Hakaluki Camp

Hakaluki Camp Climate Change & Nature Save awareness camping Climate Change Awareness Camping �

Restoring Mountain Ecosystems
11/12/2023

Restoring Mountain Ecosystems

আজ ১১ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক পর্বত দিবস , যার প্রতিপাদ্য হচ্ছে “Restoring Mountain Ecosystems” ‘‘পর্বত ইকোসিস্টেম পুনরুদ্ধার করা’’।

আমাদের নিজেদের বাঁচার তাগিদেই প্রকৃতিসৃষ্ঠ পর্বত, পরিবেশকে আমাদের রক্ষা করতে হবে। এই লক্ষে আসুন আমরা সবাই একসাথে কাজ করি।

10/12/2023

📸 হাকালুকি ক্যাম্প (২০২০) নিয়ে কথা City FM 96 -এ কথা বলছেন ইকবাল ফেরদৌস…

শীঘ্রই শুরু হবে হাকালুকি ক্যাম্প ২০২৩ এর রেজিস্টেশন…
11/02/2023

শীঘ্রই শুরু হবে হাকালুকি ক্যাম্প ২০২৩ এর রেজিস্টেশন…

It’s your turn to give justice to our climate.Our Planet, Our Responsibility is a climate justice idea competition where...
14/10/2022

It’s your turn to give justice to our climate.
Our Planet, Our Responsibility is a climate justice idea competition where we empower you to submit your ideas to save the climate and protect the world.
So submit your ideas & Get a chance to win exciting Prize Money.

To Participate: https://cutt.ly/kV04r62

Terms & Conditions
1. Team must have 3 members.
2. Team can be formed from different University/Organisations/Platform.
3. All the information that teams are providing should be authentic.
4. Any University/Organisations/Platform can participate in this competition.
5. Action Aid and The Daily Star reserves the right to change, cancel or amend any sort of process and decision at any time.
6. Top 10 teams will be selected for the next phase (Mentorship and Pitch Phase) of the competition.
7. Submission Deadline: October 22, 2022.

Participate now!

ActionAid Bangladesh, Global Platform Bangladesh

We need‘green’ private-sector climate risk financing
10/10/2022

We need‘green’ private-sector climate risk financing

Securing financial assets to combat climate change is not easy, particularly for developing economies such as Bangladesh.

04/10/2022

জারিন তাসনীম শরীফ

29/07/2022

‘বোমা মারলে মোকাবিলা করা যায়, প্লাস্টিকের ক্ষতি নয়’

04/07/2022

“That is the opportunity in front of us”

Sir David Attenborough, People's Advocate, reminds us what must be done to keep 1.5 alive.

is essential to prevent further deforestation, and restore the natural world 🌍

Listen to his powerful words 👇

30/06/2022

3ZERO Club Convention

The 3ZERO Club Convention will be a virtual gathering of youth worldwide, especially for the members of the 3ZERO Club. Since the launch of the 3ZERO Club during 11th Social Business Day, 260+ Clubs from 22 countries have joined this global initiative. The Convention will be a platform where young people will present their vision of the three zero world by turning themselves into three zero persons to create three zero schools, families, businesses and other institutions. The Convention will also be an opportunity to celebrate exceptional Key Persons, Deputy Key Persons, Members, 3Z Support Organisations, and 3Z Support Persons whose contributions will help to combat one of the three zero problems. Therefore, the Convention will be an opportunity to showcase their innovative actions and plan to improve their communities.



N.B. Hakaluki Camp 2022 Organized By 3ZEROClub (050-020-001)

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে যা জানা দরকারআহমাদ মুদ্দাসসেরজলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে যা জানা দরকারশিশু-কিশোর ও অন্য সবারই জলবায়ু পরিবর...
29/06/2022

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে যা জানা দরকার

আহমাদ মুদ্দাসসের

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে যা জানা দরকার
শিশু-কিশোর ও অন্য সবারই জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে জানা জরুরি। জলবায়ু পরিবর্তন কী, কেন, কীভাবে, আমাদের ভবিষ্যৎ কতটা হুমকির মুখে, ভবিষ্যৎকে বিপদমুক্ত করতে আমরা কী করতে পারি—এসবই জানা দরকার সবার।
তুমি যদি কিশোর হও, তোমার জীবনের প্রায় প্রতিবছরই একটা খবর দেখেছ। দেশের তাপমাত্রা আগের বছরের রেকর্ড ভেঙে ফেলছে। টিভিতে দেখেছ, বনে আগুন লেগেছে। হরিণ আর খরগোশের মতো প্রাণীগুলো প্রাণভয়ে ছুটছে! দেখেছ কোনো কোনো বছর একদমই বৃষ্টি হয়নি। আবার কোনো বছর এত এত বৃষ্টি হয়েছে, সারা দেশ ভেসে গেছে বন্যায়। তোমাদের রাস্তায় পানি জমেছে হাঁটু পরিমাণ। ঝড় এসে উপকূল এলাকার গাছপালা ভেঙেচুরে নিয়ে গেছে। ফসলের খেত আর মাছের ঘের ভেসে গেছে। এগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব। ব্যাপারটা আমাদের জীবনের সঙ্গে একদম জড়িয়ে গেছে।
তোমার বাকি জীবনজুড়েই জলবায়ুর অনেক পরিবর্তন হবে। অবস্থা আরও খারাপ হতে পারে। তবে আমরা যদি এখনই কাজ শুরু করি, তাহলে অবস্থার খানিকটা পরিবর্তন সম্ভব হবে। উদ্যোগ নিলে বাঁচানো যাবে মানুষকে। চলো দেখি, জলবায়ু পরিবর্তনের চিত্রটা কীভাবে পাল্টানো সম্ভব হবে।
তার আগে দেখি, কীভাবে আমাদের এত খারাপ অবস্থা হলো।

