Fanus Point

Fanus Point চলো বন্ধু যাই হারিয়ে,
ফানুস দিয়েছে হাত বাড়িয়ে
,
,
চলি একসাথে বহুদূর
ফানুস যায় যতদূর

ব্যস্ততম জীবনের গণ্ডি পেরিয়ে একটু প্রশান্তির নিঃস্বাসের আশায় এবং পৃথিবীকে নতুন রূপে আবিস্কার করার উপায় হচ্ছে ভ্রমণ।
আপনার জীবনে ভ্রমণের এই গুরুত্ব অনুধাবন করে eFanus আছে আপনার ভ্রমণ যাত্রার সহযোগী সঙ্গী হিসেবে।
আপনি eFanus এর টিম বন্ধুকে সাথে নিয়ে জীবনকে তৃপ্ততার স্বাদ দিতে পারেন কোন এক পাহাড়ের পাদদেশে অথবা আপনার পা ফেলে আসতে পারেন নদী বা সাগরের বুকে।
আমাদের ই- ফানুস টিম ঝুট-ঝামেলামুক্ত আপনার ভ্রমণ যাত্রার নিশ্চয়তায় অঙ্গীকারবদ্ধ।

আজকে মেঘলা আকাশটা এমন যেন কোন এক ফেলে আসার সময়টার কাছে যেতে  ইচ্ছে করছে।এই মেঘলা দিনে একলা,,
04/10/2023

আজকে মেঘলা আকাশটা এমন যেন কোন এক ফেলে আসার সময়টার কাছে যেতে ইচ্ছে করছে।

এই মেঘলা দিনে একলা,,

It is originally a super hit Bengali Film song of Hemanta Mukherjee on happy romantic mood. Lyricist of this song is Gauriprasanna Mazumder and Hemanta Mukhe...

16/02/2023

বিউটি প্রোডাক্ট এন্ড মেকআপ সলিউশন। ফেসবুক পেইজ
follow #স্ট্রবেরিয়া

07/02/2023
07/02/2023



আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি আমাদের প্রিয় মেম্বারদের , - আমাদের #স্ট্রবেরিয়া পেইজের প্রথম দুইটি কম্বো অফার এর মধ্য 9 সেটের #মেকআপ কম্বো সেট অফারটি সবচেয়ে বেশি সেল হয়েছে।

আমাদের এই প্যাকেজ দুইটি বিউটি এক্সপার্টে পরামর্শে স্বল্প বাজেটের ভিতর একটি ব্যালেন্স বেইজ ফাউন্ডেশন হওয়ার কারনে রেফার কাস্টমার ছিল বেশি।
সারা দেশের মধ্য ঢাকা চট্টগ্রাম সিলেটের বিভাগের কাস্টমার সবচেয়ে বেশি এখন পর্যন্ত ছিল।

বিশ্ব ভালোবাসা দিবস হিসেবে একটি বেস্ট উপহার হতে পারে।আপনার কাছের বন্ধুকে উপহার এর জন্য আজকেই বুকিং দিন।

03/02/2023
01/02/2023

প্রাচীন কালে লিপস্টিক -২

প্রাচীন যুগে নিজের স্ট্যাটাস বা আভিজাত্য বোঝানোর জন্য নারী ও পুরুষ উভয়ই মেকআপ করতেন। এই মেকআপের একটি অংশ ছিল গাঢ় রঙে ঠোঁট রাঙানো। তবে এ সময় কেবল চেহারার নান্দনিকতা রক্ষার জন্য নয় বরং সুরক্ষার জন্য এবং ওষুধি উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হতো লিপস্টিক যা কিনা ঠোঁটকে বিভিন্ন প্রাকৃতিক প্রতিকূলতা থেকে রক্ষা করতো।

