উচ্চ শিক্ষিত দ্বীনি পাত্র-পাত্রী

  • Home
  • Bangladesh
  • Mirpur
  • উচ্চ শিক্ষিত দ্বীনি পাত্র-পাত্রী

উচ্চ শিক্ষিত দ্বীনি পাত্র-পাত্রী Islamic marriage media service for bangladeshi
(1)

16/10/2022

জীবনটা যে স্বামী ছাড়াও অবিস্মরণীয় হতে পারে তার উদাহরণ— মারিয়াম রাদিয়াল্লাহু আনহা।

জীবনটা যে সন্তান ছাড়াও সফল হতে পারে তার উদাহরণ— আইশা রাদিয়াল্লাহু আনহা।

জীবনটা যে জালিম স্বামীর সাথে বসবাস করেও সমুজ্জ্বল হতে পারে তার উদাহরণ— আসিয়া রাদিয়াল্লাহু আনহা।

জীবনটা যে ধূ ধূ মরুর মতো একা হলেও একসময় কোটি মানুষের ভালোবাসায় মুখরিত হতে পারে তার উদাহরণ— হাজেরা রাদিয়াল্লাহু আনহা।

জীবনটা যে পড়ন্ত বয়সেও অন্যদিকে মোড় নিতে পারে তার উদাহরণ— খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহা।

জীবনটা যে শুধু সংসারী হয়ে সবচেয়ে উঁচু মর্যাদার নারী-জীবন হতে পারে তার উদাহরণ— ফাতিমা রাদিয়াল্লাহু আনহা।

দুঃখ তো তোমার থাকবেই নারী। সে সংসার থাকলেও থাকবে, না থাকার কারণেও থাকবে। দুঃখগুলোকে পোষ মানিয়ে জীবনটা যদি উৎসর্গ করো শুধু রবের নামে, তাহলে দেখো এই বেঁচে থাকার অনুভূতি কী অসাধারণ— পরকালের আশ্বাস এনে দিবে একেকটা অপ্রাপ্তিতেও কী দারুণ স্বাদ!

26/07/2022

মু'আয বিন জাবাল রা. এর দুই স্ত্রী ছিল। তিনি উভয়ের মাঝে এ পরিমাণে ইনসাফ করতেন যে, যার পালা আসত, সেদিন অপর স্ত্রীর ঘরে এক ঢোক পানিও পান করতেন না। একটা ঘটনা বলি-
উমর রা. এর যুগে ফিলিস্তিনে ভয়াবহ এক মহামারী দেখা দিয়েছিল। এই মহামারীতে মারা যায় প্রায় ২৫ হাজার মানুষ। সেই মহামারীতে মারা যান মু'আজ রা. এর উভয় স্ত্রী। এক সাথে একই দিনে। লোকেরা গণকবর খুড়ে মৃতদের দাফন করছিল। মু'আজ রা. এর স্ত্রীদয়ের জন্য একটি কবর খোড়া হল। লাশ কবরে রাখার আগে তিনি টস করে নিলেন কাকে আগে কবরে নামাবেন।

আল্লাহু আকবার! ইনসাফ কাকে বলে।

একাধিক বিয়ের ফ্যান্টাসিতে ভোগা লোকেরা যেন এই ইনসাফ নিয়ে ভাবে! সংসারের ভিত্তি রোমান্টিকতার চেয়ে ইনসাফের উপর বেশি। রোমান্টিকতা তো সংসার জীবনের মাত্র ০৫%!
সংগ্রীহিত

