। তাই বের হতে আমার সন্ধ্যা হয়ে যায়।
৪] মাঝে মধ্যেই তিনি সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়েন। উত্তরে সাঈদ (রাঃ) বললেন, আমি ঐ মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিলাম, যারা মক্কায় খুবায়েব ইবনু আদী আনছারী (রাঃ)কে শূলে চড়িয়ে হত্যা করেছে। তারা তাঁর শরীর বর্শার আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত করছিল আর বলছিল, “তুমি কি চাও- তোমার শাস্তি মুহাম্মাদ (সাঃ) পাক, আর তুমি নিজ কওমের মাঝে নিরাপদে অবস্থান কর?”।
খুবায়েব (রাঃ) বলেছিলেন, “আল্লাহর কসম! আমি চাই না যে, তাঁর (সাঃ) শরীরে সামান্য কাঁটাও বিদ্ধ হোক, আর তার বিনিময়ে আমি আমার পরিবার বর্গের মাঝে আনন্দে থাকি”। যখনই আমার স্মৃতিতে ভেসে ওঠে যে, এ অন্যায় কাজে আমি তাদেরকে সহযোগিতা করেছিলাম এবং খুবায়েবকে সাহায্য করা থেকে বিরত ছিলাম, তখনই আমি সংজ্ঞাহীন হয়ে যাই”।
ওমর (রাঃ) এ সকল উত্তর শুনে বললেন, সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। আমি যাকে নেতৃত্বের জন্য বাছাই করেছি, সে দুর্বল নয়। অতঃপর তিনি তাঁকে এক হাযার দিনার হাদিয়া দিলেন। তাঁর স্ত্রী বললেন- “এটা দিয়ে আমরা চলাচলের জন্য কোন বাহন এবং খাদেমের ব্যবস্থা করতে পারব”।
তখন সাঈদ (রাঃ) বললেন, “তারচেয়ে উত্তম জিনিস কেন গ্রহণ করব না?” স্ত্রী বললেন, “তা কি?” তিনি বললেন, “এগুলো আল্লাহর পথে ব্যয় করে তাঁর কাছ থেকে এর প্রতিদান নিব”। স্ত্রী সম্মতি দিয়ে বললেন, “আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন”। অতঃপর তিনি একজনকে ডেকে বললেন, এ দীনারগুলি নিয়ে গিয়ে অমুক ইয়াতীমকে এত দিবে, অমুক মিসকীনকে এত দিবে, অমুক বিধবাকে এত দিবে, অমুক অভাবীকে এত দিবে। এভাবে পুরো অর্থই ঐ বৈঠকে বিলি করে দিলেন।
তারীখু দিমাশক (ইবনু আসাক) ২১/১৬০-১৭০; ছিফাতুছ ছাফওয়া (ইবনুল জাওযী) ১/৬৬৫; হিলয়াতুল আওলিয়া (আবু নাঈম ইস্পাহানী) ১/২৪৫-২৪৭)

20/01/2022
ইসলামের ইতিহাসে প্রথম নার্সরুফাইদা আল-আসলামিয়া (রাদিয়াল্লাহু আনহা) ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে প্রথম নার্স। তিনি সাহাবীদের সেব...
27/10/2021