তোমার চারপাশে তাকাও। ঘরের বাতি, টিভি, ফ্রিজ—সবকিছু বিদ্যুৎ ব্যবহার করে চলছে। মানুষ যত দিন আছে পৃথিবীতে, তার বেশির ভাগ সময়ই বিদ্যুৎ ছাড়া কাটিয়েছে। উনিশ শতকের শেষে এসে বিদ্যুৎ আবিষ্কৃত হলো। তারপর এই বিদ্যুৎ আমাদের জীবনের সঙ্গে একদম জড়িয়ে গেছে। উদাহরণ হিসেবে বলি, ১৯৫০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মানুষ যত বিদ্যুৎ ব্যবহার করত, এখন তার চেয়ে ১৩ গুণ বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। আবার লন্ডনের রাস্তায় প্রতিদিন ২৮ লাখ বাতি জ্বলে!

তোমার বাসার বিদ্যুতের লাইন সম্ভবত রাস্তায় ঝোলানো বিদ্যুতের খুঁটি থেকে এসেছে। এই খুঁটির তার ধরে পেছনে (সত্যি সত্যি ধরতে যেয়ো না) গেলে দেখা যাবে, লাইনটি এসেছে কোনো একটা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে। এ রকম অসংখ্য বিদ্যুৎকেন্দ্র আমাদের বাসাবাড়ি, কারখানা, স্কুলসহ সবখানে বিদ্যুৎ পাঠাচ্ছে। এসব বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়েছে জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার করে। জীবাশ্ম জ্বালানি হলো মাটির নিচে জমে থাকা কয়লা, তেল আর গ্যাস। শক্তির প্রয়োজন হয়, এমন প্রায় সব কাজেই জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হচ্ছে। বর্তমানে জীবাশ্ম জ্বালানি একটা বড় ব্যবসা। মানুষ প্রতিবছর ৭০০ কোটি টন কয়লা ব্যবহার করে। প্রতিদিন প্রায় ১০ কোটি ব্যারেল তেল আর তরল জ্বালানির ব্যবহার হয়। সবটুকু আসে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে।

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে যা জানা দরকার

প্রাচীনকালে প্রাণী আর গাছপালা মাটির নিচে চাপা পড়ে হাজার বছরে পরিবর্তিত হয়ে তেল, গ্যাস আর কয়লা হয়েছে। এগুলো মাটির নিচ থেকে তুলে যখন ব্যবহার করি, তখন আমরা প্রাচীনকালের জমে থাকা কার্বন থেকে কার্বন ডাই–অক্সাইড আর মিথেন গ্যাস বাতাসে ছাড়ি। এগুলোকে গ্রিনহাউস গ্যাস বলে। এই গ্যাস বায়ুমণ্ডলের জন্য একটা চাদরের মতো। সূর্যশক্তি দিনের বেলায় পৃথিবীকে গরম করে। রাতের বেলায় পৃথিবী তাপ ছেড়ে ঠান্ডা হয়। কিন্তু গ্রিনহাউস গ্যাস কিছুটা তাপ ধরে রাখে। পৃথিবীর যতুটুকু তাপ ছেড়ে দেওয়ার কথা, তা ছাড়তে পারে না গ্রিনহাউস গ্যাসের কারণে। জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার করে করা কাজকর্মে পৃথিবী গরম হয়ে উঠেছে গত এক হাজার বছরের তুলনায়। তারপরও জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার দিন দিন বাড়িয়েই চলেছে মানুষ।
এই দূষণের প্রথম আঘাতটা পড়েছে বাংলাদেশের মতো নিম্নআয়ের দেশের দরিদ্র মানুষের ওপর। নিম্নআয়ের মানুষ শহুরে বস্তি এলাকায় বাস করে। যেখানে দূষণ আর বর্জ্য থাকে ঘরের লাগোয়া। বিশ্বজুড়ে করোনার কারণে যত মানুষের মৃত্যু হয়েছে, তার চেয়ে বেশি মানুষ মারা যাচ্ছে পরিবেশ দূষণে। করোনা মহামারিতে বিশ্বে এখন পর্যন্ত প্রায় ৫৯ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আর প্রতিবছর দূষণে প্রায় ৯০ লাখ মানুষের অকালমৃত্যু হয়।

