MAGIC mantra

MAGIC mantra All Entertainment & Social Work

‘শুভ মহালয়া’ বলাটা কি হিন্দু রীতিতে সঠিক? মেসেজ পাঠানোর আগে জানুন শাস্ত্রজ্ঞদের মতামতকেউ বলবেন, পিতৃতর্পণের দিনকে ‘শুভ’ ...
14/10/2023

‘শুভ মহালয়া’ বলাটা কি হিন্দু রীতিতে সঠিক?
মেসেজ পাঠানোর আগে জানুন শাস্ত্রজ্ঞদের মতামত
কেউ বলবেন, পিতৃতর্পণের দিনকে ‘শুভ’ বলা যায় নাকি! কেউ জবাবে বলবেন, মানুষকে শুভেচ্ছা জানাতে আবার তিথি মানতে হয় নাকি! এরও পাল্টা জবাব রয়েছে—
তিথিই না মানলে মহালয়ার দিন আলাদা করে মেসেজ পাঠানোর কী রয়েছে?

আজ মহালয়া। ছবি: সংগৃহীত।

2023 এর মহালয়া । শনিবার তো বটেই, শুক্রবার রাত থেকেই মোবাইলে ‘শুভ মহালয়া’ মেসেজ আসতে শুরু করছে। সমাজমাধ্যমে শুরু হবে বিতর্ক। কেউ বলবেন, পিতৃতর্পণের দিনকে ‘শুভ’ বলা যায় নাকি! কেউ জবাবে বলবেন, মানুষকে শুভেচ্ছা জানাতে আবার তিথি মানতে হয় নাকি! এরও পাল্টা জবাব রয়েছে— তিথিই না মানলে মহালয়ার দিন আলাদা করে মেসেজ পাঠানোর কী রয়েছে?

পুজো আসতে বাক ছয় দিন, ভাত না কি রুটি, ৭ দিনে রোগা হতে কম খাবেন নাকি নিয়মের বাঁধ ভেঙে ভরপেট্টা কোনটি?

সেই তর্কাতর্কিতে না গিয়ে, বরং জেনে নেওয়া যাক শাস্ত্রজ্ঞেরা কী বলছেন।
পশ্চিমবঙ্গ বৈদিক আকাদেমির রাজ্য সম্পাদক নবকুমার ভট্টাচার্যকে এই প্রশ্ন করতেই রাগী জবাব শোনা গেল।
তিনি বললেন, ‘‘এটা হচ্ছে হুজুগের সময়। কোনও নিয়ম না মেনেই মানুষ যা ইচ্ছে করে। মহলয়ার দিনটা পার্বন শ্রাদ্ধের দিন। এই দিন পূর্বপুরুষদের আত্মার শান্তির জন্য তর্পণ করে জল দেওয়া হয়। সেই দিনটা শুভ হয় কী করে?’’
নবকুমারের আরও প্রশ্ন, ‘‘বিবাহকে শুভ বলা হয়। মহালয়াকে শুভ বলা হলে এর পরে তো ‘শুভ শ্রাদ্ধ’ বলাকেও সঠিক হিসাবে মানতে হবে।’’

‘শুভ মহালয়া’ কেন বলা ঠিক নয়,
তা শোনা গেল প্রবীণ পুরোহিত তীর্থঙ্কর ভট্টাচার্যের মুখেও। তিনি বলেন,
‘‘আমরা এখন এক অদ্ভুত সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। কেউই কিছু করার আগে ঔচিত্য বিচার করতে চায় না। এটা ঠিক যে পুজোর গন্ধ লেগে যায় এই সময়টায়, কিন্তু তাই বলে অমাবস্যার মহালয়ায় কখনও শুভেচ্ছা জানানোর রীতি ছিল না। শাস্ত্রসম্মতও নয়।’’

