Happy Clicking

Ishrat & Saim #weddingphotography ##weddingcinematography

আরমিন আপুর হলুদিয়া সন্ধ্যা #weddingcinematography #bangladeshiwedding #reelsviralシ #weddingphotography #happyclickingbd

পৃথিবীতে চাঁদের এক বছর

পৃথিবীতে চাঁদের এক বছর চাঁদ পৃথিবীতে আসার আগে বাবা-মায়ের জীবনজুড়ে ছিলো নক্ষত্র, তার বড় ভাই। নক্ষত্রের প্রথম জন্মদিন সমুদ্রতটে কাটিয়েছিলো বাবা-মা আর আমরাও ছবি তোলার সঙ্গী হিসেবে ছিলাম বিশেষ সেই ক্ষণে। নক্ষত্রের পর ছোট্ট চাঁদ এলো বাবা-মায়ের কোলে, পূর্ণ হলো পরিবার। এবার চাঁদ-নক্ষত্র, বাবা-মা সবাই মিলে আবারও গিয়েছিলো কক্সবাজার, চাঁদের জন্মদিন উপলক্ষ্যে। সাগরপাড়ে বাবা-মা আর ভাইয়ের সাথে চাঁদের প্রথম জন্মদিনেও আমরা ছিলাম সুন্দর এই মুহূর্তগুলো ফ্রেমবন্দি করতে। সমুদ্রের বিশালতার মতো উদার মন আর চাঁদের মতো সুন্দর জীবন নিয়ে বড় হোক সে, আমাদের পক্ষ থেকে রইলো আদর-ভালোবাসা। সিনেমাটোগ্রাফি : রাইন চৌধুরী সম্পাদনা : শাহেদ . Follow our Instagram: https://www.instagram.com/happy_clickingbd/

ট্রাভেলমেট টু সোলমেট (হাসান-ন্যান্সি)

দুজনের পরিচয়টা ভ্রমণসূত্রে। টাঙ্গুয়ার হাওড়ে যাবার পথে যখন দেখা হয়, দুজনের পয়লা ইম্প্রেশন খুব একটা ভালো ছিলো না! পরের দেখাতেও সেই ভালো না লাগা বজায় থাকলো! কে বলবে, সেই ভালো না লাগা দুটো মানুষই একটা সময় নিজেদের সবচাইতে কাছের, সবচাইতে আপন হয়ে উঠবে! একটু একটু করে ভালোলাগা-ভালোবাসায় রূপান্তর হলো। নিজের জন্মদিনের দিনটায় হাসান ভাই শিশুপার্কের নাগরদোলায় বসে আজীবনের পথচলার সঙ্গী হিসেবে চাইলেন ন্যান্সি আপুকে।সেই থেকে শুরু! সোলমেট, লাইফ পার্টনার এসব না বরং দুজন দুজনকে ট্রাভেলমেট হিসেবেই বেশি পছন্দ করেন। অবশ্য জীবনটাই যখন বিশাল এক ভ্রমণক্ষেত্র, আর এই ভ্রমণে দুজন যেহেতু দুজনকে বেছে নিয়েছেন, ট্রাভেলমেট নামটাই বা মন্দ কি! মাত্র কয়েকদিনের নোটিশে বিয়ে হয় ন্যান্সি আপু আর হাসান ভাইয়ের। সেই বিয়েতে আনন্দ, ভালোবাসা আর মায়ার কমতি না থাকলেও একটু বউসাজের সাধটা ম

বিবাহ স্মরণিকা- নাইন্দা প্রু ও হ্লা নেইং থেয়াই

গল্পটা নাইন্দা প্রু ও হ্লা নেইং থেয়াই-এর। হ্লা নেইং থেয়াইয়ের মনে মনে প্রেমটা শুরু হয় নামটাও জানার আগে। পরে নাইন্দাকে ফেসবুকে এক পেইজের সূত্রে খুঁজে বের করে সে, পাঠায় ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট। কিন্তু নাইন্দা আবার এতো সহজে একসেপ্ট করে না! পরে ঘটনাক্রমে দেখা গেললো নাইন্দার কাজিনের বেশ কাছের বন্ধু নেইং থেয়াই। সেই ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করার জন্য জোড় দেয় নাইন্দাকে। এরপর একটা 'হাই' থেকে কথা শুরু। কালের খেয়ায় ভেসে দুজনে উঠলো প্রেমের তরীতে। পরিবারের সম্মতিতে দুই হাত এক হলো, পরিণয়ের মাধ্যমে জীবন পেলো পূর্ণতা। বান্দরবানে নাইন্দা প্রু ও হ্লা নেইং থেয়াই-এর বিয়ের সুবাদে বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া হয় আমাদের। সেইসাথে দুজনার মিষ্টি গল্পটাও শোনা হয় একটু একটু করে। হাসিমুখ, ভালোবাসা আর নিরিরভরতার মিশেলে স্নিগ্ধ এই সম্পর্ক অটুট থাকুক আজীবন। <3 <3 . ইউটিউব

