08/02/2024
Alhamdulillah delivery done
We provide Home made good food with maintaining highest hygiene priority Home delivery & Cash on service available.
Alhamdulillah delivery done
Thank u so much Fatema
I have reached 400 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉
কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা। যাদের সাথে ঘটনাগুলো ঘটেছে।
নিচের লেখাগুলো পড়ে নিন:-
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে খোলাখুলি কিছু কথা
মা হয়ে সন্তানের কাছে নিজের দেশ নিয়ে আজ আমি লজ্জিত😔
আমার দুই মেয়ে ব্রিটিশ নাগরিক। দীর্ঘ ৭ বছর পর তাদের নিয়ে নিজ দেশে মাত্র ১০ দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম এই চিন্তা করে, আমি যেমন আমার দেশকে ভিষন ভালোবাসি তেমনি আমার মেয়ে দুটা ও আমার দেশকে চিনবে, জানবে,ভালোবাসবে। দেশে নিয়ে যাচ্ছি শুনেই আমার বড় মেয়ে খুব কান্না করেছিলো কেন তাদের নিয়ে যাচ্চি, কি বা আছে,আর কোনদিন যেন জোর করে না নিয়ে যাই। নিজের দেশ এর সৌন্দর্য তুলে ধরতে আমি দেশে নেমেই কোন বিশ্রাম না নিয়ে তাদের নিয়ে ছুটে গেছি কক্সবাজারে, আবার ঢাকায় এসেই পরের দিন ছুটে গেছি শ্রীমঙ্গ এবং সিলেট। এই অল্প কিছুদিনের মাঝেও নিজের দেশের গর্বের দিকগুলা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। প্রচন্ড গরমে মেয়েদের খুব কষ্ট হয়েছে তারপরও তারা আমার সাথে নিউমার্কেট, মিরপুর, বসুন্ধরা, ইষ্কাটন, পল্টন ঘুরেছে, লন্ডনে প্রতিদিন উন্নত ট্রেইন এ তারা চড়ে তাপর ও নিজের দেশের গর্বের মেট্রো রেলে চড়িয়েছি। আমি খুব গর্বিত বোধ করেছি মেয়ে দুটা যখন বলেছে তারা আবার আসতে চায় আমার দেশে। অল্পদিনের মধ্যে তাদের মাঝে সেই ভালো লাগার জায়গা আমি তৈরি করতে পেরেছিলাম। কিন্তু নিজ দেশের এয়ারপোর্ট কর্মচারিদের অসৎ আচরনে আমি লজ্জিত হয়ে যাই। আমার সময়, আমার টাকা খরচ সব যেন এক মুহূর্তেই নষ্ট হয়ে যায় যখন আমার মেয়েরা অবাক হয় এয়ারপোর্ট কর্মকর্তাদের হয়রানিমূলক আচরনে। আমি খুব লজ্জিত আজ। মা হিসাবে সন্তানের কাছে নিজের দেশ নিয়ে লজ্জতি। জানিনা আমার এই লিখা আপনার পযর্ন্ত পৌছাবে কিনা। তবে এতোটুকু বলবো আমরা যারা দেশের বাইরে থাকি তারা নিজের দেশকে অনেক বেশি ভালোবাসি।
কিছু দেশ আমরা ঘুরি কিন্তু বিশ্বের আর কোন দেশে এমন হয়রানিমূলক চেকিং আছে কিনা আমার জানা নাই।
১. আমরা প্রথম যখন এয়ারপোর্ট ঢুকি একটা স্ক্যান সহ শরীর চেক করা হয়। যা অন্য দেশে হয় না
২. ইমিগ্রেশনের চেক ইন এর পর আবার একটা চেক হয়। এইটা ই সব দেশে হয়।
৩. গেইট খোলা হবার পর যেখানে শুধু বোডিং পাস চেক করার কথা সেখানে কেবিন লাগেজ এর সাথে যাদের একটা আলাদা ব্যাগ থাকে তাদের দাড় করানো হয় এবং ভয় দেখিয়ে টাকা নিয়ে তাদের ছাড়া হয়। যেটা বিশ্বের আর কোথাও নাই।
৩. গেইট এ ঢোকার পর আবার জুতা ঘরি খুলে স্ক্যান এবং শরীর চেক করা হয়। বাইরের দেশে স্ক্যানে কিছু ধরা পরলেই আলাদা করে শুধুমাত্র মাত্র সেই ভ্রমনকৃত মানুষের তল্লাশি করা হয়। বাকি সবার না।
৪. জীবনের প্রথম দেখা প্লেনে উঠার আগে আবার টেবিল বসিয়ে প্রতিটা যাত্রীদের ব্যাগ খুলে সব ঘাটিয়ে তল্লাসি করতে। তাহলে স্ক্যান মেশিনটির কাজ কি ছিলো?