ইসলামের ইতিহাসে প্রথম নার্স
রুফাইদা আল-আসলামিয়া (রাদিয়াল্লাহু আনহা) ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে প্রথম নার্স। তিনি সাহাবীদের সেবা-শুশ্রূষা করতেন। যেসব সাহাবীরা যুদ্ধে আহত হতেন, তাঁদেরকে প্রেরণ করা তাঁর কাছে।
মদীনায় মসজিদে নববীর পাশেই ছিলো তাঁর ‘চেম্বার’ (তাঁবু)। এটাকে বলা হতো ‘খাইমাতু রুফাইদা’ বা রুফাইদার চেম্বার/তাঁবু। মদীনায় যারা অসুস্থ হতেন, যুদ্ধ করতে গিয়ে কেউ আঘাত পেলে সোজা চলে যেতেন রুফাইদার (রাদিয়াল্লাহু আনহা) চেম্বারে।
খন্দক যুদ্ধে সা’দ ইবনে মুয়াজ (রাদিয়াল্লাহু আনহু) আহত হলে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নির্দেশ দেন, তাঁকে যেনো রুফাইদার (রাদিয়াল্লাহু আনহা) চেম্বারে নিয়ে যাওয়া হয়। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সকাল-সন্ধ্যা রুফাইদার (রাদিয়াল্লাহু আনহা) চেম্বারে যেতেন সা’দ বিন মুয়াজকে (রাদিয়াল্লাহু আনহু) দেখতে। [ইমাম বুখারী, আদাবুল মুফরাদ: ১১৩৯]
রুফাইদা আল-আসলামিয়া (রাদিয়াল্লাহু আনহা) নার্স ছিলেন, কিন্তু তৎকালে তো নার্সিং শেখার জন্য কোনো স্কুল-কলেজ ছিলো না। তিনি কিভাবে মানবকল্যাণমুখী এই জ্ঞান অর্জন করেন?
তিনি এই শিক্ষা অর্জন করেন তাঁর বাবার কাছ থেকে। তাঁর বাবা সা’দ আসলামী ছিলেন তৎকালীন সময়ের একজন ডাক্তার। তিনি মেয়েকে চিকিৎসাবিদ্যার এসব খুঁটিনাটি শেখান।
রুফাইদা (রাদিয়াল্লাহু আনহা) চিকিৎসাবিদ্যা অর্জনে মুসলিম নারীদের দৃষ্টান্ত হয়ে আছেন। তাঁর সময়ে তিনি অনেক নারীকে এই বিদ্যা শেখান। বর্তমানে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে তাঁর নামে নার্সিং কলেজ আছে। যেমন: পাকিস্তানের পেশোয়ারের একটি কলেজের নাম ‘রুফাইদা (রাদিয়াল্লাহু আনহা) নার্সিং কলেজ’। বাহরাইনের বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবছর ‘Royal College of Surgeons in Ireland’ –এর উদ্যোগে সেরা নার্সকে ‘রুফাইদা (রাদিয়াল্লাহু আনহা) নার্সিং এ্যাওয়ার্ড’ দেয়া হয়।
বিদ্র: ইংরেজিতে তাঁবুকে Tent/Chamber বলা হয়। একজন নার্সের কর্মস্থলের সাথে ‘চেম্বার’ শব্দটি তাঁবুর চেয়ে তুলনামূলক উপযুক্ত হওয়ায় এই শব্দটি ব্যবহার করেছি।

৪০ জন মহীয়সীর জীবনের গল্প নিয়ে 'পুণ্যবতী' বইটি গতোকাল প্রকাশিত হয়েছে।

~~ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা যে দুই শিশুর নাম,,,,,।~~~যোগটা চিল আইয়াম্মে জাহিলিয়াতের, প্রচন্ড লড়াই চলছে হক্ব ও বাত...
26/10/2021

~~ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা
যে দুই শিশুর নাম,,,,,।~~~

যোগটা চিল আইয়াম্মে জাহিলিয়াতের, প্রচন্ড লড়াই চলছে হক্ব ও বাতিলের মাঝে
রণক্ষেত্রর ঠিক মাধ্যেকানে দাড়ীয়ে রয়েছেন বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আউফ (রাঃ) তিনি দেখলেন ওনার পাশে কোনো সহপাঠী যোদ্ধা নেই,
তবে পাশেই দাড়িয়ে রয়েছে দুইজন নাবেলেগ শিশু তিনি ভাবলেন এই দুই শিশু আমাকে কি সাহায্যে করবে,,,
কিন্তু ওনার ভাবনার সঙ্গে বাস্তবতার কোনো মিল হল না ,,
ছেলে দুইজন হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আউফ (রাঃ) এর নিকট এসে জিজ্ঞেস করল যে চাচা আপনি কি আবু জাহেল কে চিনেন যদি চিনেন তাহলে আমাদের কে একটু দেখিয়ে দিন,,,
তিনি বল্লেন তোমরা আবু জাহেল কে দিয়ে কি করবে,, তারা উভয়ে জবাব দিল আমরা থাকে হত্যা করব, তারপর আবার হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আউফ (রাঃ)
বল্লেন তোমরা তো ছোট তোমরা কিভাবে তার সাথে যোদ্ধ করবে,,।
তারা দুজন উত্তর দিল আল্লাহর কসম যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের হাতে তার মৃত্যু না হবে অতবা তার হাতে আমরা শহীদ না হব ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা তার উপর আক্রমণ করেই যাব,,,।
ঠিক এই মূহুর্তে হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আউফ (রাঃ) দেখলেন আবু জাহেল যোদ্ধের ময়দানে ঘুরে বেড়াচ্ছে,,
তিনি ইশারার মাধ্যমে তাদেরকে আবু জাহেল কে দেখিয়ে দিলেন, তিনি ইশারা করতে দেরি হয়েছে তারা আবু জাহেলের উপর আক্রমণ করতে দেরি করে নাই,,,,।
এমন কি শেষ পর্যন্ত তারা উভয়ে আবু জাহেল কে জাহান্নামে পাঠিয়ে দিল,,,

