Cactus BD Communication Ltd.

Cactus BD Communication Ltd. Cactus BD started its operation in 2008. Events, Activations, Catering, Digital Printing and
Outsou
(11)

We Are......

Cactus BD started its operation in 2008 by some creative youths who have developed ideas for the corporate houses for their events, activation, catering, digital printing and
outsourcing related solutions and later on Cactus BD gave its footprint in supply section to provide logistical support to whom it required. Right now, Cactus BD is widely recognized as a complete event, activa

tion & outsourcing solution and supply factory. Cactus BD is team of young, creative, passionate and dynamic professionals with a sparkling stream of Ideas having prior experience in the field of supply, event and entertainment. Team work, time management, professionalism are the main secret of Cactus BD as a reliable entity to whom you can trust to achieve your goal in the field of logistic & supply, event &
outsourcing solution.

ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাসঃ★ ভুতের গলিঃএখানে বৃটিশ একজন লোক থাকতেন নাম ছিল Mr. boot, তার নাম থেকে বুটের গ...
28/06/2024

ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাসঃ

★ ভুতের গলিঃ
এখানে বৃটিশ একজন লোক থাকতেন নাম ছিল Mr. boot, তার নাম থেকে বুটের গলি, পরবর্তীকালে ভুতের গলি নাম হয়েছে।

★ এলিফ্যানট রোডঃ
পিলখানা হতে হাতিগুলোকে নিয়ে যাওয়া হতো "হাতির ঝিল" এ গোসল করাতে, তারপর "রমনা পার্ক"এ রোঁদ পোহাতো।
সন্ধ্যের আগেই হাতির দল পিলখানায় চলে আসতো। যাতায়াতের রাস্তাটির নামকরণ সেই কারণে এলিফ্যান্ট রোড। পথের মাঝে ছোট্ট একটি কাঠের পুল ছিলো, যার নামকরণ হোলো "হাতির পুল"

★ ধানমন্ডিঃ
এখানে এককালে বড় একটি হাট বোসতো। হাটটি ধান ও অন্যান্য শস্য বিক্রির জন্য বিখ্যাত ছিল।

★ গেন্ডারিয়া
ইংরেজি শব্দ Grand Area থেকে এসেছে, এখানে আগের দিনের অভিজাত ধনী ব্যাক্তিগন থাকত।

★ মহাখালিঃ
মহা কালী নামের এক মন্দীরের নাম থেকে হয়েছে বর্তমানের মহাখালী।

★ ইন্দিরা রোডঃ
এককালে এ এলাকায় "দ্বিজদাস বাবু" নামে এক বিত্তশালী ব্যক্তির বাসাস্থান, অট্টলিকার পাশের সড়কটি নিজেই নির্মাণ করে বড় কন্যা "ইন্দিরা" নামেই নামকরণ।

★ পিলখানাঃ
ইংরেজ শাসনামলে প্রচুর হাতি ব্যবহার করা হোতো। বন্য হাতিকে পোষ মানানো হোতো যেসব জায়গায়, তাকে বলা হোতো পিলখানা। বর্তমান "পিলখানা" ছিলো সর্ববৃহৎ।

★ কাকরাইলঃ
ঊনিশ শতকের শেষ দশকে ঢাকার কমিশনার ছিলেন মিঃ ককরেল। নতুন শহর তৈরী করে নামকরণ হোলো "কাকরাইল"।

★ রমনা পার্কঃ
অত্র এলাকায় বিশাল ধনী রম নাথ বাবু মন্দির তৈরী করেছিলো "রমনা কালী মন্দির"। মন্দির সংলগ্ন ছিলো ফুলের বাগান আর খেলাধুলার পার্ক।
পরবর্তীতে সৃষ্টি হয় "রমনা পার্ক"।

★ গোপীবাগঃ
গোপীনাগ নামক এক ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন। নিজ খরচে "গোপীনাথ জিউর মন্দির" তৈরী করেন। পাশেই ছিলো হাজারো ফুলের বাগান "গোপীবাগ"।

★ টিকাটুলিঃ
হুক্কার প্রচলন ছিলো। হুক্কার টিকার কারখানা ছিলো যেথায় সেটাই "টিকাটুলি"।