লিপস্টিকের উপাদান পতঙ্গ, সীসা

তখন লিপস্টিক ঠোঁটে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য আঠার সঙ্গে জাম জাতীয় ফল, লাল সীসা, পোড়া মাটি, মেহেদি, বিভিন্ন পোকা মাকড়, গাছ-গাছড়ার ছাল লতা কিংবা খনিজ উপাদানের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। তবে এক্ষেত্রে মেসোপটেমিয়ার মহিলারা একটু এগিয়ে ছিলেন। তারা তাদের ঠোঁটে রঙ করার জন্য কোসিনিয়াল নামের একধরনের পরজীবী পতঙ্গ এবং রঙকে আরও উজ্জ্বল ঝলমলে করতে মাটির মূল্যবান গহনার ব্যবহার শুরু করেছিলেন।



01/02/2023
01/02/2023

খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ বছর পূর্বে নেলপলিশ ব্যবহার ,
আর এই আধুনিক যুগে নেলপলিশের ব্যবহার।

 #ঐতিহাসিক_দূর্গাসাগর_দিঘি টিকেট কেটে ভেতরে ঢুকলে যে কেউ বলবেন, এটা কেবল দীঘি নয়। পার্কের মতো করা হয়েছে দীঘির চারপাশে। প...
14/03/2021

#ঐতিহাসিক_দূর্গাসাগর_দিঘি

টিকেট কেটে ভেতরে ঢুকলে যে কেউ বলবেন, এটা কেবল দীঘি নয়। পার্কের মতো করা হয়েছে দীঘির চারপাশে। প্রথমেই চোখে পড়বে রকমারি পণ্যের কয়েকটি দোকান আর প্রকাণ্ড বটগাছ। খানিকটা দূরে দেখা মিলবে কয়েকটি হরিণের। বেশিরভাগ পর্যটকই প্রথমেই যান হরিণের কাছে। অনেকেই হরিণের পিঠে হাত বুলিয়ে দেন, তারা কিন্তু একদমই ভয় পায় না।
হরিণের খাঁচার সামনেই বিশাল সাইনবোর্ডে দুর্গাসাগর দীঘির প্রায় আড়াইশ বছরের ইতিহাস লেখা আছে। চতুর্দশ শতকে রাজা দনুজমর্দন চন্দ্রদ্বীপ রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। এ বংশের পঞ্চম রাজা জয়দেব। তার কোনো পুত্রসন্তান ছিল না। একমাত্র কন্যা রাজকুমারী কমলা দেবী। কমলা দেবীকে বিয়ে করেন বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার দেহেরগতি গ্রামের উষাপতীর পুত্র বলভদ্র বসু। রাজা জয়দেবের কোনো পুত্রসন্তান না থাকায় জামাতা বলভদ্র বসু ‘চন্দ্রদ্বীপ’ নামে এ রাজ্য লাভ করেন। তখন চন্দ্রদ্বীপের রাজধানী ছিল বাকলা।

বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার মাধবপাশার দূর্গাসাগর দিঘি এখনো দেশ-বিদেশের পর্যটকদের নজর কাড়ে। অনেকেই নগর জীবনের কোলাহল আর জঞ্জাল থেকে সাময়িক মুক্তি জন্য এখানে এসে ভিড় করেন। বিশাল এ দিঘির মধ্যস্থানে তৈরি করা হয়েছে একটি কৃত্রিম দ্বীপ। এখানে এসে অতিথি পাখিরা নিরাপদ আশ্রয় খুঁজে নেন। তবে প্রাকৃতিক আবহাওয়ার কারণে গত কয়েক বছর ধরে পাখিদের আগমন অনেকটাই কম।

প্রায় ৭৭ একর জমি নিয়ে দূর্গাসাগর দিঘিটি সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলের সর্ববৃহত একটি বদ্ধ জলাশয়। ১৯৭৪ সালে দিঘিটি পুণঃখনন করে বর্তমান রূপ এনে দেয়া হয়েছে। দিঘির মাঝে থাকা কৃত্রিম দ্বীপটিও সে সময়কার। দিঘিটি খনন করতে গিয়ে সেসময় উদ্ধার হয়েছিল বিশালাকৃতির ঘোড়ার কষ্টি মূর্তি। সেটি বর্তমানে বরিশাল জাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে। ১৯৯৮-৯৯ সালে দিঘির সীমানা নির্ধারণ করে প্রাচীর ও গেট নির্মাণ করা হয়।