কিতাবের মাঝে উল্লেখ করেন যে তারা দুইজন সম্পর্কে বৈপিত্রেয় ভাই চিল,,
সাহসী দুই ভাইয়ের নাম চিল,,১/ মুয়াজ ও ২/ মুয়াওয়াজ,,,,,।
এই গঠনা থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিৎ যে শুধু দুনিয়ার শক্তি দিয়ে কোন কিছু হয় না,,, আসল শক্তি হচ্ছে ইমানি শক্তি,,,,।
কারন যার মাঝে ইমানি শক্তি রয়েছে, যদি সার পৃথিবী এক হয়ে যায় আর একজন খাঠি ইমানদার একলা তাদের সাথে লড়াই করে যায় তাহলে ইমানদারই জয় লাভ করবে,,,,কারন ইমানদারের সাথে সয়ং আল্লাহর হাত থাকে,,,,।।
আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদের ইমান কে পরিপূর্ণ করে দেন,,, আমীন,,,,,।

তারিখ ঃ ২৬/১০/২১ ইং

26/10/2021

।। কথাগুলো বাস্তব কি না ভেবে দেখেন।।

মহিষ চুরি করতে নাকি ৩ জন লাগে । ১ম চোর মহিষের গলার ঘন্টা খুলে বাজাতে বাজাতে গ্রামের উত্তর দিকে রওনা হয় । ২য় চোর মহিষ নিয়ে গ্রামের দক্ষিন দিকে হাটতে থাকে , আর তৃতীয় চোর ভাল মানুষ সেজে গ্রামের মানুষের সাথে মিশে যায়। ভাল মানুষ সাজা ৩য় চোর গ্রামের মানুষ কে পরামর্শ দেয় , ঘন্টার শব্দ যেদিক থেকে আসছে মহিষ সেই দিকেই গেছে। বাজনা প্রিয় গ্রামবাসী ঘন্টার শব্দের দিকেই হাটতে থাকে। ঘন্টা নিয়ে যাওয়া ১ম চোর নিরাপদ দুরত্বে গিয়ে ঘন্টা ফেলে দিয়ে অন্ধকারে মিশে যায়। গ্রামবাসী ঘন্টা খুঁজে পেয়ে ,ঘন্টা নিয়েই মশগুল থাকে। ২য় চোর মহিষ নিয়ে নিরাপদে চলে যায় , আর ভদ্র মানুষরুপী ৩য় চোর কে কিছুক্ষন পর খোজে পাওয়া যায় না।
দেশের যে কোন ইস্যুতে আমাদের মিডিয়া প্রথমে ঘন্টা বাজিয়ে বাজিয়ে একদিকে যেতে যেতে হঠাৎ মিলিয়ে যায়। আর সুশীল সমাজের পরামর্শে দেশবাসী ঘন্টার শব্দের দিকেই হাটতে থাকে। আর এদিকে ঘটনার মূল নায়ক ঘটনা ঘটিয়ে নিরাপদে প্রস্থান করে। মিডিয়া এক সময় থেমে যায় , তখন দেশবাসী কুড়িয়ে পাওয়া ঘন্টা বাজাতে থাকে।

নামাজে মন ফেরানো | পর্ব ০২সানাঃ"সুবহানাকা আল্লাহুম্মা, ওয়া বিহামদিকা, ওয়া তাবারকাসমুকা, ওয়া তাআ'লা জাদ্দুকা, ওয়ালা ইলাহা...
25/10/2021

নামাজে মন ফেরানো | পর্ব ০২

সানাঃ
"সুবহানাকা আল্লাহুম্মা, ওয়া বিহামদিকা, ওয়া তাবারকাসমুকা, ওয়া তাআ'লা জাদ্দুকা, ওয়ালা ইলাহা গাইরুকা"
মানে -
"আল্লাহ আপনি কতই না পবিত্র, আপনার কোনো ভুল নেই. আমি সারাজীবন আপনার প্রশংসা করেই যাবো, আপনার নামগুলি সবচেয়ে বরকতপূর্ণ, আপনার নির্ধারিত হুকুম সবচেয়ে উচ্চ, আমি কখনোই আপনি ছাড়া আর কারো ইবাদাত করবো না (কাউকে আপনার থেকে বেশি গুরুত্ব দিবো না!)"