গ্রিনহাউস গ্যাসের বাইরেও কিছু দূষণের উৎস আছে। তোমাদের পাশে যে নতুন দালান উঠছে বা তোমার শহরের ফুটপাতগুলোর কথা ভাবো। যে সিমেন্ট দিয়ে এগুলো আটকে রাখা হয়েছে, সেগুলো লাইমস্টোন গুঁড়া করে তাপ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে পরিবেশ দূষণের ২০ শতাংশ সিমেন্ট, স্টিল আর অন্যান্য কারখানা থেকে আসছে। আমরা যা খাই, তা–ও পরিবেশ দূষণে ভূমিকা রাখে। গরু-ছাগল আর গৃহপালিত অন্য প্রাণীগুলো বায়ু ত্যাগ করে, ঢেকুর তোলে, মল ত্যাগ করে। ফসলের খেত থেকেও গ্যাস বের হয়। আমাজন জঙ্গল, আমাদের সুন্দরবন ও অন্যান্য বনের গাছ কেটে মানুষ ফসল ফলানোর জমি তৈরি করছে। গাছ কাটার ফলে গাছ ও মাটিতে জমে থাকা কার্বন বায়ুতে চলে যায়। ফসল ফলানো ও গাছ কাটার ফলে বিশ্বের চার ভাগের এক ভাগ গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গত হয়।
এভাবে চলতে থাকলে জলবায়ু পরিবর্তনের অবস্থা আরও খারাপ হবে। চলো দেখি, কতটা খারাপ হবে! খারাপ ভবিষ্যৎ দেখতে কেমন হবে? অনেক মানুষ ও প্রাণীর জন্য জীবন কঠিন হয়ে যাবে।

ভবিষ্যতে পৃথিবীর বহু জায়গা আরও উত্তপ্ত হবে। তবে শীতকাল থাকবে। স্কুল ও খেলাধুলা হিট ওয়েভে বাতিল হবে (দূষণে ভারতের নয়াদিল্লির স্কুল বন্ধের কথা শুনে থাকবে)। বৃদ্ধ আর ঘরের বাইরে কাজ করা মানুষদের জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলবে অতি গরম। আবহাওয়ার পরিবর্তনে অনেক জায়গায় ফসল উৎপাদন করা কঠিন হবে। পানি শুকিয়ে যেতে পারে অসংখ্য পুকুর আর নদীনালায়। শুষ্ক আবহাওয়া বনে আরও ঘন ঘন আগুন লাগাবে। পুড়ে যেতে পারে অসংখ্য এলাকা। এমন হলে আমরা অস্বাস্থ্যকর ধোঁয়া আর বায়ু গ্রহণ করতে বাধ্য হব। অনেক প্রাণীর বেঁচে থাকার পরিবেশ আর খাবার থাকবে না। মানুষের কারণেই বিলুপ্ত হবে অনেক প্রাণী। মেরু অঞ্চলের বরফ গলে তলিয়ে যাবে অনেক উপকূলীয় এলাকা। এই শতক শেষ হওয়ার আগেই ঘর–বাড়িহারা হবে লাখ লাখ মানুষ, যাদের আমরা বলি জলবায়ু উদ্বাস্তু। বাতাস থেকে বেশি বেশি কার্বন ডাই–অক্সাইড মেশার কারণে সমুদ্রের পানি আরও অ্যাসিডিক হবে। সমুদ্রের পানির তাপমাত্রা বাড়বে। অবশ্য কিছু প্রাণীর এতে সুবিধা হবে। কিন্তু আমরা খেয়ে বেঁচে থাকি—এমন সামুদ্রিক প্রাণীগুলোর ভীষণ ক্ষতি হবে। কোরাল রিফগুলো ‘নাই’ হয়ে যাবে।

শুনে নিশ্চয়ই খারাপ লাগছে। যদি আমরা কোনো উদ্যোগ না নিই, তাহলে এ রকম হবেই। বিজ্ঞানীরা এমনই বলছেন।

আমাদের জন্য এখনো পথ খোলা আছে। এখনই উদ্যোগ নিতে হবে। না নিলে ভবিষ্যৎ আমাদের ছাড়বে না, যতই বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিষ্কার হোক। জলবায়ুর পরিবর্তন শুরু হয়ে গেছে। সব দেশের সরকার, শিল্পকোম্পানির মালিক আর সাধারণ মানুষেরা সবাই মিলে যদি উদ্যোগ নিতে পারি, তাহলে জলবায়ু পরিবর্তনের হাত থেকে মানুষ অনেকটা রক্ষা পাবে।

চলো এবার দেখি, ভালো ভবিষ্যৎ কী রকম হতে পারে?

ভালো ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ধীরগতির আর কম ভয়ংকর হতে পারে। এ রকম হলে পরিবেশ ও প্রকৃতি পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারবে। যেমন সরকার উপকূলবাসীদের উঁচু এলাকায় সরিয়ে আনতে পারবে এলাকা তলিয়ে যাওয়ার আগেই। পৃথিবীর অধিকাংশ দূষণের জন্য দায়ী শিল্পোন্নত দেশগুলো। শিল্পোন্নত দেশগুলো উন্নয়নশীল দেশগুলোকে পরিবর্তিত জলবায়ুতে টিকে থাকতে সাহায্য করতে পারবে।