বরিশাল জেলা শহর থেকে মাত্র ১২ কিলোমিটার দূরে মাধবপাশা। বরিশাল থেকে চাখার যাওয়ার পথেই পড়বে দূর্গাসাগর দীঘি। লঞ্চঘাট থেকে ব্যাটারী চালিত লেগুনা করে চলে যেতে পারেন দীঘির গেট পর্যন্ত। অথবা চাখার যাওয়ার বাসে করে গেলে একদম দীঘির গেটে নামিয়ে দেবে। দীঘির পশ্চিমপাড়ে ঘাট সংলগ্ন স্থানে রয়েছে জেলা পরিষদের ডাকবাংলো। চাঁদনী রাতে দীঘির পাড়ে রাত কাটাতে চাইলে এখানে থাকতে পারেন। এছাড়া বরিশাল শহরেও ফিরে আসতে পারেন। নগরের কাঠপট্টিতে থাকার জন্য কয়েকটি আবাসিক হোটেল রয়েছে।

 #মায়াবিনী_লেকচারদিকে সবুজের কার্পেট। লেকের বুক চিড়ে চলে গেছে বাঁশের সাঁকো। শান্ত স্নিগ্ধ লেকের জল যেন স্বচ্ছ এক আয়না। য...
13/03/2021

#মায়াবিনী_লেক

চারদিকে সবুজের কার্পেট। লেকের বুক চিড়ে চলে গেছে বাঁশের সাঁকো। শান্ত স্নিগ্ধ লেকের জল যেন স্বচ্ছ এক আয়না। যে আয়নায় ভেসে উঠছে নিজেরই প্রতিবিম্ব। থেকে থেকে পাখির ডাক শোনা যায় সবুজের ঐ অরণ্যে। মায়াভরা নীরব প্রকৃতিই বলে দেয় ঠিক কতটা মায়া নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে এই ‘মায়াবিনী লেক’।

পাহাড়ের উঁচু-নিচু ভাঁজে ভাঁজে বাঁধ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই লেক। স্বর্গময় এই লেকের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে চলছে হাঁস। করছে জলকেলী। স্বচ্ছ জলে খেলা করছে মাছ। প্রশ্বস্ত লেকের স্বচ্ছ পানিতে নৌকায় বসে প্রকৃতি উপভোগ করছে নানা বয়সী লোকজন। এমনই পরিবেশে খাগড়াছড়িতে আসা পর্যটকদের মায়া ছড়াচ্ছে ‘মায়াবিনী লেক’।

খাগড়াছড়ি জেলা শহর থেকে ২০ মিনিটের পথ পেরিয়ে দেখা মিলবে বিনোদন কেন্দ্র ‘মায়াবিনী লেক’র। প্রবেশ পথেই দৃষ্টিনন্দন অভিবাদন গেইট বলে দিচ্ছে পর্যটনের সম্ভাবনার কথা। পাহাড়ের উঁচু-নিচু ৪০ একর জমির ওপর ১৫ একর লেকে দ্বীপ বেষ্টিত মায়াবিনী লেক খাগড়াছড়িতে পর্যটনের সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত করবে।

খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলার লতিবান ইউনিয়নের কংচাইরী পাড়ার বিনোদন কেন্দ্র ‘মায়াবিনী লেক’ ঘিরে আগ্রহ বাড়ছে। এক সময়ের ‘একতা মৎস্য সমবায় সমিতির স্বপ্নের নাম আজ ‘মায়াবিনী লেক’। ২৮ সদস্যের একতা মৎস্য সমবায় সমিতির হাত ধরেই এখানে তৈরি হয়েছে বিনোদন কেন্দ্র।’

মায়াবিনী লেকের স্বচ্ছ পানির প্রবাহমান ধারা মুগ্ধ করবে সব বয়সী ভ্রমণপিপাসু বিনোদনপ্রেমীর। দ্বীপের মধ্যে আছে বিশ্রামাগার। নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে পারিবারিক ভ্রমণের জন্য চমৎকার মায়াবিনী লেক। নিঃসঙ্গতা কাটানোর জন্য ‘মায়াবিনী লেক’ হতে পারে উপযুক্ত পর্যটন কেন্দ্র। আগত পর্যটকদের সুবিধার জন্য পর্যায়ক্রমে মায়াবিনী লেকে নৌকার জায়গায় ‘স্পিড বোট’ যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে উদ্যোক্তাদের।