সানার ব্যাখ্যা
" সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা "
আমরা মানুষরা এই জীবনে দুইটা জিনিস চাই - Perfection and Praise. নিজেদের জন্যে আমরা চাই Perfection, নিজেদের সব ব্যাপারে আমরা আশা রাখি যে, পারফেক্টভাবে করতে পারবো - পারফেক্ট Career, পারফেক্ট বিয়ে, পারফেক্ট বাড়ি। আর অন্যের কাছে আমরা আশা করি - প্রশংসা আর appreciation. আমরা চাই আমাদেরকে অন্যেরা সমাদর করবে। মানুষের জীবনের বেশির ভাগ কষ্ট আসে এই দুই এর অভাবে। হয়, নিজেরা পারফেক্টলি কিছু করতে পারিনা, তাই নিজের উপর হতাশ। নাহলে অন্যের কাছে যেটা আশা করেছি সেটা পাইনি, তাই অন্যের উপর হতাশ!
যেটা আমার কাছে amazing লাগে সেটা হচ্ছে, আল্লাহ বার বার নামাজে আমাদেরকে মনে করিয়ে দিচ্ছেন যে, Perfection and Praise belongs to Him only! ত্রুটিহীনতা এবং প্রশংসা - এই দুইটা Quality আল্লাহ রব্বুল আলামিনের আয়ত্বে। আমাদের আয়ত্বে না। যেই আমরা নামাজে দাঁড়িয়ে বলছি, "সুবহানাকা আল্লাহুম্মা (আল্লাহ তুমি কত পবিত্র, ত্রুটিহীন), ওয়া বিহামদিকা (এবং আমি তোমার প্রশংসা সারাজীবন করেই যাবো) - সাথে সাথে আমরা আল্লাহর সামনে নিজেদের imperfect nature কবুল করে নিচ্ছি এবং অন্য কারোattention না খুঁজে একমাত্র আল্লাহর দিকে ফোকাস করছি। এটা খুব পাওয়ারফুল।
নামাজে দাঁড়িয়েই এটা একজন মুসলিমকে মেন্টালি স্ট্রং করে দেয়। সে জানে যে, তার হতাশ হবার কিছু নেই, পারফেকশানের মালিক আল্লাহ। সে নিজে না. আল্লাহ তাকে তার perfection এর জন্যে বিচার করবেন না, বরং তার আন্তরিক চেষ্টার জন্যে পুরষ্কৃত করবেন। অন্য কারো কাছে প্রশংসা বা উপযুক্ত সমাদর না পেলে তার কষ্টের কিছু নেই; সত্যিকার প্রশংসা আল্লাহর জন্যে, মানুষের নিজের জন্যে না এবং আল্লাহ তার বান্দাকে সবচেয়ে বেশি appreciate করেন। অন্য কেউ এই মুহূর্তে না করলেও কষ্ট নেই।
" ওয়া তাবারকাসমুকা "

