টিমিত্রী

টিমিত্রী All of our association is about making the greatest event of your life more beautiful and creative w

টিমিত্রী is a profitable film production house founded by M.I Titu,Mizanun Hossain Mizan and F.R Rion . Main purpose of this production house is making films,drama,arranging stage show ,music videos and advertisement with VFX etc ...We also take part in any kind of wedding by giving support with the finest of our experienced photographers and cinematographers to make your moment more rememberable.

So ,don't forget to check out our portfolios and subscribe to our youtube channel to get awesome updates and videos .

26/04/2016

ক্লাইমেট চেঞ্জ নিয়ে টিমিত্রীর নতুন শর্টফিল্প......
আসছে শিগ্রই

13/02/2016

film is life :-)

lets make a life :-)

28/01/2016

জীবনের পথে আমাদের ছুটে চলা
নিরন্তর। মাঝে মাঝে কোনএক
স্টেশনে আমাদের থামতে হয়, আমরা
থামি। কখনো পাশে তাকিয়ে
পাশের মানুষটাকে দেখা হয়না। যদিও
বা দেখি, হৃদয়ে দানা বেঁধে উঠে
সন্দেহ। স্টেশনের সবচেয়ে অসহায়
মানুষটা, তার দুঃখ কাউকে স্পর্শ করে
না। অথচ সে স্পর্শ করে যায়।
আমরা তখন তার কাছে ফিরে আসি
একঝুড়ি করুণা নিয়ে।
বুঝতে পারি দেখার জন্য দৃষ্টির চেয়ে
প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গি।
মনে পড়ে সেই রাশিয়ান প্রবাদ:
SOMEONE DOESN'T HAVE THE LUXURY TO SEE
THE WORLD
আমাদের এই ক্ষুদ্র চলচিত্র হিমালয় স্পর্শ
করুক কিংবা না করুক, দর্শকের হৃদয় স্পর্শ
করে যাবে, এই প্রত্যাশায়............ টিটু ( DIRECTOR, স্পর্শপাঠ)

ইউটিউব লিংকঃ কমেন্টবক্সে

ডাইরেক্টঃ একশন কইলে হিশু করা স্টার্ট করবি.....হিরোঃ ওকা :3
03/01/2016

ডাইরেক্টঃ একশন কইলে হিশু করা স্টার্ট করবি.....
হিরোঃ ওকা :3

শুটিং এর সাময় wrong emotion দিলে এভাবেই আমরা হিরো কে প্রহার করি!এবং এজন্যই আমরা ইউনিক :-P
03/01/2016

শুটিং এর সাময় wrong emotion দিলে এভাবেই আমরা হিরো কে প্রহার করি!
এবং এজন্যই আমরা ইউনিক :-P

শুটিং টাইম......@ময়সিং জং
02/01/2016

শুটিং টাইম......@ময়সিং জং

take 1:::ACTION!!!!!:-)
01/01/2016

take 1:::ACTION!!!!!
:-)

........আসছে :-)ইউটিউব প্রিমিয়ার দেখতে আমন্ত্রণ জানিয়ে রাখলুম।মুক্তির দিন তারিখ সময় জানিয়ে দেওয়া হবে।
01/01/2016

........আসছে :-)

ইউটিউব প্রিমিয়ার দেখতে আমন্ত্রণ জানিয়ে রাখলুম।
মুক্তির দিন তারিখ সময় জানিয়ে দেওয়া হবে।