মহালয়ার সঙ্গে মহাভারতের কাহিনিও জড়িয়ে রয়েছে। দাতা কর্ণের মৃত্যুর পর তাঁর আত্মা স্বর্গে অবস্থান কালে তাঁকে সোনা এবং বিভিন্ন রত্নদ্রব্য খাদ্য হিসাবে দেওয়া হয়। কর্ণ এর কারণ জানতে চাইলে তাঁকে বলা হয়, তিনি কোনও দিন পিতৃপুরুষের উদ্দেশে খাদ্যদ্রব্য এবং জল দান করেননি।
তিনি কেবলমাত্র সোনা এবং রত্নই দান করেছেন। সেই কারণেই কর্ণকে স্বর্গলোকে সোনা বা রত্ন খাদ্য হিসাবে দান করা হচ্ছে।
কর্ণ স্বীকার করেন, তিনি পিতৃপুরুষ সম্পর্কে অবহিত ছিলেন না। সেই কারণে তিনি পিতৃপুরুষকে অন্ন এবং জল দান থেকে বিরত ছিলেন।
কর্ণকে এক পক্ষকাল সময় দেওয়া হয় মর্ত্যলোকে গিয়ে পিতৃপুরুষের উদ্দেশে জল দান করে পিতৃপুরুষের তৃষ্ণা নিবারণের জন্য। এই সময়কাল ছিল পিতৃপক্ষ, ১৬ দিন ।

কিংবদন্তি অনুযায়ী, স্বর্গ এবং মর্ত্যের মাঝে অবস্থান করে পিতৃলোক।
এই লোকের শাসনকর্তা যম, যিনি মৃত ব্যক্তির আত্মাকে মর্ত্য থেকে পিতৃলোকে নিয়ে যান।
পুরাণ অনুযায়ী, জীবিত ব্যক্তির পূর্ববর্তী তিন পুরুষ পিতৃলোকে অবস্থান করেন।
লোকবিশ্বাস, পিতৃপক্ষে পূর্বপুরুষের আত্মা তৃষ্ণা নিবারণের উদ্দেশে মর্ত্যলোকে আগমন করে।
পিতৃপক্ষে পূর্বপুরুষের উদ্দেশে জল দান করলে পূর্বপুরুষের তৃষ্ণা নিবারণ হয়।

হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী, মৃত ব্যক্তির বাৎসরিক শ্রাদ্ধানুষ্ঠানে পূর্বপুরুষের উদ্দেশে দান করা জলে তাঁদের তৃষ্ণা নিবারণ হয়। যাঁরা পূর্বপুরুষের বাৎসরিক শ্রাদ্ধানুষ্ঠান করতে সক্ষম হন না, তাঁরা পিতৃপক্ষে পূর্বপুরুষকে জল দান করতে পারেন।
পিতৃপক্ষ প্রেতকর্মের জন্য (শ্রাদ্ধ, তর্পণ, মৃত্যু সংক্রান্ত আচার বা কর্ম) প্রশস্ত,
শুভ কর্মের জন্য নয়। অমাবস্যা তিথি প্রেতকর্মের পক্ষে সর্বোত্তম তিথি।

এই কারণে মহালয়ার দিন অর্থাৎ পিতৃপক্ষের অমাবস্যা তিথিতে পূর্বপুরুষের উদ্দেশে জল দান বা তর্পণ প্রথা পালিত হয়।
পিতৃপক্ষে পূর্বপুরুষের উদ্দেশ্যে তর্পণে জল দানে পূর্বপুরুষের আশীর্বাদ মেলে বলে মনে করা হয়।
সনাতন বিশ্বাসে সাংসারিক সুখ, সমৃদ্ধি এবং শান্তি প্রাপ্তি হয়।

 #বিশ্ববরেণ্য  #জাদুশিল্পী  #আমাদের  #পরম  #শ্রদ্ধেয়  #পি  #সি  #সরকার  #জুনিয়র    #এর  #লেখা  #এক  #স্মৃতি  #ময়  #ঘটনা ...
03/10/2023

#বিশ্ববরেণ্য #জাদুশিল্পী
#আমাদের #পরম #শ্রদ্ধেয়
#পি #সি #সরকার #জুনিয়র #এর #লেখা #এক #স্মৃতি #ময় #ঘটনা ///