"আল্লাহ তোমার নামগুলি কতই না বরকতপূর্ণ!"
এখানে, আরবি "বারাকাহ" শব্দটার সহজ অনুবাদ ইংরেজিতে "Blessing", বাংলায় আশীর্বাদ। কেউ দোয়া চাইলে আমরা বলি, "May Allah Bless you", মানে আল্লাহ তোমাকে বরকত দিক. বরকত বলতে আমরা বুঝি কল্যাণ, মঙ্গল - জীবনে যা কিছু ভালো। "বারাকাহ"-র আরেকটা ইন্টারেস্টিং অর্থ আমরা অনেকেই জানি না. বারাকাহ মানে হচ্ছে, যখন আল্লাহ আমাদের কল্যাণ এমনভাবে বাড়িয়ে দেন যে, আমরা অনেক কম সময়ে অনেক বেশি কিছু অর্জন করে ফেলতে পারি।
বারাকাহর একটা উদাহরণ দেই, এই বছরের রোজায় আমার এক বোন কয়েকজন মুরব্বিদের ইফতারে দাওয়াত করবেন বলে নিয়ত করলেন। কিন্তু, আপুর হাতে ওইদিন সময় ছিল অনেক কম। আমি নিজে সেদিন আপুকে দেখেছি ইউনিভার্সিটির কাজ শেষে খুব ব্যস্তভাবে বাসায় ফিরছিলেন। আমি দিনের কাজ শেষে বাসের জন্যে দাঁড়িয়ে ছিলাম, দেখলাম আপু মিটিং শেষ করে হাঁটতে হাঁটতে তার বাসার দিকে যাচ্ছে। আমি ঘড়ি দেখলাম, সাড়ে পাঁচটা বাজে! মোটে হয়তো দুই ঘন্টার মতন আছে হাতে কিছু রান্না করার মতন।
এতগুলা মানুষকে দাওয়াত দেওয়া হয়েছে এবং তারা আমাদের আব্বু-আম্মু শ্রেণীর। আপু তখন ভাবলো, "ইয়া আল্লাহ! আমি তোমার জন্যে নিয়ত করেছি খাওয়াবো, তুমি আমাকে পথ করে দাও! "ইফতারের আগে যখন আপুর সব কাজ শেষ হলো. টেবিল ভর্তি খাবারের আইটেমগুলো দেখে আপুর মনে হলো - "এটা আমি করি নাই! এটা আমার পক্ষে সম্ভব না! এটা আল্লাহর কাজ!" এটাই আল্লাহর বারাকাহ।
যখন আল্লাহ সময়ে বারাকাহ দেন, তখন সেটা এমনভাবে প্রশস্ত হয়ে যায় যে, কম সময়ে অনেক বেশি কল্যাণ অর্জন করা সম্ভব হয়, যেটা আল্লাহর বারাকাহ ছাড়া অসম্ভব! নামাজ এমন একটা ইবাদাত, যেটা করতে খুব কম সময় লাগে, কিন্তু যদি ঠিকভাবে করতে পারা যায়, তাহলে সেটা আমাদের জন্যে অসম্ভব রকমের কল্যাণ এবং বরকত নিয়ে আসে! নামাজের শুরুতেই যখন আমরা বলছি যে, "ওয়া তাবারকাসমুকা" - "আল্লাহর নামগুলি বরকতপূর্ণ" - তার মানে, এরকমের অসম্ভব কল্যাণ আল্লাহ ছাড়া আসা সম্ভব নয় - এটাই আমরা মেনে নিচ্ছি। সুবহানাল্লাহ!
" ওয়া তা আ'লা জাদ্দুকা "
"জাদ্দুকা" মানে "Determination, Decree", বাংলায় "ইচ্ছাশক্তি, আইন পাশ করে দেওয়া". "আ'লা" মানে" Higher, উঁচু, মহান। অর্থ দাঁড়ায় - আল্লাহর ইচ্ছা সবচেয়ে বড়! আমাদের কত ইচ্ছা থাকে, কিন্তু সবসময় আমাদের ইচ্ছামতন সবকিছু হয়না। নামাজে যখন পাঁচবার করে আমরা বলি - "আল্লাহ, আমার ইচ্ছার থেকে আপনার ইচ্ছা বড়!" এটা আমাদেরকে নিজেদের limitation মেনে নিয়ে আল্লাহর Wisdom কে Trust করতে শেখায়! মনে শান্তি দেয়.
" ওয়া লা ইলাহা গাইরুকা "
"আল্লাহ, আমি আপনি ছাড়া আর কারো ইবাদাত করবো না"
- এই পর্যায়ে নামাজে আমরা স্বীকার করি নেই যে, আল্লাহ আমাদের প্রভু। আমরা তাঁর গোলাম। আমরা আল্লাহর ছাড়া আর কারো সামনে মাথা নত করবো না, নিজেদের Desire এর সামনে করবো না, সোসাইটির সামনে করবো না, শয়তানের সামনে করবো না. আমরা আল্লাহর থেকে বেশি আর কাউকে গুরুত্ব দিবো না.
◼ সুবহানাল্লাহ! আচ্ছা, একটু ভাবি, দিনের মধ্যে পাঁচবার করে যদি আমরা কাউকে বলি যে, "তুমি আমার লাইফে সবচেয়ে ইম্পরট্যান্ট" এবং বলার সাথে সাথেই যদি এমন কিছু করি যেটা আমাদের কথার পুরো বিপরীত। তাহলে ওই ইম্পরট্যান্ট মানুষ আমাদের নিয়ে কি ভাববে? এই কাজ তো আমরা আল্লাহর সাথে দৈনিক করে আসছি। এজন্যেই যে বুঝে নামাজ পড়ে, তার কাছে ব্যাপারটা অন্যরকম।
তারা আসলেই কুরআনের এই আয়াতকে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন,
"নিশ্চয়ই নামাজ অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে!"
(সূরাহ আনকাবুত - ২৯:৪৫).
আমরা এটা পড়ি আর আমাদের মনে হয় - "কই! নামাজ পড়েও তো খারাপ কাজ করেই যাচ্ছে!"
এটা আমাদের নিজেদের দুর্বলতা, নামাজের না। আল্লাহ আমাদের তাওফিক বাড়িয়ে দিন। আমিন ইয়া রাব্বুল আ'লামিন
চলবে, ইন শা আল্লাহ...
লিখেছেনঃ শারিন সফি অদ্রিতা