06/09/2015

"মিথ্যাবাদী মা".. এতটা দিন পেরিয়ে আজো মায়ের জন্য কাঁদি
কারণ আমার মা যে ছিল ভীষণ মিথ্যাবাদী।
বাবা যেদিন মারা গেল আমরা হলাম একা
সেদিন থেকেই বাঁক নিয়েছে মায়ের কপাল
রেখা।
মা বলতো বাবা নাকি তারার ভিড়ে আছে
লেখাপড়া করি যদি নেমে আসবে কাছে।
তারায় তারায় বাবা খুঁজি তারার ছড়াছড়ি
আমার মায়ের মিথ্যে বলার প্রথম হাতে খড়ি।
পাড়া পড়শী বলল এসে এই বয়সেই রাঢ়ি !
একা একা এতটা পথ কেমনে দিবে পাড়ি।
ভাল একটা ছেলে দেখে বিয়ে কর আবার
মা বলল, ওসব শুনে ঘেন্না লাগে আমার।
একা কোথায় খোকন আছে, বিয়ের কী
দরকার?
ওটা ছিল আমার মায়ের চরম মিথ্যাচার।
রাত্রি জেগে সেলাই মেশিন, চোখের
কোণে কালি
নতুন জামায় ঘর ভরে যায় মায়ের জামায় তালি।
ঢুলু ঢুলু ঘুমের চোখে সুই ফুটে মা’র হাতে
আমি বলি, শোও তো এবার কী কাজ অত রাতে?
মা বলত ঘুম আসে না শুয়ে কী লাভ বল?
ওটা ছিল আমার মায়ের মিথ্যা কথার ছল।
স্কুল থেকে নিতে আসা গাড়ী ঘোড়ার চাপে
আমার জন্য দাড়ানো মা কড়া রোদের তাপে।
ঘামে মায়ের দম ফেটে যায়, দুচোখ ভরা ঝিম
ভ্যানিটি ব্যাগ খুলে আমায় দিত আইসক্রিম।
মায়ের দিকে বাড়িয়ে ধরে বলতাম একটু নাও
মলিন হেসে মা বলত, খাও তো বাবা খাও।
আমার আবার গলা ব্যাথা, ঠান্ডা খাওয়া মানা
ওটা ছিল আমার মায়ের নিঠুর মিথ্যাপনা।
বড় হয়ে চাকুরী নিয়ে বড় শহর আসি
টুকটুকে বউ ঘরে আমার বউকে ভালবাসি।
পশ এলাকায় বাসা নিয়ে ডেকোরেটর ধরে
সাজিয়ে নিলাম মনের মত অত্যাধুনিক করে।
মা তখনো মফস্বলে কুশিয়ারার ঢালে
লোডশেডিং এর অন্ধকারে সন্ধ্যা বাতি জ্বালে।
নিয়ন বাতির ঢাকা শহর আলোয় ঝলমল
মাকে বলি গঞ্জ ছেড়ে এবার ঢাকা চল।
মা বলল এই তো ভাল খোলা মেলা হাওয়া
কেন আবার তোদের ওই ভিড়ের মধ্যে যাওয়া?
বদ্ধ ঘরে থাকলে আমার হাঁপানি ভাব হয়
ওটা ছিল আমার মায়ের মিথ্যা অভিনয়।
তারপর আমি আরো বড়, স্টেটস এ অভিবাসী
বিশ্ব ব্যাংকের বিশেষজ্ঞ সুনাম রাশি রাশি।
দায়িত্বশীল পদে আমার কাজের অন্ত নাই
মায়ের খবর নিব এমন সময় কমই পাই।
মা বিছানায় একলা পড়া
খবর এল শেষে
এমন অসুখ হয়েছে যার
চিকিৎসা নেই দেশে।
উড়ে গেলাম মায়ের কাছে অনেক দূরের পথ
পায়ে পড়ে বলি মাকে এবার ফিরাও মত
একা একা গঞ্জে পড়ে কী সুখ তোমার বল?
আমার সংগে এবার তুমি এমেরিকা চল।
এসব অসুখ এমেরিকায় কোন ব্যাপার নয়
সাত দিনের চিকিৎসাতেই সমুল নিরাময়।
কষ্ট হাসি মুখে এনে বলল আমার মা
প্লেনে আমার চড়া বারণ তুই কি জানিস না ?
আমার কিছু হয় নি তেমন ভাবছিস অযথা
ওটাই ছিল আমার মায়ের শেষ মিথ্যা কথা।
ক’দিন পরেই মারা গেল নিঠুর মিথ্যাবদী
মিথ্যাবাদী মায়ের জন্য আজো আমি কাঁদি।
আপনি হয়তো জানেন না আপনার জন্মের পর
থেকে এ
পর্যন্ত তার সব কষ্টগুলোকে চাপা দিয়ে
রেখেছে শুধু আপনার
মুখে একটু হাসি ফুটানোর জন্য ।
আপনাদের কাছে শুধু একটাই অনুররোধ মা কে
কখনো কষ্ট
দিবেন না, কারন "আপনার দেয়া কষ্টগুলি মায়ের
মনকে নীরবে কাঁদায়" যা আপনাকে বুঝতে
দিবে না, আপনিও
কোনদিনই বুঝতে পারবেন না ।(সংগ্রহ)
#প্রথমা #