03/07/2022

এই নেন আরেক অভিজ্ঞ ঘটকের অভিজ্ঞতা। আমাকে তো কচি ঘটক হিসেবে আপনারা গোনায় ধরেননা... ..............
বুয়েটের অল্প সময়ের শিক্ষকতা জীবনে অনেকগুলো বিয়ের ঘটকালি করার সুযোগ হয়েছিল, আলহামদুলিল্লাহ। সমবয়সী তরুণ শিক্ষক এবং বুয়েট গ্রেজুয়েট ইঞ্জিনীয়ারদের বড় একটা লিষ্টের জন্য পাত্রী খুজতাম। বুয়েটের সিনিয়র শিক্ষকদের মেয়ে এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্রীদের মধ্যেই অধিকাংশ পাত্রী পাওয়া যেত।
গত বিশ বৎসর ঘটকালির কাজ করি নাই। এখন বয়সের অন্য ধাপে এসে বন্ধুদের ছেলেমেয়েদের (এবং নিকট ভবিষ্যতে নিজের ছেলেমেয়েদের) বিয়ের জন্য আবার এই ঘটকালি জগতে প্রবেশ করেছি।
পচিঁশ বৎসর আগে আমার হাতে পাত্র ছিল অনেক, পাত্রী খুজতাম তখন। এখন পুরো উল্টো। বাংলাদেশে এবং ইউকেতে সবখানেই পাত্রীর সংখ্যা অনেক, পাত্র অনেক কম।
সবচেয়ে বড় কারণ:
পচিঁশ বৎসর আগে, মেয়েরা পড়াশুনা শেষ করার জন্য বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখান এতটা করত না। এখন মেয়েরা এবং তাদের পিতামাতারা বেশী ক্যারিয়ার সচেতন হয়ে গিয়েছে। পাশ করা এবং চাকুরী শুরু করা না পর্যন্ত বিয়ের কথা চিন্তা করছে না।
কিন্তু ছেলেদের এবং পাত্র পক্ষের মানসিকতা বড় দাগে একই রয়ে গেছে - "কুড়িতে বুড়ি"। যতই উচ্চ শিক্ষিত এবং বেশী বেতনে চাকুরী করুক, মেয়েদের বিয়ের বাজারে তা সবচেয়ে বড় নিয়ামক না। ফলে, মেয়েদের বয়স বাড়ছে, কিন্তু বিয়ে হচ্ছে না, বিয়ের সম্ভাবনাও কমছে।
বাংলাদেশের তুলনায় ইউকেতে মুসলমান/ বাংলাদেশী মেয়েদের অবস্থা আরো ভয়াবহ! ইউকেতে
মুসলমান মেয়েদের মধ্যে ইউনিভার্সিটি পাশ করা মেয়ের সংখ্যা ছেলেদের চেয়ে অনেক বেশী। ইউকেতে কেন মুসলমান ছেলেরা ইউনিভার্সিটিতে কম পড়ে, আর মেয়েরা বেশী পড়ে এই বিষয়ে পরে লিখব। [ অতি সংক্ষেপে, "ষ্টূডেন্ট লোন নেয়া ছেলেদের জন্য হারাম, কিন্তু মেয়েদের জন্য হালাল (যেহেতু মেয়েদের সুদ দিতে হবে না)"। অধিকাংশ ধার্মিক মুসলমানরা এই ফতোয়া মানে।]
এই উচ্চ শিক্ষিত, বেশী বেতনে চাকুরী করা মেয়েরা প্রথম প্রথম ইউনিভার্সিটি গ্রেজুয়েট ছেলে খুজতে থাকলেও আনুমানিক ৩৫ বৎসর বয়সের পর আর ইগো ধরে রাখতে পারে না। আজ সকালে আমার সহধর্মিণীর কাছে শুনলাম আমাদের পরিচিত এক মহিলা ডাক্তার একজন সাধারণ নগন্য পুরুষের ২য় স্ত্রী হবার পথে অগ্রসর হচ্ছে।
উপসংহারে এই কথা বলব, মেয়েদের ক্যারিয়ার নিয়ে বেশী জোর দেয়া এবং সংসারকে কম গুরুত্ব দেয়ার ফলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। এবং মেয়েদের নিজেদের জীবনও কষ্টকর হচ্ছে - এক পর্যায়ে একাকীত্ব ধরে রাখতে না পেরে ভয়ংকর ভাবে প্রতারিত হচ্ছে।
অহিদুল আলম
রাগবী, ইউকে
০২|০৭|২০২২

হয় কম বয়সে (১৮-২১ বয়সে) বিয়ে করুন। অথবা মাসনা হোন। নয়তো প্রচুর প্রচুর প্রচুর ছাড় দিন। প্রচুর মানে প্রচুর। নইলে আইবুড়ি হোন। কারো কারো ক্ষেত্রে মিরাকল ঘটতে পারে। এক্সেপশন ইজন্ট এগজ্যাম্পল।

ক্যারিয়ারের নাম করে মেয়েদের বিয়ে না করা = ইবলিসের বাহিনীতে নাম লেখানো। কারন একটা সময় বিয়ে বিহীন আপনি ক্ষুধার্ত যৌন তাড়িত সিংহীতে পরিণত হবেন। অনবরত পুশকারী গুনাহ কতক্ষন আটকে রাখা যায়...

