Shanta's Catering

Shanta's Catering Catering Service In Kolkata. Both outdoor and Home delivery We provide professional service with personal touch
(1)

17/04/2021
17/08/2017

Now we are in Sodepur Barasat Road also. We have a base kitchen at Boardghar.

23/07/2017

Shanta's Catering Service

21/07/2017

■■ জেনে নিন, কোলেস্টেরল কি? কি ভাবে কোলেস্টেরলের হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করবেন? :::::: কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বি। এটি বেড়ে গেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়। কোলেস্টেরল রক্তের এক রকম উপাদান, যা রক্তে মিশে থাকে এবং রক্তের সঙ্গে রক্তনালি দিয়ে সারা শরীরে চলাচল করে। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ রক্ত থেকে কোলেস্টেরল সংগ্রহ করে বিভিন্ন রকম হরমোন ও প্রয়োজনীয় জিনিস তৈরি করে থাকে।
★★ কোলেস্টেরল বেড়ে যায়, প্রথমত আমাদের খাদ্যাভ্যাসের কারণে। আর এমন জীবন যাপন যদি করেন, বেশি শুয়ে বসে থাকা। তারপর কিছু অভ্যাস আছে যেমন ধূমপান, মদ্যপান, জর্দা সেবন এসব কারণে হয়। আর কিছু রোগ রয়েছে এটার জন্য দায়ী ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ ইত্যাদি। আর কিছু ওষুধ আছে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।
★★কোলেস্টেরল জমা হয় রক্তনালিতে। জমা হতে হতে রক্তনালির স্বাভাবিক যে রক্তস্রোত তা বাধাগ্রস্ত হয়। এর ফলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। সুতরাং কোলেস্টেরল শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় চর্বিজাতীয় রক্তের উপকরণ, যা নির্দিষ্ট মাত্রা পর্যন্ত প্রয়োজন, কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত হলে তা রক্তনালিতে জমে যায়। রক্তনালিতে জমে গেলে রক্তনালি সরু হয়ে যায় এবং রক্ত চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে। ফলে শরীরে অনেক রকম সমস্যা দেখা দেয়। হার্টের রক্তনালিতে জমলে বুকে ব্যথা, হার্ট অ্যাটাক; মস্তিষ্কের রক্তনালিতে জমলে স্ট্রোক, কিডনির রক্তনালিতে জমলে কিডনি ফেইলর এ রকম অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
★★ কোলেস্টেরলের আবার ভাগ আছে, যেমন- এলডিএল, এইচডিএল, ট্রাইগ্লিসারাইড। এলডিএল শরীরের জন্য সবচেয়ে খারাপ কোলেস্টেরল। এই কোলেস্টেরল রক্তনালিতে জমে বেশি। এইচডিএল শরীরের জন্য ভালো কোলেস্টেরল, রক্তনালিতে চর্বি জমতে বাধা দেয়, আর ট্রাইগ্লিসারাইড রক্তে বেশি থাকলে অগ্ন্যাশয়ে সমস্যা সৃষ্টি করে, আবার হার্টেও সমস্যা করতে পারে।
★★ অনেক ক্ষেত্রেই রক্তের বেশি কোলেস্টেরল পারিবারিকভাবে পেয়ে থাকে, কখনও কখনও জীবনযাপন পদ্ধতি এর জন্য দায়ী। রক্তের বিভিন্ন কোলেস্টেরলের নিরাপদ মাত্রা আছে।
★★ চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী, সর্বমোট কোলেস্টেরলের মাত্রা প্রতি ডেসিলিটারে ১৭০ মিলিগ্রামের নিচে, এলডিএল কোলেস্টেরল ডেসিলিটারে ১০০ মিলিগ্রামের নিচে, আর ট্রাইগ্লিসারাইড ডেসিলিটারে ১৫০ মিলিগ্রামের নিচে। ভালো কোলেস্টেরল এইচডিএলের মাত্রা ডেসিলিটারে ৪০ মিলিগ্রামের ওপরে রাখা ভালো।
★★ আমরা কীভাবে রক্তের চর্বির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারি, তা জানা এবং নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা অত্যন্ত জরুরি।
●● প্রথমত, আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে;
●● দ্বিতীয়ত, ওষুধ সেবনের মাধ্যমে আমরা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে পারি।
■■ জীবনযাত্রার অভ্যাস পরিবর্তন
★★ খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন
◆◆ খাদ্যতালিকায় শাকসবজি, ফলের পরিমাণ বাড়াতে হবে। আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে। খোসাসহ সবজি খাওয়া ভালো।
◆◆ খাদ্যতালিকা থেকে প্রাণিজ চর্বি বাদ দিতে হবে, যেমন খাসির মাংস, মুরগির চামড়া, মেটে, মাথা, মাছের ডিম, ডিমের কুসুম, চিংড়ি মাছ প্রভৃতি।
◆◆ রান্নায় কম তেল দিতে হবে। তেলে ভাজা খাবার কম খেতে হবে। ভাপা সেদ্ধ গ্রিলড খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
◆◆ ঘি, মাখন, পনির, মেয়নেজ, ড্রেসিং খাওয়ার অভ্যাস বাদ দিতে হবে।