ভালো ভবিষ্যতেও বনে আগুন লাগবে আর ফসল ফলাতে কষ্ট হবে। কিন্তু খারাপ ভবিষ্যতের মতো অতটা নয়। আমরা আরও গাছ লাগিয়ে বনকে রক্ষা করতে পারব, যেগুলো বড় হতে হতে অনেক কার্বন বাতাস থেকে শোষণ করে নেবে। ক্ষুদ্র জাতিসত্তার অধিবাসী ও বনজীবীরা এই কার্যক্রমে আমাদের পথ দেখাতে পারে। আমরা আমাদের খাদ্যাভ্যাস বদলাতে পারি। মানুষ অতিরিক্ত মাংস খাওয়া বাদ দিতে পারে। কৃষিকাজ আর পশুপালনে আমরা প্রকৃতির ক্ষতি না করে সবুজ পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারি। সবুজ পদ্ধতি হলো পরিবেশের ক্ষতি না করে শস্য উৎপাদন।

পরিবর্তন সমাজের সবখানেই ছড়িয়ে দিতে হবে। বিশেষ করে শিল্পকারখানায়। কংক্রিট তৈরিতে কীভাবে আরও কম কার্বন ডাই–অক্সাইড বের হবে, তা নিয়ে গবেষণা করা যেতে পারে। প্রকৃতির জন্য ক্ষতিকর নয়, এমন ভবনে আমরা কাজ করতে পারি। কাঠ আর স্থানীয় পাথর দিয়ে তৈরি ভবনগুলোকে পরিবেশের জন্য ভালো অবকাঠামো বলা যায়। ভালো ভবিষ্যতে আমরা বৈদ্যুতিক গাড়ি ব্যবহার করতে পারি। ডিজেল আর গ্যাসোলিনে চলে—এমন গাড়ির পরিবর্তে বিশুদ্ধ জ্বালানি ব্যবহার করে চলে, এমন গাড়ি ব্যবহার করতে পারি। এভাবে অনেক এলাকার বায়ু পরিষ্কার হয়ে যাবে। শহরগুলো মানুষের পাবলিক পরিবহন ব্যবহার করার সুব্যবস্থা করতে পারে। সাইকেল লেন তৈরি করে সেখানে শুধু সাইকেল চলতে দিয়ে সাইকেল চালাতে উৎসাহ দিতে পারে। বিমান কিছু দূষণ করবে। আকাশপথে ভ্রমণ কমানো যেতে পারে। সূর্যের আলো, বায়ুর প্রবাহসহ অন্যান্য নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহার করতে হবে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমিয়ে আনার জন্য। যখন আকাশ মেঘলা থাকবে বা বায়ুপ্রবাহ ধীর হবে, তখন ব্যবহার করার জন্য নবায়নযোগ্য শক্তি জমা করে রাখা যেতে পারে।

আশার কথা হলো, আমরা জানি কীভাবে এসব পরিবর্তন আনতে হবে। এমনকি অনেক জায়গায় এই পরিবর্তন শুরু হয়েছে। তবে পরিবর্তনের গতি খুব কম। এর কারণ, আমাদের বাধা বিজ্ঞান নয়, মানুষ। বিশ্বনেতা আর ব্যবসায়ীদের জলবায়ু পরিবর্তনের ব্যাপারে গুরুত্ব দিতে হবে। আর আমরা বাদবাকিরা তাতে সাহায্য করব। এভাবেই ভালো ভবিষ্যৎ সত্যিকার ভবিষ্যৎ হবে। আমরা কি এগুলো করব? সিদ্ধান্ত আমাদেরই।

সূত্র: নিউইয়র্ক টাইমস

15/06/2022
15/06/2022

This year, is going to in Egypt.

Share your message now for a chance to be featured in our exhibition at the biggest climate event of the year.

Go to dearworldleaders.org and join the movement.

পরিবেশ নিয়ে উচ্চশিক্ষা, গবেষণা, জানার নানা সুযোগবৈশ্বিক নানা কারণে পরিবেশ নিয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়ছে। গবেষণার পরিসরও ব...
06/06/2022

পরিবেশ নিয়ে উচ্চশিক্ষা, গবেষণা, জানার নানা সুযোগ
বৈশ্বিক নানা কারণে পরিবেশ নিয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়ছে। গবেষণার পরিসরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, পরিবেশ ব্যবস্থাপনা, প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনাসহ নানা বিষয়ের প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। জেনে নেওয়া যাক পরিবেশসংক্রান্ত পড়ালেখা, বৃত্তি কিংবা সম্মেলন ও কর্মশালায় অংশ নেওয়ার সুযোগগুলোর খবর।

লেখা: জাহিদ হোসাইন খান

দেশে পড়াশোনা

দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশ ও পরিবেশসংক্রান্ত ব্যবস্থাপনা বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করার সুযোগ আছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অনুষদের অধীন ভূগোল ও পরিবেশ, ভূতত্ত্ব, সমুদ্রবিজ্ঞান, দুর্যোগবিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা এবং আবহাওয়াবিদ্যা নিয়ে পড়ার সুযোগ আছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পেশাজীবীদের জন্য এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ম্যানেজমেন্টে উইকেন্ড মাস্টার্স প্রোগ্রাম চালু আছে। পরিবেশ ও জলবায়ুবিষয়ক নানা বিষয়ে পড়তে পারেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বন ও পরিবেশবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধীনেও।

ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) স্কুল অব এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ম্যানেজমেন্টে ভূমি ও পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা এবং পরিবেশ ব্যবস্থাপনায় স্নাতক, স্নাতকোত্তর করা যায়। এ ছাড়া বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস, স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজিসহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন পরিবেশসংক্রান্ত বিষয়ে পড়ানো হয়।

ঢাকার ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক হামিদুল হক বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশের নানা সংকটের কারণে অনেক রকম ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে গবেষণা ও শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা জলবায়ু পরিবর্তনের আগ্রাসী প্রভাব ও পরিবেশ সুরক্ষার নানা কৌশল শিখতে পারছেন। বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের এ নিয়ে গবেষণা ও উচ্চশিক্ষার সুযোগ অনেক বিস্তৃত। পরিবেশ নিয়ে পড়াশোনা শেষ করে নানা উন্নয়ন ও গবেষণা সংস্থায় শিক্ষার্থীরা চাকরির সুযোগ পাচ্ছেন।

ঢাকার নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে পরিবেশবিজ্ঞান ও পরিবেশ ব্যবস্থাপনা নিয়ে পড়ার সুযোগ আছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির সহকারী অধ্যাপক ও পরিবেশবিদ শওকত ইসলাম বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ নীতিমালা, ব্যবস্থাপনাসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আমরা শিক্ষার্থীদের পড়াই। পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা, বায়োডাইভারসিটিসহ বাংলাদেশ ও বিশ্বের নানা ইস্যু নিয়ে শিক্ষার্থীরা জানতে পারছেন। পরিবেশ নিয়ে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের দারুণ সব গবেষণার সুযোগ আছে। জলবায়ু ও পরিবেশগত ঝুঁকি যেহেতু বাংলাদেশের অনেক বেশি, তাই এখানে গবেষণা ও ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ বাড়ছে। বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে চাকরি থেকে শুরু করে উচ্চশিক্ষার জন্য দেশের বাইরে বৃত্তি নিয়ে পড়ার সুযোগ পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।’

দেশের বাইরে পড়ার সুযোগ

যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপের বিভিন্ন দেশ যেমন যুক্তরাজ্য, জার্মানি, নেদারল্যান্ডসসহ বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশ ও জলবায়ুসংক্রান্ত বিষয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ আছে। ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের এডুকেশন ইউএসএ বাংলাদেশের আউটরিচ কো–অর্ডিনেটর রুহুল আমিন বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর বহু শিক্ষার্থী পরিবেশ, টেকসই উন্নয়নসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমেরিকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যাচ্ছেন। নানা ধরনের বৃত্তি, আর্থিক সুবিধাসহ গবেষণার সুযোগ পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। স্নাতক পর্যায়ের চেয়ে স্নাতকোত্তরেই এ ধরনের বিষয়ে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বেশি দেখতে পাচ্ছি।’

যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে অ্যারিজোনা স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়, কানেটিকাট বিশ্ববিদ্যালয়, ফ্লোরিডা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা পরিবেশ বিষয়ে পড়তে ও গবেষণা করতে পারেন। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হিসেবে ফেলোশিপসহ নানা আন্তর্জাতিক বৃত্তি, যেমন ফুলব্রাইট ফরেন প্রোগ্রামের মাধ্যমেও শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রে পরিবেশসংক্রান্ত বিজ্ঞান ও অর্থনীতি নিয়ে পড়তে পারেন।

ফেলোশিপ ও সম্মেলন

পরিবেশ ও জলবায়ু নিয়ে সারা বিশ্বে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে তরুণদের অংশ নেওয়ার সুযোগ আছে। বায়োগ্যাস ও টেকসই জ্বালানি নিয়ে কাজ করেন প্রকৌশলী নিলয় দাশ। যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট বিভাগ ও ওকলাহোমা বিশ্ববিদ্যালয়ের পেশাজীবী ফেলোশিপের মাধ্যমে পাঁচ সপ্তাহের প্রশিক্ষণ গ্রহণের সুযোগ পান তিনি। নিলয় বলেন, ‘আমি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবায়নযোগ্য শক্তি প্রযুক্তি বিষয়ে মাস্টার্স করেছি। পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন, টেকসই উন্নয়ন নিয়ে কাজ ও গবেষণার জন্য আমি মাস্টার্সে ভর্তি হই। ২০১৬ সালে আমি যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট বিভাগের ফেলোশিপে আবেদন করি। সেই ফেলোশিপ কর্মসূচির আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমার বিভিন্ন জ্বালানিবিষয়ক প্রতিষ্ঠানে ব্যবহারিক জ্ঞান অর্জন ও কাজের পরিবেশ দেখার সুযোগ পাই। বায়োগ্যাস নিয়ে বাংলাদেশে কীভাবে পরিবেশ উন্নয়ন করা যায়, তা নিয়ে জানার চেষ্টা করি। এই ধারণা থেকে পরে আমি স্টার্টআপ–বিষয়ক নানা প্রতিযোগিতায় অংশ নিই। ফিনল্যান্ডের হেলসিংকিতে স্লাশ ২০১৭ প্রতিযোগিতায় পরিবেশ নিয়ে কাজের জন্য বাংলাদেশ থেকে অংশগ্রহণ করি।’