30/08/2015

ছোট বেলা থেকেই নীশুর রাগ হলেই সে
খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দিত । অনেক মান
অভিমান চলতো পরিবারের লোকজনের
উপর ! কিন্তু কেউ ওকে খাওয়াতে পারতো
না ! খিদে পেটে রাগটা আরও একটু একটু
বাড়তে থাকতো ! কিন্তু আবীরের সাথে
বিয়ে হওয়ার পরে নীশু এই কাজটা মোটেই
করতে পারে না ! আবীরের সাথে ওর একটা
অলিখিত চুক্তি হয়েছে । সংসারে ঝাগড়া
বিবাদ হবে কিন্তু কেউ না খেয়ে থাকবে
না ! রাগ হবে মানুষের সাথে কিন্তু
খাবারের সাথে কেউ রাগ করবে না !
আজ পুরো বিকেলটা নীশু আবীরের সাথে
রাগ করে কাটিয়েছে । অভিমান পর্ব
এতোটাই বড় ছিল যে নীশু ঠিক করে
নিয়েছে কিছুতেই সে আবীর কে এবার
ছাড় দিবে না । প্রতিবার আবীর একটা
করে ভুল করে আর কিভাবে কিভাবে যেন
ঠিকই ওকে পটিয়ে ফেলে ! কিন্তু এবার আর
না ! ওর সাথে আর কোন কথা নয় ! পুরো
বিকেল টা ওর জন্য অপেক্ষা করেছে ।
কথা ছিল ওকে নিয়ে বেড়াতে যাবে
কিন্তু হঠাৎ ফোন করে বলল যে কাজে
আটকে গেছে আসতে পারবে না ! তারপর
নীশুকে কিছু বলার সুযোগ না দিয়েই ফোন
রেখে দিল !
পুরো বিকেল টা ওর নষ্ট গেল ! আবীরের
উপর এমন রাগ হল ! ঠিক করে নিল ওর সাথে
আর কথা নয় ! কোন ভাবেই নয় !
রাতে বাসায় এসে আবীর এমন একটা ভাব
করলো যেন কোন ঘটনায় ঘটে নি ! এমন কথা
দিয়ে না আসাটা খুব স্বাভাবিক একটা
কাজ ! এইটা দেখে নীশুর রাগটা আরও
বেড়ে গেল ! সে মোটামুটি ঠিক করেই
ফেলল এই বদ ছেলের সাথে আর থাকবে
না ! যদি হাত জোর করে ক্ষমা না চায়
তাহলে কাল সকালবেলা বাবার বাসায়
চলে যাবে ! আর আসবে না !
বদ ছেলে কোথাকার !
রাতের খাবারের সময় হলে আবীর খুব
স্বাভাবিক ভাবেই খাবার টেবিলে এল !
নীশুর একবার মনে হল সে খেতে যাবে না !
একবার পেট ভরে গেলে তখন আর রাগ ধরে
রাখা যাবে না ! কিন্তু পরক্ষনেই মনে হল
কেন ধরে রাখা যাবে না ! আর আবীরের
উপর রাগ করে না খেয়ে থাকার কোন
মানে নেই !
আবীর যেমন ওকে কেয়ার করছে না দোষ
করেও, তখন ও কেন খামোখা না খেয়ে
থাকবে ! ওর সাথেই খেতে বসে গেল ! ও
নিজেকে স্বভাবিক রাখার চেষ্টা করতে
লাগলো ! আর মনে মনে বলল আবীর কে
এবার সে কিছুতেই মাফ করবে না ! করবে
না করবে না করবে না !
কিন্তু যখন খাওয়া শেষ করলো তখন অবাক
হয়ে লক্ষ্য করলো যে খালি পেটে
আবীরের উপর যতখানি রাগ ছিল এখন
সেটা আর নেই । আগে যেখানে কোন
ভাবেই ক্ষমা করবে না এমন একটা মনভাব
ছিল এখন সেখানে হাত জোর করে ক্ষমা
চাইলে ক্ষমা করে দিবে এমন মনভাব চলে
এল ! তবুও নীশু নিজের রাগ টা কে ধরে
রাখার আপ্রান চেষ্টা করছে ! একবার মনে
হল বেচারা নিশ্চয় বড় হ্যাপার মধ্যে ছিল !
বস নিশ্চয়ই আটকিয়ে দিয়েছিল ! ওর বা কি
করার ছিল !
না ! তবুও ও সরি বলে নি ! ওর জন্য বিকেল
টা নষ্ট হল !
নিজেকে আবারও বোঝাতে লাগলো ! ওর
দোষ !
আচ্ছা ! কেবল সরি বলুক !
সরি না বললে কিছুতেই কাজ হবে না ! কথা
বলবে না !
এমন যখন মনে ভেতরে দ্বিধা দ্বন্দ্ব কাজ
করছে তখন নীশু দেখলো আবীর ওর দিকে
এগিয়ে আসছে । নীশু নিজের মুখ টা যথাযথ
গম্ভীর রাখার চেষ্টা করলো কিন্তু খুব
একটা কাজ হচ্ছে না ! আবীর ওর সামনে
একটা বড় ন্যাসলের চকলেট বার রাখলো !
তারপর একটু হেসে বলল
-যদি শান্তি চুক্তি গ্রহন কর তাহলে উপ
হার হিসাবে এটা নিতে পারো ! আমি
টিভির ঘরে অপেক্ষায় আছি !
নীশুকে দ্বিধার ভেতরে রেখে হাসতে
হাসতে টিভির ঘরের দিকে হাটা দিল !
নীশুর এতো রাগ হল !
এই বদ ছেলেটা ওর দূর্বলতার কথা খুব ভাল
করেই জানে ! আবীর খুব ভাল করেই জানে
চকলেট ওর কি পরিমান প্রিয় !
কিন্তু তাই বলে একটা চকলেট বার দিয়েই
মাফ পেয়ে যাবে ?
একবার সরিও বলবে না !
খাবো না চকলেট !
কোন শান্তি চুক্তি না !
ওর সাথে কোন কথা বলবো না !
কিন্তু লাভ হল না ! কেবল মনে চকলেট বার
টা ওকে বারবার ডাকছে ! চিৎকার করে
বলছে আবীরই তো আগে কথা বলেছে !
এবার মত ওকে ক্ষমা করে দাও ! আর
আমাকে গ্রহন কর ! বেচারা তো আর ইচ্ছে
করে দেরি করে আসে নি ! ওর বদ বস টাই
সব নষ্টের মূলে !
শেষে আর থাকতে না পেরে চকলেট হাতে
নিয়ে টিভির ঘরের দিকে হাটা দিল !
ওখানে গিয়ে দেখে আবীর যথরীতি ওর
দিকে তাকিয়ে হাসছে ! এই ছেলেটার
সাথে একটু রাগ অভিমান করেও শান্তি
নেই ! ঠিক ঠিক ও পটিয়ে ফেলে কেমন
করে যেন !
বদ ছেলে কোথাকার !
#প্রথমা #