★ তোপখানাঃ
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর গোলন্দাজ বাহিনীর অবস্থান ছিল এখানে।

★ পুরানা পল্টন, নয়া পল্টনঃ
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ঢাকাস্থ সেনানিবাসে এক প্ল্যাটুন সেনাবাহিনী ছিল, প্ল্যাটুন থেকে নামকরন হয় পল্টন। পরবর্তীতে আগাখানিরা এই পল্টনকে দুইভাগে ভাগ করেন, নয়া পল্টন ছিল আবাসিক এলাকা আর পুরানো পল্টন ছিল বানিজ্যিক এলাকা।

★ বায়তুল মোকারম নামঃ
১৯৫০-৬০ দিকে প্রেসিডেন্ট আয়ুবের সরকারের পরিকল্পনা পুরানো ঢাকা-
নতুন ঢাকার যোগাযোগ রাস্তার। তাতে আগাখানীদের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, আবাসিক বাড়িঘর চলে যায়।
আগাখানীদের নেতা আব্দুল লতিফ বাওয়ানী (বাওয়ানী জুট মিলের মালিক) সরকারকে প্রস্তাব দিলো, তারা নিজ খরচে এশিয়ার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মসজিদ তৈরী করবে।
এটা একটা বিরাট পুকুর ছিল "পল্টন পুকুর",
এই পুকুরে একসময় ব্রিটিশ সৈন্যরা গোসল কোরতো। ১৯৬৮ সনে মসজিদ ও মার্কেট প্রতিষ্ঠিত হয়।

★ পরীবাগঃ
পরীবানু নামে নবাব আহসানউল্লাহর এক মেয়ে ছিল। সম্ভবত পরীবানুর নামে এখানে একটি বড় বাগান করেছিলেন আহসানউল্লাহ।

★ পাগলাপুলঃ ১৭ শতকে এখানে একটি নদী ছিল,
নাম-পাগলা।
মীর জুমলা নদীর উপর সুন্দর একটি পুল তৈরি করেছিলেন।
অনেকেই সেই দৃষ্টিনন্দন পুল দেখতে আসত। সেখান থেকেই জায়গার নাম "পাগলাপুল"।

★ ফার্মগেটঃ
কৃষি উন্নয়ন, কৃষি ও পশুপালন গবেষণার জন্য বৃটিশ সরকার এখানে একটি ফার্ম বা খামার তৈরি করেছিল। সেই ফার্মের প্রধান ফটক বা গেট থেকে এলাকার নাম হোলো ফার্মগেট।

★ শ্যামলীঃ
১৯৫৭ সালে সমাজকর্মী আব্দুল গণি হায়দারসহ বেশ কিছু ব্যক্তি এ এলাকায় বাড়ি করেন। এখানে যেহেতু প্রচুর গাছপালা ছিল তাই সবাই মিলে আলোচনা করে এলাকার নাম রাখেন শ্যামলী।

★ সূত্রাপুরঃ
কাঠের কাজ যারা করতেন তাদের বলা হত সূত্রধর। এ এলাকায় এককালে অনেক শূত্রধর পরিবারের বসবাস ছিলো । সেই থেকেই জায়গার নাম হোলো সূত্রাপুর।
(সংগৃহীত)

লেখা ও ছবি: সংগৃহীত

Big shout out to my newest top fans! 💎Shariful Islam
26/06/2024

Big shout out to my newest top fans! 💎

Shariful Islam

ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত হোকআপনার কোরবানী🐂🐄🐪🐐
17/06/2024

ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত হোক
আপনার কোরবানী
🐂🐄🐪🐐

পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষেক্যাক্টাস বিডি পরিবারের পক্ষ থেকে সকলকে জানাইআন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। #ঈদমোবারক 🌙
16/06/2024

পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে
ক্যাক্টাস বিডি পরিবারের পক্ষ থেকে সকলকে জানাই
আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

#ঈদমোবারক 🌙


আলহামদুলিল্লাহ ক্যাকটাস বিডিতে আরেকটি নতুন সংযোজন হতে যাচ্ছে......
08/06/2024

আলহামদুলিল্লাহ ক্যাকটাস বিডিতে আরেকটি নতুন সংযোজন হতে যাচ্ছে......