শুধু তাই নয় যেখানে স্ক্যান মেশিন কোন জীবন নাশক কিছু ধরা পরেনি সেখানে যাত্রীদের ব্যাগ খুলে বলা হচ্ছে এসব জীবন নাষক এবং কিছু মিষ্টি খাবার টাকা দিতে যেহেতু আমরা সখ করে কিনে এনেছি। আমার প্রশ্ন হলো যদি জীবন নাশক জিনিস হয় তাহলে মিষ্টি খাবার টাকা দিলে সেটা কিভাবে জীবন বাচানোর জিনিস হয়ে গেলো? এইসব কর্মকর্তা তো তাহলে টাকা নিয়ে যে কোন দুর্বৃত্তকারী কে ও প্লেনে উঠার সুযোগ করে দিবে। আমরা কিভাবে এই ধরনের এয়ারপোর্ট কর্মচারিদের কাছে নিরাপদ। এমনকি আপনিও কি নিরাপদ? এইসব কর্মচারিদের হয়রানিমূলক আচরন কবে বন্ধ হবে? কবে আমাদের বাইরে থাকা সন্তান দেশে যেতে চাইবে, দেশের জন্য কিছু করতে চাইবে? আমি নিজে মিষ্টি খাবার টাকা দিয়ে প্লেনে বসেছি, নিজের চোখে দেখেছি এক ছোট ভাই কে টয়লেট যেয়ে তার কাধের ব্যাগ এর জন্য টাকা দিচ্ছে।
দেখলাম টয়লেটে লিখা যেন আমরা কোন কর্মকর্তা কে টাকা উপহার না দেই কিন্তু কোথাও লিখা নাই এসব কর্মকর্তা যদি আমাদের থেকে টাকা ছিনতাই করে তখন আমরা কি করবো? বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে নিজ সন্তানের কাছে আজ আমি সত্যি খুব লজ্জিত। লন্ডনে আমি সাধারন একটা চাকরি করি। খুব আশা নিয়ে নিজ সন্তাদের কাছে নিজের দেশকে তুলে ধরতে ১০ দিনে আমার খরচ হয়েছে প্রায় ৯ লক্ষ টাকা যা আমার মতো মধ্যবিত্বের জন্য সহজ না। কিন্তু আমার দেশের এয়ারপোর্ট এর এসব অসাধু, অসৎ কর্মচারিদের মিষ্টি খাবার জন্য টাকা ছিনতাইয়ের পদ্ধতি আমার কাছে খুব জঘন্য মনে হয়েছে। ছোট দেশ হিসাবে অনেক কিছুই নেই আমাদের যা আমার মেয়েরা মেনেই নিয়েছিলো কিন্তু এয়ারপোর্ট এর কর্মচারিদের এইধরনের মিষ্টি খাওয়ার টাকা ছিনতাই পদ্ধতিতে আমার সন্তান আতঙ্কিত। আমরা কি তাহলে নিজ দেশে যাবার স্বপ্ন দেখবো না? আমরা কি নিজের সন্তানের কাছে এইসব ই তুলে ধরে দেশকে পরিচয় করিয়ে দিবো? কতোটা তল্লাশি হলে যাত্রী নিরাপদ হবে প্লেনে উঠার জন্য? কতোটা নির্লজ্জ জাতি হলে নিজের মতো করে নিয়ম বানিয়ে মিষ্টি খাওয়ার টাকা ছিনতাই করতেই থাকবে? এয়ারপোর্ট খুবই অনিরাপদ যেখানে মিষ্টি খাওয়ার টাকার উপর যাত্রীর প্লেনে উঠা নির্ভর করে।