আপনি চিরস্থায়ী বাশ খাওয়ার সময় পাশে কাউকে পাবেন না।

17/06/2022

নেকসন্তান লাভের দোয়া
সন্তান না থাকলে, সন্তানের জন্য দু‘আগুলো পড়া। সন্তান থাকলে তাদের ভালাইয়ের জন্য দোয়াগুলো পড়তে পারি
১: প্রথম দোয়া:
رَبِّ هَبْ لِي مِنْ لَدُنْكَ ذُرِّيَّةً طَيِّبَةً إِنَّكَ سَمِيعُ الدُّعَاءِ
হে আমার প্রতিপালক! আমাকে তোমার নিকট হতে কোনো পবিত্র সন্তান দান কর। নিশ্চয়ই তুমি দু‘আ শ্রবণকারী। (আলে ইমরান ৩৮)
২: দ্বিতীয় দোয়া,
رَبِّ اجْعَلْنِي مُقِيمَ الصَّلَاةِ وَمِنْ ذُرِّيَّتِي رَبَّنَا وَتَقَبَّلْ دُعَاءِ
হে আমার প্রতিপালক! আমাকেও নামায কায়েমকারী বানিয়ে দিন এবং আমার আওলাদের মধ্য হতেও (এমন লোক সৃষ্টি করুন, যারা নামায কায়েম করবে)হে আমার প্রতিপালক! এবং আমার দোয়া কবুল করে নিন। (ইবরাহীম ৪০)
৩: তৃতীয় দোয়া,
رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا
হে আমার প্রতিপালক! আমাদেরকে আমাদের স্ত্রী ও সন্তানদের পক্ষ হতে দান করুন নয়নপ্রীতি এবং আমাদেরকে মুত্তাকীদের নেতা বানাও। (ফুরকান ৭৪)
৪: চতুর্থ দোয়া,
رَبِّ أَوْزِعْنِي أَنْ أَشْكُرَ نِعْمَتَكَ الَّتِي أَنْعَمْتَ عَلَيَّ وَعَلَى وَالِدَيَّ وَأَنْ أَعْمَلَ صَالِحًا تَرْضَاهُ وَأَصْلِحْ لِي فِي ذُرِّيَّتِي إِنِّي تُبْتُ إِلَيْكَ وَإِنِّي مِنَ الْمُسْلِمِينَ
হে আমার প্রতিপালক! আমাকে তাওফীক দান করুন, যেন আপনি আমাকে ও আমার মাতাপিতাকে যে নি‘আমত দিয়েছেন তার শোকর আদায় করতে পারি, যাতে আপনি খুশি হন এবং আমার জন্য আমার সন্তানদেরকেও (সেই) যোগ্যতা করুন। আমি আপনার কাছে তাওবা করছি এবং আমি আনুগত্য প্রকাশকারীদের অন্তর্ভুক্ত। (আহকাফ ১৫)
৫: পঞ্চম দোয়া,
رَبِّ لَا تَذَرْنِي فَرْدًا وَأَنتَ خَيْرُ الْوَارِثِينَ
হে আমার রব্ব! আমাকে একা রেখে দিও না, আর তুমিই শ্রেষ্ঠ উত্তরাধিকারী। (আম্বিয়া ৮৯)
৬: ষষ্ঠ দোয়া
رَبِّ هَبۡ لِی مِنَ ٱلصَّـٰلِحِینَ
ইয়া রব, আমাকে নেককার সন্তান দান করুন (সাফফাত: ১০০)।
৭: সপ্তম দোয়া
هَبۡ لِی مِن لَّدُنكَ وَلِیࣰّا
ইয়া রব, আপনি আমাকে এক উত্তরাধিকারী দান করুন (মারয়াম: ৫)।
৭ : এটা কোনো দু‘আ নয়। আয়াতটা পড়ে, রাব্বে কারীমের কাছে আবদার জুড়তে পরি, ইয়া রাব্বা, আমাকেও এদের অন্তর্ভুক্ত করে নিন,
جَنَّاتُ عَدْنٍ يَدْخُلُونَهَا وَمَنْ صَلَحَ مِنْ آبَائِهِمْ وَأَزْوَاجِهِمْ وَذُرِّيَّاتِهِمْ وَالْمَلَائِكَةُ يَدْخُلُونَ عَلَيْهِمْ مِنْ كُلِّ بَابٍ.سَلَامٌ عَلَيْكُمْ بِمَا صَبَرْتُمْ فَنِعْمَ عُقْبَى الدَّارِ
(অর্থাৎ) স্থায়ীভাবে অবস্থানের সেই উদ্যানসমূহ, যার ভেতর তারা নিজেরাও প্রবেশ করবে এবং তাদের বাপ-দাদাগণ, স্ত্রীগণ ও সন্তানদের মধ্যে যারা নেককার হবে, তারাও। আর (তাদের অভ্যর্থনার জন্য) ফেরেশতাগণ তাদের নিকট প্রত্যেক দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে (আর বলতে থাকবে) তোমরা (দুনিয়াতে) যে সবর অবলম্বন করেছিলে, তার বদৌলতে এখন তোমাদের প্রতি কেবল শান্তিই বর্ষিত হবে এবং (তোমাদের) প্রকৃত নিবাসে এটা কতই না উৎকৃষ্ট পরিণাম। (রা‘দ ২৩-২৪)।
৮: এটা সবসময়ে আমল। যাদের সন্তান আছে, তাদের জন্য। যাদের সন্তান নেই তাদের জন্যও। যারা বিয়ে করে্ছেন, তাদের জন্য। যারা বিয়ে করেননি তাদের জন্যও। রাব্বে কারীম নেকসন্তান দান করুন। আমীন।