28/08/2015

নতুন মোড়কে,নতুন কিছু....... আসছে টিমিত্রীর ব্যানারে। সাথে থাকুন :-)

19/08/2015

aj admin RIYAD vaiyar jonmodin.shuvo jonmodin RIYAD MOHAMMAD CHOWDHURY

18/08/2015

আগামী ১৯ আগষ্ট ২০১৫ বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস।.....................................................
দিবসটি উপলক্ষে ময়মনসিংহ ফটোগ্রাফিক সোসাইটি প্রকাশ করবে ময়মনসিহ অঞ্চলের ঐতিহ্য ভিত্তিক ছবির এ্যালবাম। আয়োজন করা হয়েছে আনন্দ শোভআযাত্রা ও আলোচনা সভার। আলোচনা সভা শোভাযাত্রায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ ফটোগ্রাফিক সোসাইটি এর সহ সভাপতি মোঃ শুকুর মিয়া । কর্মসুচীতে ময়মনসিংহের সকল ফটোগ্রাফার ভাইদের উপস্থিত থাকার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হইলো।
আয়োজিত অনুষ্ঠানসুচী:
বিকাল ৪.৩০মিনিট আনন্দ শোভআযাত্রা।
বিকাল ৫.৩০মিনিট প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন ও আলোচনা সভা।

স্থান: মুসলিম ইনিষ্টিটিউট।

17/08/2015

সম্পর্ক আর মোবাইলের মধ্যে সবচেয়ে মিল হল, সম্পর্কের মধ্যে বিশ্বাস, আর মোবাইলের
মধ্যে নেটওয়ার্ক না থাকলে, মানুষ তখনি গেমস্
খেলা শুরু করে দেয়।
#প্রথমা #

16/08/2015

#একটু_হাসুন #
এক কৃপন লোক কোন এক পত্রিকায় বিজ্ঞাপন
দেখল যে, এক মুমূর্ষ রোগীর জন্য
রক্তের প্রয়োজন। তার গ্রুপের সাথে মিল
থাকায়, সে পত্রিকায় দেয়া ঠিকানা মত ঐ রোগীর
সাথে যোগাযোগ করল। তো ঐ কৃপন লোক
সেই রোগীকে ১ ব্যাগ রক্ত দিল। রোগী
ভদ্রলোক সুস্থ্য হয়ে কৃপন লোকটিকে ১
লাখ টাকা দিল। এর কয়েক মাস পর ঐ রোগীর
আবার রক্তের প্রয়োজন হওয়ায়, সে সেই
কৃপন লোকটিকে খবর দিল। কৃপন লোকটি
আরো ১ লাখ টাকার লোভে আবার ১ ব্যাগ রক্ত
দিল। রক্ত দেয়ার পরে রোগী ভদ্রলোক
তাকে ১০০ টাকার ১ টি নোট দিল। কৃপন লোকটি
তাকে বললো, ভাই এর আগে রক্ত দেয়ার পর
আমাকে ১ লাখ টাকা দিয়েছিলেন, আজ ১০০ টাকা
কেনো ? উত্তরে লোকটি বললো, কি
করবো ভাই, আমার শরীরে যে কৃপনের রক্ত
ঢুকে গেছে।