08/06/2024

“আল্লাহ তা'আলা যাকে অপছন্দ করেন তাকেও অঢেল ধন সম্পদ দান করেন। আর যাকে পছন্দ করেন তাকে দান করেন হিকমাহ।
যাকে হিকমাহ দান করা হয় তার ভিতরে থাকে সাকিনা। আরবি সাকিনা শব্দের অর্থ শান্ত, প্রশান্ত, ধীর, স্থির।
টেবিল ভর্তি খাবার অথচ প্রত্যেকটা খাবারে আপনি দোষ খুঁজে পাচ্ছেন, পেট ভরে খেতে পারছেন না। কেননা আপনাকে সম্পদ দান করা হয়েছে, হিকমাহ দেয়া হয়নি যে কারণে আপনার ভিতর সাকিনা নেই।
আপনাকে হিকমাহ দেয়া হয়েছে যে জন্যে আলু ভর্তা আর ডাল দিয়েও পরম প্রশান্তি নিয়ে পেট ভরে খেয়ে উঠে বলে উঠবেন আলহামদুলিল্লাহ।
উচ্চশিক্ষিতা সুন্দরী স্ত্রী পেয়েও আপনি তাকে নিয়ে সুখী নন, কারণ আপনাকে হিকমা দেয়া হয়নি।
টয়োটা এলিয়নে চড়েও আপনি সুখী নন, আপনার কেন পাজেরো নাই? এর কারণ আপনার মাঝে হিকমাহ নাই, সাকিনা উঠে গেছে। আপনি আপনার অবস্থানে সুখী নন।
আরবি হিকমা শব্দের অর্থ প্রজ্ঞা। যাকে আল্লাহ তা'আলা হিকমা দান করেন সে সর্ব অবস্থায় সন্তুষ্ট থাকে, শান্তিতে থাকে। এর অর্থ নিজেকে মানিয়ে চলা এবং তাতে সন্তুষ্ট থাকা।
রিজিক শব্দের অর্থ অনেক ব্যাপক।
■▪রিযিকেরর সর্বনিম্ন স্তর হচ্ছেঃ টাকা, পয়সা, অর্থ এবং সম্পদ।
■▪রিযিক এর সর্বোচ্চ স্তর হচ্ছেঃ শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা।
■▪রিযিকের সর্বোত্তম স্তর হচ্ছেঃ পুণ্যবান স্ত্রী এবং পরিশুদ্ধ নেক সন্তান এবং
■▪রিযিক এর পরিপূর্ণ স্তর হচ্ছেঃ মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি।
■■ রিযিক খুব গভীর একটি বিষয়, যদি আমরা তা বুঝতে পারি।
■■ আমি পুরো জীবনে কত টাকা আয় করবো সেটা লিখিত, কে আমার জীবনসঙ্গী হবে সেটা লিখিত, কবে কোথায় মারা যাবো সেটাও লিখিত এবং কতটা খাবার ও পানীয় গ্রহণ করবো তাও লিখিত বা নির্দিষ্ট।
■■ আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, আমি কতগুলো দানা বা ভাত দুনিয়াতে খেয়ে তারপর মারা যাবো সেটা লিখিত। একটি দানাও কম না এবং একটিও বেশি না।
■■ ধরুন এটা লিখিত যে আমি সারাজীবনে এক কোটি টাকা আয় করবো, এই সিদ্ধান্ত আল্লাহ্‌ তা'আলা নিয়েছেন।
■■ কিন্তু, আমি হালাল উপায়ে আয় করবো না হারাম উপায়ে আয় করবো সেই সিদ্ধান্ত একান্তই আমার।
