ভুয়া পেইজ

ভুয়া পেইজ দেশ ও দশের বিপত্তি নিয়ে আমাদের যত মাথা ব্যাথা। Kalaroa is located at 22.8750°N 89.0417°E . College, Bongobondhu Mohila College, Kazirhat College.

It has 35475 units of house hold and total area 232.64 km².Kalaroa is bounded by sharsha, jhikargachha and manirampur upazilas on the north, satkhira sadar and tala upazilas on the south, keshabpur, Manirampur and Tala upazilas and the Kobadak river on the east, West Bengal of India on the west. Main rivers are kobadak, Betraboti, Sonai, Ichamati.Kumarnal,Murari Katy, Gonopatipur(the ideal village

), Sonabaria, Kushudanga, Tulshidanga, Batra, Sreerampur, Bujtola,Kazirhat, Khordo, Chandonpur are most famous village in Kalaroa. There are more that 12 colleges in Kalaroa including Sheikh Amanullah Degree College, Kalaroa Govt. Average literacy 25.4%; male 33.2% and female 17.6%. Educational institutions: college 8, technical institution 4, high school 31, junior high school 6, madrasa 64 (mentionable Brozobaksha Islampur Madrasha and Kalaroa Alia Madrasha), government primary school 67, non-government primary school 45, low cost primary school 12, satellite school 5. Noted educational institutions: Murarikati Taraknandi Primary School (1881),Kaila High School(1983), Dhandia High School (1885), Kalaroa GKMK Pilot High School (1930), Girl’s Pilot High School (1968),
There is a Shohid Minar near by Upazila Post office. Cultural organisations Club 41, public library 5, public institute 1, cinema hall 3, women’s organisation 12, playground 27, kishore theatre 1. Locally published newspapers and periodicals are Pathikrit, Samatat, Suryashikha, Subarna Prasun and Dalchhut. Religious institutions include Mosque 405, temple 8 and church 3.

10/12/2018
23/10/2015
05/10/2015
18/04/2015

rana plaza ২০১২ সালে রানা প্লাজার পাঁচতলার একটি পোশাক কারখানায় চাকরি নেন রফিকের স্ত্রী। কিন্তু রানা প্লাজা ধসের পর স্ত্রীর কোনও চিহ্নই খুঁজে পাননি রফিক। চাকরি ছেড়ে দিনের পর দিন ধ্বংসস্তূপ হাতড়েছেন শুধু লাশটি খুঁজে পাওয়ার আশায়। রফিক বলেন, ‘লাশ পাইনি। তাই বলে কি আমার স্ত্রী ছিল না? আমিতো ক্ষতিপূরণ পাইনি।’

রানা প্লাজার ঘটনায় পা হারান হৃদয়। এখনও রাতের পর রাত কাটে আতঙ্কে। এই বুঝি মারা গেলেন! ট্রমা কাটেনি দুই বছরেও। নিত্যসঙ্গী শারীরিক যন্ত্রণা তো আছেই। বাইরে থেকে বোঝারও উপায় নেই যন্ত্রণাটা। এখন সিআরপির চিকিৎসাপ্রাপ্তদের তালিকায় নেই তিনি। কিন্তু তারও যে শারীরিক-মানসিক চিকিৎসা দরকার তা বলছেন খোদ চিকিৎসকরাই।

ক্ষতিপূরণ দিতে গিয়ে নানা ছলচাতুরির মধ্য দিয়ে কর্তৃপক্ষ দুই বছর পার করলেও রফিক, হৃদয়, নূরজাহান কিংবা আনোয়ারার জীবনে গতি আসেনি। ক্ষতিপূরণ তো দূরে থাক, দুই বছরে তারা এখনও সেরেই উঠতে পারেনি।

ক্ষতিপূরণের বিষয়ে শ্রমিক অধিকার বিষয়ক আন্দোলনকর্মী ও এক্টিভিস্ট নৃবিজ্ঞানী সংগঠনের সদস্য সায়দিয়া গুলরুখ বলেন, ‘আজ পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে যা দেওয়া হয়েছে, সেটা বিদেশি ক্রেতাদের তরফ থেকেই হোক বা প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকেই হোক, এগুলো আর্থিক অনুদান ও সহায়তা; ক্ষতিপূরণ নয়। সেই অর্থে কেউই ক্ষতিপূরণ পায়নি।’

রানা প্লাজা ধসে যে শ্রমিকরা হতাহত হয়েছিলেন তাদের ক্ষতিপূরণের নামে দেওয়া হয়েছে অনুদান। এমনকি অনেক ব্র্যান্ড আছে যারা সামান্য দায়টুকুও নিতে চায়নি। ঘটনার দুই বছর পর গত মাসে ক্ষতিপূরণের জন্য জাতিসংঘের উদ্যোগে গঠিত একটি তহবিলে অর্থ দান করতে রাজি হয়েছে আন্তর্জাতিক পোশাক নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বেনেটন। দুই বছর পর এখন তারা কত টাকা দেবে তার ঘোষণা শুনতে শ্রমিকদের অপেক্ষা করতে হবে ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত। কবে নাগাদ সেই টাকা পাওয়া যাবে সে চিন্তা দূর অস্ত।

গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির সমন্বয়ক তাসলিমা আকতার বলেন, যে আর্থিক অনুদান দেওয়া হচ্ছে সেটা মোটেই ক্ষতিপূরণ নয়। বিশেষ পরিস্থিতিতে একটা অনুদান মাত্র। শ্রম আইন পরিবর্তন না করলে শ্রমিক কখনও ক্ষতিপূরণ পাবে না। তিনি আরও জানান, একেক শ্রমিক একেক রকম অনুদান পেয়েছে। চার লাখ টাকা থেকে ৫৩ লাখ টাকাও পেয়েছে কেউ কেউ। এই বিভাজন কিসের ভিত্তিতে করা হয়েছে শ্রমিকদের কাছে সেটাও স্পষ্ট নয়। ফলে এসবের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপও নিতে পারবে না তারা।

জাতিসংঘ ও আইএলওর ওই তহবিল থেকে রানা প্লাজা ধসের শিকার প্রায় পাঁচ হাজার লোককে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার কথা। তবে শঙ্কার কথা হলো, তহবিল সংগ্রহে ব্যর্থ হয়ে বাজেটই কমিয়ে দিতে হয়েছে সমন্বয় কমিটিকে। কমিটির সদস্য সৈয়দ সুলতানউদ্দিন আহমেদ বলেন, এপ্রিলে দুই বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণের অর্থ পরিশোধ করার লক্ষ্য ছিল। তহবিলের লক্ষ্যমাত্রা এক কোটি ডলার কমিয়ে তিন কোটি ডলারে নামিয়ে আনা হয়। তবে সেটাও জোগাড় করা সম্ভব হয়নি।

রানা প্লাজার শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক শ্রম অধিকার বিষয়ক সংগঠন ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্লোবাল ইউনিয়ন যৌথভাবে এ তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেয়। শুরুতে এ তহবিলের লক্ষ্য ছিল চার কোটি ডলার বা ৩১০ কোটি টাকা। সেই লক্ষ্যমাত্রা পূরণে সক্ষম না হওয়ায় বাজেটে কাটছাঁট করছে তারা।

রানা প্লাজার পাঁচটি গার্মেন্টস থেকে পোশাক কিনতো অন্তত ২৮টি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান। এসব ব্র্যান্ডকে লক্ষ্য করেই মূলত আইএলওর ক্ষতিপূরণ তহবিল গঠন করা হয়েছিল। কিন্তু দেড় বছরে অর্থ দিয়েছে ১৩টি ব্র্যান্ড। বাকি ১৫টি ব্র্যান্ড কোনও টাকা দেয়নি।

কতজন পাওয়ার কথা, কতজন পেল

দুর্ঘটনার সময় ওই ভবনে মোট কতজন শ্রমিক কর্মরত ছিলেন দুই বছরেও তার সঠিক হিসাব দিতে পারছেন না সংশ্লিষ্টদের কেউ। বিজিএমইএ ও অ্যাকশন এইড তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, দুর্ঘটনার সময় ভবনে ছিল তিন হাজার ৫৭২ জন। সিপিডি বলছে তিন হাজার ৬৭০ জন, বাংলাদেশ ইনস্টিটউট অব লেবার স্টাডিজ (বিলস) এর হিসাবে তিন হাজার ৯৪৮ জন এবং কো অর্ডিনেশন সেল বলছে তিন হাজার ৮৪৮ জন।

এদিকে জেলা প্রশাসক অফিসে রক্ষিত হিসাব অনুযায়ী রানা প্লাজার ধ্বংসস্তুপ থেকে জীবিত উদ্ধার করা হয় দুই হাজার ৪৩৮ জনকে। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় আরও ১৯ জন। এই হিসাবে সংখ্যাটা দাঁড়ায় দুই হাজার ৪১৯ জনে। আবার সরকার ও পোশাক কারখানা মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর হিসাবে রানা প্লাজা ধসে নিহত শ্রমিকের সংখ্যা এক হাজার ১৩৬ জন।

গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির হিসাবে, ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ধসে ৫৯ জেলার এক হাজার ১৭৫ জন শ্রমিক নিহত ও নিখোঁজ হন। তাদের মধ্যে ৮৩৫ জনের লাশ প্রাথমিকভাবে শনাক্ত হয় ও তিন দফা ডিএনএ পরীক্ষায় ১৭৮ জনের পরিচয় নিশ্চিত হয়। তবে ডিএনএ নমুনা মিললেও ১৭ জনের কবর জুরাইনে শনাক্ত করা যায়নি। নিখোঁজ শ্রমিকের সংখ্যা ১৬২। নিহত-নিখোঁজ সবার নাম-ঠিকানা তালিকাসহ সংকলনে আছে।

দুর্ঘটনার পর সরকার তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের লাশ দাফনের জন্য প্রত্য

13/02/2015

Amra probasi

13/02/2015
13/02/2015

KaK

কাকে আপনি সবচেয়ে বেশি সৎ, যোগ্য, ন্যায়পরায়ণ ও জনদরদী  ব্যক্তি হিসেবে কলারোয়া উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চান?আমার অবজ...
23/02/2014

কাকে আপনি সবচেয়ে বেশি সৎ, যোগ্য, ন্যায়পরায়ণ ও জনদরদী ব্যক্তি হিসেবে কলারোয়া উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চান?

আমার অবজারভেশনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে সর্বদিক বিবেচনায় শহিদুল ইসলাম মুকুল ইজ বেস্ট।

আরিফ মাহমুদ ॥ বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনা আর আনন্দমূখর পরিবেশে মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষ দিনে কলারোয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নিজেদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ১৭জন প্রার্থী। এদের মধ্যে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে ৭জন, পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান…

Address

Satkhira

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ভুয়া পেইজ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ভুয়া পেইজ:

Videos

Share

Category


Other Event Planners in Satkhira

Show All