12/08/2015

মাহতাব সাহেব ঝাড়া আধঘণ্টা যাবত ওয়েটিং রুমে
বসে আছেন । তার ডাঃ এনায়েত হোসেনের
সাথে অ্যাপয়েন্টমেন্ট আছে । ডাঃ এনায়েত
ঢাকা শহরের বেশ নামিদামী একজন মনোরোগ
বিশেষজ্ঞ । প্রায় ছয়মাস আগে থেকেই ডাঃ
এনায়েতের সঙ্গে মাহতাব সাহেবের পরিচয় ।
তখন মাহতাব সাহেব ছিলেন একজন পেশেন্ট ।
সেই থেকেই পরিচয় । আজ আবার ছয়মাস পর
তাকে আবার সেই ডাঃ এনায়েতের শরণাপন্ন হতে
হয়েছে । তবে আজকের ব্যাপারটা বেশ একটু
ভিন্ন । আজ তিনি আবার মেন্টাল হাসপাতালে ভর্তি
হতে এসেছেন । কেউ জোর করে নিয়ে
আসেনি তিনি একা একাই চলে এসেছেন । আমি
প্রায় ফুট দুয়েক দূরেই দাড়িয়ে আছি ।
ডাঃ সাহেব আসতে এখনো বেশ কিছু সময় বাকি ।
এই ফাঁকে আমার পরিচয় পর্বটা সেরে ফেলি ।
আমার নাম মোঃ ইউনুস আলি । আমি এই হাসপাতালে
প্রায় বছর চারেক যাবত কম্পাউন্ডারের কাজ করছি ।
কাজ বলতে আমাকে তেমন কিছু করতে হয়না ।
এই শুধু সিরিয়াল ডাকা আর মাঝে সাঝে মুখখিস্তি
করতে করতে কিছু পাগলা কে ঠ্যাঙ্গানো ।
প্রথম প্রথম আমার এই কাজ করতে একটু ভয় ভয়ই
লাগতো । পরে দেখলাম কাজটা বেশ মজার ।
বিশেষ করে ঐ ঠ্যাঙ্গানোর কাজটা । তাও কাজ
প্রায় নেই । কিন্তু তাতে কি ডিউটি করতে হয়
রোজ ১২ ঘণ্টা করে । প্রথম দিকে ভীষণ
বিরক্ত লাগতো, মাঝে মধ্যে ভাবতাম এই বালের
চাকরি ছেড়ে দেই কিন্তু কি আর করার বুড়ো বাপ
পড়ে আছে বিছানায় , একজন এস,এস,সি পাশ
স্টুডেন্ট কি আর চাকরি ছাড়লে চলে । তাই নেহাতি
পড়ে আছি কম্পাউন্ডারের সিটটা কামড়ে । পড়ের
দিকে সময় কাটানোর জন্যে একটা ডায়েরি কিনে
ফেললাম । যখন কাজ থাকতোনা তখন তখন বসে
বসে ডায়েরি লিখতাম । তেমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু
যে লিখতাম তা না । শুধু লিখতাম ।
আমার সাথে মাহতাব সাহেবের দেখা হলও ঐ
ছয়মাস আগেই । আমি আমার চার বছরের চাকরী
জীবনে তার মতো কোনও রোগী দেখিনি
। উনি যেদিন হসপিটালে এলেন সেদিন আমি প্রায়
ভুত দেখার মতো চমকে উঠেছিলাম । তার
মতো একজন স্বনামধন্য লেখকও যে মানসিক
রোগী হতে পারে একথা আমার ধারনাতেও
ছিলোনা । তাকে দেখে মনেও হচ্ছিলোনা
যে উনি পাগল । বেশ সহজ স্বাভাবিক ভঙ্গিতেই
হাঁটাচলা করছিলেন । আমাকে দেখেই বলে
উঠলেন - বাবা এখানে চা সিগারেট পাওয়া যায়তো ,
আমার আবার ওদুটো ছাড়া একদম চলেনা । কে
জানে কদ্দিন এখানে থাকতে হবে ? ওনার
রোগটাও ছিল আশ্চর্যজনক । উনি মাঝে মধ্যে
উনার গল্পের চরিত্রদের মতো আচরণ করা শুরু
করতেন । এই ছিল ওনার রোগ । সেবারে
সেরে উঠতে ওনার সময় লাগে মাসখানিক মতো
। এই এক মাসে ওনার যাবতীয় চা সিগারেটের
ব্যাবস্থা যে আমাকেই করতে হতো তা তো
বলাই বাহুল্য । আজ প্রায় ৫ মাস বাদে দেখছি
ওনাকে । আমার দেখা পেতেই বলে উঠলেন
কি হে ইউনুস আবার যে আমার চা সিগারেটের ভার
পড়লো হে তোমার উপরে – বলেই হা হা
করে হেসে উঠলেন । আমি আমার চার বছরের
চাকরী জীবনে দ্বিতীয় বারের মতো ভুত
চমকানো চমকালাম । এই ভুত চমকানো শব্দটা
আমারই আবিষ্কার তাও আবার শুধু এই ভদ্রলকের
জন্যেই করতে হয়েছে ।
ডাঃ স্যারও প্রথমে বেশ একটু ঘাবড়ে গেলেন ।
সুস্থ হয়ে চলে যাওয়া কোনও পেসেন্ট আবার
ফেরত এসেছে এ নজির বোধহয় তারও ডাক্তারি
জীবনে এই প্রথম দেখা । তবে একজন
এক্সপেরিয়েন্সড ডাক্তারের মতই ঠিক
পরোক্ষনেই নিজেকে সামলে নিলেন ,
একগাল হেসে বলে উঠলেন – কি ব্যাপার
লেখক সাহেব হটাৎ চরণধূলি দেবার কারন কি ?
