রবি ঠাকুরের ঘর

রবি ঠাকুরের ঘর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গান, আবৃত্তি, গল্?

08/05/2024

আজ "চির নূতনের দিল ডাক ২৫ শে বৈশাখ" - আমাদের কাছে একটি অত্যন্ত পবিত্র দিন, আজ শুধু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন নয় আজ আমাদের চিত্ত শুদ্ধ করার দিন, মনের কোনের সব দীনতা মলিনতা ধুইয়ে দেবার দিন, নতুন করে শপথ নেবার দিন, মানুষকে ভালোবাসতে শেখার দিন, সমালোচনা নয় নিজেকে সংশোধন করার দিন, "ফুলের মালা দীপের আলো ধূপের ধোঁওয়ার পিছন হতে " কবিগুরুর চরণ স্পর্শ করার দিন--- 🙏🙏🙏
শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করছেন- কাকলি ব্যানার্জী

08/05/2024

আজ "চির নূতনের দিল ডাক ২৫ শে বৈশাখ" - আমাদের কাছে একটি অত্যন্ত পবিত্র দিন, আজ শুধু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন নয় আজ আমাদের চিত্ত শুদ্ধ করার দিন, মনের কোনের সব দীনতা মলিনতা ধুইয়ে দেবার দিন, নতুন করে শপথ নেবার দিন, মানুষকে ভালোবাসতে শেখার দিন, সমালোচনা নয় নিজেকে সংশোধন করার দিন, "ফুলের মালা দীপের আলো ধূপের ধোঁওয়ার পিছন হতে " কবিগুরুর চরণ স্পর্শ করার দিন--- 🙏🙏🙏
শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করছেন- শিল্পী ঘোষাল

08/05/2024

আজ "চির নূতনের দিল ডাক ২৫ শে বৈশাখ" - আমাদের কাছে একটি অত্যন্ত পবিত্র দিন, আজ শুধু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন নয় আজ আমাদের চিত্ত শুদ্ধ করার দিন, মনের কোনের সব দীনতা মলিনতা ধুইয়ে দেবার দিন, নতুন করে শপথ নেবার দিন, মানুষকে ভালোবাসতে শেখার দিন, সমালোচনা নয় নিজেকে সংশোধন করার দিন, "ফুলের মালা দীপের আলো ধূপের ধোঁওয়ার পিছন হতে " কবিগুরুর চরণ স্পর্শ করার দিন--- 🙏🙏🙏
শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করছেন- Susmita Chatterjee

08/05/2024

আজ "চির নূতনের দিল ডাক ২৫ শে বৈশাখ" - আমাদের কাছে একটি অত্যন্ত পবিত্র দিন, আজ শুধু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন নয় আজ আমাদের চিত্ত শুদ্ধ করার দিন, মনের কোনের সব দীনতা মলিনতা ধুইয়ে দেবার দিন, নতুন করে শপথ নেবার দিন, মানুষকে ভালোবাসতে শেখার দিন, সমালোচনা নয় নিজেকে সংশোধন করার দিন, "ফুলের মালা দীপের আলো ধূপের ধোঁওয়ার পিছন হতে " কবিগুরুর চরণ স্পর্শ করার দিন--- 🙏🙏🙏
শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করছেন- ভাস্কর সরকার

08/05/2024

আজ "চির নূতনের দিল ডাক ২৫ শে বৈশাখ" - আমাদের কাছে একটি অত্যন্ত পবিত্র দিন, আজ শুধু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন নয় আজ আমাদের চিত্ত শুদ্ধ করার দিন, মনের কোনের সব দীনতা মলিনতা ধুইয়ে দেবার দিন, নতুন করে শপথ নেবার দিন, মানুষকে ভালোবাসতে শেখার দিন, সমালোচনা নয় নিজেকে সংশোধন করার দিন, "ফুলের মালা দীপের আলো ধূপের ধোঁওয়ার পিছন হতে " কবিগুরুর চরণ স্পর্শ করার দিন--- 🙏🙏🙏
শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করছেন- Gopa Das Ghosh

08/05/2024

আজ "চির নূতনের দিল ডাক ২৫ শে বৈশাখ" - আমাদের কাছে একটি অত্যন্ত পবিত্র দিন, আজ শুধু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন নয় আজ আমাদের চিত্ত শুদ্ধ করার দিন, মনের কোনের সব দীনতা মলিনতা ধুইয়ে দেবার দিন, নতুন করে শপথ নেবার দিন, মানুষকে ভালোবাসতে শেখার দিন, সমালোচনা নয় নিজেকে সংশোধন করার দিন, "ফুলের মালা দীপের আলো ধূপের ধোঁওয়ার পিছন হতে " কবিগুরুর চরণ স্পর্শ করার দিন--- 🙏🙏🙏
শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করছেন- সুপর্না পাল

08/05/2024

আজ "চির নূতনের দিল ডাক ২৫ শে বৈশাখ" - আমাদের কাছে একটি অত্যন্ত পবিত্র দিন, আজ শুধু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন নয় আজ আমাদের চিত্ত শুদ্ধ করার দিন, মনের কোনের সব দীনতা মলিনতা ধুইয়ে দেবার দিন, নতুন করে শপথ নেবার দিন, মানুষকে ভালোবাসতে শেখার দিন, সমালোচনা নয় নিজেকে সংশোধন করার দিন, "ফুলের মালা দীপের আলো ধূপের ধোঁওয়ার পিছন হতে " কবিগুরুর চরণ স্পর্শ করার দিন--- 🙏🙏🙏
শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করছেন- Indrani saha