22/05/2022

“বুদ্ধিমান পুরুষের সঙ্গী হিসেবে হাবাগোবা নারী অহরহই দেখা যায়। কিন্তু বুদ্ধিমতী নারীর সঙ্গী হিসেবে হাবাগোবা পুরুষ কখনোই তেমন একটা দেখবেন না।” ~ এরিকা ইয়ং

আপনি যদি নিজেকেই পরিবারের একমাত্র প্রাপ্তবয়স্ক সদস্য ভাবেন, তাহলে একটু চিন্তা করে দেখুন: আপনার স্বামী তার কর্মস্থলে বিভিন্ন রকমের মানুষের সঙ্গে মিশছেন, কথা বলছেন, বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দামদর করছেন, সবার সঙ্গে যোগাযোগ করছেন, সবকিছু দেখাশোনা করছেন। তাহলে নিশ্চয়ই ঘরেও এমনটা করার দক্ষতা তার আছে। কিন্তু করেন না কেন? স্বামীকে যদি স্বামী মনে না হয়ে অতিরিক্ত আরেকটা সন্তানের মতো মনে হয়, তার কারণ আমরাই তাদেরকে ছোট নাবালক শিশুর মতো ভাবছি, যে নিজে নিজে কিছুই করতে পারে না। এমন একটা পরিস্থিতি আমাদের সবার জন্যই বিরক্তিকর।

যখনই আমি আমার স্বামীর ভুল ধরার চেষ্টা করি, সমালোচনা করি বা দেখিয়ে দিই যে, তাকে কী করতে হবে, আর কী করা উচিত নয়, তখন আসলে আমি নিজেকে স্ত্রীর বদলে তার মায়ের আসনে বসিয়ে ফেলি। যার মানে হলো আমি তখন আর তার প্রেমিকা নই, সে আমাকে তার প্রেমিকা হিসেবে দেখতে পায় না। স্বামীকে অসহায় শিশু হিসেবে দেখলে আমার যৌনাকাঙ্ক্ষা একেবারেই দমে যায়। নিজেকে তার মা হিসেবে দেখা মানে দাম্পত্যের অন্তরঙ্গতাকেই মেরে ফেলা। হয়তো-বা এ কথা স্বামী কখনোই মুখে স্বীকার করবেন না; কিন্তু তার কাছেও একই অনুভূতি হয়।

আপনার স্বামী হয়তো কখনও আপনাকে বলবেন না যে, আপনার এসব আচরণ তার পুরুষত্বকে আহত করে। বলবেন না, “তুমি আমার সঙ্গে যেমন ব্যবহার করো, আমি যখন টিনেজার ছিলাম ঠিক এরকম ব্যবহার আমার মা আমার সঙ্গে করতেন।” অথবা “তোমার গলার স্বর একদম আমার মায়ের মতো লাগছে।” আপনার স্বামী হয়তো কখনোই এটা বলবেন না; কিন্তু তিনি মনে মনে আপনার প্রতি খুবই বিরক্ত হবেন। আপনাকে কখনোই বলবেন না যে, “তোমার দিকে তাকিয়ে এখন আর যৌন আকর্ষণ হয় না, যেমনটা হয় না মায়ের দিকে তাকালে।”

এর বদলে শুরু হয় এক শীতল যুদ্ধ।

যখন তাকে বুঝিয়ে দেন তিনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে অক্ষম, তখন তিনি তার নাবালক জীবনে ফিরে যান। কিছু না কিছু মাত্রায় হাল ছেড়ে দিতে মানসিকভাবে প্রস্তুত হয়ে যান। কারণ তিনি তো কিছুতেই আপনার প্রত্যাশার পারদ পূরণ করতে পারছেন না। অবচেতন মনে হয়ত আপনার সাথে একমতও হয়ে যাবেন। একেবারেই ছেড়ে দিবেন কোনো কাজ করা।

তার কী দোষ?

অসম্মানিত বোধ করলে পুরুষরা নিজেদের গুটিয়ে নেয়। আমি আত্মসমর্পণ করার আগে আমাদের যখন ঝগড়া হতো, আমার স্বামী তখন অনেক বেশি সময় টিভি দেখে কাটাত। আপনাদের বেলায়ও এমনটা হতে পারে। আপনাদের স্বামীরা হয়তো তখন বেশি বেশি করে খেলা দেখেন, অফিস থেকে ফিরতে অনেক দেরি করেন, অথবা বন্ধুদের সাথে আড্ডা মারেন। বাসায় আপনার কাছে থাকার চেয়ে এসব এখন তার কাছে বেশি আবেদনময়। নিজের চিন্তা স্বামীকে জানিয়ে দেওয়ার একটা তৃপ্তি আছে বটে। কিন্তু সেই তৃপ্তির মূল্য বড় চড়া: আপনি নিজেকে তার থেকে আলাদা করে ফেলেছেন এবং বানিয়ে নিয়েছেন নিজস্ব একাকীত্বের একটি বুদবুদ।