To,
সব্বার প্রিয়,
বিশ্বের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ জাদুকর,
রূপকথার মহানায়ক,
অখণ্ড ভারতবর্ষের অহঙ্কার,
বাংলার গর্ব , বিশ্বজয়ী সন্তান,
'পদ্মশ্রী' প্রতুল চন্দ্র সরকার,
অর্থাৎ আপনাদের
জাদু সম্রাট পি সি সরকার,
কিন্তু,
আমার কাছে,
আমার, একান্ত আমার ,
নিজস্ব ব্রহ্মাণ্ডের শেষ কথা, পূর্ণ আদর্শ,
নিজস্ব আকাশ , নিজস্ব বাতাস, নিজস্ব আলোর মালিক,
আমার করুণাময়ী, আদরের 'মা'এর, দাপটের সঙ্গে আত্মবিশ্বাসী, স্নিগ্ধ হাসির পূর্ণতা, তারই জীবনের সুখ-দুঃখ-লড়াইয়ের সঙ্গী, সহযোদ্ধা এবং পরিপূরক স্বামী, পুর্ণ পুরুষত্বের প্রতীক ছিলেন
আমার 'বাবা'!!
আমরা পাঁচ-ভাই বোনেদের বাবা।
যিনি এই আজকের দিনে, ৬ই জানুয়ারি, ১৯৭১ প্রচলিতাব্দে, জাপানের হোক্কাইডো দ্বীপের, শিবেৎসু শহরে, তাঁর সেরা ইন্দ্রজাল প্রদর্শনরত অবস্থায় হৃদরোগের বাহানা দিয়ে, পার্থিব দেহটা সজ্ঞানে ত্যাগ করেন।
আমি তখন কলকাতায়। M. Sc. পরীক্ষা দিচ্ছি।
খবর পেয়ে, সব ফেলে জাপানে গিয়ে....

বাবার সঙ্গে আর দেখা হয়নি। কফিনস্থ জানালা দিয়ে দেখাটাই শেষ দেখা। কলকাতায় আপনারা যে মুহুর্তে বাবার শেষকৃত্য সম্পন্ন করছেন, ঠিক সেই মুহুর্তে আমি, মুখে স্নো-পাউডার মেখে বাবার ঘামে ভেজা সেরোয়ানী পড়ে, বাকি শো-গুলো সম্পন্ন করে, বাবার চুক্তি-সই-এর সম্মান রক্ষা করতে শো করছি। চালিয়ে যাচ্ছি পঞ্চাশ বছরের ওপর । পৃথিবীর কোণায় কোণায় ইন্দ্রজাল নিয়ে বিশ্ব জয়ের অছিলায়, বাবাকে খুঁজে চলেছি। জানি, আপনাদের মধ্যে, মানুষের ভীড়েই বাবা লুকিয়ে আছেন। খুঁজে যাচ্ছি। পাবো।

"পথের ক্লান্তি ভুলে, স্নেহ-ছায়া কোলে তব, মা-গো বলো কবে শীতল হবো। কত দূর আর কত দূর বলো মা। "

========নিরুদ্দিষ্টের প্রতি চিঠি===========

কোলকাতা, ছয়ই জানুয়ারি ২০২২

শ্রীচরণেষু বাবা,
অনেক আশা নিয়ে এই চিঠিটা আমি তোমায় লিখছি। জানি, তুমি বলবে, "পাগোল কোথাকার ! ঠিকানা বিহীন চিঠি কি কখনও তার গণ্তব্যস্থলে গিয়ে পৌঁছোয়? মোটেই না। পৌছোতে গেলে ঠিকানাটা ঠিক-ঠাক লিখতে হয়। নইলে সে তো দিশেহারা এলোমেলোর জগতে হারিয়ে যাবে।"
এই তো বাবা। শান্তি পেলাম। উত্তর পেয়ে গেছি। বুঝেছি, অনন্তর সঙ্গে যুঝতে অনন্তটাই হচ্ছে অস্ত্র। নিখাদ অন্ধকারে চোখ বন্ধ করে চললে অন্য ইন্দ্রিয় আরও সজাগ হয়ে উঠবে। তাই দিয়ে ওই পরিবেশে জেতা সম্ভব হয়। এলোমেলোতে এলেবেলে হয়ে থাকাটাই আসল অস্ত্র।