এখানে কায়াকবোট এবং প্যাডেলবোট দুটোই রয়েছে। চাইলে ইচ্ছেমত লেকটির বুকে ঘুরে বেড়াতে পারেন আনমনে। গাইতে পারেন গান- গলা ছেড়ে। তাছাড়া দলবেঁধে ঘুরতে গেলে আয়োজন করতে পারেন নৌকাবাইচের। এমন বিরল সুযোগ হেলায় হারানো উচিত হবেনা। কারণ, নৌকা বাইচের জন্য এমন আদর্শ জায়গা আপনি হয়ত খুঁজে পাবেননা সচরাচর।

শহরের খুব কাছাকাছি এমন নয়নাভিরাম পর্যটন কেন্দ্র যেকোনো পর্যটকেরই দৃষ্টি কাড়বে। গজারি বনের মাঝে পিকনিক স্পট, দোলনা আর বসার জন্য গোল ঘরের ব্যবস্থা বিনোদনের বাড়তি খোরাক যোগায়। স্বচ্ছ জলে হাঁস ও মাছের খেলা দেখতে চাইলে সবচেয়ে উপযুক্ত জায়গা এই ‘মায়াবিনী লেক।’

উপজেলা প্রশাসন থেকে সব ধরনের সহযোগিতা প্রদানের কথা জানিয়ে পানছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলেন, ‘পর্যটকদের সুবিধার্থে লেকজুড়ে সড়ক ও গোল ঘর তৈরি করে দেওয়া হয়েছে।’ ভবিষ্যতেও সবধরনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

স্থানীয়রা কমিউনিটি ট্যুরিজমের মাধ্যমে ‘মায়াবিনী লেক’ পরিচালনা করছে জানিয়ে খাগড়াছড়ির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক বলেন, ‘পর্যটকরা নিরাপদে ও স্বাচ্ছন্দ্যে মায়াবিনী লেকের সৌন্দর্য উপভোগ করছে। ভ্রমণ পিপাসা মেটাতেও সক্ষম হচ্ছে আগত পর্যটকরা।’ ‘মায়াবিনী লেক’র মাধ্যমে কমিউনিটি ট্যুরিজম সম্প্রসারিত হবে বলেও মনে করেন তিনি। ভবিষ্যতেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কমিউনিটি ট্যুরিজমকে উৎসাহিত করবে বলেও জানান তিনি।

নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে ‘মায়াবিনী লেক’র কাছাকাছি ভাইবোনছড়াতে পানছড়ি রাবার ড্যাম, দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহত বৌদ্ধ ধর্মীয় উপসনালয় অরণ্য কুটিরসহ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ভ্রমণের সুবিধা রয়েছে।

ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি বাস সার্ভিস রয়েছে খাগড়াছড়িতে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে যেকোনো বাসে সরাসরি খাগড়াছড়ি শহরে নামতে হবে। খাগড়াছড়ি থেকে পানছড়িগামী সিএনজি অথবা মাহিন্দ্র পরিবহনে ভাইবোনছড়া বাজারে নেমে পশ্চিম দিকে পাঁচ মিনিটের পথ শেষেই স্বপ্নের ‘মায়াবিনী লেক’। এছাড়াও ব্যক্তিগত গাড়িতে করেও যেতে পারবেন।

 #চাঁদপুর_মিনি_কক্সবাজার চারদিকে বিস্তৃত জলরাশি। ইঞ্জিনের নৌকার ভটভট শব্দ, যাত্রী ও মালবাহী লঞ্চের ভেঁপুর ডাক, ঝাঁকে ঝাঁ...
11/03/2021

