20/02/2022
ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা,,,,
This is the official fan page of the top leading renowned mobile brands and networking accessories s
Amar Circle Event Management involves identifying the target audience, devising the event concept, planning the logistics and operations before actually executing the moralities of the proposed event. Amar Circle Event Management is a classic event management solution group. Our every services cover everything right from budgeting till the ex*****on, covering all aspects of every planning. We will
blend your ideas with our experience and creativity to design a beautiful, memorable day that is unique to your personality and style. Wedding, Holud evening, Engagement ceremony, Mehedi night, Birthday party, DJ party, Pool party, Photography & any kind of events we try to do our level best... =D
Amar Circle Event Management always try to make your moments memorable ... :) ♥
ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা,,,,
Amar circle....
পবিত্র মাহে রমজান সমাগত। সবাইকে পবিত্র মাহে রমজানের অগ্রিম শুভেচ্ছা। আমরা যেন এই পবিত্র রমজানের মহিমা উপলব্ধি করে নিজেদের জীবনকে আল্লাহর পথে পরিচালিত করতে পারি এই প্রত্যাশা রইল। সবার জন্য শুভকামনা।
শেষ মুহূর্তে দ্বিতীয় রাউন্ডের জন্য জমে উঠেছে খেলা...........
খেলা শুরু সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত ১০:৩০ পর্যন্ত।
খেলা দেখার জন্য সবাই আমন্ত্রিত ।
Thanks to be a part of Amar Circle
ধামাকাদার তিনটি অ্যান্ড্রয়েড গো সমৃদ্ধ সিম্ফনি স্মার্টফোন থেকে বেছে নিন আপনারটি! উপভোগ করুন অ্যান্ড্রয়েড ওএস এর সর্বশেষ সংস্করণ 😎
Thanks for coming...
আপনার ঈদের আনন্দ আরও বাড়িয়ে দিতে তিনটি দারুণ 4G সিম্ফনি হ্যান্ডসেট পাওয়া যাচ্ছে এখন হ্রাসকৃত মূল্যে! নিয়ে নিন আজই এবং সাথে উপভোগ করুন আকর্ষণীয় গ্রামীনফোন অফার যেখানে আপনি পেয়ে যাচ্ছেন 3GB 4G ইন্টারনেট একদম ফ্রি!
বোনাস ইন্টারনেটের মেয়াদ ৭ দিন। অফারটি নিতে মেসেজ অপশানে গিয়ে SYM4G লিখে পাঠিয়ে দিন 5050 নাম্বারে (কোনো চার্জ নেই)।
এছাড়া উপভোগ করুন ১৪৯ টাকায় ২ জিবি ইন্টারনেট (মেয়াদ ১৪ দিন)। নিতে হলে মেসেজে গিয়ে MY149 লিখে পাঠিয়ে দিন 5050 নাম্বারে (কোনো চার্জ নেই)। অফারটি ৩ মাসে সর্বোচ্চ ৬ বার নেয়া যাবে।
বিশ্বকাপের বাকি ১৫ দিন!!!
যে সংখ্যাটি ম্যারাডোনার জন্য ‘কলঙ্ক’
বিশ্বকাপ, দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থের পর্দা ওঠার আর মাত্র ১৫ দিন বাকি। দুরু দুরু বুকে ফুটবলপ্রেমীরা ক্ষণগণনা শুরু করে দিয়েছেন নিশ্চয়ই। শুরু হয়েছে
অনলাইনেরও ‘কাউন্ট ডাউন’। প্রতিদিন ধারাবাহিকভাবে ক্ষণগণনা নিয়ে একটি বিশেষ রচনা থাকছে। আজ থাকছে ‘১৫’ সংখ্যাটি নিয়ে
বিশ্বকাপের এক ম্যাচে তিন কাঠির নিচে দাঁড়িয়ে সর্বোচ্চ কতগুলো ‘সেভ’ করা সম্ভব? সুযোগ থাকলে জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন যুক্তরাষ্ট্রের গোলরক্ষক টিম হাওয়ার্ডকে। মার্কিন মুলুকের এ গোলরক্ষক গর্ব আর আফসোস মিশ্রিত কণ্ঠে হয়তো বলবেন, ‘আমি তো দিয়েছিলাম ১৫টি। কিন্তু...।’
এক ম্যাচে ১৫ বার গোল হজম থেকে বাঁচানোর জন্য তো একজন গোলরক্ষককে নিয়ে গর্বই হওয়ার কথা। হাওয়ার্ড যে এ জন্য গর্বিত নন ঠিক তা নয়। কিন্তু তাঁর আফসোস থাকবে, ২০১৪ বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনালে বেলজিয়ামের বিপক্ষে ১৫টি ‘সেভ’ করেও দলের হার এড়াতে পারেননি। ম্যাচের নির্ধারিত সময় গোলশূন্য ড্র থাকলেও অতিরিক্ত সময়ে ২-১ গোলে হেরে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। ‘১৫’ সংখ্যাটি হাওয়ার্ডের কাছে তাই যেমন গর্বের আবার আফসোসেরও।
তবে ডিয়েগো ম্যারাডোনার জন্য ‘১৫’ সংখ্যাটি কলঙ্কের। ১৯৯৪ বিশ্বকাপে নাইজেরিয়ার বিপক্ষে ম্যাচে ডোপ নেওয়ার অভিযোগ ওঠে আর্জেন্টাইন কিংবদন্তির বিপক্ষে। পরে ডোপ টেস্টে ধরাও পড়েছিলেন ম্যারাডোনা। ফিফা তাঁকে ১৫ মাসের জন্য সব ধরনের ফুটবল থেকে বহিষ্কার করে। বিশ্বকাপে এটাই কোনো ফুটবলারের সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদি নিষেধাজ্ঞা। বোঝা গেল তো ‘১৫’ সংখ্যাটি ম্যারাডোনার জন্য কতটা কষ্টের, কলঙ্কের।
কলম্বিয়ার সাবেক গোলরক্ষক ফারাদ মনড্রাগনের জন্য এই ১৫ সংখ্যাই আবার ‘বিশেষ’—একটি বিশ্বকাপ খেলার পর মনড্রাগনকে আরেকটি বিশ্বকাপ খেলতে অপেক্ষা করতে হয়েছে ১৫ বছর ৩৬৩ দিন। ১৯৯৮ ফ্রান্স বিশ্বকাপে খেলার পর মাঝে তিনটি বিশ্বকাপে বিরতি দিয়ে খেলেছেন ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে। ব্রাজিলের জন্যও ১৫ সংখ্যাটি সুখ জাগানিয়া। ১৯৫৪ বিশ্বকাপ দিয়ে প্রথম বাছাইপর্বের খেলা শুরু করে পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। এ পর্যন্ত টানা ১৫টি বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে খেলে তাঁরা সফলতার সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়েছে চূড়ান্ত পর্বে।
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সঙ্গেও জড়িয়ে রয়েছে ১৫ সংখ্যাটি। ঘরের মাঠে ১৯৯৮ বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ১৫ গোল করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ফ্রান্স। আবার শিরোপা জিততে না পারার সঙ্গেও জড়িয়ে আছে ১৫ গোল—১৯৩৮ বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ১৫ গোল করেও শিরোপা জিততে পারেনি হাঙ্গেরি। এ ছাড়া এক বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ১৫ গোল করার অভিজ্ঞতা আর্জেন্টিনা (১৯৭৮), নেদারল্যান্ডস (১৯৭৮), পশ্চিম জার্মানি (১৯৯০) ও সুইডেনের (১৯৯৪)।
বিশ্বকাপে খেলোয়াড় হিসেবে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডটা তিন দশকেরও বেশি সময় দখলে রেখেছিলেন ‘ডার বম্বার’ খ্যাত গার্ড মুলার। জার্মানির কিংবদন্তি এই স্ট্রাইকার ১৪ গোল করেন দুটি বিশ্বকাপ (১৯৭০ ও ১৯৭৪) খেলে। ২০০৬ বিশ্বকাপে তাঁর সেই রেকর্ড ভেঙে দেন ব্রাজিলের ‘ও ফেনোমেনো’ খ্যাত রোনালদো। তিনটি বিশ্বকাপ খেলা রোনালদোর গোলসংখ্যা ছিল ১৫। ২০১৪ বিশ্বকাপে এসে রোনালদোর রেকর্ডটা জার্মানিতে ফিরিয়ে আনেন মিরোস্লাভ ক্লোসা।
সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হচ্ছেন মাশরাফি-সাকব!!!