এয়ারপোর্ট কর্তৃপক্ষ হয়তো অন্ধ বধির। এয়ারপোর্ট এসব অসৎ কর্মচারী থাকলে স্ক্যান মেশিন এবং সিসি ক্যামেরার মতো ব্যয়বহুল মেশিনের দরকার নেই।
আরো কষ্টের বিষয় আমাদের ভাই বোন রা যখন দেশের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে অচেনা অজানা দেশে যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছেন তারা জানেও না কতো কঠিন জীবন পরীক্ষা তাদের জন্য অপেক্ষা করছে আর সেই সময় আমাদের ইমিগ্রেশন অফিসার রা কতোটা অসম্মান নিয়ে তাদের কাগজপত্র চেক করে ছুড়ে ছুড়ে তাদের ফেরত দিচ্ছেন নিজের চোখে দেখা। এই অতি সাধারণ মানুষগুলো কি এতোটাই অসম্মানের যোগ্য? এই সহজ সলশ ভাইবোন গুলা কি সামান্য সম্মান আমাদের দেশের এয়ারপোর্ট ইমিগ্রেশন অফিসার দের থেকে আশা করতে পারেনা? এতোটা ছোট মানসিকতার পরিচয় কেনো আমরা দিচ্ছি যেখানে তাদের বৈদেশিক মুদ্রার উপর আমাদের দেশের উন্নতির অনেক কিছু নির্ভর করে!!
লিয়ানা
My child sang the song. If u like the song, like comment share. Plzz
StarMaker, breaking barriers with the universal language of music!
Frozen Home Made Food
আচ্ছালামুয়ালাইকুম। আজকে এই আইটেমগুলো ডেলিভারি করা হয়েছে।।। কেউ যদি ওর্ডার করতে চান প্লিজ ইনবক্স করবেন।❤🍽️
আচার 😋 order করতে চাইলে।। ইনবক্সে নক করুন।
লেখাটা পড়তে গিয়ে শরীরের লোম দাড়িয়ে গেছে :
জান্নাতীরা জান্নাতে নিজ গৃহে অবস্থান করবেন।এমন সময় দরজায় কেউ কড়া নাড়বে। দরজা খুলে দেখবেন একজন ফেরেস্তা দাঁড়িয়ে।তিঁনি বলবেন ‘চলো আল্লাহ সুবহানাহু ওতায়ালার সাথে দেখা করে আসি।
তিনি তখন খুবই উল্লসিত হয়ে বের হয়ে এসে দেখবেন খুব সুন্দর একটা বাহন তাঁর জন্য প্রস্তুত।বাহন ছুটে চলবে খুব বিস্তৃত নয়নাভিরাম মাঠ দিয়ে যা স্বর্ণ আর মণি মুক্তা খচিত পিলারে সাজানো ।
জান্নাতিরা খুব পরিতৃপ্তি নিয়ে ছুটবে।এমন সময় আলো দেখবে আলোর পর আরো আলো।তারপর আরো আলো ।
জান্নাতীরা তখন উল্লসিত হয়ে ফেরেস্তাদের জিজ্ঞেস করবেন ‘ আমরা কি আল্লাহকে দেখেছি ?’