যখন স্বামীকে সম্মান করতে শুরু করবেন, তখন থেকেই দেখবেন আপনার স্বামী আপনার কাছে বেশি বেশি থাকতে শুরু করেছেন। আপনার সঙ্গে বেশি বেশি কথা বলতে চাইছেন, আপনি তার আবেগ-অনুভূতিগুলো ভাগ করে নেওয়ার মানুষ হয়ে উঠেছেন এবং মনে প্রাণে তিনি আপনাকে প্রচণ্ডভাবে ভালোবাসছেন। আর এ সবকিছুই তাকে (এবং আপনাকে) মনে করিয়ে দেবে আপনি মোটেই ভুল করেননি, আপনি একজন কর্মঠ, বুদ্ধিমান এবং ভালো মনের মানুষকে বিয়ে করেছেন।

***

বই : স্যারেন্ডার্ড ওয়াইফ
লেখক : লরা ডয়েল
প্রকাশিতব্য...

05/01/2022
21/10/2021

#পাত্রীচাই
একজন মুসলিম হিসেবে সঠিক এবং সত্য তথ্য দিয়ে বায়োডাটা ফর্ম পূরণ করুন। শুধুমাত্র রিয়েল ফেসবুক আইডি থেকে যোগাযোগ করবেন।

আসসালামু আলাইকুম
নামঃ
জন্মতারিখ (অরিজিনাল) : ২০-১২-৯৫
উচ্চতাঃ ৫'৩"/৫'৩.৫"
ওজনঃ ৫০ কেজি
গাত্রবর্ণঃ শ্যামলা
রক্তের গ্রুপঃ O+
বৈবাহিক অবস্থাঃ অবিবাহিত
পাত্র/পাত্রীর ফোন নাম্বারঃ
ই-মেইল এড্রেসঃ [email protected]
সর্বশেষ শিক্ষাগত যোগ্যতা (প্রতিষ্ঠানের নাম সহ)ঃ
B.Sc in Mechanical Engineering.
Sonargaon University
EMBA Running
University of scholars
পেশা ( পদবী, প্রতিষ্ঠানের নাম সহ)ঃ Executive Engineer, Stark Incorporation
এর আগে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে জব করতাম।করোনায় ছেড়ে দিলাম।
মাসিক আয়ঃ ১৫-২০ হাজার টাকা। কলেজে পার্ট টাইম ক্লাস নেয় তাইতো কম বেশি হয়।
বাবার নামঃ
পেশাঃপ্রবাসী, ছোট একটা চাকুরী করেন।
মায়ের নামঃ
পেশাঃ হোম মেকার
ভাই-বোনের বিস্তারিতঃ ছোট্ট ২ টা বোন। একজন ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থী। আর একজনের বয়স ৫ বছর।
স্থায়ী ঠিকানাঃ লক্ষীপুর জেলা।
বর্তমান ঠিকানাঃ বর্তমানে আমি একা ঢাকায় থাকি।
বাসা(নিজস্ব / ভাড়া)ঃ জি গ্রামে নিজেদের বাড়ি আছে আর অল্প কিছু জায়গা আছে আলহামদুলিল্লাহ।

নিম্নোক্ত সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দিনঃ
১) [পাত্র]--দাড়ি আছে, টাখনুর উপর কাপড় পরিধান করেন?
জি আলহামদুলিল্লাহ

২) [পাত্র, পাত্রী] মাহরাম - নন মাহরাম ম্যান্টেইন করেন?
জি সবসময় চেষ্টা করি।

৩) ৫ ওয়াক্ত নামায পড়েন? মসজিদে / জামায়াতে কয় ওয়াক্ত? নামায কি বাদ যায়? পরে কি নামায গুলো আদায় করেন?
সবসময় চেষ্টা করি জামায়াতে আদায় করার। মাঝে মধ্যে অফিসের কাজে বাহিরে বা যানবাহনে থাকতে হয় তখন নিজে পড়ে নেয়।

৪) কুর'আন তিলাওয়াত সহীহ কি না? নিয়মিত কুর'আন তিলাওয়াত করেন?
আলহামদুলিল্লাহ পড়তে পারি আর সহীহ ভাবে শিখতেছি। আর নিয়মিত পড়া হয় না।

৫) আপনার মাযহাব কি?
-মাজহাব - হানাফি মাজহাব তবে সব মাজহাবকে সম্মান করি

৬)প্রিয় কয়েকজন ব্যক্তির নাম বলুন--
শায়েখ আহমুদুল্লাহ
মিজানুর রহমান আজহারী
মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী
মাওলানা তারেক মনোয়ার