স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোতে কনফারেন্স অব পার্টিস সিওপি২৬ সম্মেলনে বাংলাদেশ থেকে অংশ নেন তরুণ পেশাজীবী ও গবেষক লামিয়া মোহসীন। তিনি বলেন, পরিবেশ ও জলবায়ু নিয়ে সারা বছরই নানা আন্তর্জাতিক সম্মেলন হয়। বাংলাদেশ থেকেও তরুণ শিক্ষার্থী ও গবেষকেরা অংশ নেওয়ার সুযোগ পান। বিভিন্ন পরিবেশবিষয়ক ফোরামে সংযুক্তির মাধ্যমে এসব সম্মেলনে অংশ নেওয়ার জন্য নিমন্ত্রণ পাওয়া যায়। এ ছাড়া বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে তরুণ হিসেবে নিজের অবস্থান প্রকাশের সুযোগ পাওয়া যায়।

লামিয়া মোহসীনের সঙ্গে যখন হোয়াটসঅ্যাপে কথা হলো, তখনো তিনি স্টকহোমস+৫০ সম্মেলনে ছিলেন। তিনি বলেন, জাতিসংঘ আয়োজিত এই সম্মেলনে পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তনের নানা সংকট নিয়ে আলাপ–আলোচনা চলছে।

ছবি : স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোতে কনফারেন্স অব পার্টিস সিওপি২৬ সম্মেলনে বাংলাদেশ থেকে অংশ নেন তরুণ পেশাজীবী ও গবেষক লামিয়া মোহসীন
(প্রথমআলো)

হাকালুকি হাওর
06/06/2022

হাকালুকি হাওর

ONLY ONE EARTH: LIVING SUSTAINABLY IN HARMONY WITH NATURE
05/06/2022

ONLY ONE EARTH: LIVING SUSTAINABLY IN HARMONY WITH NATURE

03/06/2022
03/06/2022
03/06/2022

Mangroves 🌳

29/05/2022

Protecting is essential for now and in the future.


🌸🍎🍒🍑🐝🍯🥑🥦🦋🍇

15/05/2022

Without the strongest possible action on climate change, we’ll be in deep water.

13/05/2022

SAY NO TO PLASTIC

10/05/2022

দুর্লভ জলজ ফুল মাখনার জন্য ২৫০ কিমিমোকারম হোসেনপ্রকৃতি ও পরিবেশবিষয়ক লেখকপ্রাকৃতিক আবাসে মাখনা ফুলের সন্ধান করছি অনেক দি...
09/05/2022