জাতীয় ক্রিকেট মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা সংসদ নির্বাচনে ভোটে প্রার্থী হচ্ছেন- পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। একইসাথে সাকিব আল হাসানও ভোটে অংশ নেবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার শেরেবাংলা নগরে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি- একনেকের সভা শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে এসব কথা জানান পরিকল্পনামন্ত্রী।
পরিকল্পনামন্ত্রী অবশ্য নিজে থেকে মাশরাফির ভোটে দাঁড়ানোর কথা বলেছেন। আর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সাকিবের প্রসঙ্গ তুলেছেন। মাশরাফির নিজ এলাকা নড়াইল এবং সাকিবের মাগুরা। তবে তারা নিজ নিজ এলাকা থেকে দাঁড়াবেন নাকি রাজধানী বা অন্য কোথাও লড়াই করবেন, সেটা জানাননি মুস্তফা কামাল।
একবার মন্ত্রী বলেন, ‘তারা কোন দলের হয়ে ভোটে দাঁড়াবেন, সেটা আমি জানি, কিন্তু বলব না।’
পরে একজন সাংবাদিক আবার প্রশ্ন রাখেন, মাশরাফি কি আওয়ামী লীগের হয়ে ভোট লড়বেন? মন্ত্রী বলেন, আমি তো বলি নাই কোন দল থেকে দাঁড়াবে। তিনি দাড়াবেন। তিনি ভালো মানুষ। তাকে আপনারা ভোট দেবেন। আপনি তো আর অন্য দলের প্রচার করবেন না। সাংবাদিক এমন প্রশ্ন করলে মুস্তফা কামাল বলেন, তিনি (মাশরাফি) ভালো মানুষ। আপনারা তাকে ভোট দেবেন।
যদি বিএনপি থেকে দাঁড়ান? সাংবাদিকের এই প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, যদি বিএনপি থেকেও দাঁড়ান তাহলেও আপনারা তাকে ভোট দেবেন।
২০১৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে মাশরাফির অংশ নেয়ার কথা আছে। এর মধ্যে তিনি রাজনীতিতে জড়িয়ে ভোট দাঁড়াবেন কীভাবে?- এমন প্রশ্নও ছিল মন্ত্রীর কাছে। তিনি বলেন, কেন যাবে না, খেলার সময়ও নির্বাচনে দাঁড়ানো যায়। আরেক ক্রিকেট তারকা সাকিব আল হাসানের বিষয়টিও নিয়েও প্রশ্ন ছিল মন্ত্রীর কাছে। তবে এ ক্ষেত্রে প্রশ্নও ছিল সংক্ষেপে, জবাবও আসে এক কথায়। সাকিব দাঁড়াবেন না?- এমন প্রশ্নে মুস্তফা কামাল বলেন, সাকিব তো দাঁড়াবেই।
জাতীয় দলের বেশ কয়েকজন ক্রিকেটারের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভালো সম্পর্ক রয়েছে। ২৮ মে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর ইফতারে যোগ দেন সাকিব, মাশরাফির সঙ্গে মুশফিকুর রহিমও।
পেশা হিসেবে মোবাইল সাভির্সিং
বাংলাদেশের জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশই বলতে গেলে এখন মোবাইল ফোন ব্যবহার করে। আর সে জন্যই বাংলাদেশে গড়ে উঠেছে কয়েক হাজার মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টার। প্রতিটি সেন্টারে প্রতিদিন গড়ে ৮-১০টি মোবাইল ফোন মেরামতের জন্য আসে। অবস্থাভেদে সার্ভিসিং সেন্টারগুলো মাসে কমপক্ষে ৪০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকার ব্যবসা করে। সে হিসেবে মোবাইল সার্ভিসিং সেক্টরের বাজার প্রায় হাজার কোটি টাকার। মোবাইল ফোন সেটটি ব্যবহারজনিত বিভিন্ন কারণে কিংবা অসাবধানতাবশত নষ্ট হতে পারে। তবে এতে চিন্তার কিছু নেই। কেননা ঢাকাসহ সারা দেশে কয়েক হাজার মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টার গড়ে উঠেছে। সুতরাং মোবাইল সেটের সুস্থতা নিয়ে টেনশন অনেকটাই কমে গেছে। ধীরে ধীরে মোবাইল সার্ভিসিং একটি পৃথক শিল্প হিসেবে আত্মপ্রকাশ করছে। মোবাইল সার্ভিসিংয়ের এই বিশাল সেক্টরটির যাত্রা শুরু হয় তারুণ্যের হাত ধরে। এই শিল্পে বর্তমানে যারা দক্ষ টেকনিশিয়ান হিসেবে কাজ করছেন তারা সবাই মূলত মোবাইল সার্ভিসিংয়ের কাজ দেখতে দেখতে শিখেছেন। প্রাতিষ্ঠানিক কোনো যোগ্যতা না থাকলেও প্র্যাকটিক্যাল শিক্ষার ওপরে ভিত্তি করে অর্জিত জ্ঞান লাভের মাধ্যমে নিজেদের দক্ষ মোবাইল সার্ভিসিং টেকনিশিয়ান হিসেবে গড়ে তুলেছেন। গত কয়েক বছরে চাহিদার কারণে এই শিল্পের বিকাশ ঘটছে দ্রুতহারে। দ্রুত বর্ধনশীল এই শিল্প মূলত শহরকেন্দ্রিক। অবশ্য বর্তমানে শহরের উপজেলাতেও এখন মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টার দেখতে পাওয়া যায়। এছাড়া দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে মোবাইল বিক্রির মার্কেটগুলোকে কেন্দ্র করেই মূলত মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টার গড়ে উঠেছে। এই শিল্পের প্রসারে বিশ্বাসযোগ্যতাই মূলধন হিসেবে কাজ করে থাকে। অর্থাৎ মোবাইল সেট নিখুঁতভাবে সার্ভিসিং করতে পারার মাধ্যমেই একটি মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টারের গ্রহণযোগ্যতা ব্যবহারকারীদের কাছে তাদের ব্যাপকভাবে পরিচিত করে তুলে থাকে।