৭) আপনার পড়া প্রিয় কিছু বইয়ের নাম --
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ, সবর ও শোকর
মুসলমানের হাসি

৮) বিয়ের সিদ্ধান্ত কেন নিয়েছেন? বর্তমান যুগে নিজের নফ্সকে হেফাজত করা কঠিন হয়ে পড়লো তাইতো নিজেকে যিনা ব্যাভিচার থেকে দুরে থাকতে সিদ্ধান্ত নেওয়া।

৯) স্ত্রী চাকুরী করার ব্যাপারে আপনার অভিমত?
চাকরি করতে চাইলে করবে তবে অবশ্যই হালাল জব এবং ইসলামিক ভাবে করতে চাইলে করবে।

১০) টিভি, মোবাইল বা অন্য ডিভাইসে মুভি, নাটক বা অন্য কোনো অনুষ্ঠান দেখা হয়?
আলহামদুলিল্লাহ এসব থেকে দূরে আছি।

১১) বিয়ে সুন্নাত তরিকায় করতে চান?
জি অবশ্যই।

১২) দ্বীনের পথে কবে এসেছেন এবং মাধ্যম কি?
আমার পরিবারের সবাই আলহামদুলিল্লাহ ইসলামের বিধিমালা মেনে চলেন।তবে আমার আগে নামাজ কাজা হতো বাট যেদিন থেকে বাবা বলেছেন নামাজ না পড়ে এক টাকা খেলে তুমি হারাম খাবে সে থেকে সবসময় চেষ্টা করি নামাজ সহ সকল বিধিনিষেধ মেনে চলতে।

১৩) নিয়মিত দ্বীন চর্চা হয়, কিভাবে?
নিয়মিত কিছু ইসলামিক আটিকেল পড়া হয় আর তাবলীগের ভাইদের সাথে সময় ফেলে বসা হয়।

১৪) দ্বীনদার সঙ্গীর ক্ষেত্রে কি কি ছাড় দিতে ইচ্ছুক?
পারিবারিক অবস্থা, আর গায়ের রং।

১৫) অল্প কথায় নিজের কিছু ভালো / খারাপ দিক লিখুন--
আমি একজন সেচ্ছাসেবক।করোনায় নিজের জীবন বাজি রেখে মানুষের জন্য রাস্তায় ছিলাম। খাবার বিতরন সহ নানাভাবে মানুষের জন্য কাজ করার চেষ্টা করলাম। আর এই কাজটা মৃত্যুর আগের মূহুর্তে ও করতে চাই।
মানুষকে অল্পতেই বিলিভ করে ফেলি আর শিক্ষা লাভ করি নিয়মিত।

১৬) (পাত্র) পরিবারে স্ত্রীর জন্য পর্দার পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবেন কিনা?
১০০% আর সবসময় চেষ্টা করবো। আর এটাই কোন দরনের ছাড় দিতে পারবো না।

১৭) শারীরিক কোনো সমস্যা আছে কিনা?
আলহামদুলিল্লাহ নেই।

আপনি এবং আপনার পরিবারের যেমন পাত্র/পাত্রী প্রত্যাশা করেনঃ
বয়সঃ ২২- ২৬
উচ্চতাঃ ৫'২"- ৫'৪"
ওজনঃ ৫০- ৬০
গাত্রবর্ণঃ ফর্সা / শ্যামলা
বৈবাহিক অবস্থাঃ অবিবাহিত
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ অর্নাস পাশ / অর্নাস রানিং অথবা হাফেজা / মাদরাসায় পড়ুয়া।
পেশাঃ পড়াশোনা / যেকোন হালাল জব
পারিবারিক অবস্থাঃ মধ্যবিও/ উচ্চবিও সমস্যা নেই। তবে ইসলামিক ভাবে জীবন যাপন করেন এমন পরিবার হওয়া চাই।
জেলাঃ ঢাকা / লক্ষীপুর/ নোয়াখালী

অন্যান্য (অল্প কথায় লিখুন):
এমন একজন মানুষ চাই,
যে অল্পতেই সন্তুষ্টি লাভ করেন,
সবসময় হাসিখুশি থাকতে চেষ্টা করেন,
সবসময় ইসলামের বিধিমালা মেনে চলতে চেষ্টা করেন।
সব সময় সকল কিছু শেয়ার করবেন।