08/05/2024

আজ "চির নূতনের দিল ডাক ২৫ শে বৈশাখ" - আমাদের কাছে একটি অত্যন্ত পবিত্র দিন, আজ শুধু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন নয় আজ আমাদের চিত্ত শুদ্ধ করার দিন, মনের কোনের সব দীনতা মলিনতা ধুইয়ে দেবার দিন, নতুন করে শপথ নেবার দিন, মানুষকে ভালোবাসতে শেখার দিন, সমালোচনা নয় নিজেকে সংশোধন করার দিন, "ফুলের মালা দীপের আলো ধূপের ধোঁওয়ার পিছন হতে " কবিগুরুর চরণ স্পর্শ করার দিন--- 🙏🙏🙏
শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করছেন- Mahuya Dassharma

08/05/2024

আজ "চির নূতনের দিল ডাক ২৫ শে বৈশাখ" - আমাদের কাছে একটি অত্যন্ত পবিত্র দিন, আজ শুধু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন নয় আজ আমাদের চিত্ত শুদ্ধ করার দিন, মনের কোনের সব দীনতা মলিনতা ধুইয়ে দেবার দিন, নতুন করে শপথ নেবার দিন, মানুষকে ভালোবাসতে শেখার দিন, সমালোচনা নয় নিজেকে সংশোধন করার দিন, "ফুলের মালা দীপের আলো ধূপের ধোঁওয়ার পিছন হতে " কবিগুরুর চরণ স্পর্শ করার দিন--- 🙏🙏🙏
শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করছেন- Poushali Pyne

08/05/2024

আজ "চির নূতনের দিল ডাক ২৫ শে বৈশাখ" - আমাদের কাছে একটি অত্যন্ত পবিত্র দিন, আজ শুধু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন নয় আজ আমাদের চিত্ত শুদ্ধ করার দিন, মনের কোনের সব দীনতা মলিনতা ধুইয়ে দেবার দিন, নতুন করে শপথ নেবার দিন, মানুষকে ভালোবাসতে শেখার দিন, সমালোচনা নয় নিজেকে সংশোধন করার দিন, "ফুলের মালা দীপের আলো ধূপের ধোঁওয়ার পিছন হতে " কবিগুরুর চরণ স্পর্শ করার দিন--- 🙏🙏🙏
শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করছেন- Ruma Majumder

08/05/2024

আজ "চির নূতনের দিল ডাক ২৫ শে বৈশাখ" - আমাদের কাছে একটি অত্যন্ত পবিত্র দিন, আজ শুধু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন নয় আজ আমাদের চিত্ত শুদ্ধ করার দিন, মনের কোনের সব দীনতা মলিনতা ধুইয়ে দেবার দিন, নতুন করে শপথ নেবার দিন, মানুষকে ভালোবাসতে শেখার দিন, সমালোচনা নয় নিজেকে সংশোধন করার দিন, "ফুলের মালা দীপের আলো ধূপের ধোঁওয়ার পিছন হতে " কবিগুরুর চরণ স্পর্শ করার দিন--- 🙏🙏🙏
শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করছেন- Anumita Sengupta

04/05/2024

এই পবিত্র "ঘর" এর সকল রবীন্দ্রানুরাগী সুধীজনের কাছে ২৫ শে বৈশাখ শুধুমাত্র এক দিনে সীমাবদ্ধ থাকেনা প্রতিদিন ই ২৫ শে বৈশাখ তবে ওই বিশেষ দিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি তো নিবেদন করতেই হবে-- আসলে এতো গ্রুপ এতো page, এতো অনুষ্ঠান তাই "ফুলের মালা, দীপের আলো, ধূপের ধোঁওয়ার পিছন হতে" তাঁর চরণ ছোঁওয়ার সুযোগ পাবো তো ? তাই "কাজ কি আমার মন্দিরেতে আনাগোনায় পাতব আসন আপন মনের একটি কোনায়" আমরা নিজেদের মত করে ওনাকে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করব। একনিষ্ঠ সদস্যবন্ধুদের কাছে অনুরোধ গান, পাঠ, বা আবৃত্তি ভিডিও রেকর্ডিং করে আমাকে পাঠাতে পারেন whats app এর মাধ্যমে যা আমি পোস্ট করব অথবা আপনারাও পোস্ট করতে পারেন। আর যদি কিছু মতামত থাকে তাও জানাতে পারেন।( শুধু অন্য কোথাও করা রেকর্ডিং পোস্ট করবেন না) সবাই খুব ভালো থাকবেন। সাবধানে থাকবেন 🙏 (whats app no 9830635772)

যদি কেউ live programme করতে চান "রবি ঠাকুরের ঘর" page এ যা সারা বিশ্বের মানুষ শুনতে পাবে তাঁরা আমার সঙ্গে যোগাযোগ করুন

https://youtu.be/dwTz8J2CJs0?si=fNGQSCiumXWsdxgf
20/03/2024

https://youtu.be/dwTz8J2CJs0?si=fNGQSCiumXWsdxgf

আমার নিশীথরাতের বাদলধারা, এসো হে গোপনেআমার স্বপনলোকে দিশাহারা।।ওগো অন্ধকারের অন্তরধন, দাও ঢেকে মোর পরান মন...আমি ....