- এখানেই বলতে হবে নাকি আপনার কন্সালটিং
রুমে বসার সুযোগটা মিলতে পারে ?
- সিউর সিউর চলুন ভেতরে বসা যাক । এবার স্যার
আমার দিকে তাকিয়ে বলে উঠলেন – কেউ
যেন ডিস্টার্ব না করে খেয়াল রেখো ।
আমিও বাধ্য ছেলের মতো ঘার কাত করে দরজা
খুলে দিলাম । স্যারের রুমটা এসি রুম । দরজা জানালা
যেখানেই কান পাতা হোক না কেন এক বর্ণও
শোনা যাবে না । কাজেই গল্পের বাকি অংশ
লিখতে হচ্ছে আমার ফোনের রেকর্ডিং
থেকে । আমার ফোন বলাটা অবশ্য একটু ভুলি
হলও । ফোনটা হাসপাতাল থেকে দেয়া ।
অন ডিউটি কর্মকর্তাদের সবার কাছেই থাকে ।
মাহতাব সাহেবের প্রতি আলাদা কৌতূহল থাকায় আগে
থেকেই স্যারের রুমে ফোনটা সেট করে
এসেছিলাম । যাহোক , এবার রেকর্ডের ধারাবর্ণনা
দেয়া যাক ।
ভেতরে ঢুকেই তারা চেয়ার টেনে বসে
পড়লেন ।
- তারপর মাহতাব সাহেব এবারে বলুন কি মনে করে
এখানে আসা ।
- বলছি ডাক্তার সাহেব বলছি । আগে একটা সিগারেট
ধরানো যাক । আপনার সিগারেট চলে তো ?
- তা চলে তবে আপনার সামনে খেতে চাইছি না ।
- আপনাদের এই এক ভ্যাজাল ডাক্তার মশাই ,
অন্যদেরকে উপদেশ দিতে হয় বলে শান্তিমত
সিগারেটটাও খেতে পারেননা । বাসায় লুকিয়ে
লুকিয়ে খেতে হয় । আবার পত্নিদেবের তাতে
সমস্যা থাকলে তো আরও বিপদ । হা হা হা , ঠিক
বলেছি কিনা বলুন ।
- তা যে একরকম ঠিকই বলেছেন তা মানছি । তবে
এপ্রন না থাকলে লোকে আপনার আর আমার
মাঝে ফারাক কি বুঝবে?
- তাও সত্য । যাকগে আপনি না খেলে না খাবেন ।
আমি খাই। এবারে ঘটনায় আসা যাক। প্রথমেই বলে
রাখি আমি কিন্তু এখন আর পাগল নই । কাজেই পাগল
ভেবে আমার কথা শুনবেন না । পাগলের কথা
কেউ মনোযোগ দিয়ে শোনে না । আমি
আসলে আপনার অ্যাসাইলামে আবার ভর্তি হতে
এসেছি ।
- আপনি এই মাত্র বললেন যে আপনি পাগল না অথচ
আপনি অ্যাসাইলামে ভর্তি হবেন? কারণটা কি জানতে
পারি ।
- কারণটা বলতেই তো এসেছি ডক্টর । শুনুন ,পাঁচ
মাস আগে আমি যখন এখান বেরুলাম তখন
দেখলাম আমার পাগলা হওয়ার ব্যাপারটা মোটামুটি
রাষ্ট্র হয়ে গেছে । মিডিয়া যেন আমার পাগল
হওয়ার অপেক্ষাতেই বসে ছিল । আমি অবশ্য
ব্যাপারটা তেমন গায়ে মাখলাম না । একমাস আগের
খবর কেই বা মনে রাখবে । ব্যাপারটা গায়ে
মাখতামও না যদি না ধীরে ধীরে অসঙ্গতি
গুলো আমার কাছে ধরা পড়তো । প্রথম
অসঙ্গতিটা লক্ষ্য করলাম আমার ছেলে ও
ছেলের বউএর মাঝে । তারা প্রায় সব সময়েই
আমার ভয়ে তটসথ হয়ে থাকতো । ছেলেকে
কখনও কথা বলার জন্য ডাকলে মনে হত তার হাত পা
ভয়ে কাপছে । বউমা ছিল আরও এক কাঠি ওপরে ।
আমার সামনে পরলেই সে তার হাতের থালা বাসন
ফেলে দিতো । এ ঘটনা কয়েকবার ঘটেছে ।
বউমার সতর্কতার আরেকটা নমুনা ছিল তার ৫ বছরের
ছেলের শাসন । সে তার ছেলেকে কখনই
আমার কাছে ঘেসতে দিতনা । ব্যাপারগুলো যে
কতটা যন্ত্রণাদায়ক হতে পারে তা আপনি নিজে
ফেস না করলে বুঝবেন না । যন্ত্রণাটা এক সময়
বিরক্তিতে পরিনত হল । আমি বাড়ি ছাড়লাম ।ভাবলাম
কোথাও ভাড়া নিয়েই বাকি জীবনটা কাটিয়ে
দেবো । বাড়ি ভাড়া নিলাম গুলশানের দিকে ।
ছোটখাটো সুন্দর একটা ফ্ল্যাট । বাড়িওওয়ালা
ভদ্রলোক ছিলেন একজন ব্যাস্ত ব্যাংকার । প্রথম
মাস বেশ শান্তিতেই কাটালাম। বিপত্তি বাজলো যখন
বাড়িওয়ালা বাড়ি ভাড়া নিতে এলেন । ভাড়া মেটানোর
পরপরই বলে উঠলেন – শুনলাম আপনি নাকি
লেখক ।
- জ্বি ঠিক শুনেছেন ।
- তা এখন আর লেখালেখি করেন না ?
- জ্বিনা পাগল হওয়ার পর থেকে লেখালেখি বাদ
দিয়েছি ।