বাবা, তোমাকে সঙ্গ দিতে, 'মা' তোমার কাছে রওনা দিয়েছেন। পৌঁছ-সংবাদ পাইনি। হয়তো তোমাকে পেয়ে আমাদের কথা ভুলে গেছেন।
মাকে দেখতে ইচ্ছে করে। খুঁজতে, ছবির তাগাড়ে অন্য আরও কিছু ছবি পেলাম। নীচে সেগুলো দিলাম।
তোমাদের আমি কখনো মিথ্যে কথা বলি না। কারণ মিথ্যে বলার প্রয়োজন হয় না। সেজন্য জিজ্ঞেস করার আগেই বলছি, এখানে , আমরা কেউই ভালো নেই। না না, শরীর খারাপ নয়। বলছি সুখ-শান্তির কথা। দেশের একজনও সুখে নেই। অসুখে ভুগছি। কোভিড নামে এক সভ্যতা, সংস্কৃতি ধ্বংসের মূর্খামি, নষ্টামির অসুখে ভুগছি। রাজনীতির জন্য রোগ ছড়ানোর বন্দোবস্ত করা হয়েছে। নেতারা কেউই প্রকৃত নেতা নন। তাদের নির্দেশ কেউই মানে না। সৎ-উপদেশকে অমান্য করা এখন হাড়ের মজ্জায় গিয়ে ঢুকেছে। কেউ কাউকে বিশ্বাস করে না। ভরসা, বিশ্বাস করে না। ভাই, ভাইকেও নয়।
বাবা, জানো, লেখাপড়া না করেই ডিগ্রি পাবার পদ্ধতি চালু হয়েছে। স্বপ্ন, কল্পনা, স---ব হারিয়ে গেছে। ভাগাড় থেকে খাবার আসছে। ফ্লাইওভার ভেঙে পড়ছে। ডাক্তাররা ডাকাত হয়ে গেছে। বুদ্ধিজীবী, সংবাদ পত্র , সব হয়ে গেছে কেনা গোলাম। প্রতিভার কোনও মূল্য নেই। নেতারা আজ এই দলে, কাল অন্য দলের। ভয়াবহ সমাজের অবস্থা। সমাজই নেই, তো তার আবার দুরবস্থা।
বাবা, তুমি যেখানেই থাকো, আমার প্রণাম নিও। তোমার তো অসীম ক্ষমতা। একটা কিছু করো যাতে আমাদের সব্বার মঙ্গল হয়। আমরা পাওনা মাফিক সুখে বাঁচি। পরিশ্রমের, সততার, প্রতিভার মূল্যায়ন অনুযায়ী আমরা যেন, পাওনা মাফিক ফল পাই। দেশে অনাচার চলছে। অভদ্র, কূলাঙ্গার, কূ-মতলবী মানুষের হাতে অপরিসীম পরিমাণ অর্থ এবং শক্তি জমে গেছে। তারা পৃথিবীর ভারসাম্য নষ্ট করছে। সেজন্যই কি দুষ্টের দমন আর শিষ্টের পালন করতে কোভিড নামক অদৃশ্য দানবকে ঈশ্বর পাঠিয়েছেন? তবে তাই-ই হোক। ঈশ্বর যেন তিলে তিলে ওই দুষ্কৃতীদের শাস্তি দেন। বাবা, তুমি আমাদের রক্ষা করো। ইতি
তোমারই সৃষ্ট , 'আমি', প্রদীপ
তোমারই সন্তান পি সি সরকার জুনিয়র
এবং তৎসহ, তোমার
বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ, কোটি কোটি অনুরাগীবৃন্দ।

---------------------------------+

11/04/2022

Shreyan

29/01/2022

Jadugar ka jadu

09/12/2021
06/08/2021

কবিতা ভালোবাসার আবির

15/07/2021

কবিতা -
এক টুকরো ভালোবাসার জন্য

11/07/2021

কবিতা
দিনের সাথে আমি

08/07/2021

Mm কবিতা - পশু কে ???

05/07/2021

Mm video poet

HAPPY DOCTORS DAYDr. Bidhan Chandra Roy – An eminent Indian freedom fighter and the second Chief Minister of West Bengal...
30/06/2021

HAPPY DOCTORS DAY

Dr. Bidhan Chandra Roy –
An eminent Indian freedom fighter and
the second Chief Minister of West Bengal.