প্রথমে কোনো ভালো প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিতে হবে। প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণত দু-তিন মাসের প্রশিক্ষণ কোর্স করিয়ে থাকে। এ পেশায় ভালো করার জন্য এটিই যথেষ্ট নয়; সবচেয়ে ভালো হয় দেশের বাইরে থেকে প্রশিক্ষণ নিতে পারলে। প্রশিক্ষণের পর কোনো মোবাইল মেরামত কেন্দ্র বা সার্ভিস সেন্টারে ন্যূনতম ছয় মাস শিক্ষানবিশ থেকে কাজ করা উচিত। বাস্তব ও প্রায়োগিক জ্ঞানের জন্য এটা খুব দরকারি। এ পেশায় কাজ শুরু করার আগে হটগান মেশিন, স্ক্রু ড্রাইভার, টুইজার, ইলেকট্রিক আয়রন, ডিজিটাল মিটার ইত্যাদি যন্ত্রপাতি কিনে নিতে হবে। পরিশ্রমী হলে এ পেশায় থেকে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা বা আরও বেশি আয় করা সম্ভব।
প্রতিদিন অসংখ্য গ্রাহক তাদের মোবাইল জনিত সমস্যার কারণে তাদের দারস্থ হন। আর সব ধরনের সেবা প্রদানেই প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রাহকদের সাহায্য করে থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভোক্তারা সফটওয়্যারজনিত সমস্যা নিয়ে এখানে আসেন। তবে হার্ডওয়্যারের সমস্যাও কম নয়। সফটওয়্যার সংক্রান্ত বেশিরভাগ সমস্যার ক্ষেত্রে শুধু সার্ভিসিং চার্জ নেয়া হয়। তবে হার্ডওয়্যার পরিবর্তনের জন্য সার্ভিস চার্জের পাশাপাশি পার্টসের মূল্যও পরিশোধ করতে হয়। শুধু সার্ভিস চার্জ ২০০ থেকে ৩০০, পাওয়ার না আসা ৩০০, লক খোলা ৩০০ থেকে ১০০০, ডিসপ্লে সমস্যা ৩০০, কান্ট্রিলক খোলা ৩০০ থেকে ৮০০, চার্জিং সমস্যা ৩০০ থেকে ৪০০, বাটন বা কি-প্যাড সমস্যা ২০০ থেকে ৪০০, রিংয়ের সমস্যা ৩০০ থেকে ৪০০, এন্টিভাইরাস ডাউনলোড ৩০০, প্যাকেজ ডাউনলোড ৫০০, মোবাইলের ক্যামেরা সমস্যা ১০০ থেকে ৪০০, ব্লুটুথ বা মাল্টিমিডিয়া ওপেন না হওয়া ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা।
গড়ে প্রতিটি সার্ভিসিং সেন্টারে এলাকা ভেদে সুনামের ওপর ভিত্তি করে ৮ থেকে ২৫ জন কাস্টমারদের সমস্যা সমাধান করে থাকে। সার্ভিস চার্জের বাইরে কাস্টমারদের খুচরা যন্ত্রাংশ কেনার জন্য অতিরিক্ত অর্থ গুনতে হয়। তবে পার্টসের মতো সার্ভিস চার্জও মোবাইলে সেটটির কোম্পানিও মডেল ভেদে তারতম্য হয়ে থাকে। মোবাইলের কোনো যন্ত্রাংশ নষ্ট হলে তা পরিবর্তনের জন্য পণ্যটির মূল্য মোবাইলের মডেলের সঙ্গে কমবেশি হয়ে থাকে।
মোবাইল ট্রেনিং ইনস্টিটিউগুলোর অনেকাংশই আইনিক। দক্ষ প্রশিক্ষক দ্বারা এ সব ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে সরাসরি ইঞ্জিনিয়ারদের মাধ্যমে হাতে-কলমে বিভিন্ন মেয়াদি প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। ফলে এসব প্রতিষ্ঠান থেকে যে কেউ অল্প কিছু দিনের মধ্যে নিজেদের দক্ষ টেকশিয়ান রূপে গড়ে তোলার মাধ্যমে স্বাবলম্বী হয়ে উঠতে পারে। এ ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ খরচ ইনস্টিটিউট এবং প্রশিক্ষণ ভেদে আনুমানিক ৬ থেকে ২০ হাজার টাকা। এসব প্রশিক্ষণ সেন্টারে মূলত যে কোনো মোবাইলেরই হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার সংক্রান্ত সব ধরনের সমস্যা এবং সমাধানের উপায় সম্বন্ধে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এ ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ কোর্সগুলোকে শর্ট কোর্স, ডিপ্লোমা এবং হায়ার ডিপ্লোমা রূপে বিভক্ত করে একজন প্রশিক্ষণার্থীর প্রয়োজন অনুযায়ী প্রশিক্ষণ প্রদান করেন। একই মোবাইলে অনেক ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। তবে প্রশিক্ষণ সেন্টারগুলোতে হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার দুই ধরনের প্রশিক্ষণই দেয়া হয়। কেননা ব্যবহারকারীরা হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার এই দুই ধরনের সমস্যা নিয়েই সার্ভিস সেন্টারে আসেন। তাই প্রশিক্ষণ সেন্টারগুলোও তাদের কোর্সে হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার কোর্স অন্তর্ভুক্ত রেখেছে। প্রতিষ্ঠানগুলো মোবাইলে ব্লুটুথ এবং এর মাধ্যমে রিং টোন আদান প্রদান, এমপিথ্রি, ভিডিও, ইমেজ ডাউনলোড, সফটওয়্যার ইনস্টলেশন, মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যার ইনস্টলেশন, মেমোরি কার্ড ডাউনলোড, মোবাইলের আনলক, ডাটাকেবল সমস্যাগুলো, হার্ডওয়্যারের ক্ষেত্রে রেজিস্টার, ক্যাপাসিটার, ডায়েড, ট্রান্সফর্মগুলো, বিভিন্ন ধরনের সার্কিট এবং সেগুলোর কানেকশন ডায়াগ্রাম, সিকিউরিটি কোডসহ বিভিন্ন ধরনের হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার সংক্রান্ত জটিলতা নিয়ন্ত্রণে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে।
বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান টেলিকম বাজারের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায়, পেশা হিসেবে মোবাইল টেকনিশিয়ানের পদটিকে মোটেও খারাপ করে দেখার কিছু নেই। মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টারে ৩ থেকে ১০ জন দক্ষ মোবাইল টেকনিশিয়ানের চাকরির সুযোগ রয়েছে। সে হিসেবে বাংলাদেশে দক্ষ মোবাইল টেকনিশিয়ানের যথেষ্ট চাকরির সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া মোবাইল সার্ভিসিং ট্রেনিং নিয়ে যে কেউ স্বাধীন ব্যবসা হিসেবে স্বল্প পুঁজিতে সার্ভিসিং সেন্টার স্থাপনের মাধ্যমে জীবনে সফলতা আনতে পারে।
Redmi Note 5, The Camera Beast !!!