কুড়ি বসন্ত পেরিয়ে (বিজয় ও সুতপা)

সংসার হচ্ছে মায়াজাল! সেই মায়াজালে আটকেই এক কুড়ি বছর কেটে গেলো বিজয় দাদা আর সুতপা দিদির। এই দুই দশকের শুরুটা কেমন ছিলো আর কেনই বা ২০ বছর পরে আবার সানাই বাজিয়ে বিয়ের আয়োজন? উত্তরটা সুতপা দিদির লেখনীতেই দেখে নেয়া যাক! ২০০২ সাল, হঠাৎ করেই দুজন প্রোডিওসারের একে অপরের সাথে পরিচয় এবং খুব আকস্মিকভাবে, তারা তাদের একমাত্র লাইফটাইম প্রোডাকশান নিয়ে যৌথ সমন্বয়ে একটা সিরিয়াল বানানোর সিদ্ধান্ত নিলো. সিরিয়ালের পাত্র পাত্রী সম্পূর্নরুপে দুইজন দুই মেরুর। স্ক্রিপ্ট হাতে পেয়ে কিছু বুঝে উঠার আগেই ২০০২ এর ডিসেম্বরে অনেক লোক সমাগমের মধ্যে দিয়ে শুভ মহরৎ হয় তাদের নতুন প্রচেষ্টার। সাত পাকে বাঁধা পরে দুজন। তারপর অনেক অনেক প্রাপ্তি আর ছোট ছোট অপ্রাপ্তির মধ্যে দিয়ে কেটে যায় ২০টি বছর. দুজনের পরিপাটি সংসারে যুক্ত হয় আরো দুজন, আমাদের দুই সন্তান! জীবনটা অনেক ছোট. তাই মূহূর্তগুলোক

রনি'র ভালোবাসার ইশারা

ভালোবাসায় ঘরে বাঁধা হলো রনি ও ইশারা'র। দুজনের চোখেমুখেই লাজুক ভালোবাসার আভা আর রাজ্যের মায়া! প্রিয় সব মানুষকে সাথে নিয়ে পাকাপাকিভাবে জীবনের নতুন অধ্যায়ে প্রবেশের আগে কিছুটা সময় আমরা দুজনকে পেয়েছি একসাথে। দুই থেকে এক হবার এই মুহূর্তগুলো আবেগ আর মায়ায় ভরপুর থাকে সবসময়য়ই! ইশারা ও রনির ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। আমরাও খুব কাছ থেকে দেখলাম দুজনের একসাথে পথচলার শুরুর সময়গুলো! যেই মায়া আর ভালোবাসা বিরাজ করছিলো দুজনের চোখে, সেই ভালোবাসা বজায় থাকুক আজীবন! দুষ্টু-মিষ্টি খুনসুটিতে রঙ্গিন হোক জীবন- এই শুভকামনাটুকু আমাদের সবসময়ই থাকবে! . ইউটিউব লিঙ্ক: https://youtu.be/8qZS9_naQ-Y . সিনেমাটোগ্রাফি: আনসারি শাহেদ সম্পাদনায়: ফেরদৌস হাসান . Follow our Instagram: https://www.instagram.com/happy_clickingbd/

একান্তে দুজনে (মীম-ফেরদৌস)

বিয়ের বউসাজে ছবি তোলার শখ থাকে কম-বেশি সব মেয়েরই। কিন্ত মীম আপুর সেই শখটা পূরণ হয়নি বিয়ের সময়। এরপর ফেরদৌস ভাইও চলে গেলেন দেশের বাইরে; শখ পূরণে অপেক্ষার পালা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হলো৷ অবশেষে দুজনে আবার এক হলো, আর অপেক্ষার অবসান হলো। আমাদের সাথে ব্রাইডাল ফটোশুটে আক্ষেপ ভুলে দুজনে মেতে উঠলো মায়াভরা হাসিতে! এই হাসি আর ভালোবাসা জীবন জুড়ে থাকুক সবসময়, সেই শুভকামনা থাকলো আমাদের সবসময়। . ইউটিউব লিঙ্ক: https://youtu.be/KdgMPbsupW8 . সিনেমাটোগ্রাফি ও সম্পাদনায়: আনসারি শাহেদ . Follow our Instagram: https://www.instagram.com/happy_clickingbd/