07/10/2021

#পাত্রচাই........
নামঃহোসনেয়ারা ইতি
বয়সঃ১৯
রক্তের গ্রুপঃও পসেটিভ
গায়ের রংঃকালো
বৈবাহিক অবস্থাঃঅবিবাহিত
উচ্চতাঃ৫ফিট ১/২
বাবার নামঃমৃত হোসেন হাওলাদার(ব্যবসায়ী ছিলেন)
মায়ের নামঃসামেনা বেগম(গৃহীনি)
স্থায়ী ঠিকানাঃপূর্ব জুরাইন,ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন, ঢাকা -১২০৪
গ্রামের বাড়িঃটংগীবাড়ি, মুন্সিগঞ্জ।

শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ
PSC:4.67
JSC:5.00
SSC:4.44
বর্তমান পড়াশোনা ইনটার ১ম বর্ষ
দ্বীনি যোগ্যতা
ক্বরিয়ানা কোর্স কমপ্লিট হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ।

পারিবারিক তথ্যঃ
৫বোন ১ ভাই ছিলো মারা গেছে।
বড় আপুর বিয়ে হয়ে গেছে।ভাইয়ার নিজস্ব কাউন্টার।মেজ আপুর বিয়ে হয়ে গেছে ভাইয়া সিঙ্গাপুর ছিলো বর্তমান দেশে।মেজ আপুর বিয়ে হয়ে গেছে ভাইয়া ইতালী থাকেন।
মামারা প্রবাসী ছিলেন বতর্মানে দেশে ব্যবসা করছেন।চাচারা প্রবাসী সবাই।

অর্থনৈতিক অবস্থাঃআলহামদুলিল্লাহ মধ্যবিত্ত।
সামাজিক অবস্থাঃআলহামদুলিল্লাহ ভালো
নিজস্ব বাড়ি আছে ঢাকা তে তবে পরিবেশটা ওতো ভালো না পানি উঠে বাড়িতে।

বিশেষ দিকঃআমার বাবা মারা গেছেন যখন আমি ছোট ছিলাম। আমরা সবাই প্রায় ছোট তাই আমার আম্মুর আরেকটা বিবাহ হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ এবং বর্তমানে আমার এই বাবাই আমাদের ভরণ পোষণ যোগাচ্ছেন। এই ঘরে আমার একটা ছোট বোন আছে ওকে নিয়েই আমরা ৫ বোন।
(বিঃদ্রঃএটা নিয়ে যাদের সমস্যা থাকবে যোগাযোগ না করাই উত্তম)

নিজের সম্পর্কেঃ
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহ,
আমি খুবই সহজ সরল জীবন যাপন করি আলহামদুলিল্লাহ। দ্বীনে প্রত্যাবর্তন করেছি প্রায় ৩ বছর।এই ৩ বছরে অনেক কিছুই পাল্টে গেছে।নিয়মিত নামায পড়ি আলহামদুলিল্লাহ, পর্দা করি,নাটক,সিনেমা,গান,নাচ এগুলোও বাদ দিয়েছি আলহামদুলিল্লাহ। নন মাহরম মেইনটেইন করি নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা মতো যহেতু আমার পরিবার ওতো দ্বীনদার না তারা স্বাভাবিক মানুষের মতই দ্বীন পালন করে।নিজেকে রবের কাছে বিক্রি করে দিয়েছি আর দ্বীনি জ্ঞান অর্জন করার চেষ্টায় আছি যতটুকু সম্ভব চেষ্টা করে যাচ্ছি নিজেকে আরো যত দিক দিয়ে উন্নত করা যায় দ্বীনি ক্ষেত্রে।হালাল-হারাম মেনে চলি।যতটুকু জানি তার উপর আমল করার চেষ্টা করি।যদিও আমি আল্লাহর সবচেয়ে নিকৃষ্ট বান্দী মনে করি।

যেমন পাত্র চাইঃ
বয়সঃ২৫-২৮
বৈবাহিক অবস্থাঃঅবিবাহিত
উচ্চতাঃ৫ফুট৫/৬
পেশাঃব্যবসায়ী,চাকুরীজীবি যে কোন তবে হালাল রোজগার হতে হবে।
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ HSC/SSCঅথবা তার উর্ধে
গায়ের রংঃফর্সা,শ্যামলা যেহেতু আমি কালো।
জেলাঃঢাকা অথবা মুন্সিগঞ্জ স্থায়ী হলে ভালো হয় বাকিটা আলোচনা সাপেক্ষে।

পারিবারি অবস্থাঃআলহামদুলিল্লাহ ভালো।
অর্থনৈতিক অবস্থাঃস্বচ্ছল
যে যে গুণ থাকা চাইঃ
১ঃনিয়মিত সলাত আদায় করতে হবে।
২ঃনিজের চোখ হিফাজতে রাখতে হবে।
৩ঃহালাল-হারাম মেনে চলতে হবে।
৪ঃনন মাহরাম মেনে চলতে হবে।
৫ঃআমাকে সম্পূর্ণ পর্দায় রাখতে হবে।
৬ঃকোরআন না পড়তে জানলেও সমস্যা নেই আমি শিখিয়ে দিবো ইন শা আল্লাহ।
৭ঃসুন্নতি দাড়ি থাকতে হবে।