Birthday: July 1, 1882

Nationality: Indian

Famous As: Political Leader, Physician

Died On: July 1, 1962

Bidhan Chandra Roy was an eminent Indian freedom fighter and the second Chief Minister of West Bengal. Considered as the Maker of Modern West Bengal, he founded five eminent cities, Durgapur, Kalyani, Bidhannagar, Ashokenagar, and Habra.

A former student of the Calcutta Medical College, he completed both his F.R.C.S. and M.R.C.P. degrees in a little over two years, in England. On his return to India, he joined as a faculty member of Calcutta Medical College.

He went on to establish several prominent medical institutions in Calcutta.
A member of Brahmo Samaj, he later entered politics and was elected to the Bengal Legislative Council and the All India Congress Committee.
He led the Civil disobedience movement in Bengal and was later elected as Mayor of Calcutta Corporation.

He played a prominent role in the selection of the National Anthem.
On Gandhi’s insistence, he accepted the Chief Minister position of West Bengal and took office in 1948. Within three years, he restored law and order in chaotic Bengal. The Government of India honoured him with the Bharat Ratna in 1961.

In spite of being an active politician, he was principally a physician. National Doctor’s Day is celebrated every year on 1st July on his birthday.

মুখ‍্যমন্ত্রী হিসেবে সন্ধ্যার পরে কিছুক্ষণ রাইটার্সে বসে কাজ করতেন। একদিন অফিস ছেড়ে বেরনোর মুহূর্তে এক সাফাইকর্মীর কাশির আওয়াজ পেয়ে মুখ‍্যমন্ত্রী থমকে দাঁড়ালেন। মুখ‍্যমন্ত্রী সাফাইকর্মীকে ডেকে পাঠালেন। সাফাইকর্মী ভয় পেয়ে অনুনয় করল,"স‍্যার চাকরিটা খাবেন না।" মুখ‍্যমন্ত্রী তাকে বললেন,"চাকরিটা পরে,আগে প্রাণে বাঁচো।"

মুখ‍্যমন্ত্রী সার্জেন্টকে নির্দেশ দিলেন ,"একে এখনই যাদবপুর টিবি হাসপাতালে পাঠান,সুপারকে বলুন ভর্তি নিতে।ওর গ‍্যালপিং টিবি হয়েছে। নির্ধারিত মেডিক্যাল টেস্টেও একই অসুখ ধরা পড়ল। মুখ‍্যমন্ত্রী তার জন্য ওষুধ বলে দিলেন।

দূর থেকে কাশির আওয়াজ শুনে একজন মানুষের ঠিক কি রোগ হয়েছে বলে দিতেন মুখ‍্যমন্ত্রী। জানেন কে সেই মুখ‍্যমন্ত্রী? তিনি হলেন পশ্চিমবঙ্গের রূপকার ডাঃবিধানচন্দ্র_রায়।

তখন সকাল দশটা। রাইটার্সের সামনে ত্রস্ত সার্জেন্ট,কনস্টেবল সকলে। এখুনি ঢুকবে সি এম-‌এর গাড়ি। আজ কোন একটা জায়গা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন,তাই দেরী। ন‌ইলে আর‌ও আগেই এসে পড়েন।

দেখতে দেখতে হুটার বাজিয়ে পাইলট কার আর তার পিছন পিছন লালবাতির গাড়ির সারি এসে দাঁড়াল মহাকরণের গেটে। গাড়ি থেকে নেমে সবে পা রেখেছেন সাদা ধুতি-পাঞ্জাবি পরা মুখ্যমন্ত্রী।

স্যালুট নিতে নিতেই পিছনে একটা হৈচৈ। মোটা ফ্রেমের চশমার পিছনে থাকা চোখ দুটো একটু কুঁচকোলো। ঘাড় ঘুরিয়ে কি হয়েছে দেখবার আগেই তাঁর সামনে হাজির শীর্ণকায় শিশু কোলে নিয়ে এক যুবতী। সার্জেন্ট,পুলিশ সকলেই হতভম্ব। যুবতী মুখ্যমন্ত্রীর পায়ে পড়ে কাঁদতে লাগল,"আমার বাচ্চাটাকে বাঁচান।..."