■■ যদি ধৈর্য ধারণ করি, আল্লাহ্‌ তা'আলার কাছে চাই, তাহলে হালাল উপায়ে ওই এক কোটি টাকা আয় করেই আমি মারা যাবো। আর হারাম উপায়ে হলেও ওই এক কোটিই... নাথিং মোর, নাথিং লেস!
■■ আমি যেই ফলটি আজকে টেকনাফ বসে খাচ্ছি, সেটা হয়ত ইতালি কিংবা থাইল্যান্ড থেকে ইমপোর্ট করা। ওই গাছে যখন মুকুল ধরেছে তখনই নির্ধারিত হয়েছে যে, সেটি আমার কাছে পৌঁছাবে। এর মধ্যে কত পাখি ওই ফলের উপর বসেছে, কত মানুষ এই ফলটি পাড়তে গেছে, দোকানে অনেকে এই ফলটি নেড়েচেড়ে রেখে গেছে, পছন্দ হয় নি বা কিনেনি। এই সব ঘটনার কারণ একটাই, ফলটি আমার রিযিকে লিখিত। যতক্ষণ না আমি কিনতে যাচ্ছি, ততক্ষণ সেটা ওখানেই থাকবে।
এর মধ্যে আমি মারা যেতে পারতাম, অন্য কোথাও চলে যেতে পারতাম, কিন্তু না! রিযিকে যেহেতু লিখিত আমি এই ফলটি না খেয়ে মারা যাবো না।
■■ রিযিক জিনিসটা এতোটাই শক্তিশালী!
■■ কিংবা যেই আত্মীয় কিংবা বন্ধু-বান্ধব আমার বাসায় আসছে, সে আসলে আমার খাবার খাচ্ছে না। এটা তারই রিযিক, শুধুমাত্র আল্লাহ্‌ তা'ইলা আমার মাধ্যমে তার কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। হতে পারে এর মধ্যে আমাদের জন্য মঙ্গল রয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ!
■■ কেউ কারওটা খাচ্ছে না, যে যার রিযিকের ভাগই খাচ্ছেন।
■■ আমরা হালাল না হারাম উপায়ে খাচ্ছি, সেটা নির্ভর করছে আমি আল্লাহ্‌ তা'আলার উপর কতটুকু তাওয়াক্কাল আছি, কতটুকু ভরসা করে আছি। কেননা,
আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
-------"দুনিয়ায় বিচরণকারী এমন কোনো প্রাণী নেই, যার রিযিকের দায়িত্ব আল্লাহর ওপর নেই। তাদের স্থায়ী এবং অস্থায়ী অবস্থানস্থল সম্পর্কে তিনি অবহিত। সব কিছুই একটি সুস্পষ্ট কিতাবে লেখা আছে।"
-----(সুরা হুদ : আয়াত ৬)
■■ আল্লাহ তা'আলা অন্যত্র বলেনঃ
-------"যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য কোনো না কোনো পথ বের করে দেবেন। আর তাকে (এমন উৎস থেকে) রিযিক দেবেন, যা সে ধারণাও করতে পারবে না।"
-----(সুরা ত্বালাক : আয়াত ২-৩)
■▪মহান আল্লাহ্‌ তা'আলা আমাদের সঠিক পথ এবং হালাল ও প্রশস্ত কামাই রোজগার ও রিযিক এর ব্যবস্থা করে দিন এবং সকল প্রকার হারাম কামাই রোজগার ও রিযিক থেকে হিফাযত করুন এবং আমাদের সবাইকে ক্ষমা করুন, এবং হিফাযত করুন(আমীন)।
(সংগৃহীত)