◆◆ রিফাইন্ড খাবার বাদ দিয়ে খাবার খেতে হবে (যেমন- জুসের বদলে ফল, ভুসিসহ লাল আটা)।
★★ শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে
◆◆ প্রতিদিন কমপক্ষে ৪০ মিনিট করে সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন জোরে জোরে হাঁটতে হবে।
◆◆ বাড়ীর টুকটাক কাজ নিজের হাতে করার অভ্যাস করতে হবে।
◆◆ কাছাকাছি জায়গায় রিকশা না নিয়ে হেঁটে যাওয়ার অভ্যাস করা যেতে পারে।
◆◆ ধূমপান ছেড়ে দিতে হবে। তামাক বাদ দিতে হবে।
◆◆ ডায়াবেটিস ও রক্তচাপ ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
■■ কোলেস্টেরল কমায় এমন কয়েকটি খাবার।
★★রসুন: বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানে কার্যকর এই মসলা। গবেষণা মতে, রক্তনালীর গায়ে কোলেস্টেরেল জমা হওয়া রোধ করে। ফলে রক্ত জমাট বেঁধে রক্তনালী বন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা কমে।
★★অ্যাভোকাডো: এর ‘বেটা-সিস্টোসেরল’ উপাদান খাবার থেকে শরীরে কোলেস্টেরল শোষণের পরিমাণ কমায়। এছাড়াও শরীরে ‘এইচডিএল’ নামে পরিচিত উপকারী কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতেও সাহায্য করে।
★★পালংশাক: বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানে কাজে লাগে। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ তার মধ্যে অন্যতম। দৈনিক খাদ্য তালিকায় এই শাক থাকলে কোলেস্টেরলের কারণে রক্তনালী বন্ধ হওয়ার ঝুঁকি কমবে অনেকটাই।
★★ চা: এতে থাকা ‘ফ্লাভানয়েডস’ একটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা, ‘এলডিএল’ বা ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রায় কমায়। রক্তনালীতে ‘প্লাক’ জমে তা বন্ধ করার পেছনে অনেকটাই দায়ী এই ‘এলডিএল’।
★★ডার্ক চকলেট: রয়েছে প্রচুর ‘ফ্লাভানয়েডস’। তাই চায়ের মতোই এটি লড়াই করে ‘এলডিএল’য়ের বিরুদ্ধে।
★★এক কাপ বীজজাতীয় খাবার: সব ধরনের বীজজাতীয় খাবার যেমন- কিডনি বিন, মটরদানা বা মটরশুঁটি কোলেস্টেরল কমাতে সহায়ক। কারণ এসবে রয়েছে কোলেস্টেরল কমাতে সহায়ক দ্রবণীয় আঁশ।
★★ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড: হৃদযন্ত্রের প্রাকৃতিক ওষুধ এই উপাদান। চর্বি যুক্ত মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের উল্লেখযোগ্য উৎস। তাই নিয়মিত এই মাছগুলো খেলে হৃদস্পন্দনের তাল ঠিক থাকবে, কোলেস্টেরল কমবে এবং ধমনীর প্রদাহ দূরে থাকবে।
★★সয়া: ভোজ্য চর্বি ও মাংসের স্বাস্থ্যকর বিকল্প হল সয়া। উদ্ভিজ্জ আমিষের এক চমৎকার উৎস সয়া, যাতে প্রকৃত মাংসে থাকা ‘স্যাচুরেইটেড ফ্যাট’ নেই। কোলেস্টেরল কমানোর পাশাপাশি কিছু নির্দিষ্ট ধরনের ক্যান্সারের বিরুদ্ধেও লড়াই করে এই শষ্য।
★★ওটস: বা যব’য়ের স্বাস্থ্যগুণের গোপন উৎস দ্রবণীয় আঁশ, যা কোলেস্টেরলকে শরীর থেকে ধুয়ে বের করে দেয়। গবেষণায় জানা গেছে, দ্রবণীয় আঁশনির্ভর খাদ্যাভ্যাস শরীরের মোট কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারে ১০ থেকে ১৫ একক পর্যন্ত।
★★বাদাম: হৃদরোগের ঝুঁকি ৩৯ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে বাদাম খাওয়ার অভ্যাস। চিনাবাদাম, আখরোট ও কাজুবাদাম বেশি উপকারী। বাদামে চর্বি বেশি থাকলেও তা ‘মনোস্যাচুরেইটেড’ ও ‘পলিম্যাচুরেইটেড’ ধরনের, যা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। এছাড়াও কমায় ‘সিআরপি’ এবং ‘ফাইব্রিনোজেন’য়ের মাত্রা, দুটাই প্রদাহ সৃষ্টিকারী। তাই সপ্তাহে কমপক্ষে পাঁচবার এক আউন্স পরিমাণ বাদাম খাওয়ার অভ্যাস গড়তে হবে।
★★ জীবনযাত্রার অভ্যাস পরিবর্তনের দু-তিন মাস পরও যদি রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে না আসে, তাহলে ওষুধ খেয়ে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে, যাদের পারিবারিকভাবে রক্তে অধিক কোলেস্টেরলের প্রবণতা আছে, তাদের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা অন্যদের চেয়ে অনেক কঠিন। তাই তাদের অনেক বেশি চেষ্টা করতে হবে। ওষুধ খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জীবনযাত্রার অভ্যাসগুলোকেও মানতে হবে। রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে হৃদরোগ, ব্রেইন স্ট্রোক ও কিডনি ফেইলরের ঝুঁকি এড়াতে পারেন। মনে রাখতে হবে, প্রতিরোধ সব সময়ই প্রতিকারের চেয়ে ভালো।