15,2cm (5,99”) FHD display
Snapdragon 636 octa-core processor
12MP+5MP Dual camera
13MP Front camera with Soft selfie light
4000mAh High capacity battery
MIUI 9
SHOPONLINE # https://goo.gl/C5YcDa
Get free 4GB Grameenphone internet data and also enjoy 2 years official warranty (1 year free parts replacement warranty & 2 years free service warranty) !!!
বিশ্বকাপে ফিরতে সালাহর চিকিৎসা হবে স্পেনে!!!
বিশ্বকাপে ফিরতে মরিয়া মোহাম্মদ সালাহ। মিসরের প্রাণভোমরা প্রথম ম্যাচ থেকেই মাঠে নামতে চান। কাঁধের চিকিৎসা করাতে তাই স্পেন যাচ্ছেন তিনি
নিজেকে ‘যোদ্ধা’ বলেছেন মোহাম্মদ সালাহ। চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে কাঁধে চোট পেয়ে বিশ্বকাপকে অনিশ্চয়তায় ফেললেও যুদ্ধ করেই সেই অনিশ্চয়তা দূর করতে চান এই মিসরীয় তারকা। সময়ের সঙ্গে লড়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করতে এ সপ্তাহে স্পেন যাচ্ছেন—সেখানেই হবে তাঁর চোট কাটিয়ে মাঠে ফেরার অভিযান।
সদ্য শেষ হওয়া মৌসুমে দুর্দান্তই ছিলেন সালাহ। ৫২ ম্যাচে করেছেন ৪৪ গোল। চ্যাম্পিয়নস লিগে লিভারপুলের স্বপ্নসারথি সালাহ ফাইনাল খেলতে পেরেছেন মাত্র ৩০ মিনিট। রিয়াল অধিনায়ক সার্জিও রামোসের সঙ্গে সংঘর্ষে কাঁধে চোট পেয়ে মাঠ থেকে উঠে যাওয়ার পরই বোঝা গেছে লিভারপুলের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র হয়ে ছিলেন তিনি। বিশ্বকাপে তিনি স্বপ্ন দেখাচ্ছেন মিসরকে। ১৯৯০ সালের পর এই প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের চূড়ান্তপর্বে জায়গা করে নেওয়া আফ্রিকার এই দেশটির পতাকা পুরোপুরিই সালাহর হাতে। মিসরের জন্যই বিশ্বকাপের আগেই পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠাটা বড় বেশি জরুরি এই তারকার।
মিসর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (ইএফএ) তত্ত্বাবধানেই স্পেনে যাচ্ছেন সালাহ। সেখানে সালাহর সঙ্গে থাকবেন লিভারপুলের একজন মেডিকেল সহযোগী। শনিবার কিয়েভের ফাইনালে চোট পাওয়ার পর পরদিন রোববার থেকেই শুরু হয়েছে সালাহর চিকিৎসা।
আগামী ১৫ জুন উরুগুয়ের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে মিসরের বিশ্বকাপ অভিযান শুরু হবে। গ্রুপ ‘এ’ তে সালাহদের অন্য প্রতিদ্বন্দ্বিরা হলো—রাশিয়া এবং সৌদি আরব। সালাহ অবশ্য জানিয়ে দিয়েছেন বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ খেলার ব্যাপারে তিনি আশাবাদী। চোটের দিনই এক টুইটার-বার্তায় তিনি নিজের ফেরার আশাবাদ শুনিয়েছিলেনস, ‘‘রাতটা কঠিন ছিল। কিন্তু আমি যোদ্ধা। প্রতিকূলতা থাকলেও রাশিয়া বিশ্বকাপে আপনাদের গর্বিত করতে আমি আত্মবিশ্বাসী।’
বিশ্বকাপের বাকি ১৬ দিন ✌️✌️✌️
এক গোল করতে কতক্ষণই বা লাগে??
বিশ্বকাপ, দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থের পর্দা ওঠার আর মাত্র ১৬ দিন বাকি। দুরু দুরু বুকে ফুটবলপ্রেমীরা ক্ষণগণনা শুরু করে দিয়েছেন নিশ্চয়ই। শুরু হয়েছে প্রথম আলো অনলাইনেরও ‘কাউন্ট ডাউন’। প্রতিদিন ধারাবাহিকভাবে ক্ষণগণনা নিয়ে একটি বিশেষ রচনা থাকছে। আজ থাকছে ‘১৬’ সংখ্যাটি নিয়ে
বিশ্বকাপ মানেই তো সমর্থকদের মধ্যে তর্কাতর্কি। এক দলের সমর্থকের খোঁচার শিকার অন্য দল। এক দলের ব্যর্থতা অন্য দলের কাছে আনন্দের ব্যাপার। তাই বিশ্বকাপে দল সমর্থনের আগে একটু হিসাব-নিকাশ করে নেওয়াই ভালো। তো কোন দলকে সমর্থন দিলে খোঁচা খাওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে কম? কোন দলকে সমর্থন দিলে বিশ্বকাপের মাঝপথেই সমর্থনের জন্য অন্য কোনো দল খুঁজে নিতে হবে না?