তোমার আসন শূন্য আজি হে বীর পূর্ণ করো--ওই-যে দেখি বসুন্ধরা কাঁপল থরোথরো ।।বাজল তূর্য আকাশপথে--সূর্য আসেন অগ্নিরথে আকাশপথে...
22/01/2024

তোমার আসন শূন্য আজি হে বীর পূর্ণ করো--
ওই-যে দেখি বসুন্ধরা কাঁপল থরোথরো ।।
বাজল তূর্য আকাশপথে--সূর্য আসেন অগ্নিরথে আকাশপথে,
এই প্রভাতে দখিন হাতে বিজয়খড়্গ ধরো ।।
ধর্ম তোমার সহায়, তোমার সহায় বিশ্ববাণী।
অমর বীর্য সহায় তোমার, সহায় বজ্রপাণি।
দুর্গম পথ সগৌরবে তোমার চরণচিহ্ন লবে সগৌরবে--
চিত্তে অভয় বর্ম, তোমার বক্ষে তাহাই পরো ।।

'দেশনায়ক'-এর জন্মদিনে প্রণাম ও শ্রদ্ধার্ঘ্য...

22/01/2024

ধর্মের বেশে মোহ যারে এসে ধরে
অন্ধ সে জন মারে আর শুধু মরে।
নাস্তিক সেও পায়ে বিধাতার বর,
ধার্মিকতার করে না আড়ম্বর।
শ্রদ্ধা করিয়া জ্বালে বুদ্ধির আলো,
শাস্ত্রে মানে না, মানে মানুষের ভালো।

বিধর্ম বলি মারে পরধর্মেরে,
নিজ ধর্মের অপমান করি ফেরে,
পিতার নামেতে হানে তাঁর সন্তানে,
আচার লইয়া বিচার নাহিকো জানে
পূজাগৃহে তোলে রক্তমাখানো ধ্বজা, --

দেবতার নামে এ যে শয়তান ভজা।
অনেক যুগের লজ্জা ও লাঞ্ছনা,
বর্বরতার বিকারবিড়ম্বনা
ধর্মের মাঝে আশ্রয় দিল যারা
আবর্জনায় রচে তারা নিজ কারা। --

প্রলয়ের ওই শুনি শৃঙ্গধ্বনি,
মহাকাল আসে লয়ে সম্মার্জনী
যে দেবে মুক্তি তারে খুঁটিরূপে গাড়া,
যে মিলাবে তারে করিল ভেদের খাঁড়া,

যে আনিবে প্রেম অমৃত-উৎস হতে
তারি নামে ধরা ভাসায় বিষের স্রোতে,
তরী ফুটা করি পার হতে গিয়ে ডোবে --
তবু এরা কারে অপবাদ দেয় ক্ষোভে।

হে ধর্মরাজ, ধর্মবিকার নাশি
ধর্মমূঢ়জনেরে বাঁচাও আসি।
যে পূজার বেদি রক্তে গিয়েছে ভেসে
ভাঙো ভাঙো, আজি ভাঙো তারে নিঃশেষে --
ধর্মকারার প্রাচীরে বজ্র হানো,
এ অভাগা দেশে জ্ঞানের আলোক আনো।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

কিংবদন্তী রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী শ্রদ্ধেয় সাগর সেনের ৪১ তম প্রয়াণ দিবসে শিল্পীকে "রবি ঠাকুরের ঘর'' এর পক্ষ থেকে গভীর শ্রদ...
04/01/2024

কিংবদন্তী রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী শ্রদ্ধেয় সাগর সেনের ৪১ তম প্রয়াণ দিবসে শিল্পীকে "রবি ঠাকুরের ঘর'' এর পক্ষ থেকে গভীর শ্রদ্ধা ও প্রণাম জানাই🙏🙏🙏

আজ থেকে ঠিক ১ বছর আগে এই দিনে চলে গেছেন প্রবাদপ্রতিম রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী আমাদের সকলের কাছের মানুষ শ্রীমতি সুমিত্রা সেন...
03/01/2024

আজ থেকে ঠিক ১ বছর আগে এই দিনে চলে গেছেন প্রবাদপ্রতিম রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী আমাদের সকলের কাছের মানুষ শ্রীমতি সুমিত্রা সেন 🙏 ----অবসান হয়েছে একটি অধ্যায়ের। রেখে গেছেন তাঁর কন্ঠস্বর যা চিরকাল আমাদের শ্রবণে,আমাদের অন্তরে অনুরণিত হতে থাকবে। যেখানেই থাকুন শান্তিতে থাকুন। রইলো "রবি ঠাকুরের ঘর'' পরিবারের বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি 🙏🙏

আজ থেকে ১৩ বছর আগে  তার ছিঁড়ে গেছিল সমগ্র রবীন্দ্রসংগীতপ্রেমীদের সুতীব্র হাহাকারে। মর্ত্যের বন্ধন ক্ষয় হয়ে তিনি চলে গ...
03/01/2024