- আপনি পাগলও হয়েছিলেন নাকি ?
- জ্বি একমাস পাগল ছিলাম ।
বাড়িওয়ালা ভাবলেন আমি মজা করছি । বললেন – কি
ধরনের পাগল ছিলেন শুনি ।
- আমি আমার গল্পের চরিত্রদের কল্পনা করে
লোকজনকে পেটাতাম । আমার কথা শুনে
বাড়িওয়ালা হো হো করে হেসে উঠলেন ।
আরও কিছুক্ষণ গল্পগুজব করে চলে গেলেন ।
তার দুদিন পর বাড়ি ছাড়ার নোটিশ এলো । আমাকে
বাড়ি ছাড়তে হল । আমি বাড়ি ফিরে এলাম । আবার
বাড়িতে ভয়ের খেলা চলতে লাগলো । আমার
মনে হল বন্যরা বনে সুন্দর আর অতীত পাগল রা
পাগলাগারদে । কাজেই একটা বুদ্ধি বের করলাম ।
আবার পাগলাগারদে ফেরার বুদ্ধি । একদিন ছেলে
বাড়ি এলে দরজা খুলে তাকে ঠাশ করে একটা চড়
মেরে দিলাম ।চড় দিয়ে গটগট করে রুমে ঢুকে
গেলাম । প্রায় ১৫ মিনিট পর রুম থেকে বেরিয়ে
বললাম বাবা আমার মনে হচ্ছে আমি আবার পাগল
হয়ে যাচ্ছি । তুই আমাকে পাগলা গারদে রেখে
আয় । ব্যাস ছেলে আমাকে পাগলাগারদে আনার
ব্যাবস্থা করে ফেললো ।
এরপর কিছুক্ষণ রূম নিরব থাকলো । হটাৎ করেই
এনায়েত স্যার হো হো করে হেসে
উঠলেন ।
- ভালো গল্প ফেঁদেছেন মাহতাব সাহেব । তা
আপনার ছেলে যদি এসেই থাকে তাকে তো
বাইরে দেখলাম না ।
- বাইরে দেখবেন কি করে ছেলে তো
আসে নাই । এসেছে বউমা । বউমাকে বোরকা
পরিয়ে এনেছি । আপনি বাইরে গেলেই
দেখতে পারবেন ।
স্যার এবারে বেল বাজালেন । আমি ভেতরে
এলাম । স্যার বললেন - ইউনুস বাইরে কি কোনও
বোরকা পরা মহিলা বসে আছেন ?
- জ্বি স্যার আছেন ।
- তাকে পাঁচ মিনিট পর ভেতরে আসতে বলবে ।
- জ্বি স্যার । বলে আমি বাইরে চলে এলাম ।
- এবারে শুধু একটা কথার জবাব দিন । এখানে কি
আপনি শান্তি পাবেন ?
- কি বলছেন ডাঃ সাহেব । এটাই তো আমার জন্য
সবচে শান্তির জায়গা । ভেবে দেখুন ডক , এই
একটা জায়গাতেই আমি পাগল না ছাগল তা নিয়ে কেউ
মাথা ঘামাবে না । যার সাথে ইচ্ছে কথা বলতে
পারবো । কেউ আমাকে দেখে ভয়ে হাতের
থালা বাসন ফেলবে না । মরার আগ পর্যন্ত কেউ
বাড়ি ছাড়ার নোটিশ দেবে না । এর চেয়ে শান্তির
আর কি হতে পারে ?
- আর আমি যদি এন্ট্রি না দেই ?
- তাহলে ওরা আমাকে অন্য কোনও পাগলাগারদে
নিয়ে যাবে । ভুলে যাচ্ছেন কেন ওদের
চোখে আমি পাগল ডক পাগল ।
স্যার এর পড়ে আর কিছু বললেন না । আবার বেল
টিপলেন । আমি বোরকা পড়া মহিলাকে নিয়ে
রুমে ঢুকলাম । স্যার মহিলার উদ্দেশ্যে বললেন
– আপনি ফরমালিটিস পূরণ করুন । ওনাকে ইমিডিয়েট
ভর্তি করাতে হবে ।
মহিলা কথা শুনে এক মুহূর্তও দাঁড়ালেন না । উল্কার
বেগে বেরিয়ে পড়লেন । সাথে সাথেই মাহতাব
সাহেব হো হো করে হেসে উঠলেন ।
- কি বুঝলেন ডক্টর ?
- আপনার অবস্থা খুবি সিরিয়াস । বলে স্যারও হাসতে
লাগলেন । হটাৎ একজন ডক্টর ও লেখকের
মাঝে কি গোপন অভিনয় ঘটে গেলো তা শুধু
তারাই বুঝলেন আর উপরে বসে থাকা
অন্তরীক্ষের একজন রইলো তার সাক্ষী ।
পরিশেষ ঃ বসে বসে সিরিয়াল ডাকছি এমন সময়
ফোনটা বেজে উঠলো । ওপার থেকে
পুরুষালি এক কণ্ঠ বলে উঠলো – আপনি কি ইউনুস
সাহেব বলছেন ? আমি মাসিক পত্রিকা বাঙালি সাহিত্য
সংগ্রহ এর সিলেক্টর মতাব্বের রাহমান বলছি ।
- জ্বি বলুন ।
- আপনার লিখা গল্পটি এবারের মাসিক পত্রের
জন্যে সিলেক্ট করা হয়েছে ।
- ভুল করছেন স্যার গল্পটা আমার লিখা না গল্পটা
মাহতাব সাহেবেরই লিখা । আমি তো স্যার তেমন
পড়ালিখাই করিনাই । ফাইভ পাশ । আমি গল্প কি লেখব ?
আপনাদের যদি গল্পটা পছন্দ হয় তাহলে মাহতাব
স্যারের নামে ছাপতে পারেন ।
#প্রথমা #