উত্তরটা সম্ভবত সবার জানা, জার্মানি! বিশ্বকাপে সবচেয়ে সফল দল ব্রাজিল হতে পারে কিন্তু বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলেছে জার্মানি। সেটাও ব্রাজিলের চেয়ে দুটি বিশ্বকাপ কম খেলে। এতেই তো বোঝা যায়, বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ পর্যন্ত টিকে থাকার ব্যাপারটা জার্মানদের মজ্জাগত। ১৯৫০ বিশ্বকাপে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় অংশ নিতে পারেনি জার্মানি। এরপর থেকে প্রতি বিশ্বকাপেই খেলছে দলটি। এবং অবিশ্বাস্যভাবে প্রতিটি প্রতিযোগিতাতেই অন্তত কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছে জার্মানি, টানা ১৬ বিশ্বকাপ!
বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডটিও এখন এক জার্মানের দখলে। জার্ড মুলারের ১৪ গোলের রেকর্ডটি ২০০৬ সালে নিজের দখলে নিয়েছিলেন রোনালদো। জার্মানির কাছ থেকে এভাবে রেকর্ড হাতছাড়া হওয়া একদমই ভালো লাগেনি মিরোস্লাভ ক্লোসার। ২০১৪ সালে নিজের চতুর্থ বিশ্বকাপে ১৬তম গোল করে রেকর্ডটি আবার জার্মানিতে ফিরিয়ে নিয়েছেন ক্লোসা। বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জেতার রেকর্ডটিও কিন্তু এক জার্মান কোচের দখলে। ১৯৬৬ থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত চারটি বিশ্বকাপে পশ্চিম জার্মানিকে ১৬টি ম্যাচ জিতিয়েছেন কোচ হেলমুট শোন।
কোচের প্রসঙ্গ যখন এল তখন অধিনায়কের কথাটাও টানতে হচ্ছে। বিশ্বকাপে দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার সৌভাগ্য সবার হয় না। একের অধিক বিশ্বকাপে দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন এমন দাবি করতে পারবেন না খুব বেশি খেলোয়াড়। কিন্তু ডিয়েগো ম্যারাডোনা এদিক থেকে ব্যতিক্রম। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯৪—টানা তিন বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনাকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ফলে ১৬টি ম্যাচে দেশের আর্মব্যান্ড পরার দারুণ এক রেকর্ড এখনো এই কিংবদন্তির দখলে।
প্রায় এমনই অবিশ্বাস্য কীর্তি এবে স্যান্ডের। ১৯৯৮ বিশ্বকাপে নাইজেরিয়ার বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে ছিল ডেনমার্ক। ম্যাচের ৫৮ মিনিটে মাঠে নামানো হলো স্যান্ডকে। ম্যাচের নিজের উপস্থিতি বোঝাতে ঠিক ১৬ সেকেন্ড লাগল তাঁর। বিশ্বকাপে কোনো বদলি খেলোয়াড়ের সবচেয়ে দ্রুততম গোলের রেকর্ডটি এখনো এই ড্যানিশ স্ট্রাইকারের।
স্যান্ডের ঠিক উল্টো দিকেই থাকবেন হং ডুক-ইউং। ১৯৫৪ বিশ্বকাপে দক্ষিণ কোরিয়ার গোল সামলানোর দায়িত্বে ছিলেন তিনি। দুই ম্যাচে ১৬ গোল খেয়েছেন ডুক-ইউং। এরপর আরও ১৫টি বিশ্বকাপ হয়েছে। কিন্তু এতগুলো বিশ্বকাপে এত এত ম্যাচ খেলেও এক বিশ্বকাপে এত গোল খাওয়ার রেকর্ড কেউ গড়তে পারেননি।
বিশ্বকাপ ফুটবলের যতসব রেকর্ড!!!!
ফুটবল বিশ্বের জনপ্রিয় খেলার একটি। ৯০ মিনিটের এই খেলায় খেলোয়াড় এবং দর্শকদের মধ্যে বেশ উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। আর খেলা মানেই রেকর্ড ভাঙ্গার প্রতিযোগিতা। একজন খেলোয়াড়ের রেকর্ড আরেক খেলোয়াড় ভেঙ্গে দিয়ে নতুন আসুন রেকর্ড গড়বে, সৃষ্টি করবে নতুন এক ইতিহাস। জেনে নিই ফুটবল বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রেকর্ড সম্বন্ধেঃ
১। বিশ্বকাপ আসরে সর্বাধিক (৫ বার) অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড় এন্তনিয়ো কারবাজাল(মেক্সিকো), লোথার মাথায়ুস (জার্মানি), জিয়ানলুইজি বুফন (ইটালি)।
২। সর্বোচ্চ (২৯টি) ম্যাচ খেলেছেন মিরোস্লাভ ক্লোসা (জার্মানি)।
৩। ১৬ টি গোল করে বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা মিরোস্লাভ ক্লোসা (জার্মানি)।
৪। সর্বোচ্চ বিশ্বকাপ জয়ী দেশ হিসেবে শীর্ষে রয়েছে ব্রাজিল (৫ বার)।
৫। টুর্নামেন্টে সবচেয়ে বেশিবার অংশগ্রহনকারী দল ব্রাজিল (২০ বার)।
৬। দল হিসেবে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলেছে জার্মানি (১০৬ টি)।
৭। দল হিসেবে সর্বোচ্চ কার্ড পেয়েছে আর্জেন্টিনা (১২০ টি)।
৮। মাত্র ১৫ বছর ৪ মাস ৪ দিন বয়সে বিশ্বকাপ টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করে সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে রেকর্ড গড়েছেন জস ভ্যান ইনজেলজেম (বেলজিয়াম)।
৯। সর্বজ্যেষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করেছেন ফারীদ মন্দ্রাগন (কলম্বিয়া), যার বয়স ছিল ৪৩ বছর ১৩ দিন।
১০। এক ম্যাচে সর্বোচ্চ সংখ্যক ৫ টি গোল করেছেন অলেগ সালেঙ্কো (রাশিয়া)।