আজ থেকে ১৩ বছর আগে তার ছিঁড়ে গেছিল সমগ্র রবীন্দ্রসংগীতপ্রেমীদের সুতীব্র হাহাকারে। মর্ত্যের বন্ধন ক্ষয় হয়ে তিনি চলে গেছিলেন রবীন্দ্রলোকে। তবুও তিনি সেই তো আমাদের তিনি। আজ প্রয়াণ দিবসে প্রবাদপ্রতিম রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী শ্রীমতী সুচিত্রা মিত্রের প্রতি "রবি ঠাকুরের ঘর'' পরিবারের শ্রদ্ধাঞ্জলি 🙏

রবীন্দ্রসঙ্গীত জগতের নক্ষত্রপতন। চলে গেলেন বর্ষীয়ান শিল্পী, শিক্ষক  রাজেশ্বর ভট্টাচার্য্য । একটি যুগের সমাপন। "রবি ঠাকু...
04/11/2023

রবীন্দ্রসঙ্গীত জগতের নক্ষত্রপতন। চলে গেলেন বর্ষীয়ান শিল্পী, শিক্ষক রাজেশ্বর ভট্টাচার্য্য । একটি যুগের সমাপন। "রবি ঠাকুরের ঘর" পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁর বিদেহী আত্মার চিরশান্তি কামনা করি 🙏🙏🙏

21/10/2023

শারদলক্ষ্মীর চরণে "অরুণ আলোর অঞ্জলি"

পৃথা || প্রসেনজিৎ || ঊষসী || অর্ক

স্বনামধন্যা শিল্পী কণিকা বন্দোপাধ্যায় আজ শততম  জন্মদিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই। রবীন্দ্রসঙ্গীত জগতের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ শ...
12/10/2023

স্বনামধন্যা শিল্পী কণিকা বন্দোপাধ্যায় আজ শততম জন্মদিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই।

রবীন্দ্রসঙ্গীত জগতের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ শিল্পীদের মধ্যে কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় অন্যতম। বিশেষত টপ্পা ঢঙ্গের রবীন্দ্রসংগীতে তিনি ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী এক গায়িকা। সত্যিকার অর্থেই তিনি ছিলেন রবীন্দ্রনাথের শিষ্যা, কেবল গানে নয়, আধ্যাত্মিক উপলব্ধিতেও। তাই তো সংগীতকে জীবন-সাধনায় একাত্ম করতে পেরেছিলেন। রবীন্দ্রসঙ্গীত ছাড়া অতুলপ্রসাদের গানেও তিনি সমান পারদর্শী ছিলেন, যদিও এই ধারায় তাঁর রেকর্ড সংখ্যা খুব বেশি নয়। তিনি যেমন গান গাইতেন, তেমনই ছিল তাঁর গায়নভঙ্গি, পোশাক-পরিচ্ছদ; নিমিষে সকল ভক্ত-শ্রোতার মন জয় করে নিতেন। জীবনের অধিকাংশ সময় শান্তিনিকেতনে অতিবাহিত করলেও তাঁর জনপ্রিয়তা পশ্চিমবঙ্গের সীমানা ছাড়িয়ে বাংলাদেশেও পরিব্যাপ্ত ছিল। কলকাতা পৌরসংস্থা তাঁর সম্মানে কলকাতার ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল ও রবীন্দ্র সদনের মধ্যবর্তী ময়দানের একাংশে একটি সুরম্য সুবৃহৎ উদ্যান উৎসর্গ করেছেন।

কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯২৪ সালের ১২ অক্টোবর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার সোনামুখীতে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা সত্যচরণ মুখোপাধ্যায় ছিলেন বিশ্বভারতী গ্রন্থাগারের কর্মী ও মা অনিলা দেবী ছিলেন শান্তিনিকেতনের আশ্রমজননী। তাঁদের পাঁচ কন্যা ও তিন পুত্রের মধ্যে কণিকা ছিলেন জ্যেষ্ঠ। ছেলেবেলা কাটে বিষ্ণুপুরের মামাবাড়ির যৌথ পরিবারে। পরে খুব অল্পবয়সে পিতার কর্মস্থল শান্তিনিকেতনে চলে আসেন। ভর্তি হন ব্রহ্মচর্যাশ্রম বিদ্যালয়ে। তাঁর স্মৃতিকথা থেকে জানা যায় এই সময় এক কালবৈশাখীর সন্ধ্যায় উত্তরায়ণের বাগানে আম চুরি করতে গিয়ে বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁর প্রথম সাক্ষাৎ। সহজাতসঙ্গীত প্রতিভার কারণে তিনি সেই বয়সেই কবির বিশেষ স্নেহভাজন হয়ে পড়েন। কনিকার পিতৃদত্ত নাম অনিমা মুখোপাধ্যায়। ১৯৩৫ সালে রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘অণিমা’ নামটি পরিবর্তন করে ‘কণিকা’ রাখেন। অবশ্য ডাকনাম হিসাবে তিনি ব্যবহার করতেন ‘মোহর’। পরে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর এই ‘মোহর’ নামটি বিস্তারিত করে বলেছিলেন ‘আকবরী মোহর’। ১৯৩৫ সালে শিশুশিল্পী হিসাবে প্রথম মঞ্চাবতরণ করেন কণিকা। শান্তিনিকেতনের শারদোৎসবে একটি অনুষ্ঠানে বালক-বালিকাদের দলে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। জানা যায়, রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁর সেই প্রথম ও শেষ মঞ্চাবতরণ; কারণ সেই অনুষ্ঠানটিই ছিল রবীন্দ্রনাথের শেষ মঞ্চাভিনয়। ১৯৩৭ সালে প্রথম কলকাতার ছায়া সিনেমা হলে আয়োজিত বর্ষামঙ্গল উৎসবে কণিকা রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে দ্বৈতকণ্ঠে ছায়া ঘনাইছে বনে বনে গানটি গেয়েছিলেন। কলকাতার মঞ্চে রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পীরূপে সেটিই ছিল তাঁর প্রথম আত্মপ্রকাশ। এই সময়ে অনেকগুলি গান রবীন্দ্রনাথ তাঁকে স্বয়ং শিখিয়েছিলেন। কণিকা অভিনয় করেছিলেন তাসের দেশ নাটকের দহলানী, ডাকঘর নাটকের সুধা, বিসর্জন নাটকের অপর্ণা ও বশীকরণ নাটকের নিরুপমা চরিত্রে। ১৯৪০ সালের ২৪ জুলাই বোলপুর টেলিফোন কেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি ওগো তুমি পঞ্চদশী গানটি গেয়েছিলেন। গানটি তিনি সরাসরি রবীন্দ্রনাথের কাছেই শেখেন। এই অনুষ্ঠানটি বেতারে সম্প্রচারিত হয়। এটিই কণিকার প্রথম বেতার অনুষ্ঠান।