ছোটবেলা থেকে গুরুজনদের মুখে বই-পুস্তকে পড়ে আসছি যে জাতি যত শিক্ষিত সে জাতি তত উন্নত। যারা শিক্ষিত তাদের জীবনব্যবস্থা তত ...
25/10/2021

ছোটবেলা থেকে গুরুজনদের মুখে বই-পুস্তকে পড়ে আসছি যে জাতি যত শিক্ষিত সে জাতি তত উন্নত। যারা শিক্ষিত তাদের জীবনব্যবস্থা তত সমুদ্ধ। আমার মনে হয় না ইসলাম ধর্মের মত অন্য কোনো ধর্ম মতবাদ শিক্ষা দীক্ষার প্রতি এত গুরুত্বারোপ করেছে যতটা না ইসলাম ধর্ম মুসলমানদেরকে করেছে। কারণ এই জাতির উত্থানই ঘটে ছিল ‘পড়ো, এই শব্দটি দ্বারা। এখানেই শেষ নয় কিয়ামত দিবসেও আপনাকে পড়তে হবে। আল্লাহ মুসলিম জাতির উত্থান ঘটিয়েছেন ‘ইকরা, দ্বারা আবার মুত্যুর পর পুনরুত্থান করে বলবেন ‘পড়ো তোমার আমলনামা আজকে তুমি নিজেই তোমার হিসেবকারী হিসেবে যথেষ্ট’।
কি আশ্চর্য একটি ব্যাপার তাই না ? এই জাতির ইহকালীন জীবন শুরু হয়েছে ‘পড়ো, শব্দ দিয়ে আবার পরকালীন জীবনেরও সূচনা ঘটবে পড়ো শব্দ দ্বারা। মুসলিমদের জীবনের সাথে পড়া, অধ্যায়ন করা কতটা প্রয়োজনীয় ও সামঞ্জস্যশীল এর থেকেই বোঝা যায়।
ইসলামি বইমেলা চলছে কিন্তু আমাদের উপস্থিতি তেমন চোখে পড়ার মত না বরং আমাদের উপস্থিতি নেই বললেই চলে। ইসলামি সংস্কৃতি টিকিয়ে রাখার জন্য এবং মুসলিমদের হেরা পর্বতের নির্জন গুহায় প্রত্যাদেশিত সেই ঐশী বাণীর স্মরণে হয়েও ইসলামি বই মেলায় আমার আপনার সকলের উপস্থিতি একান্ত কাম্য।

নামাজে মন ফেরানো | পর্ব ০১◼ এরকম কি কখনো হয়েছে যে নামাজে দাঁড়ানোর সাথে সাথে অহেতুক সব চিন্তা মাথায় এসে জট পাকিয়ে গেল...
24/10/2021