১১। সর্বোচ্চ ৬ টি কার্ড পেয়েছেন জিনেদিন জিদান (ফ্রান্স), রাফায়েল মারকুয়েজ (মেক্সিকো), কাফু (ব্রাজিল)।
১২। ১৯৩০ সালে সর্বপ্রথম শীর্ষ গোলদাতার জন্য “গোল্ডেন বুট পুরস্কার” প্রদান করা হয়।
১৩। ১৯৯৪ সাল থেকে শ্রেষ্ঠ গোলরক্ষকের জন্যে “গোল্ডেন গ্লোবস পুরস্কার” প্রদান করা হয়।
১৪। দ্রুততম হ্যাট্রিক করেছেন হাঙ্গেরীর লাসলো কিস (৬৯’,৭২’,৭৬’)।
১৫। ৩ বার বিশ্বকাপ জয়ী খেলোয়াড় হিসেবে শীর্ষে রয়েছেন পেলে (ব্রাজিল)।
১৬। সর্বোচ্চ ৩ টি ফাইনাল খেলেছেন কাফু (ব্রাজিল)।
১৭। বিশ্বকাপ ফাইনালে ভিন্ন দুই দেশের হয়ে খেলেছেন লুইস মন্টি; ১৯৩০ (আর্জেন্টিনা) এবং ১৯৩৪ (ইটালি)।
১৮। খেলোয়াড় এবং কোচ হিসেবে সর্বপ্রথম বিশ্বকাপ জয়ী মারিয়ো জরগে লোবো জাগাল্লো (ব্রাজিল)।
১৯। সর্বপ্রথম লাল কার্ড পেয়েছেন প্লাসিদো গালিন্দো (পেরু)।
২০। “ব্যাটল অফ নুরেমবার্গ” নামে পরিচিত নেদারল্যান্ড বনাম পর্তুগাল(২০০৬)-এর খেলায় এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ১৬ টি হলুদ কার্ড এবং ৪ টি লাল কার্ড দেখানো হয়েছে।
২১। দ্বিতীয়বারের মত কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ জয়ী করেছেন ইটালির ভিক্টোরিয়ো পোজ্জো (১৯৩৪,১৯৩৮)।
২২। সর্বকনিষ্ঠ ক্যাপ্টেন হিসেবে বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছেন আমেরিকার টনি মেউলা (২১ বছর ৩ মাস ২০ দিন)।
২৩। ভিন্ন দুই দেশের হয়ে বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচে ৩ টি গোল করেছেন রবার্ট প্রসিনেকি; যুগোস্লোভিয়া (১৯৯০), ক্রোয়েশিয়া (১৯৯৮, ২০০২)।
২৪। ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ৬টি আত্নঘাতি গোল হয়েছে।
২৫। বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ২৭ টি গোল করেছে হাঙ্গেরী (১৯৫৪)।
২৬। ১৯৯৪ সালের বিশ্বকাপ টুর্নামেন্টে দর্শকের উপস্থিতি সংখ্যা ছিল ৩৫,৮৭,৫৩৮ জন এবং প্রতি খেলায় ৬৮ হাজার ৯৯১ জন উপস্থিত ছিলেন।
২৭। এক ম্যাচে উপস্থিতি দর্শকের সংখ্যা সর্বোচ্চ ১,৭৩,৮৫০ জন (১৯৫০, মারাকানা স্টেডিয়াম) এবং সর্বনিম্ন ২০০০ জন (১৯৩০, এস্টাদিও সেন্টেনারিও)।ফুটবল বিশ্বের জনপ্রিয় খেলার একটি। ৯০ মিনিটের এই খেলায় খেলোয়াড় এবং দর্শকদের মধ্যে বেশ উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। আর খেলা মানেই রেকর্ড ভাঙ্গার প্রতিযোগিতা। একজন খেলোয়াড়ের রেকর্ড আরেক খেলোয়াড় ভেঙ্গে দিয়ে নতুন আসুন রেকর্ড গড়বে, সৃষ্টি করবে নতুন এক ইতিহাস। জেনে নিই ফুটবল বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রেকর্ড সম্বন্ধেঃ
১। বিশ্বকাপ আসরে সর্বাধিক (৫ বার) অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড় এন্তনিয়ো কারবাজাল(মেক্সিকো), লোথার মাথায়ুস (জার্মানি), জিয়ানলুইজি বুফন (ইটালি)।
২। সর্বোচ্চ (২৯টি) ম্যাচ খেলেছেন মিরোস্লাভ ক্লোসা (জার্মানি)।
৩। ১৬ টি গোল করে বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা মিরোস্লাভ ক্লোসা (জার্মানি)।
৪। সর্বোচ্চ বিশ্বকাপ জয়ী দেশ হিসেবে শীর্ষে রয়েছে ব্রাজিল (৫ বার)।
৫। টুর্নামেন্টে সবচেয়ে বেশিবার অংশগ্রহনকারী দল ব্রাজিল (২০ বার)।
৬। দল হিসেবে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলেছে জার্মানি (১০৬ টি)।
৭। দল হিসেবে সর্বোচ্চ কার্ড পেয়েছে আর্জেন্টিনা (১২০ টি)।
৮। মাত্র ১৫ বছর ৪ মাস ৪ দিন বয়সে বিশ্বকাপ টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করে সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে রেকর্ড গড়েছেন জস ভ্যান ইনজেলজেম (বেলজিয়াম)।
৯। সর্বজ্যেষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করেছেন ফারীদ মন্দ্রাগন (কলম্বিয়া), যার বয়স ছিল ৪৩ বছর ১৩ দিন।
১০। এক ম্যাচে সর্বোচ্চ সংখ্যক ৫ টি গোল করেছেন অলেগ সালেঙ্কো (রাশিয়া)।
১১। সর্বোচ্চ ৬ টি কার্ড পেয়েছেন জিনেদিন জিদান (ফ্রান্স), রাফায়েল মারকুয়েজ (মেক্সিকো), কাফু (ব্রাজিল)।
১২। ১৯৩০ সালে সর্বপ্রথম শীর্ষ গোলদাতার জন্য “গোল্ডেন বুট পুরস্কার” প্রদান করা হয়।
১৩। ১৯৯৪ সাল থেকে শ্রেষ্ঠ গোলরক্ষকের জন্যে “গোল্ডেন গ্লোবস পুরস্কার” প্রদান করা হয়।
১৪। দ্রুততম হ্যাট্রিক করেছেন হাঙ্গেরীর লাসলো কিস (৬৯’,৭২’,৭৬’)।
১৫। ৩ বার বিশ্বকাপ জয়ী খেলোয়াড় হিসেবে শীর্ষে রয়েছেন পেলে (ব্রাজিল)।
১৬। সর্বোচ্চ ৩ টি ফাইনাল খেলেছেন কাফু (ব্রাজিল)।
১৭। বিশ্বকাপ ফাইনালে ভিন্ন দুই দেশের হয়ে খেলেছেন লুইস মন্টি; ১৯৩০ (আর্জেন্টিনা) এবং ১৯৩৪ (ইটালি)।