১৯৪১ সালে রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর সময় কণিকা ছিলেন শান্তিনিকেতনে। এই সময় রবীন্দ্রনাথের নির্দেশ মতো সমুখে শান্তিপারাবার গানটি যে বৃন্দদলে গাওয়া হয়, সেই দলে ছিলেন কণিকা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এই গানটি মৃত্যুর কয়েক বছর আগে রচনা করলেও, রবীন্দ্রনাথের নির্দেশে তাঁর মৃত্যুর পরেই প্রকাশিত ও গীত হয়। এরপর ইন্দিরা দেবী চৌধরানী, শৈলজারঞ্জন মজুমদার, শান্তিদেব ঘোষ, অমিতা সেন, রমা কর প্রমুখ খ্যাতনামা রবীন্দ্রসঙ্গীত শিক্ষকের কাছে গান শিখতে থাকেন কণিকা। শাস্ত্রীয় সংগীতে তালিম নেন হেমেন্দ্রলাল রায়, অশেষ বন্দ্যোপাধ্যায়, ভি ভি ওয়াজেলওয়ার, পি এন চিনচোর ও ধ্রুবতারা যোশির কাছে। ভজন শেখেন জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষ ও প্রকাশকালী ঘোষালের কাছে। কৃষ্ণা চট্টোপাধ্যায়ের পিতা হরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়ের নিকট শেখেন অতুলপ্রসাদের গান। এছাড়াও কমল দাশগুপ্ত ও ফিরোজা বেগমের কাছে কিছুকাল নজরুলগীতিও শেখেন কণিকা। রবীন্দ্রসঙ্গীত ছাড়াও অন্যান্য ধারার বিভিন্ন গান কণিকা রেকর্ড করেন বিভিন্ন সময়ে। তার মধ্যে রয়েছে ভজন, কীর্তন, অতুলপ্রসাদী, জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের গান, নজরুলগীতি ইত্যাদি। ১৯৪২ সাল থেকে তিনি হিজ মাস্টার্স ভয়েসের শিল্পী। ১৯৪৩ সালে বিশ্বভারতীরসঙ্গীত ভবনে রবীন্দ্রসঙ্গীত শিক্ষিকা হিসাবে যোগদান করেন কণিকা। এই বছরেই আকাশবাণীর নিয়মিত শিল্পীরূপে তাঁর যোগদান। পরবর্তীকালে বিশ্বভারতীর এমিরিটাস অধ্যাপকও হন তিনি। ১৯৪৪ সালে কলকাতায় গীতবিতানসঙ্গীত বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে নৃত্যনাট্য মায়ার খেলা মঞ্চস্থ হলে কণিকা সেই নাটকে প্রমদার চরিত্রটি করেন। এই অনুষ্ঠানেই হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সূত্রে তিনি পরিচিত হন বাঁকুড়ার বীরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে। পরের বছর বৈশাখ মাসে বীরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তিনি আবদ্ধ পরিণয়-সূত্রে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বীরেনবাবু ছিলেন বিশ্বভারতী গ্রন্থাগারের কর্মী, রবীন্দ্র-বিশারদ ও আত্মকথা বাদে কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় লিখিত সকল গ্রন্থের সহলেখক।

কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় রবীন্দ্রসঙ্গীতে অনন্য ভূমিকা রাখায় বহু সম্মাননা ও পুরস্কার লাভ করেছেন। কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় জীবনে পেয়েছেন বহু সম্মাননা ও পুরস্কার। ১৯৭৩ সালে বি এফ জে এ পুরস্কার, ১৯৭৮ সালে ই এম আই গ্রুপ গোল্ডেন ডিস্ক, ১৯৭৯ সালে সঙ্গীত নাটক অকাদেমি পুরস্কার , ১৯৮৬ সালে হন পদ্মশ্রী পুরস্কার, ১৯৯৬ সালে এশিয়ান পেন্টস শিরোমণি পুরস্কার, ১৯৯৭ সালে বিশ্বভারতীর সর্বোচ্চ সম্মান দেশিকোত্তম দ্বারা সম্মানিত করা হয় তাঁকে। ১৯৯৮ সালে পূর্বাঞ্চলীয় সংস্কৃতি কেন্দ্র তাঁকে সম্মান জানান। ১৯৯৯ সালে পান আলাউদ্দিন পুরস্কার। এছাড়া মৃত্যুর পরে কলকাতার বিখ্যাত সিটিজেন্স পার্কটিকে তাঁর নামে উৎসর্গিত করা হয়। ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল লাগোয়া এই সুরম্য বিশাল উদ্যানটির বর্তমান নাম মোহরকুঞ্জ।

কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিকবার বিদেশ ভ্রমণ করেন। ১৯৭৪, ১৯৭৮ ও ১৯৮৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা; ১৯৭৬, ১৯৮০ ও ১৯৮৬ সালে ইংল্যান্ড এবং ১৯৮০ সালেই জার্মানি, ডেনমার্ক, সুইজারল্যান্ড-সহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ সফর করেন। বহুবার তনি বাংলাদেশ ভ্রমন করেন। তাঁর প্রিয় ছাত্রী ও বিশিষ্ট বাংলাদেশী রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার তত্ত্বাবধানে তিনি বাংলাদেশ সফর করেন। ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক আমন্ত্রিত হয়ে শেষবার সেই দেশ ভ্রমণ করেন কণিকা। ১৯৮৪ সালেসঙ্গীত ভবনের অধ্যক্ষের পদ থেকে অবসর নেন কণিকা। ১৯৯৩ সালে বিশিষ্ট চিত্র পরিচালক গৌতম ঘোষ ‘মোহর’ নামে তাঁর জীবনভিত্তিক একটি তথ্যচিত্র তোলেন। এর প্রযোজক ছিল ফিল্ম মেকার্স কনসর্টিয়াম। তাঁর শেষজীবন কাটে শান্তিনিকেতনে। অসুস্থতার কারণে শেষদিকে তাঁকে কলকাতায় নিয়ে আসা হয়। দীর্ঘ রোগভোগের পর ২০০০ সালের ৫ এপ্রিল কলকাতাতেই তাঁর জীবনাবসান হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। শান্তিনিকেতনের আশ্রমিক শ্মশানে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয।

( গুগল সহায়তায় সম্পাদিত)

স্বনামধন্য শিল্পী স্বপন গুপ্তের আজ দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই। স্বপন গুপ্ত (১৯৪৬ - ১১ অক্টোবর ২০২১) ছিল...
11/10/2023

স্বনামধন্য শিল্পী স্বপন গুপ্তের আজ দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই।

স্বপন গুপ্ত (১৯৪৬ - ১১ অক্টোবর ২০২১) ছিলেন একজন বিশিষ্ট রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী। ২০১৫ খ্রিস্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাকে "সঙ্গীত মহাসম্মান" প্রদান করে।

শিল্পী স্বপন গুপ্তর জন্ম বাংলাদেশের বরিশালে। দেশভাগের পর বাবার সঙ্গে কলকাতায় চলে যান। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী স্বপন কোনো দিনই ভাবেননি গায়ক হবেন। গানের কোনো প্রথাগত শিক্ষাও তাঁর ছিল না। পিয়ানো অ্যাকর্ডিয়ন বাজাতেন, শখ করে গানও গাইতেন। ১৯৬৫ সালে স্থানীয় এক সরস্বতী পূজার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ঘটনাচক্রে শিল্পী দেবব্রত বিশ্বাসের সঙ্গে পরিচয়। দেবব্রত বিশ্বাসের সেদিন অনুষ্ঠানে আসতে দেরি হচ্ছিল। তাই পিয়ানো অ্যাকর্ডিয়ন বাজিয়ে শ্রোতা-দর্শকদের ধরে রাখছিলেন স্বপন।

শেষ পর্যন্ত সংগঠকদের অনুরোধে গানও ধরলেন। ঠিক ওই মুহূর্তে অনুষ্ঠানস্থলে হাজির হন দেবব্রত বিশ্বাস। স্বপন গুপ্তর গান শুনে তিনি বিস্মিত। নিজেই স্বপনকে তাঁর কোনো একটি গান গেয়ে শোনানোর অনুরোধ করেন। অপ্রস্তুত, নার্ভাস স্বপন গাইলেন ‘আকাশভরা সূর্য–তারা’। মুগ্ধ হয়েছিলেন দেবব্রত।

কিছুটা ধীরকণ্ঠে গান গাইতেন তিনিকিছুটা ধীরকণ্ঠে গান গাইতেন তিনি
জানতে চাইলেন, স্বপন কোথায় গান শেখেন। স্বপন অকপটে জানিয়ে দিল, কোথাও নয়। রেডিও শুনে শুনে গান তোলেন।
সেদিনই তাঁর প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে শিল্পীর রাসবিহারী অ্যাভিনিউর বাড়িতে গানের তালিম নেওয়া শুরু করলেন স্বপন। প্রথম প্রথম অনেকের সঙ্গে গান শিখেছেন স্বপন, তারপর আলাদা করে একা শেখার সুযোগ পেয়েছেন। বছর দুয়েক পরে রেডিওতে গান গাওয়া শুরু। কয়েক বছর পরই মায়া সেনের তত্ত্বাবধানে এইচএমভি থেকে প্রকাশিত হয় তাঁর প্রথম গানের রেকর্ড। এক পিঠে ‘লুকালে বলেই খুঁজে বাহির করা’, অন্য পিঠে ‘আমায় থাকতে দে-না আপন–মনে’। সেই থেকেই স্বপন গুপ্তর নাম ছড়িয়ে পড়ে।