ভীষণ রেগে সার্জেন্টদের ধমকে উঠলেন মুখ্যমন্ত্রী,"তোমাদের বরখাস্ত করা উচিত।" বলেই গট্ গট্ করে স্পেশাল লিফটে চড়ে উপরে চলে গেলেন। ধমকাতে ধমকাতে প্রায় ঘাড়ধাক্কা দিয়ে সেই যুবতীকে পুলিশ রাস্তার অন্যপারে নিয়ে যাচ্ছে,সিঁড়ি দিয়ে নেমে এলেন মুখ্যমন্ত্রী।

সার্জেন্টদের হুকুম দিলেন,"
ডেকে নিয়ে আসুন ওদের।" সার্জেন্টরা আবার ধরে আনল তাদের। এবার সাথে যুবতীর স্বামীটিকেও। তারা ভয়ে জড়সড় - এবার নির্ঘাৎ গারদে পাঠাবে! কি কুক্ষণেই না ওরা লোকের কথা শুনে এ কাজ করেছিল।

কিন্তু এই মানুষ তো একটু আগের সেই মানুষ নন। একেবারে অভয় বরদ মূর্তিতে দাঁড়িয়ে লম্বা মানুষটি। এখন তিনি আর প্রশাসক নন,চিকিৎসক। বাচ্চাটার পেট টিপে পরীক্ষা করলেন ঐখানেই। তারপর সার্জেন্টের কাছে স্লিপ চেয়ে খসখস করে ওষুধ লিখে দিলেন তাতে। বাচ্চাটির বাবাকে বললেন,"এই ওষুধটা নিয়ে যাও এখানকার ডিসপেনসারী থেকেই,টাকা দিতে হবে না।"
ফিরে যেতে গিয়েও ঘুরে দাঁড়িয়ে বললেন,"আর হ্যাঁ,কিরকম থাকে এক সপ্তাহ পরে জানিও।" গলায় কপট গাম্ভীর্য এনে বললেন,"এখানে আসতে হবে না,আমার বাড়িতে যাবে।

প্রতিদিন সকালে একঘন্টা করে রুগী দেখি বাড়িতে।" বলে লিফটের দিকে এগোলেন। স্বামী-স্ত্রী শুধু নন উপস্থিত সকলের মুখ উজ্জ্বল হয়ে উঠল।
ইনি সেই মুখ্যমন্ত্রী তথা পশ্চিমবাংলার জনপ্রিয় ডাক্তার যে কিনা রোগীকে দেখে বলে দিতেন তার কি রোগ ?

এই মানুষটিকেই একদিন ডাঃ নীলরতন সরকার তার মেয়ে "কল্যাণী" সরকারের সাথে বিয়ে দিতে চায়নি, কেননা এই মানুষটির নাকি ওনার মেয়েকে বিয়ে করার যোগ্যতা ছিলনা।

তাই এই মানুষটি পশ্চিমবঙ্গের "নদীয়া জেলায়" এক শহরের প্রতিষ্ঠা করেন যার নাম দেন "কল্যাণী"।

সত্যিই ডাঃ বিধান চন্দ্র রায় অনবদ্য অসামান্য ব্যাক্তিত্ব ছিলেন🙏
ডক্টর দিবসে
আজ তাঁর জন্মদিনে magic mantra র তরফ হইতে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ ।

29/06/2021

Covid Awareness
FROM SALTLAKE

24/06/2021

Child Devolopment magic

21/06/2021
19/06/2021

Mm V-11
Magic Entertainment
Magician DISHA

17/06/2021

Mm V-10
মনে প্রাণে ভরসা থাকুক
Magician PALLABI SHARMA

12/06/2021

Mm V-5
Magic Entertainment
& teathing by
AMAZING B.SUPRIYO MAGIC ACTOR
PLEASE ENJOY & SHARE

11/06/2021

Mm V-4
Covid Awareness
Talking Doll by
GAUTAM ADHIKARY
Puppeter , Mime Artist , Magician

11/06/2021

Mm V-3
Covid Awareness Magic
By AMAZING B.SUPRIYO MAGIC ACTOR
PLEASE ENJOY & SHARE

10/06/2021

If anyone can't watch any video or can't comment or don't have any oftion please let us know in the inbox or on whatsapp

09/06/2021

Address

Kolkata

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MAGIC mantra posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category

Nearby event planning services


Other Magicians in Kolkata

Show All