নামাজে মন ফেরানো | পর্ব ০১

◼ এরকম কি কখনো হয়েছে যে নামাজে দাঁড়ানোর সাথে সাথে অহেতুক সব চিন্তা মাথায় এসে জট পাকিয়ে গেল?
"পেপারটা জমা দিতে হবে! "ওহ! ইনবক্সের অনেকগুলো মেসেজের রিপ্লাই দেওয়া হয়নি!" "আহারে রান্নাটা বসাতে হবে, আজ যেন কি রান্না হবে?"
আমাদের দুনিয়ার সব হিসাব-নিকাশ শুরু হয়ে গেল রবের সাথে কথা বলার সময়, তাই না?
যেখানে আল্লাহর রসূল (সা:) তাঁর নামাজে এক রাকাতেই সুরাহ বাকারাহ পড়ে শেষ করে ফেলতেন, সেখানে সবচেয়ে ছোট সূরাটা পাঠ করে, কোন রাকাআতে যে আছি এটা মনে রেখে কোনমতে নামাজ শেষ করাটাই আমাদের মনের সাথে এক বিশাল যুদ্ধ! নামাজে দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে রসূল (সা:) এর পা ফুলে যেত, অথচ তার জীবনের অতীত, বর্তমান সমস্ত গুনাহই মাফ! তাহলে কেন তিনি এভাবে নামাজ পড়তেন?
কারণ, তিনি আসলেই তাঁর নামাজকে অনেক উপভোগ করতেন! নামাজ ছিল তাঁর জীবনের সমস্ত ঝড়-ঝাপটার মাঝে নিরাপদ আশ্রয় এবং চক্ষু শীতলতাকারী ইবাদত! সেই নামাজ তাঁর জায়গায় এখনো আছে! তাহলে কেন আমরা নামাজ পড়ে সেরকম মজা পাই না? নামাজ উপভোগ না করার একটা বড় কারণ হচ্ছে নামাজের মধ্যে যা যা বলছি, সেগুলোর অর্থ না জানা। আমরা যদি অর্থগুলি জানি, আশা করি তাহলে আল্লাহ আমাদেরকে আমাদের নামাজগুলিকে শুদ্ধ করার তাওফিক দিবেন। সেজন্যে এই ১৫ পার্টের "নামাজে মন ফেরানো" সিরিজের মাধ্যমে আমরা সেই লক্ষ্যের দিকেই কাজ করবো ইনশাআল্লহ। আল্লাহ কবুল করুক।
⚫ নামাজে "আল্লাহু আকবার" এর অর্থ:
↪ নামাজ শুরু করি আমরা "আল্লাহু আকবর" বলে হাত বাঁধার মাধ্যমে।
এছাড়াও নামাজের বিভিন্ন সময়ে প্রায় একটু পরে পরে আমরা বলি "আল্লাহু আকবার". এটার সবচেয়ে কমন ট্রান্সলেশন হচ্ছে - "আল্লাহ সবচেয়ে বড়/মহান!" "Allah is the greatest." কিন্তু,
ইন্টারেস্টিং ব্যাপার হচ্ছে, এটার অর্থ আসলে "Allah is greater" (Not greatest). আরবি গ্রামার খুঁটে পড়লে দেখা যায় যে, "আল্লাহু আকবার" আসলে comparative form এ আছে, not superlative. সহজ বাংলায় আল্লাহু আকবার মানে "আল্লাহ অন্য কোনকিছুর থেকে বড়"।
তাহলে প্রশ্ন দাঁড়ায়, এখানে "অন্যকিছু" টা কি? আর কেনই বা আমরা নামাজে আল্লাহকে "অন্য কোনকিছুর" থেকে বড় বলছি? এর উত্তরে রয়েছে চমৎকার এক ব্যাখ্যা! আমরা দুই হাত বেঁধে একবার নামাজটা শুরু করার পরে, যে জিনিসের চিন্তাটাই আমাকে আল্লাহ থেকে অমনোযোগী করে অন্য দিকে নিয়ে যাচ্ছে, সেটার থেকে আল্লাহ বড়!! ইচ্ছা করেই এখানে এটা "অন্যকিছুর" ব্যাপারটা উহ্য রেখে যেন একটা শূন্যস্থান রাখা হয়েছে।
◼ তাহলে "আল্লাহু আকবার" এর proper অর্থ দাঁড়ায় - "Allah is greater than ___________ ." এই “Fill in the blank” পূরণ করতে আমরা সেটাই বসিয়ে দিবো, যেটা আমাকে নামাজের মধ্যে আল্লাহর থেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে।
যেমন :
নামাজ পড়তে পড়তে স্কুলের হোমওয়ার্ক বা চাকরির কথা মনে পড়লো, যেই আমি বললাম, "আল্লাহু আকবার" - তার মানে আমার এই হোমওয়ার্ক বা চাকরির থেকে আল্লাহ বড়!