দুর্লভ জলজ ফুল মাখনার জন্য ২৫০ কিমি
মোকারম হোসেন
প্রকৃতি ও পরিবেশবিষয়ক লেখক

প্রাকৃতিক আবাসে মাখনা ফুলের সন্ধান করছি অনেক দিন ধরে। বাইক্কা বিলসহ কয়েকটি জলাশয়ে গাছও দেখেছি। কিন্তু ফুল যেন স্বপ্নই থেকে গেল। নানা কারণে সব গাছে প্রতিবছর ফুল হয় না। আবার কোনো কোনো বছর ঢলের পানিতে মৌসুমের আগেই তলিয়ে যায় গাছগুলো। কিছুদিন আগে আশার কথা শোনালেন পাখি বিশেষজ্ঞ ইনাম আল হক। তিনি জানালেন, হাকালুকি হাওরের জুড়ী অংশেই মাখনা ফুলের সন্ধান পাওয়া যাবে। শীতের পরপরই ফুলের মৌসুমে অনুসন্ধান শুরু হলো।
সপ্তাহ তিনেক আগেই পরিবেশকর্মী মো. জাহাঙ্গীর আনন্দের খবরটি জানালেন হাকালুকি হাওরের চাতলার বিলে কয়েকটি ফুল দেখা গেছে। খবর পেয়েই রাতের গাড়িতে চেপে বসলাম। ২২০ কিলোমিটার পার হয়ে ভোরের আলো–আঁধারিতে বাস থেকে নামলাম। আরও ৩০ কিলোমিটার পথ বাকি। দিনের আলোয় যখন হাওরের উদ্দেশে রওনা হলাম, তখন ঘড়ির কাঁটা সাতটা পেরিয়েছে।
পথে পথে বরুণ আর হুরহুরি ফুলের উৎসব মনোমুগ্ধকর। জুড়ী উপজেলার নয়াগ্রাম হয়ে চাতলার বিলে পৌঁছাতে আরও খানিকটা সময় লাগল। যেতে যেতে বারবার শিহরিত হই, বর্ষায় বিপুল জলে ডুবে থাকা হাওরের বুক চিরে আমরা দিব্যি অটোরিকশা নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি! দেখা হলো কয়েকটি নিঃসঙ্গ হিজলের সঙ্গে। কৃষকেরা ধান কেটে বাড়ি ফিরছেন। এসব দেখতে দেখতে আমরা পৌঁছে গেলাম মাখনা ফুলের কাছে। এমন একটি মুহূর্তের জন্য কত দিন অপেক্ষা করেছি!
নির্জন এই প্রান্তরের সব সৌন্দর্য যেন ভিড় করেছে বেগুনি আভার মাখনা ফুলগুলো ঘিরে। কৌলীন্যের বিচারে হয়তো ওরা উচ্চবংশীয় নয়। কিন্তু আমার কাছে গুরুত্ব ভিন্ন কারণে। যার মধ্যে অন্যতম হলো দুষ্প্রাপ্যতা। নিকট অতীতে সহজলভ্য এ ফুল এত দ্রুত কেন দুর্লভ হয়ে উঠেছে, তার দুটো কারণ অন্তত বলা যায়। প্রধানত আবাসস্থল ধ্বংস ও দ্বিতীয়ত অতিরিক্ত মাত্রায় ফল আহরণ। এখনো পুরান ঢাকার কোথাও কোথাও মাখনার ফল বিক্রি হতে দেখা যায়, যা অনেক আগে থেকেই প্রচলিত।
প্রায় ২০০ বছর আগে ব্রিটিশ অরণ্যতরু সন্ধানী জোসেফ ড্যালটন হুকার এ অঞ্চলের উদ্ভিদ সমীক্ষার রোজনামচায় মাখনার কথা বলেছেন। যার বর্ণনা দ্বিজেন শর্মার লেখা হিমালয়ের উদ্ভিদরাজ্যে ড্যালটন হুকার গ্রন্থে পাওয়া যায়। তিনি লিখেছেন, ‘....হুকার ও টমসন ঢাকার বাজারে আম, কাঁঠাল, আনারস, কলা ও কমলার সঙ্গে মাখনার (Euryle ferox) বীজ বিক্রি হতেও দেখলেন। চীন দেশে তিন হাজার বছর আগেও মাখনার বীজ খাওয়ার চল ছিল।...’
শুধু বাংলাদেশ বা ভারতেই নয়, মাখনার ফল দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশেই বেশ জনপ্রিয়। এর প্রধান কারণ ফলটির পুষ্টিগুণ। শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি, দীর্ঘস্থায়ী ডায়রিয়া, হৃদ্‌রোগ, বন্ধ্যাত্ব, প্লীহার সমস্যা, যকৃতের অসুখ, কাশি ও ডায়াবেটিসজনিত অসুস্থতার প্রতিকারে প্রাচ্যের চিকিৎসায় বহুদিন ধরেই মাখনা ব্যবহৃত হচ্ছে। অধিক পটাশিয়াম এবং কম সোডিয়াম থাকায় যাঁরা উচ্চ রক্তচাপে ভোগেন, তাঁদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে ফলটি।
প্রতি ১০০ গ্রাম মাখনা ফলে শক্তির পরিমাণ ৩৫০ কিলোক্যালরি, যাতে স্নেহ পদার্থ-০.১ গ্রাম, প্রোটিন-৯.৭ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট-৭.৭ গ্রাম, ফাইবার বা আঁশের পরিমাণ-৭.৬ গ্রাম। এ ছাড়া মাখনার ফল ও বীজ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের মুখরোচক খাবার তৈরি হয়। ফুচকা মচমচে ও মজাদার করার জন্য ফলের ব্যবহার লক্ষ করা যায়। ভারতে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানে মাখনার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
মিঠাপানির জলাধার, উন্মুক্ত জলাভূমি বা বিলে মাখনা জন্মে। মাখনা কাঁটাযুক্ত জলজ উদ্ভিদ যার শিকড় ও কন্দ পানির নিচে মাটিতে সন্নিবিষ্ট থাকে, পাতা প্রায় গোলাকার, পানির ওপরে ভেসে থাকে। আমাজন লিলির পর এর পাতা উদ্ভিদরাজ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম। ফুল আকারে শাপলার চেয়ে ছোট।
ভেতরে উজ্জ্বল লাল রং, বাইরের দিকে সবুজ ও উজ্জ্বল বেগুনি রঙের। ফল গোলাকার বা ডিম্বাকৃতির এবং বাইরের অংশ কাঁটাযুক্ত। ফল কচি এবং পরিপক্ব উভয় অবস্থাতেই খাওয়া যায়। ফলের ভেতরে ছোলার দানার মতো ছোট ছোট বীজ থাকে। সেগুলোর খোসা ছাড়িয়ে সাদা অংশটি খেতে হয়। এটি মিষ্টি স্বাদের। প্রতিটি ফলে সাধারণত ২০টি পর্যন্ত বীজ থাকে। ফুল ফোটে শীতের শেষে।

—————————
মাখনা ফুলের ছবিটি ৭ এপ্রিল হাকালুকি হাওরের চাতলার বিল থেকে তোলা। ছবি: লেখক । লেখাটি প্রথম আলো থেকে নেয়া।

01/05/2022

“Awareness and knowledge about Climate Change is an important 21st century skill,” says Asim, who is a teacher from Bangladesh.