পরিচালক শৈবাল মিত্রর ছবি ‘চিত্রকর’-এ স্বপন গুপ্তর দুটি গান ব্যবহৃত হয়েছিল। ছবিতে দৃষ্টিহীন বিনোদবিহারী মুখোপাধ্যায়ের চরিত্রটি করেছিলেন ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায়। রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী নিজেও দৃষ্টিহীন হওয়ায় চরিত্রটি ফুটিয়ে তুলতে তিনি প্রবীণ অভিনেতাকে অনেকটাই সাহায্য করেছিলেন। ছবির স্বার্থে দীর্ঘদিন একসঙ্গে কাটিয়েছিলেন অভিনয় ও গানের দুনিয়ার দুই অন্যতম শিল্পী।

বলা হয়ে থাকে, দেবব্রত বিশ্বাসের সংস্পর্শে আসার পরই বদলে যায় স্বপন গুপ্তর জীবন। রবীন্দ্রগানের ছোঁয়ায় নতুনভাবে জীবনকে উপলব্ধি করেন শিল্পী। কিছুটা ধীরকণ্ঠে গান গাইতেন তিনি। ২০২১ সালের ১১ অক্টোবর কলকাতায় মহাষষ্ঠীর সকালেই এই গুণী শিল্পীর মৃত্যুতে কলকাতার শিল্পীমহলে বিষাদের ছায়া নেমে আসে। পশ্চিমবঙ্গ সরকার ২০১৫ সালে তাঁকে
" সঙ্গীত মহাসম্মান” প্রদান করে।’ স্ত্রী ও এক মেয়ে রেখে গেছেন স্বপন গুপ্ত।

কৃতজ্ঞতা - সত্য দাম

স্বনামধন্য রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী চিন্ময় চট্রোপাধ্যায় এর ৯৪-তম  জন্মদিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই। চিন্ময় চট্টোপাধ্যায় (৭ অক্...
07/10/2023

স্বনামধন্য রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী চিন্ময় চট্রোপাধ্যায় এর ৯৪-তম জন্মদিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই।

চিন্ময় চট্টোপাধ্যায় (৭ অক্টোবর ১৯৩০ - ২৬ জুলাই ১৯৮৭) ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী।

চিন্ময় চট্টোপাধ্যায় উত্তর ২৪ পরগণা জেলার পানিহাটির বাসিন্দা ছিলেন। তার পিতার নাম নরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়। তিনি কলকাতার তীর্থপতি ইনস্টিটিউশন থেকে ম্যাট্রিক এবং আশুতোষ কলেজ থেকে বি.এ পাস করেন। তিনি দেড়শোর উপরে রবীন্দ্রসঙ্গীতের রেকর্ড করেছেন। তিনি আকাশবাণীর নিয়মিত শিল্পী এবং রাজ্য সঙ্গীত আকাদেমির সহ সভাপতি ছিলেন। এছাড়াও তার বেশ কয়েকটি আধুনিক গানের রেকর্ড রয়েছে।

৪৮ রসা রোড, কলকাতা, ছিল শিল্পীর পরবর্তী স্থায়ী ঠিকানা। চিন্ময় চট্টোপাধ্যায়ের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা জ্যোতির্ময় চট্টোপাধ্যায় ছিলেন কলকাতার এক বিখ্যাত হাসপাতালের ডাক্তার । লিভারে রক্তক্ষরণ জনিত কারণে চিন্ময় চট্টোপাধ্যায় মাত্র ৫৬ বছর বয়সে প্রাণত্যাগ করেন। চিন্ময় চট্টোপাধ্যায়ের গানের স্টাইল ছিল অনন্য। তার গাওয়া রবীন্দ্রসঙ্গীতে রাবীন্দ্রিক ভাব, গায়কী, স্পষ্ট উচ্চারণ এবং স্বরলিপির নিখুঁত ব্যবহারের জন্য তিনি অনন্য।🙏🙏🙏

প্রখ্যাত শিল্পী পূর্বা দাম এর আজ তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই। রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী পূর্বা দামের জন্ম ১৯৩৫...
19/09/2023

প্রখ্যাত শিল্পী পূর্বা দাম এর আজ তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকীতে
শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই।

রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী পূর্বা দামের জন্ম ১৯৩৫ সালে, কলকাতায়। ছোটবেলা থেকেই ভালবাসতেন রবীন্দ্রনাথের গান, সুর। পরবর্তী সময়ে সেই গানকেই পেশা হিসেবে বেছে নেন পূর্বা দাম। তার শিক্ষয়িত্রী ছিলেন আরেক প্রখ্যাত শিল্পী– সুচিত্রা মিত্র। তার প্রতিষ্ঠান ‘রবিতীর্থ’র অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে সুচিত্রা মিত্রের অত্যন্ত স্নেহধন্যা ছিলেন পূর্বা দাম। তাঁকেও সুচিত্রা মিত্রর ‘ভাবশিষ্যা’ বলতেন অনেকেই। তাই আজীবন কবিগুরুর পাশাপাশি শিক্ষয়িত্রী সুচিত্রা মিত্রকে অনন্ত শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করে গিয়েছেন গানের মধ্যে দিয়ে। ঘটনাচক্রে, শনিবার ১৯ সেপ্টেম্বর হচ্ছে সুচিত্রা মিত্রের জন্মদিন। আর সেদিনই চলে গেলেন তার সুযোগ্যা শিষ্যা পূর্বা দাম!