সহজ-সরল বিয়ের গল্প (আদিবা ও রাকিন)

রাকিনের আবাস দুবাইতে, আদিবা ঢাকায়। পারিবারিকভাবেই দুজনের দেখা-সাক্ষাত হলো গত বছরের ডিসেম্বরে কুয়াশাজড়ানো এক শীতের সন্ধ্যায়। আলাপচারিতার মধ্য দিয়েই শুরু হলো চেনা-জানার এক নতুন অধ্যায়। সেখানেই শুরু মনের মেলবন্ধন! ছোট্ট পরিচয়ের তিন দিনের মাথায় বাগদান, এরপর তিন মাসের মাথায় বিয়ে! এখনো চলছে চেনাশোনার নানা পর্ব, তবু ভালোবাসাটা যেন শুরু থেকেই লুকিয়ে আছে দুজনের মিষ্টি চাহনি আর মৃদু হাসির মাঝে। আদিবা-রাকিনের কবুল বলার অধ্যায়টা ছিলো খুব ঘরোয়া, শুধু কাছের মানুষদের ঘিরেই। সকালের স্নিগ্ধ আলোয় দুজনের সম্পর্কটা পাকাপোক্ত হবার মুহূর্তগুলো দেখুন হ্যাপি ক্লিকিং-এর পর্দায়! . ইউটিউব লিঙ্ক: https://youtu.be/4PPBlMVmwhU . সিনেমাটোগ্রাফি ও সম্পাদনায়: আনসারি শাহেদ . Follow our Instagram: https://www.instagram.com/happy_clickingbd/

অলক্ষ্য এক রঙের দিন (মিত্রা ও ইয়ামিম)

কারণে-অকারণে, নানা আয়োজনে কত কিছুই ঘটে যায়, তবে রঙিন এই স্মৃতিগুলোই থেকে যায় হৃদমাঝারে। তেমনই মনে রাখার মতো রঙিন সব মুহূর্ত আমরা পেয়েছি মিত্রা ও ইয়ামিমের রঙ খেলার আসরে। তুমুল হাসি, রঙের ছড়াছড়ি আর সবার আনন্দে পূর্ণ ছিলো পড়ন্ত বিকেলের সেই সময়গুলো৷ সেইসাথে দুটি স্বত্বা সিক্ত হলো রঙিন ভালোবাসায়, রাঙা হলো রঙের উৎসবে! বিকেলের স্নিগ্ধ আলোয় সেদিনের কিছু মুহূর্ত নিয়েই আজকের আয়োজন! . ইউটিউব লিঙ্ক: https://youtu.be/h1gS_pLcGCM . সিনেমাটোগ্রাফি ও সম্পাদনায়: আনসারি শাহেদ . Follow our Instagram: https://www.instagram.com/happy_clickingbd/

স্নিগ্ধ ভালোবাসায় নাইন্দা প্রু ও হ্লা নেইং থেয়াই

ঈদের শুভেচ্ছা সবাইকে! চারিদিকে ঠাণ্ডা, শান্তি-শান্তি একটা আমেজ। এই আমেজেই স্নিগ্ধ আবহে করা ভিডিও শেয়ার করছই সবার সাথে। গল্পটা নাইন্দা প্রু ও হ্লা নেইং থেয়াই-এর। হ্লা নেইং থেয়াইয়ের মনে মনে প্রেমটা শুরু হয় নামটাও জানার আগে। পরে নাইন্দাকে ফেসবুকে এক পেইজের সূত্রে খুঁজে বের করে সে, পাঠায় ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট। কিন্তু নাইন্দা আবার এতো সহজে একসেপ্ট করে না! পরে ঘটনাক্রমে দেখা গেললো নাইন্দার কাজিনের বেশ কাছের বন্ধু নেইং থেয়াই। সেই ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করার জন্য জোড় দেয় নাইন্দাকে। এরপর একটা 'হাই' থেকে কথা শুরু। কালের খেয়ায় ভেসে দুজনে উঠলো প্রেমের তরীতে। পরিবারের সম্মতিতে দুই হাত এক হলো, পরিণয়ের মাধ্যমে জীবন পেলো পূর্ণতা। বান্দরবানে নাইন্দা প্রু ও হ্লা নেইং থেয়াই-এর বিয়ের সুবাদে বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া হয় আমাদের। সেইসাথে দুজনার মিষ্