সিজদাহ থেকে উঠতে উঠতেই অফিসের বসের কথা মনে পড়লো - যেই বললাম - "আল্লাহু আকবার" - নিজেকে মনে করিয়ে দিলাম যে, অফিসের বসের থেকে আল্লাহ বড়। নামাজে দাঁড়িয়ে চুলায় বসানো রান্না কথা মনে হচ্ছে - কিন্তু রান্নার থেকে আল্লাহ বড়! আমার দুনিয়ার যেই কাজটার কথাই আমি নামাজের মধ্যে ভেবে ভেবে আল্লাহর প্রতি অমনোযোগী হচ্ছি - সেই কাজের থেকে আল্লাহ বড়!
এজন্যেই প্রায় প্রতিটা ধাপেই আমরা "আল্লাহু আকবার" বলি, রুকুতে যেতে, সিজদায় যেতে, দুই সিজদার মাঝে, আবার সিজদা থেকে উঠতে! এমন ভাবেই ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে যেন আল্লাহকে ভুলে যেতে গেলেও আবার "আল্লাহু আকবার" মনে করিয়ে দেয় যে, আসলে এই মুহূর্তে নামাজে দাঁড়ানো অবস্থায় আমার কাছে আল্লাহর থেকে বড় এবং গুরুত্বপূর্ণ আর কিছু নেই! আল্লাহু আকবার!

চলবে ইন শা আল্লাহ....
লিখেছেনঃ শারিন সফি অদ্রিতা

06/07/2021

সিরাজ মিয়ার পরে নতুন পাগলের তেলাওয়াত শুনুন।যার তেলাওয়াত কোটি মানুষের মন জয় করেছে।

মানুষ এতটা নির্বোধ বা বোকা না যে আপনারা যাই বলবেন তাই মেনে নিবে! এর মধ্যে বড় রহস্য লুকিয়ে আছে...৷প্রথম কথা হলো আবু ত্বহা...
21/06/2021

মানুষ এতটা নির্বোধ বা বোকা না যে আপনারা যাই বলবেন তাই মেনে নিবে! এর মধ্যে বড় রহস্য লুকিয়ে আছে...৷

প্রথম কথা হলো আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনান ভাই যদি ব্যাক্তিগত কারণে আত্মগোপন করে থাকেন তাহলে প্রশ্ন দাড়াই তার সাথে বাকি তিন জন কেনো আত্মগোপন করলো..? ১ দিন না ২ দিন না টানা ৮ টা দিন কেউ কিভাবে নিজে আত্মগোপন করে রাখে...? একবারও কি তারা পরিবারের কথা চিন্তা করে নি?

দ্বিতীয়ত আদনান ভাই যদি আত্মগোপন করে থাকেন তাহলে তিনি অবস্যই প্রতি নিয়ত দেশের অবস্থার খবর রাখতেন, এখন কথা হলো উনার জন্য উনার স্ত্রী মানুষের ধারে ধারে গিয়ে পাগলের মত হয়ে গেছেন, আর উনি এগুলো দেখে তাহলে কি মজা নিচ্ছিলেন...?

আসল কথা এখানে আত্মগোপন বলে এখন চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে, আদনান ভাইকেও জবান বন্ধী করে নেওয়া হয়েছে, হয়তো তিনিও এ বিষয় নিয়ে মুখ খুলবেন না, কিন্তু জনসাধারণ এত টা নির্বোধ না যে বিষয়গুলো বুঝবে না।

পরিশেষে বলবো, আল্লাহর কাছে শুকরিয়া যে উনি আবার পরিবারের কাছে পিরে এসেছেন, আলহামদুলিল্লাহ 🙃
কিন্তু হয়তো বাকি জীবন উনি আর আগের মত যুবকদেরকে দ্বীনের দিকে আহবান করবেন না, হয়তো বা উনি ভিন্নভাবে জীবনযাপন শুরু করবেন, তবে আমরা চাইবো উনি আবার দাওয়াতের লাইনে এসে কাজ শুরু করেন, তাহলে হাজারো যুবক ফিরে পাবে দ্বীনের সহিহ বুঝ!!

~~~~নাসরুম মিনাল্লাহি ওয়া ফাতহুন ক্বারীব ~~~~~

20/06/2021

ব্যক্তিগত ভাবে আত্মগোপন না করাইটাই ভালো।

Send a message to learn more.

19/06/2021

কি সুন্দর ফুল বাগান!🤭🤭

আমি আমার আল্লাহকেযতটা ভালোবাসি....আমার আল্লাহ তার চেয়েবেশি আমাকে ভালোবাসেন।♥️♥️♥️
19/06/2021

আমি আমার আল্লাহকে
যতটা ভালোবাসি....
আমার আল্লাহ তার চেয়ে
বেশি আমাকে ভালোবাসেন।
♥️♥️♥️

19/06/2021
30/05/2021

If you don't see the new digital machine for making bricks, you will miss it

Address

Maulvi Bazar
3252

Telephone

+8801725703197

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SM AZAD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to SM AZAD:

Videos

Share


Other Event Videographers in Maulvi Bazar

Show All