না, আমরা সে পথেই ছুটছি।ফেরেস্তা বলবেন ।
হঠাৎ জান্নাতীরা শুনবেন গায়েবী আওয়াজ -
* আস সালামু আলাইকুম ইয়া আহলাল জান্নাহ *
আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা স্বয়ং সালাম দিচ্ছেন জান্নাতীদের ।
খুবই আবেগময় হবে সে মুহূর্তটা !!!
আল্লাহু আকবার ।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালার সালামের জবাবে
তখন জান্নাতীরা বলবেন,
আল্লাহুম্মা আনতাস সালাম,ওয়া মিনকাস সালাম, তাবারকতা ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম।
হে আল্লাহ!আপনি শান্তিময় এবং আপনা হতেই শান্তি উৎসারিত হয়।। আপনি বরকতময় হে মহান ও সম্মানের অধিকারী ।
তখন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালা জিজ্ঞেস করবেন,
তোমরা কি খুশী ? তোমরা কি সন্তুষ্ট ?
ও আল্লাহ, জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচিয়ে আমাদের আপনি জান্নাত দিয়েছেন ! আমরা অসন্তুষ্ট হই কি করে !
জান্নাতীরা জবাব দিবেন ।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালা তখন জিজ্ঞেস করবেন,
তোমাদের আর কি চাই ?
তখন জান্নাতীরা (ইনশাআল্লাহ) বলবেন-
আর কিছু চাই না ।
আল্লাহ বলবেন না না।আজ তো দেয়ার দিন।
আমি আরও দিব।বলো কি চাই ।
তখন জান্নাতীরা (ইনশাআল্লাহ) সমস্বরে বলে উঠবেন-
ও আল্লাহ,আমরা আপনাকে দেখতে চাই ।
আপনাকে দেখি নি কখনও।আপনাকে আমরা ভালবাসি ।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালা তখন পর্দা সরিয়ে দেবেন ।
সৃষ্টি এবং স্রষ্টা মুখোমুখি।চোখ বন্ধ করে একটু চিন্তা করুন। সারাজীবন দুনিয়াতে যাকে ডেকেছেন।যাকে না দেখে চোখ দুটো অঝোরে কেঁদেছেন।কাউকে না বলা আপনার একান্ত কথাগুলো যাকে বলেছেন।খুব বিপদে কেউ নেই পাশে,কেঁদে কেঁদে যাকে বলেছিলেন।
পকেট ফাঁকা, ঘরে খাবার নেই, অনিশ্চিত উৎস থেকে খাবারের ব্যবস্হা যিনি করেছেন।কত চাওয়া,মাকে বলেন নি, বাবাকেও না , রাতের আঁধারে কেঁদে কেঁদে যাকে বলেছিলেন ।
কত অপরাধ করেছি, কেউ দেখে নি।একজন দেখেছেন কিন্তু গোপন রেখেছেন।বারবার ভুল করেছি, যিনি মাফ করে দিয়েছেন, অদৃশ্য ইশারায় সাবধান করেছেন।মমতাময়ী মা, আমার আদরের সন্তান, প্রিয়তমা স্ত্রীর ভালবাসা দিয়ে অদৃশ্য ভালবাসায় আমাকে যিনি ভালবেসেছেন সবচেয়ে বেশী । সবচেয়ে আপন, সুমহান সেই প্রতিপালকের মুখোমুখি ...
সাহাবীদের প্রশ্নের জবাবে নবীজী বলেছেন,পৃথিবীতে আমরা যেমন চাঁদকে স্পষ্ট দেখি ,আমরা আল্লাহ সুবহানুওতায়ালাকে তেমনি দেখব। ইনশাআল্লাহ ।
আল্লাহকে দেখাই জান্নাতের সবচেয়ে বড় নেয়ামাহ্ !