আজকের সচেতনতা আগামীর সবুজ পৃথিবী
09/04/2022

আজকের সচেতনতা আগামীর সবুজ পৃথিবী

HAKALUKI CAMP 2022 Mask 😷
09/02/2022

HAKALUKI CAMP 2022 Mask 😷

মাছরাঙা আয়োজিত জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক জনসচেতনতামূলক ক্যাম্প “হাকালুকি ক্যাম্প ২০২২”
14/01/2022

মাছরাঙা আয়োজিত জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক জনসচেতনতামূলক ক্যাম্প “হাকালুকি ক্যাম্প ২০২২”

Hakaluki Camp 2022 ⛺️
08/01/2022

Hakaluki Camp 2022 ⛺️

হাকালুকি ক্যাম্পে রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শেষ হলো। যাঁরা এবারের ক্যাম্পে অংশ নিচ্ছেন সবাইকে অভিনন্দন। সকলের অংশগ্রহণে একট...
26/12/2021

হাকালুকি ক্যাম্পে রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শেষ হলো। যাঁরা এবারের ক্যাম্পে অংশ নিচ্ছেন সবাইকে অভিনন্দন। সকলের অংশগ্রহণে একটি প্রাণবন্ত আয়োজন উপহার দেবে মাছরাঙা।

Climate change awareness camping ⛺️

হাকালুকি ক্যাম্পে নিবন্ধনের শেষ দিন আজClimate change awareness camping
25/12/2021

হাকালুকি ক্যাম্পে নিবন্ধনের শেষ দিন আজ

Climate change awareness camping

অনেকেই জানেন, আমরা প্রতিবছর মাছরাঙার উদ্যোগে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক জনসচেতনতা তৈরি ও হাওর রক্ষার লক্ষ্যে হাকালুকি হাওরে শ...
23/12/2021

অনেকেই জানেন, আমরা প্রতিবছর মাছরাঙার উদ্যোগে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক জনসচেতনতা তৈরি ও হাওর রক্ষার লক্ষ্যে হাকালুকি হাওরে শীতকালীন তাঁবুবাস আয়োজন করে থাকি। এবারের তাঁবুবাসে উপস্থিত থেকে আয়োজনকে দীপ্তিময় করতে আমাদের মাঝে আসছেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব, মোঃ শাহাব উদ্দিন এম.পি. মহোদয়।
দেশের চারজন ব্যক্তিত্বকে পরিবেশ বিষয়ে অবদান রাখার জন্য এবারের হাকালুকি ক্যাম্প অ্যাওয়ার্ড ২০২২ প্রদান করা হবে।

আপনারা যারা এখানে রাত্রিযাপনসহ যাবতীয় কার্যক্রমে অংশ নিতে আগ্রহী তাঁরা ২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করুন। ২৫ তারিখের পরে নতুন কাউকে তাঁবুবাসে অংশগ্রহণের জন্য সুযোগ দেওয়া সম্ভবপর হবে না।

রেজিষ্ট্রেশনধারীরা এখানে যেসব সুবিধা পাবেন-

১. পুরো সময়ের বিশ্রাম ও ঘুমানোর জন্য তাঁবু ও শীতের সামগ্রী।

২. রাতের খাবার, সকালে চুঙাপিঠায় নাস্তা, পর্যাপ্ত চা।

৩. টিশার্ট, মাস্ক ও প্রয়োজনীয় সামগ্রী।

এছাড়াও এখানে বাউলগান, ক্যাম্প ফায়ারসহ নানাবিদ আনন্দময় কাজে অংশগ্রহণের ব্যবস্থা থাকছে।

প্রতিজনের রেজিষ্ট্রেশন ফিঃ ১০০০/-(এক হাজার টাকা মাত্র)

স্থান- হাকালুকি হাওরের ওয়াচ টাওয়ার সংলগ্ন দুধাই বিলপার, হাল্লা, বড়লেখা, মৌলভীবাজার, সিলেট।

বিস্তারিত তথ্যের জন্য - 01303555396

রেজিষ্ট্রেশন ফিঃ পাঠানোর জন্য বিকাশ নাম্বার 01714911426 (Send Money)

ᴛʜᴇ ғᴜᴛᴜʀᴇ ɪs ɪɴ ᴏᴜʀ ʜᴀɴᴅs…জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে হাকালুকি হাওরে প্রতি বছর মাছরাঙার আয়...
18/12/2021

ᴛʜᴇ ғᴜᴛᴜʀᴇ ɪs ɪɴ ᴏᴜʀ ʜᴀɴᴅs…

জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে হাকালুকি হাওরে প্রতি বছর মাছরাঙার আয়োজনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে হাকালুকি ক্যাম্প। রেজিস্ট্রেশনের শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর। দ্রুত রেজিস্ট্রেশন করে নিন।

রেজিস্ট্রেশন লিঙ্ক…

https://forms.gle/v56HwZ5RSGcAHrTJA



17/12/2021

ᴛʜᴇ ғᴜᴛᴜʀᴇ ɪs ɪɴ ᴏᴜʀ ʜᴀɴᴅs…

হাকালুকি ক্যাম্পে নিবন্ধনের শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর।
ক্যাম্পে অংশ নিতে দ্রুত নিবন্ধন করে নিন…

নিবন্ধন লিঙ্ক…
https://forms.gle/v56HwZ5RSGcAHrTJA

হাকালুকি ক্যাম্পে (২০২২) নিবন্ধনের শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর, তাই আজই ক্যাম্পে অংশ নিতে নিবন্ধন করে নিন।
12/12/2021

হাকালুকি ক্যাম্পে (২০২২) নিবন্ধনের শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর, তাই আজই ক্যাম্পে অংশ নিতে নিবন্ধন করে নিন।

Address

Sylhet
3250

Telephone

+8801819563840

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hakaluki Camp posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other Party Entertainment Services in Sylhet

Show All