05/06/2024

Rocket Branding





03/06/2024

আমার এক বন্ধু বিশাল শিল্পপতি। ১০ টার উপর ফ্যাক্টরি, শত কোটি টাকার উপর ব্যাংক লোন। এক মুহূর্তের জন্য শান্তি নেই। সারাদিন ব্যাস্ত দুনিয়ার পেছনে।

একদিন তাঁর অফিসে বসে গল্প করছিলাম, এমন সময় তাঁর এক কর্মচারী আসল। তার কোন কারণে কিছু টাকার দরকার। সে ইনিয়ে বিনিয়ে বলল, সে অত্যন্ত অভাবি ব্যক্তি, তাঁকে সাহায্য করার জন্য।

আমার বন্ধু হেসে বলল ''যদি অভাবের কথাই বলতে হয়, এই পুরো অফিসে আমার চেয়ে অভাবি আর কেউ নেই। আমরা একটু থতমত হয়ে গেলাম। আমি বললাম 'আমাদের সবার মিলিয়ে যত সম্পদ আছে তোর একারই তার বেশি আছে।'

সে বলল তোদের একটা গল্প শুনাই। তাহলেই আমার অভাবের রহস্য বুঝবি।

এক বিশাল ব্যবসায়ি, তাঁর সবই আছে খালি শান্তি নেই। খালি হাহাকার আর টেনশান। চিন্তায় মাথার চুল একটাও বাকি নেই। সে একদিন দেখল তাঁর অফিসের পিয়ন টেবিল মুছছে আর গুনগুন করে গান গাচ্ছে।

সে পিয়নকে দেকে বলল এই যে তুমি মনে মনে গান গাও, তোমার কি অনেক সুখ, তোমার মনে কি কোন দুঃখ নেই, কোন হতাশা নেই ?

পিয়ন বলে না, হতাশা কেন থাকবে স্যার, আপনি যা বেতন দেন তাদিয়ে আলহামদুলিল্লাহ আমার ভালই চলে যায়। আল্লাহর রহমতে কোন অভাব নেই।

ব্যবসাইতো আরো টেনশানে পড়ে গেলেন। ওনার ম্যানেজারকে ডেকে বললেন, আমার সব আছে কিন্তু শান্তি নেই, আর ওই লোককে আমি সামান্য কয়টা বেতন দেই, সে আছে মহা সুখে, এর রহ্স্যটা কি?

ম্যানেজার বলল , রহস্য বললে বুঝবেননা। সত্যই যদি বুঝতে চান তাহলে, ওই পিয়নকে প্রমোশান দিয়ে একটা বড় পোস্টে দিন। আর তাঁকে ১০লক্ষ টাকা দিয়ে দিন। এরপর দেখুন।

ব্যবসায়ি তাই করল। এতোগুলো টাকা,আর এতবড় চাকরি, পেয়ে পিয়ন আনন্দে আত্মহারা। বাসায়ও সবাই খুশি। যেহেতু এখন অফিসার হয়ে গেছে, এখনতো আর টিনের ঘরে থাকা যায়না। কলিগরা কি মনে করবে।

প্রথমেই বাসা পরিবর্তন করে আরেকটু অভিজাত এলাকায় এপার্টমেন্টে উঠলো। দেখল, বিল্ডিং এর সবাই সন্তানকে বড় সকুলে পাঠায়, তাই বাচ্চার স্কুলওচেঞ্জ করতে হল। কিছুদিন পড় বউ ঘ্যনঘ্যন শুরু করলো সবার বাসায় কত দামি আসবাব, ফ্রিজ, টিভি, আর আমাদের বাসায় কিচ্ছু নেই। ওগুলোও কিনতে হোল। এরপর শুরু হোল বাচ্চার প্রাইভেট টিউশান, নানা রকম দাবি দাবা। আগে ঈদে একজোড়া জুতা পেয়েই সবাই কত খুশি হত, আর এখন প্রতি মাসে একজোড়া দিলেও তৃপ্তি নেই।

যেহেতু সে এখন বড় চাকরি করে , পরিবারের সবার তাঁর কাছে প্রত্যশাও অনেক। সাধ্যমত চেষ্টাকরে, তাও সবার চাহিদা মেটাতে পারেনা। আত্মীয় স্বজন বন্ধু গন তাঁকে অহংকারি ভেবে দুরে সরে গেলো।

এদিকে অফিসের সবাই ফলটা/ প্লট এ বুকিং দিচ্ছে। বৌ সারাদিন বাসায় খোটা দেয় , তোমাকে দিয়ে কিছুই হবেনা। ছেলে মেয়র ভবিষ্যৎ অন্ধকার। সে চাকরির ফাকে একটা দুইটা টিউশানি করা শুরু করলো। তাতেও কিছু হয়না। নানাবিধ টেনশান আর দুশ্চিন্তায় তারো মাথার চুল আসতে আসতে কমতে লাগলো।

ব্যবসায়ি লক্ষ করলেন ব্যপারটা। উনি বললেন কি ব্যপার , তোমাকে এতো বড় প্রমোশান দিলাম, এতো টাকাদিলাম, আর এখন দেখি তুমি আগের মত আর প্রাণবন্ত নেই। ঘটনা কি?