#চাঁদপুর_মিনি_কক্সবাজার

চারদিকে বিস্তৃত জলরাশি। ইঞ্জিনের নৌকার ভটভট শব্দ, যাত্রী ও মালবাহী লঞ্চের ভেঁপুর ডাক, ঝাঁকে ঝাঁকে তীরে পৌঁছাচ্ছে রুপালি ইলিশভর্তি নৌকা। পাশেই রয়েছে ইলিশ নিলামে তোলার এবং রপ্তানি প্রকিয়াজাতকরণের অনেকগুলো ছোট-বড় আড়ত।

বলছি ইলিশের বাড়িখ্যাত চাঁদপুরের কথা। মেঘনা, পদ্মা আর ডাকাতিয়া–অধ্যুষিত জেলাটি খ্যাতি পেয়েছে ইলিশের বাড়ি হিসেবে। ভরা মৌসুমে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ে এখানকার জেলেদের জালে। আর তাই ইলিশই হয়ে উঠেছে এই জেলার ট্রেডমার্ক।

শুধু ইলিশের জন্য নয়, এই সময়টাতে পর্যটকে ভরপুর থাকে চাঁদপুর। তাজা ইলিশ খাওয়া কিংবা কেনার বাইরেও যে জিনিসটি এখানে পর্যটক টেনে আনছে তা হলো, নদীর মাঝখানে জেগে ওঠা চর, যার আরেক নাম ‘মিনি কক্সবাজার’।

নদীর মাঝখানে জেগে ওঠা এই চরকে বিচের আদলে তৈরি করেছে চাঁদপুর জেলা প্রশাসন। এর মনোরম পরিবেশ আর ঠান্ডা জলের জন্য ছুটে আসেন অনেকেই।

উৎপত্তি ও অবস্থান
চাঁদপুরের ত্রিনদী (পদ্মা, মেঘনা, ডাকাতিয়া) মোহনা বড়স্টেশন মোলহেড থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে পদ্মা ও মেঘনার মিলনস্থলের দক্ষিণ–পূর্ব অংশে একটি বালুময় ভূমি এই মিনি কক্সবাজার। নদীভাঙন আর গড়ার মধ্যেই প্রাকৃতিকভাবে এ স্থানটির উৎপত্তি।

এটি নদীকেন্দ্রিক বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্যটনকেন্দ্র। এর চারদিকে নদীবেষ্টিত হওয়ায় কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের মতো দেখায়।তাই পর্যটকেরা এর নাম দিয়েছেন মিনি কক্সবাজার। স্থানীয়ভাবে বালু চর, পদ্মার চর ও মেঘনার চর নামেও এর পরিচিতি রয়েছে। বেসরকারিভাবে ‘স্বপ্ন ট্যুরিজম’–এ পর্যটন কেন্দ্রটি পরিচালনা করছে।

নদীপৃষ্ঠ থেকে কিছুটা উঁচু হওয়ায় শুষ্ক ও বর্ষা মৌসুমের ভরা জোয়ারেও এটির পুরো অংশ পানিতে ভেসে যায় না। বছরজুড়ে পর্যটকদের আনাগোনা থাকে। ২০১৮ সালের শুরুর দিক থেকে মিনি কক্সবাজার ধীরে ধীরে দেশব্যাপী মানুষের কাছে পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করতে শুরু করে।

আকর্ষণীয় হওয়ার কারণ

চারদিকে নদী ও দূর থেকে পর্যটনকেন্দ্রটি দক্ষিণ–পূর্বাংশে চাঁদপুর জেলা শহরকে এবং এর বিপরীত দিকে ছোট আকৃতিতে শরীয়তপুর জেলাকে ফুটিয়ে তোলে, যা এই পর্যটনকেন্দ্রের বিশেষ আকর্ষণ। প্রধানত শীত মৌসুমে এবং গ্রীষ্মের আগ পর্যন্ত এ পর্যটনকেন্দ্র পর্যটকদের আনাগোনায় ভরপুর থাকে।

সকালে বা বিকেলে এসে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দুটি দৃশ্যই এখান থেকে দেখা যায়। সূর্যাস্তের সময় নদীর ঢেউয়ে যে মনোরম আলোর প্রতিফলন তৈরি হয়, তা সীমারের হৃদয়কেও করুণ এবং অদ্ভুত মমতায় ভরিয়ে দেবে বলেই পর্যটকদের বিশ্বাস। এ মোহকে তাই এক অতিলৌকিক ফাঁদই বলা যায়।