আশির দশক থেকে শ্রোতাদের কাছে জনপ্রিয় রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন তিনি। একক অথবা দ্বৈতকণ্ঠে একের পর এক রবীন্দ্রসংগীতের অ্যালবামের দৌলতে তার জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। ‘সীমার মাঝে অসীম তুমি’, ‘যদি তোমার দেখা না পাই প্রভু’, ‘সন্ধ্যা হল গো ও মা’– তার কন্ঠে এসব গান এখনো শ্রোতাদের আবেগ সঞ্চারিত হয়। রবিঠাকুরের সৃষ্ট কথা, সুর অপূর্ব লাবণ্যময় হয়ে উঠত তার বিশেষ গায়কিতে।

২০২০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর কোলকাতায় তিনি পরলোকগমন করেন

প্ৰবাদপ্রতিম সঙ্গীত শিল্পী সুচিত্রা মিত্রের  জন্মবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি 🙏🙏🙏সুচিত্রা মিত্র (১৯ সেপ্টেম্বর, ১৯২৪ -...
19/09/2023

প্ৰবাদপ্রতিম সঙ্গীত শিল্পী সুচিত্রা মিত্রের জন্মবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি 🙏🙏🙏

সুচিত্রা মিত্র (১৯ সেপ্টেম্বর, ১৯২৪ - ৩জানুয়ারি, ২০১১) ছিলেন একজন প্রথিতযশা ও স্বনামধন্য ভারতীয় বাঙালি কণ্ঠশিল্পী। তিনি ছিলেন রবীন্দ্রসঙ্গীতের একজন অগ্রগণ্য গায়িকা ও বিশেষজ্ঞ। রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী সুচিত্রা মিত্র, দেশ-বিদেশে রবীন্দ্রসঙ্গীতকে জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছে দিতে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। তিনি রবীন্দ্র নৃত্যনাট্যের প্রচলন করেন। অভিনয় করেছেন বহু বাংলা ছবিতে। রবীন্দ্র সঙ্গীতের কিংবদন্তি শিল্পী সুচিত্রা মিত্র ১৯২৪ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। প্রিয় গায়িকার জন্মদিনে তাঁর স্মৃতির প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি । সুচিত্রা মিত্র প্রায় ছয় দশক গান করেন। তার গাওয়া গান প্রথম প্রকাশ হয় ১৯৪৫ সালে। রবীন্দ্রসঙ্গীতের শ্রোতাদের কাছে তার গাওয়া গান এখনো জনপ্রিয়। ১৯৭৩ সালে ভারত সরকার তাকে পদ্মশ্রী খেতাবে ভূষিত করে।
সুচিত্রা মিত্র দীর্ঘকাল রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রসঙ্গীত বিভাগের প্রধান ছিলেন। সংগীত বিষয়ে তাঁর বেশ কিছু গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। শেষ জীবনে তিনি রবীন্দ্রসঙ্গীতের তথ্যকোষ রচনার কাজে নিজেকে নিযুক্ত করেছিলেন। তিনি চলচ্চিত্রে নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী এবং অভিনেত্রীর ভূমিকাও পালন করেছেন। ভারতীয় গণনাট্য সংঘের সঙ্গেও তাঁর দীর্ঘকালের যোগসূত্র ছিল। ১৯৭১-এ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তাঁর দৃপ্ত কণ্ঠে গাওয়া রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের "আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি" গানটি বিশেষ অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল। এ সময় তিনিও আমাদের শিল্পীদের সঙ্গে পথে পথে গান গেয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত গড়ে তুলতে সচেষ্ট ছিলেন।
২০০১ সালে তিনি কলকাতার শেরিফ মনোনীত হয়েছিলেন। দীর্ঘদিন রোগভোগের পর ২০১১ সালের ৩ জানুয়ারি সোমবার দুপুরবেলা দক্ষিণ কলকাতার গড়িয়াহাট ডোভার লেনে নিজের ফ্ল্যাটে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় যশস্বী এই শিল্পীর। মৃত্যু তাঁর কণ্ঠ থেকে গান কেড়ে নিলেও ৮৬ বছরের জীবনে সুরের যে মায়াজালে তিনি জড়িয়ে গেছেন, সঙ্গীতপিপাসু মনের সঙ্গে সে বন্ধন কোনোদিন ছিন্ন হবার নয়। তিনি ছিলেন, তিনি আছেন তিনি থাকবেন চিরদিন আমাদের মধ্যে।
(সংগৃহীত)

Address

Howrah

Telephone

+919830635772

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রবি ঠাকুরের ঘর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to রবি ঠাকুরের ঘর:

Videos

Share


Other Performance & Event Venues in Howrah

Show All