১৮। খেলোয়াড় এবং কোচ হিসেবে সর্বপ্রথম বিশ্বকাপ জয়ী মারিয়ো জরগে লোবো জাগাল্লো (ব্রাজিল)।
১৯। সর্বপ্রথম লাল কার্ড পেয়েছেন প্লাসিদো গালিন্দো (পেরু)।
২০। “ব্যাটল অফ নুরেমবার্গ” নামে পরিচিত নেদারল্যান্ড বনাম পর্তুগাল(২০০৬)-এর খেলায় এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ১৬ টি হলুদ কার্ড এবং ৪ টি লাল কার্ড দেখানো হয়েছে।
২১। দ্বিতীয়বারের মত কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ জয়ী করেছেন ইটালির ভিক্টোরিয়ো পোজ্জো (১৯৩৪,১৯৩৮)।
২২। সর্বকনিষ্ঠ ক্যাপ্টেন হিসেবে বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছেন আমেরিকার টনি মেউলা (২১ বছর ৩ মাস ২০ দিন)।
২৩। ভিন্ন দুই দেশের হয়ে বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচে ৩ টি গোল করেছেন রবার্ট প্রসিনেকি; যুগোস্লোভিয়া (১৯৯০), ক্রোয়েশিয়া (১৯৯৮, ২০০২)।
২৪। ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ৬টি আত্নঘাতি গোল হয়েছে।
২৫। বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ২৭ টি গোল করেছে হাঙ্গেরী (১৯৫৪)।
২৬। ১৯৯৪ সালের বিশ্বকাপ টুর্নামেন্টে দর্শকের উপস্থিতি সংখ্যা ছিল ৩৫,৮৭,৫৩৮ জন এবং প্রতি খেলায় ৬৮ হাজার ৯৯১ জন উপস্থিত ছিলেন।
২৭। এক ম্যাচে উপস্থিতি দর্শকের সংখ্যা সর্বোচ্চ ১,৭৩,৮৫০ জন (১৯৫০, মারাকানা স্টেডিয়াম) এবং সর্বনিম্ন ২০০০ জন (১৯৩০, এস্টাদিও সেন্টেনারিও)।
ফুটবল বিশ্বের জনপ্রিয় খেলার একটি। ৯০ মিনিটের এই খেলায় খেলোয়াড় এবং দর্শকদের মধ্যে বেশ উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। আর খেলা মানেই রেকর্ড ভাঙ্গার প্রতিযোগিতা। একজন খেলোয়াড়ের রেকর্ড আরেক খেলোয়াড় ভেঙ্গে দিয়ে নতুন আসুন রেকর্ড গড়বে, সৃষ্টি করবে নতুন এক ইতিহাস। জেনে নিই ফুটবল বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রেকর্ড সম্বন্ধেঃ
১। বিশ্বকাপ আসরে সর্বাধিক (৫ বার) অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড় এন্তনিয়ো কারবাজাল(মেক্সিকো), লোথার মাথায়ুস (জার্মানি), জিয়ানলুইজি বুফন (ইটালি)।
২। সর্বোচ্চ (২৯টি) ম্যাচ খেলেছেন মিরোস্লাভ ক্লোসা (জার্মানি)।
৩। ১৬ টি গোল করে বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা মিরোস্লাভ ক্লোসা (জার্মানি)।
৪। সর্বোচ্চ বিশ্বকাপ জয়ী দেশ হিসেবে শীর্ষে রয়েছে ব্রাজিল (৫ বার)।
৫। টুর্নামেন্টে সবচেয়ে বেশিবার অংশগ্রহনকারী দল ব্রাজিল (২০ বার)।
৬। দল হিসেবে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলেছে জার্মানি (১০৬ টি)।
৭। দল হিসেবে সর্বোচ্চ কার্ড পেয়েছে আর্জেন্টিনা (১২০ টি)।
৮। মাত্র ১৫ বছর ৪ মাস ৪ দিন বয়সে বিশ্বকাপ টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করে সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে রেকর্ড গড়েছেন জস ভ্যান ইনজেলজেম (বেলজিয়াম)।
৯। সর্বজ্যেষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করেছেন ফারীদ মন্দ্রাগন (কলম্বিয়া), যার বয়স ছিল ৪৩ বছর ১৩ দিন।
১০। এক ম্যাচে সর্বোচ্চ সংখ্যক ৫ টি গোল করেছেন অলেগ সালেঙ্কো (রাশিয়া)।
১১। সর্বোচ্চ ৬ টি কার্ড পেয়েছেন জিনেদিন জিদান (ফ্রান্স), রাফায়েল মারকুয়েজ (মেক্সিকো), কাফু (ব্রাজিল)।
১২। ১৯৩০ সালে সর্বপ্রথম শীর্ষ গোলদাতার জন্য “গোল্ডেন বুট পুরস্কার” প্রদান করা হয়।
১৩। ১৯৯৪ সাল থেকে শ্রেষ্ঠ গোলরক্ষকের জন্যে “গোল্ডেন গ্লোবস পুরস্কার” প্রদান করা হয়।
১৪। দ্রুততম হ্যাট্রিক করেছেন হাঙ্গেরীর লাসলো কিস (৬৯’,৭২’,৭৬’)।
১৫। ৩ বার বিশ্বকাপ জয়ী খেলোয়াড় হিসেবে শীর্ষে রয়েছেন পেলে (ব্রাজিল)।
১৬। সর্বোচ্চ ৩ টি ফাইনাল খেলেছেন কাফু (ব্রাজিল)।
১৭। বিশ্বকাপ ফাইনালে ভিন্ন দুই দেশের হয়ে খেলেছেন লুইস মন্টি; ১৯৩০ (আর্জেন্টিনা) এবং ১৯৩৪ (ইটালি)।
১৮। খেলোয়াড় এবং কোচ হিসেবে সর্বপ্রথম বিশ্বকাপ জয়ী মারিয়ো জরগে লোবো জাগাল্লো (ব্রাজিল)।
১৯। সর্বপ্রথম লাল কার্ড পেয়েছেন প্লাসিদো গালিন্দো (পেরু)।
২০। “ব্যাটল অফ নুরেমবার্গ” নামে পরিচিত নেদারল্যান্ড বনাম পর্তুগাল(২০০৬)-এর খেলায় এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ১৬ টি হলুদ কার্ড এবং ৪ টি লাল কার্ড দেখানো হয়েছে।
২১। দ্বিতীয়বারের মত কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ জয়ী করেছেন ইটালির ভিক্টোরিয়ো পোজ্জো (১৯৩৪,১৯৩৮)।
২২। সর্বকনিষ্ঠ ক্যাপ্টেন হিসেবে বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছেন আমেরিকার টনি মেউলা (২১ বছর ৩ মাস ২০ দিন)।