11/07/2017

Thank you t2

Prawn momos, at Shanta’s Catering

30/06/2017

ইলিশ চিংড়ি কোনটা সেরা? ইস্ট মোহনের লড়াই ফিরে এল। সিটি সেন্টার এক, ৩০ শে জুন- ২রা জুলাই।

29/01/2017

পাটুলি সেন্ট্রাল ক্লাবে পিঠেপুলি উৎসবে, পিঠেপুলির প্রতিযোগিতায় আয়োজকদের পক্ষ থেকে শান্তাকে বিচারকের সম্মান প্রদান। ধন্যবাদ সেন্ট্রাল ক্লাব।

23/11/2016

বাঙালির নেমতন্ন আর খাওয়া
By @ Ramkrishna Bhattacharya Sanyal
++++++++++++
ভিড়ে ভরা হাওড়া বা শেয়ালদা ষ্টেশনে যান নি, এরকম বাঙালি খুঁজে পাওয়া কঠিন।
যাঁরা কোলকাতার এই দুটো ষ্টেশন দেখার সুযোগ পান নি, তাঁরা কল্পনা করে নিন – ট্রেন আসবে আসবে করছে, তার মধ্যে দৌড়োদৌড়ি, হাঁকডাক আর তার মধ্যে ফলওয়ালা, বাদাম বিক্রেতা , চোর, পকেটমারদের রমরমা ।
জানি, রসগোল্লা যে খায়নি, তাকে হাজার কথা বললেও বুঝবে না- শুধু মুখে পুরে দিলেই হলো !
জিভের আলতো ছোঁয়ায়, দাঁতের শীৎকারে, মুখের রসে সব গলতে গলতে খাদ্যনালী বেয়ে নামবে পেটে- ঠিক ঐ ষ্টেশনের হইহল্লার মতন ।
টক খেলে নাকি, বাঁধানো দাঁতের গোড়াও শিরশির করে । সেই রকম একটা অনুভূতি পদ্মের সুগন্ধের মত ছড়িয়ে পড়বে সারা মুখে ।
আপ ট্রেন আসে, ডাউন ট্রেন যায়---------- তেমনি একটার পর একটা রসগোল্লা চলে যাবে পেটের ভেতর চালান হয়ে ।
আগা কেটে গোড়ায় জল দেবার মত হলো ব্যাপারটা ।
তা হলে, আগা থেকেই শুরু করি ।
যে কোনো অনুষ্ঠান বাড়ীতে নিমন্ত্রণটা একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার ছিল- সে কালে । গ্রাম দিয়ে শুরু করা যাক ।
চিঠি ফিটির চল ছিল না তখন । নিমন্ত্রণ কর্তাকে সশরীরে হাজির হতে হবে নিমন্ত্রিতের বাড়ীতে ।
তখন তো আর রুমালের চল ছিল না । কাঁধে একটা গামছা থাকতো । মুখ টুখ, ঘাম
মোছার জন্য ।
সেটা, গলায় জড়িয়ে হাতজোড় করে নিমন্ত্রণ করতে হতো নিমন্ত্রিত বাড়ীর গৃহকর্তাকে।
দিন ক্ষণ, সময়, উপলক্ষ্য সব খুলে বলতে হত পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে । দুপুরবেলাতেই সাধারণত নিমন্ত্রণ করা হতো । রাতে আলো নেই, পথে সাপ খোপের ভয় তাই ।
তার পরের ধাপ ছিল :-
নিমন্ত্রণ রক্ষার দিন, গ্রাম শুদ্ধ লোকেদের বলতে হতো----- রান্না চেপেছে ।
রান্না হওয়ার পর আবার খবর যেত :- রান্না শেষ ।
তারপরে, পাত পড়ার পর খবর দিলে নিমন্ত্রিতরা একে একে আসতেন ।
জলে ধোওয়া ঝকঝকে কলাপাতা, ভাঁড়- কর্পূর দেওয়া জল দিয়ে ভরা ।