💕ইয়া আল্লাহ - স্বল্প সংখ্যক সেই মহা সৌভাগ্যবানদের তালিকায় আমাদের নামটা যোগ করে দিন। আমিন👏
ইস্ বৃষ্টির দিনে পিঠা খেলে কেমন হয়।।।কেউ order করতে চাইলে ইনবক্সে নক করুন।
Home made bread...
Eid Mubarak 🌹 to all
লাইফে প্রথম এই পোস্ট পড়ে কান্না করলাম
রাতে মায়ের হাতে রান্না করা খাবার খুব মজা করে খেয়ে রাত ১০টায় ঘুমিয়ে গেলাম...!!!
সকাল গেলো ঘুম থেকে উঠলাম না...!!! আরামে ঘুমাবো বলে মা ডাকলো না...!!!
দুপুর হয়ে গেলো ঘুম থেকে উঠলাম না...!!!
এবার মা অনেক ডাকলো আমি উঠলাম না।
মা চলে গেলো।
একটু পর আবার আসলো।
এবার অনেক ডাকার পরেও না উঠায় মা অনেক বকলো আমি তাও উঠলাম না। এইবার মা একটা থাপ্পড় দিলো।
তাও উঠলাম না।
এবার মা হাত ধরে টান দিলো কিন্তু আমার হাত পুরো শরীর নিয়ে নড়ে উঠলো।
শরীর আমার পাথরের ন্যায় শক্ত হয়ে গেছে।
মা কিছু না বলে চুপ করে রুম থেকে বেরিয়ে বাবাকে ডেকে নিয়ে আসলো।
কিন্তু বাবা অনেক ডাকার পরও আমি উঠলাম না।
এইবার বাবা চোখের জল ফেলে বলছেঃ উঠে আয় তোকে আর কোন দিন কিছু বলবো না।
যেমন করে থাকতে চাস থাক।
তাও উঠে আয়।
তোকে আজকেই ল্যাপটপ কিনে দিবো।
আমি অবাক হয়ে দেখছি বাবা এতো করুণা করে কোনোদিন আমাকে বলে না অথচ আজ বলছে।
আমি উঠে আসতে চাচ্ছি কিন্তু কিছুতেই উঠতে পারছি না।
এদিকে বাবা নানান রকম লোভ দেখিয়ে বলছে উঠে আসতে।
একটু পর আমার বাড়িতে অনেক মানুষ চলে আসলো।
ওদিকে মা কাঁদছে কেউ মাকে স্বান্ত্বনা দিচ্ছে কেউবা বাবাকে কেউ ভাই বোনকে নানান কথা বলে বুঝাচ্ছে।
একটু পরেই কয়েকজন এসে আমাকে খুব যত্ন করে বিছানা থেকে নামিয়ে লোহার শক্ত খাটিয়াই শুইয়ে দিলো।
আমি কাঁদছি আর বলছি আমার পিঠে খুব ব্যাথা লাগছে নামাও এখান থেকে।
কেউ আমার কথা শুনলো না।
একটু পর ঐ মানুষ গুলো গরম পানি নিয়ে এসে আমার শরীরে কিছুটা পানি ডেলে দিলো।
ঈশ আমার শরীর পুড়ে গেলো বলে চিৎকার করছি কেউ কথা শুনছে না আমার। আমাকে পরম যত্নে গরম পানি দিয়ে খুব সুন্দর করে ডলে ডলে ধুঁইছে।
আমি কাঁদছি আর বলছি আমাকে আর গরম পানি দিয়ো না,শরীর পুড়ে যাচ্ছে। আমায় আর ডলা দিয়ো না।
খুব ব্যাথা লাগছে কেউ শুনলোনা।
অনেক সময় নিয়ে গোসল করিয়ে আমার শরীর ভালো করে মুছে নিয়ে আসলো আমার বসার জায়গাতে।
আমি খুব খুশি হলাম ভাবলাম আমাকে এইবার এখানে বসাবে।
কিন্তু ওরা আমাকে না বসিয়ে কাঠের শক্ত একটা খাটে শুইয়ে দিলো।
একটা চাদরও নিচে দিলনা।
একটু পরে মা,বোন আরো কয়জন মিলে আমাকে একটা সাদা কাপড় পড়ালো।