সে বলল স্যার , কিছু দুনিয়াবি সম্পদ দিয়েছেন, কিন্তু তাঁর সাথে যে এতো চাহিদা আর অভাব আসবে তাতো আর বুঝিনি। আগে আমার কিছুই ছিলনা, অভাবও ছিলনা। আর এখন যে দিকেই তাকাই , খালি নাই আর নাই। আগে আমার অভাব পড়লেও সেটা ছিল এক দুই হাজারের ব্যপার। কোন ভাবে মেটান যেত। আর এখন আমার অভাব লক্ষ কোটি টাকার। এটা মেটাবো সে চিন্তায় আমার এখন আর রাতে ঘুম আসেনা স্যার।

ব্যবসায়ি বলল, এতদিনে বুঝলাম, আমার মুল অসুখ। এক টাকার সম্পদের সাথে ২ টাকার অভাব আসে। যতই দুনিয়ার পিছনে ছুটি কবরের মাটি ছাড়া এই অভাব আর অন্য কিছু দিয়েই পূর্ণ হবে না।
সংগ্রহকৃত

28/05/2024

Cactus BD Unit 1
Dreams Becomes True
Started Their New Journey
Alhamdulillah

24/05/2024

এ লেখাটি কারও জন্য নয়, শুধু নিজের উপলদ্ধির জন্য।

বৃষ্টি থেমে গেলে ছাতাটাকেও বোঝা মনে হয় ৷
কালি ফুরিয়ে গেলে কলমটাও আবর্জনার ঝুড়িতে জমা হয়। বাসি হয়ে গেলে প্রিয়জনের দেয়া ফুলটাও পরদিন ডাস্টবিনে পাওয়া যায়।

পৃথিবীর নিষ্ঠুরতম সত্য হলো আপনার উপকারের কথা মানুষ বেশিদিন মনে রাখবে না। জীবনের সবচেয়ে নিদারুণ বাস্তবতা হলো, কার কাছে আপনি কতদিন প্রায়োরিটি পাবেন, সেটা নির্ভর করবে কার জন্য কতদিন কিছু একটা করার সামর্থ্য আছে তার উপর।

এই বাস্তবতা আপনি মানলেও সত্যি, না মানলেও সত্যি। আজ সকালে যে পত্রিকার দাম ১০ টাকা, একদিন পর সে একই পত্রিকার ১ কেজির দাম ১০ টাকা। হাজার টাকা খরচ করে একাডেমিক লাইফে বছরের শুরুতে যে বইগুলো গুরুত্ব দিয়ে কিনেন, বছর শেষে সেই বইগুলোই কেজি মাপে বিক্রি করে দেন।

সময় ফুরিয়ে গেলে এভাবেই মূল্য কমতে থাকে সবার, সবকিছুর। আমরা আপাদমস্তক স্বার্থপর প্রাণী। ভিখারিকে ২ টাকা দেয়ার আগেও মানুষ চিন্তা করে কতটুকু পূণ্য অর্জন হবে। বিনা স্বার্থে কেউ ভিক্ষুককেও ভিক্ষা দেয় না৷

এতকিছুর পরও চলুন একটু হেসে কথা বলি।
রাগটাকে কমাই। অহংকারকে বলী দেই।
যদি সুখী হতে চান তবে প্রত্যাশা কমান।

আপনি কারো জন্য কিছু করে থাকলে সেটা চিরতরে ভুলে যান। কারণ সেটা যতদিন আপনি মনে রাখবেন ততদিন সেটা আপনাকে অহংকারী করে তুলবে।

আবার কেউ যদি আপনার জন্য খুব ছোট কিছুও করে থাকে, তবে সেটা আজীবন মনে রাখবেন। কারণ এটা আপনাকে বিনয়ী ও কৃতজ্ঞতাসম্পন্ন একজন ভালো মানুষ হিসেবে বাঁচিয়ে রাখবে।

Upay Chaka in New Modality
20/05/2024

Upay Chaka in New Modality



Happy Mother's Day! 🌸♥️পৃথিবীর সবথেকে দামী সম্পদ মা,ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মায়েরা! 🤍
12/05/2024