কলাপাতার বাঁ দিকে এক খাবলা লবণ ( গোটা স্ফটিকের মত লবণ কে হামন দিস্তায় গুঁড়ো করা ), একটা পাতি লেবুর অর্ধেক ।
পাতার মধ্যখানে বিরাজ করছে- রজতগিরিনভং ( রুপোর পাহাড়ের মত ) ভাত ।
চূড়ো ভেঙে আগ্নেয় গিরির মত মুখ করে নিতে হত, সেই ভাতের পাহাড়ে ।
তার ওপর পড়ত ছোট হাতার এক হাতা গাওয়া ঘি । পরিমাণে – এখনকার হিসেবে, প্রায় দেড়শো থেকে দুশো গ্রাম ।
তারপরেই ডাব্বু দিয়ে ( মনে করুন, একটা বড় বাটিতে হ্যাণ্ডেল লাগানো) এক হাতা সোনামুগের ডাল ।
নন্দনকাননের পারিজাত ফুলের সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়ত চারিদিকে ।
নিমন্ত্রিতরা মনে হতো - গলা ছেড়ে গেয়ে উঠতেন
“অগর ফিরদৌস বারুয়ে জমীন অস্ত্
হামিন অস্ত্, হামিন অস্ত্, হামিন অস্ত্”
গান শেষ না হতেই চলে আসতো বারকোশে ( কাঠের বড় রেকাবী ) থরে থরে সাজানো টিকি ওয়ালা বেগুন ভাজা । সাইজে বারো নম্বর হাওয়াই চপ্পল এক – একটা ।
মাছের মুড়ো দিয়ে ছ্যাঁছড়ার অবতরণ তারপরেই ।
পাঁচফোড়োনের সুবাসে ভরা সেই ছ্যাঁছড়া – রঙে , চেহারায় মনে হতো আফ্রিকা থেকে এসেছে ।
মুখে দিলেই সপসপ করতো নোলা ।
এরপর গহনার নৌকার সাইজের এক একটা কাতলা বা রুই মাছের টুকরো। ঝোলে ডুব দিয়ে লুকোচুরি খেলতে খেলতে ভাতের মধ্যে পড়তো।
কিছু লোক, হঠাৎ করে অন্যমনস্ক হয়ে হাতটা বেশ খানিকটা তুলে বসে ধ্যানমগ্ন ঋষির মত হয়ে যেতেন সেই মুহূর্তে ।
এদিকে ভাত আর মাছ সহ ঝোল পড়েই যাচ্ছে পাতে ।
আঙুলের ডগায় সেই ভাতের চূড়ো এসে ঠেকতেই ধ্যান ভেঙে বলে উঠতেন :-
করেছিস কি ? আমি কি বক রাক্ষস ? তা, দিয়েই যখন ফেলেছিস্, লক্ষীকে অবজ্ঞা করতে নেই, খেয়েই ফেলি ।
নিমেষে ভোজবাজীর মত উধাও সেই খাদ্য পাহাড় ।
তারপর, রসগোল্লা, পান্তুয়া, মিষ্টি দই ।
গোটা পঞ্চাশেক পান্তুয়া খাওয়ার পর কেউ বলে উঠতেন :- ভাজা মিষ্টি বেশী খেতে পারি না, তার চেয়ে ওই রসগোল্লাই বরং দে আরও গোটা ত্রিশেক ।
=========================
পত্রদ্বারা নিমন্ত্রণ জনিত ত্রুটি মার্জনীয় ।

14/10/2016

এবার নতুন মেনু, চাহিদা আনুযায়ী

09/03/2016

Timeline Photos

24/09/2015

Shanta's Catering's cover photo

24/09/2015

Our Ad in Telegraph on 27 Sept

Address

M157 BP Township, Kolkata 94
Kolkata
700094

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shanta's Catering posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Nearby event planning services


Other Kolkata event planning services

Show All

You may also like