মা অনেক আদর করে আমার মুখে হাত বুলাচ্ছে আর কাঁদছে।
এতো আদর কোনোদিন করেনি মা আমাকে।
আমি অনেক করে বললাম কান্না থামাতে কিন্তু কিছুতেই কান্না থামাচ্ছে না।
আমি এতো করে বলছি কেঁদো না।
মা কিন্তু কিছুতেই শুনছে না আমার কথা । একটু পর কয়েক জন এসে আমার পা আর মাথাটা বেঁধে দিলো কত বললাম একটু খুলে দাও বাঁধন কেউ শুনলো না।
মাকে সরিয়ে দিয়ে আমাকে নিয়ে যেতে লাগলো।মা কিছুতেই নিতে দিচ্ছে না আমাকে।
ভাই বোন সব চুপ হয়ে কাঁদছে আর কিছু বলছে না।
কত করে বলছি ডিস্টার্ব করিস না আমাকে একজনও শুনলো না।
কেঁদেই চলেছে।
একটু বেশি ঘুমালে বাবা বকা দিতো।
কিন্তু এখন বাবা চুপ করে দাঁড়িয়ে চোখের পানি মুছতেছে।
একটা বকাও দিলো না আমাকে।
মাকে জোর করে সরিয়ে দিয়ে কয়েক জন আমাকে নিয়ে অনেক মানুষের সামনে শুইয়ে দিলো একটা ছায়ায়।
তার পরেই জানাজা পড়লো আমার। জানাজা শেষেই নিয়ে গেলো আমায়। একটু দূরেই একটা মাটির গর্ত করে রাখছে।
বাবা আর ভাই, ২ জন মিলে মাটির গর্তে নেমে আমাকে কোলে তুলে নিয়ে ঐ ছোট মাটির গর্তে শুইয়ে দিলো।
একটা বালিশ, চাঁদর কিছু দিলো না।
একটা লাইটও দিলো না।
আমার পা আর মাথার কাছের বাঁধন গুলো খুলে দিয়ে আমার উপর খুব তাড়াহুড়া করে কিছু কাচা বাঁশ দিয়ে ঢেকে দিলো।
তার উপর আরো কি কি দিলো আমি কিছুই দেখতে পাচ্ছি না।
যতই সময় যাচ্ছে মাটির গর্তটা অন্ধকার হয়ে যাচ্ছে।
আমি চিৎকার করছি আর বলছি এখান থেকে আমাকে বের করো।
আমার খুব ভয় করছে।
কিছু দেখতে পাচ্ছি না।
একটু পরেই আমার উপর মাটি চাপা দিয়ে সবাই চলে যাচ্ছে।
আমি ডাকছি আর বলছি আমাকে একা রেখে যেওনা।
না কেউ শুনল না।
স্বার্থপরের মত সবাই চলে গেলো...!!!
কি ভাবছেন...???
মৃত্যুবরণ করবেন না...???
আরো রং তামাশা করার বাকি আছে...?
আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে ঈমানের সহিত মৃত্যু দান করুন...!!!
🖤🖤........আল্লাহুম্মা আমিন......©...🖤🖤
এই রমজানে হালিম খেতে কে না পছন্দ করে সেটা চিকেন হোক আর মাটন হোক।।। কেউ order করতে চাইলে করতে পারবেন।
Halim
Alhumdullilah delivery done
সামনে শবেবরাত আসতেছে। যদি কেউ সাদা রুটি, রসালো গরুর মাংস বা রসালো মুরগী মাংস,, বিরিয়ানি ওর্ডার করতে চান তাহলে ইনবক্সে নক করেন।
200.... 🙆♀️.......Delivery done 😁
Chittagong
4000
Be the first to know and let us send you an email when 3W Meals posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.