Happy Mother's Day! 🌸♥️

পৃথিবীর সবথেকে দামী সম্পদ মা,
ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মায়েরা! 🤍

Restaurant Branding
11/05/2024

Restaurant Branding




We know of one way you can spend your well-deserved day off 😉 Happy Labour Day everyone
01/05/2024

We know of one way you can spend your well-deserved day off 😉

Happy Labour Day everyone

Event Name: ‘Skills Demand & Supply Assessment in the Chattogram-Cox’s Bazar Region.’Event Date: 23.04.2024Event Venue: ...
27/04/2024

Event Name: ‘Skills Demand & Supply Assessment in the Chattogram-Cox’s Bazar Region.’
Event Date: 23.04.2024
Event Venue: Ramada International Hotel & Resort
Event Location: Cox's Bazar
Client Name: International Labour Organization (ILO)

Client : PATHAO COURIERBRANDING Sign : Profile Light
24/04/2024

Client : PATHAO COURIER
BRANDING Sign : Profile Light



ILO Event 2024 at Cox's Bazar
24/04/2024

ILO Event 2024 at Cox's Bazar

তীব্র তাপদাহের সময় ☀️হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করণীয়।জনসচেতনতায়ঃ ক্যাক্টাস বিডি
21/04/2024

তীব্র তাপদাহের সময় ☀️
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করণীয়।

জনসচেতনতায়ঃ ক্যাক্টাস বিডি

01/04/2024
30/03/2024

যে জাতি তার বাচ্চাদের বিড়ালের ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ায়, তারা সিংহের সাথে লড়াই করা কিভাবে শিখবে? যারা পানিতে ডুবে যাওয়ার ভয়ে তার সন্তানকে ডোবায় নামতে দেন না, কিভাবে সে সন্তান আটলান্টিক পাড়ি দিবে?.......

অবসরপ্রাপ্ত ডি আইজি অবসরের অনেক বছর পর তার শহরের একটি থানায় গেলো জিডি করতে ।কেউ তাকে সালাম দিলো না, এগিয়ে এলো না, কারণ ক...
29/03/2024

অবসরপ্রাপ্ত ডি আইজি অবসরের অনেক বছর পর তার শহরের একটি থানায় গেলো জিডি করতে ।কেউ তাকে সালাম দিলো না, এগিয়ে এলো না, কারণ কেউ তাকে চিনতে পারেনি। থানায় যারা কাজ করছেন সবাই নতুন।
তিনি নিজেকে সাবেক ডি আইজি হিসেবে পরিচয় দেন।পরিচয় পাওয়ার পর একজন অফিসার তাকে চা অফার করেন এবং কৌতূহলবশত জিজ্ঞেস করেন, "অবসরের পর আপনার দিনকাল কেমন যাচ্ছে?”
সাবেক ডি আইজি বলেন,"প্রথম ২/১ বছর খুব খারাপ লেগেছে।নতুন পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে কষ্ট হয়েছে।এখন আমি বুঝতে পেরেছি, দাবা খেলা শেষ হওয়ার পরে রাজা এবং সৈনিকদের একই বাক্সে রাখা হয়। পদ, পদবী, উপাধি, শান-শাওকাত সবই অস্থায়ী। মানুষের ভালোবাসাটা স্থায়ী, বিনয় ও সদাচরণ দিয়ে যা অর্জন করতে হয়।”
সময় যার যার জীবনের হিসেব বুঝিয়ে দেয়!

28/03/2024



Food and Agriculture Organization of the United Nations (FAO)Work at Cox's BazarNumber of Billboards 100 pcs
05/02/2024

Food and Agriculture Organization of the United Nations (FAO)

Work at Cox's Bazar

Number of Billboards 100 pcs

12/05/2023

Prisom......

12/05/2023

IEB 60th Convention 2023....

12/05/2023

Madam Prime Minister.....

12/05/2023

IEB 60th Convention 2023

12/05/2023

12/05/2023

Underpass

Address

37/2, Purana Paltan (Box Culvert Road)
Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Cactus BD Communication Ltd. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Cactus BD Communication Ltd.:

Videos

Share

Category

Nearby event planning services