পাশাপাশি দুদিক থেকে দুই নদীর ছোট ছোট ঢেউয়ের আছড়ে পড়া, পদ্মা-মেঘনায় জেলেদের ইলিশ ধরার দৃশ্য আর বিস্তীর্ণ বালুর ফাঁকে সবুজ ঘাস মিনি কক্সবাজারের বিশেষ সৌন্দর্য। এ ছাড়া এখানে পর্যটকদের জন্য মেঘনা ও পদ্মা নদীর মিঠা পানিতে সাঁতারের পাশাপাশি ও গোসলের সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া চরে পিকনিক বা চড়ুইভাতি করারও সুযোগ।

ঝুঁকি ও সতর্কতা

মিনি কক্সবাজার, চাঁদপুর বর্ষা মৌসুমে সাঁতার না জানা পর্যটকদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। গত বছরের ১২ জুনে এখানে সাঁতার কাটতে এসে একজন পর্যটক নিখোঁজ হন। পরদিন ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ নৌ–বাহিনী ও কোস্টগার্ড সদস্যরা লাশ উদ্ধার করেন। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড এ পর্যটনকেন্দ্রকে চাঁদপুর শহর রক্ষা বাঁধের জন্যও ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে দেখছে। যারা সাঁতার জানেন না, তাঁরা ভ্রমণের সময় বোটে ওঠার আগে লাইফ জ্যাকেট, টায়ার নিয়ে উঠবেন।

🍀travel 69 এবং *কেরানীগঞ্জ নিজের বলার মত একটি গল্প *গ্রুপের  পরিবার আমরা জানি একে অপরের সাথে জড়িত।আর এই যৌথ পরিবার মিলে...
10/03/2021

🍀travel 69 এবং *কেরানীগঞ্জ নিজের বলার মত একটি গল্প *গ্রুপের পরিবার আমরা জানি একে অপরের সাথে জড়িত।
আর এই যৌথ পরিবার মিলেই আমাদের এই আয়োজন।

🍀চাঁদপুর নৌভ্রমণের বিস্তারিত বিবরণ-

-🎁-প্যাকেজে যা যা থাকছেঃ

# ঢাকা- চাঁদপুর-ঢাকা ওপেন ডেক / চেয়ার লঞ্চে যাওয়া আসার টিকেট।
# দুপুরের খাবার, বিকালের হালকা স্নেকস নাস্তা।
# পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর মোহনায় নৌ- ভ্রমণ।
# যাতায়াতের সকল লোকাল যানবাহন খরচ।
# ওয়ান মিনিট আইসক্রিম শপের আইসক্রিম।
#সন্ধ্যায় লঞ্চে ফানুস উড়ানো উৎসব।

🚢-ভ্রমণ সময় ও বুকিং
# যাত্রার সময়ঃ ১৯ মার্চ ২০২১ শুক্রবার (ছুটির দিন) সকাল ৭.০০ টায় সদরঘাট থেকে।
# ফেরার সময়ঃ ১৯ মার্চ ২০২১ রাত ৮.০০ টায়।
# ইভেন্ট ফিঃ ৮৯৯ টাকা জনপ্রতি।
# বুকিং এর শেষ তারিখঃ ১৭মার্চ ২০২১।
# সম্পূর্ণ টাকা (বিকাশ খরচসহ) বিকাশ করতে হবে। মৌখিক কনফার্মেশন গ্রহনযোগ্য নয় ।

☎️ বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ

😊 Sultana
01870961628

🙂Tofayel Bhuiyan toha
01956249841


🕴️ মোঃ মনির মন
ব্র্যান্ড অ্যাম্বেসেডর ই-ফানুস
কেরানীগঞ্জ জোন
(নিজের বলার মত একটি গল্প)

Address

R-10, Noorjahan Road, Mohammadpur
Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Fanus Point posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Fanus Point:

Share

Nearby event planning services


Other Dhaka event planning services

Show All