It's a great matter of joy that today is the birthday of our beloved D.O.P Mizanun Hossain Sony . Happy Birthday Mizan.....
21/07/2015

It's a great matter of joy that today is the birthday of our beloved D.O.P Mizanun Hossain Sony .
Happy Birthday Mizan....Many Many Happy Returns ......
-Timitri Family

Photo Courtesy :F.R Rion (MZSCPS ARCHIVE )

Eid Mubarak to all our viewers...
18/07/2015

Eid Mubarak to all our viewers...

Discussion about the next shoot and The most Amazing dialogues  ……………!!!!!!!!!!making more better than beforeThank you f...
13/07/2015

Discussion about the next shoot and The most Amazing dialogues ……………!!!!!!!!!!
making more better than before
Thank you for staying with us.....
Hope Always will Stay......
#আলভী

Editing Music........  ......Stay with us.... Timitri Entertainment gonna surprise u All...... Ramadanul Mubarak.....
13/07/2015

Editing Music........ ......

Stay with us.... Timitri Entertainment gonna surprise u All......
Ramadanul Mubarak.....

Talking shoot......শর্ট নেওয়া চলছে....... :-) Making more better than beforestay with us :-)  #আলভী
03/07/2015

Talking shoot......
শর্ট নেওয়া চলছে....... :-)
Making more better than before
stay with us :-)
#আলভী

03/07/2015

Why ?
A short film by M.I Titu

আমাদের প্রথম কাজ।সবাইকে HQ তে দেখার আমন্ত্রন রইল। http://m.youtube.com/watch?v=UxRaUaASQCw
27/06/2015

আমাদের প্রথম কাজ।সবাইকে HQ তে দেখার আমন্ত্রন রইল।
http://m.youtube.com/watch?v=UxRaUaASQCw

A shortfilm produced from TIMITRI production house, actor: Mizanun Hossain D.O.P. & editing: F.r. Rion Music:Alif Ahammad Tonoy Directed by: M. I. Titu

02/11/2014

Address

অলকা নদীবাংলা কমপ্লেক্স
Mymensingh
২২০০

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when টিমিত্রী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share