২৩। ভিন্ন দুই দেশের হয়ে বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচে ৩ টি গোল করেছেন রবার্ট প্রসিনেকি; যুগোস্লোভিয়া (১৯৯০), ক্রোয়েশিয়া (১৯৯৮, ২০০২)।
২৪। ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ৬টি আত্নঘাতি গোল হয়েছে।
২৫। বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ২৭ টি গোল করেছে হাঙ্গেরী (১৯৫৪)।
২৬। ১৯৯৪ সালের বিশ্বকাপ টুর্নামেন্টে দর্শকের উপস্থিতি সংখ্যা ছিল ৩৫,৮৭,৫৩৮ জন এবং প্রতি খেলায় ৬৮ হাজার ৯৯১ জন উপস্থিত ছিলেন।
২৭। এক ম্যাচে উপস্থিতি দর্শকের সংখ্যা সর্বোচ্চ ১,৭৩,৮৫০ জন (১৯৫০, মারাকানা স্টেডিয়াম) এবং সর্বনিম্ন ২০০০ জন (১৯৩০, এস্টাদিও সেন্টেনারিও)।
বিশ্বকাপ, দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থের পর্দা ওঠার আর মাত্র ১৯ দিন বাকি। দুরু দুরু বুকে ফুটবলপ্রেমীরা ক্ষণগণনা শুরু করে দিয়েছেন নিশ্চয়। শুরু হয়েছে প্রথম আলো অনলাইনেরও ‘কাউন্ট ডাউন’। প্রতিদিন ধারাবাহিকভাবে ক্ষণগণনা নিয়ে একটি বিশেষ রচনা থাকছে। আজ থাকছে ‘১৯’ সংখ্যাটি নিয়ে
বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলা দল জার্মানি। ১০৬ ম্যাচ খেলেছে চারবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। ১০৪ ম্যাচ খেলে দ্বিতীয় ব্রাজিল। জার্মানি ২০ ম্যাচ হারলেও তাদের চেয়ে ৩ ম্যাচ কম হেরেছে লাতিন আমেরিকান দলটি। তবে হারের দিক থেকে ফ্রান্স, উরুগুয়ে ও যুক্তরাষ্ট্র দাঁড়িয়ে একই বিন্দুতে এবং সেই ‘বিন্দু’টির নাম ১৯।
ফ্রান্স এ পর্যন্ত ৫৯ ম্যাচ খেলেছে বিশ্বকাপে। উরুগুয়ে তাদের চেয়ে ৮ ম্যাচ কম খেলেছে। ৩৩ ম্যাচ খেলেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই তিন দলই বিশ্বকাপে ১৯ ম্যাচ হেরেছে। বিশ্বকাপে ফ্রান্স, উরুগুয়ে ও যুক্তরাষ্ট্রের হারসংখ্যার সমান ম্যাচ খেলেছে কোস্টারিকা (১৯), স্কটল্যান্ড (১৯) ও ক্যামেরুন (১৯)। আবার লাতিন আমেরিকার দেশ পেরু বিশ্বকাপে এ পর্যন্ত মোট ১৯ গোল করেছে। ঠিক ১৯ গোল হজম করেছে আলজেরিয়া।
বিশ্বকাপে কার্ড দেখার বাকিদের টেক্কা দিয়েছে আর্জেন্টিনা। এ পর্যন্ত ১২০টি কার্ড দেখছেন আর্জেন্টাইন খেলোয়াড়েরা। এরপরই জার্মানি (১১৭) ও ব্রাজিল (১০৮)। এ তালিকায় আইভরি কোস্ট, গ্রিস ও স্লোভেনিয়ার অবস্থান বেশ পেছনে। সমান ১৯টি করে হলুদ কার্ড দেখেছেন এই তিন দেশের খেলোয়াড়েরা। তুরস্কের খেলোয়াড়েরা হলুদ ও লাল মিলিয়ে ১৯বার কার্ড দেখেছেন। শুধু ১৯টি হলুদ কার্ড দেখেছেন মরক্কোর খেলোয়াড়েরা।
২০১৮ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব শুরুর আগে এই মঞ্চে (বাছাইপর্ব) সর্বোচ্চ গোলসংখ্যা ছিল আর্জেন্টিনার সাবেক স্ট্রাইকার হারনান ক্রেসপোর। এবারের বাছাইপর্বে সাবেক সতীর্থকে টপকে যান লিওনেল মেসি। বাছাইপর্বে সর্বোচ্চ ২০ গোলের যুগ্ম রেকর্ড গড়েন মেসি ও লুইস সুয়ারেজ। নতুন এই রেকর্ডটি গড়ার পথে তাঁরা ভেঙেছেন ক্রেসপোর ১৯ গোলের মাইলফলক।
২০১৮ বিশ্বকাপ হবে জার্মানির ১৯তম টুর্নামেন্ট। জার্মানির সঙ্গে ‘১৯’ সংখ্যাটির মিল একেবারে খারাপ নয়। ২০০২ বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে তাদের গোলসংখ্যাও ১৯!
ব্রাজিল শিবিরে ফের ইনজুরির আঘাত!!
ব্রাজিল শিবিরে আবার আঘাত হানল ইনজুরি। এবার দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ডগলাস কস্তা ইনজুরিতে আক্রান্ত হলেন। এর আগে রাশিয়া বিশ্বকাপের জন্য ২৩ জনের চূড়ান্ত দল ঘোষণা করার আগেই ইনজুরির কারণে বাদ পড়েন দানি আলভেস।
বুধবার দলের অনুশীলনের সময় উরুর পেশিতে টান পড়ে ডগলাস কস্তার। সঙ্গে সঙ্গে অনুশীলন বন্ধ করে দেন তিনি। তবে পরীক্ষা করে দেখা যায় চোট এতটা গুরুতর নয়। এর আগে ইনজুরিতে পড়ে বিশ্বকাপ স্বপ্ন শেষ হয়ে যায় ব্রাজিলের তারকা ডিফেন্ডার আলভেসের। কমপক্ষে তিনমাসেরও বেশি সময় তাকে মাঠের বাইরে থাকতে হবে তাকে।
এদিকে গত ফেব্রুয়ারিতে চোট পাওয়া ব্রাজিল দলের প্রধান তারকা নেইমার সুস্থ হয়ে উঠছেন। প্রায় তিন মাস মাঠের বাইরে থাকার কারণে বিশ্বকাপ প্রস্তুতি নিয়ে তিনি ব্যস্ত সময় পার করছেন। আর সেই প্রস্তুতি তিনি বেশ ভাল করেই নিচ্ছেন।
!!
Kalshi Road, Kalshi (besides Walton Plaza)
Mirpur
1216
Monday | 09:00 - 21:00 |
Tuesday | 09:00 - 21:00 |
Wednesday | 09:00 - 21:00 |
Thursday | 09:00 - 21:00 |
Friday | 09:00 - 21:00 |
Saturday | 09:00 - 21:00 |
Sunday | 09:00 - 21:00 |
Be the first to know and let us send you an email when Circle Point posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.