আমার তেমন কোন বিষেশ গুণ নেই তবে আমি কোরআন শিখাই এটাই আমার অনেক বড় পাওনা আলহামদুলিল্লাহ। তবে আমি এমন একজনকে চাই যার হৃদয়ে থাকবে গরীবদের জন্য ভালোবাসা অন্তরটা থাকবে তাকওয়াপূর্ণ। যাকে দেখলে সূরা ফুরকান এর ৭৪ আয়াত মনে পরবে।যে হবে আমার চক্ষু শীতল কারি।

বিশেষ কোন শখঃ
জ্বি আমার বিশেষ শখ বলতে দ্বীনি ইলম অর্জন করা আর ছোট একটা লাইব্রেরি তৈরি করা যেখানে অনেক দ্বীনি বই থাকবে।অবসর সময়টা তে আমরা প্রচুর বই পড়বো অনেক জ্ঞান অর্জন করবো এবং মুসলিম উম্মাহর জন্য কাজ করবো।এমন কিছু করতে চাই যাতে মুসলিম উম্মাহর জন্য উপকারী হয়।দুজনে মিলে প্রচুর জ্ঞান অর্জন করবো এবং দাওয়াতি কাজ করবো ইন শা আল্লাহ।
বিয়ের পর চাকরীঃনা করতে চাই না তবে কোরআন শিক্ষা দেওয়া অব্যাহত রাখতে চাই এবং দাওয়াতি কাজ করতে চাই।

সর্বপরি আমি আমার মতো কাউকে চাই যে দ্বীনি পথে প্রত্যাবর্তিত হয়েছে।প্র্যাকটিসিং মুসলিম।

দয়া করে কোন ফেইক মানুষরা যোগাযোগ করবেন না।

যারা আগ্রহী ইনবক্সে শুধু বায়োডাটা দিবেন পছন্দ হলে অভিভাবকের সাথে কনটাক্ট করার ব্যবস্থা করা হবে ইন শা আল্লাহ
অযথা কেউ ইনবক্সে নক করে ডিসটার্ব করবেন না

যোগাযোগ করতেঃ
[email protected]" rel="ugc" target="_blank">[email protected]
ই-মেইল এড্রেসেও বায়োডাটা দিতে পারেন

অবশ্য ই পাত্রে শর্তগুলো থাকতে হবে। না থাকলে যোগাযোগ না করার অনুরোধ রইলো।
হয়তো অনেক কিছুই ভুল হতে পারে তার জন্য আফওয়ান।
জাযাকুমুল্লাহু খইরান।

06/09/2021

বেশিরভাগ মেয়েই হুজুরকে বিয়ে করতে চায় না!
তবে ' সব মেয়েই হুজুরের মতো চরিত্রের স্বামী চায়।

26/08/2021

# পাত্রীচাই

#পাত্র সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত
HSC পাস + প্রফেশনাল কোর্স ২ বছর । বর্তমান স্থায়ীভাবে গুলশান মডেল টাউনে নিজেদের বাসায় বসবাস করছে।
নিজের ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসা রয়েছে ।
▩ নামঃ পরে জানানো হবে ইনশাআল্লাহ
▩ জন্মঃ ১/৬/১৯৯৬ (সার্টিফিকেট)
৭-৪-১৯৯৪ অরজিনাল
▩ রক্তের গ্রুপঃ ও পজিটিভ
▩ শারীিরক গঠনঃ
- উচ্চতা ৬ ফুট
- গায়ের রঙ ঃ ফর্সা
- ওজনঃ ৭০ কেজি
▩ শিক্ষাগত যোগ্যতা
প্রফেশনাল কোর্স : ২০১৪ -২০১৬ সাল
• এইচএসসি/আলিমঃ ২০১৩ সাল
• এসএসসি/দাখিলঃ ২০১১ সাল
▩ নিজের সম্পর্কে কিছু কথা
•খুব নরম মানসিকতার, জগড়া বিবাদ, কারো সাথে বেজাল করা পছন্দ করিনা, পরোপকার করতে ভালবাসি, হিংসা লোভ অহংকার ঘৃনা করি।
▩ পারিবারিক তথ্য
✪ পিতার পেশাঃ মহুরুম , ব্যবসা
✪ মাতার পেশাঃ ব্যবসা
▩ ভাই-বোনঃ ১ বোন ও ১ ভাই । ভাইদের মধ্যে পাত্র বড়

✪ স্থায়ী ঠিকানা ঃথানা -ঢাকা , জেলাঃ ঢাকা ।
✪ বর্তমান ঠিকানা ঃ গুলশান মডেল টাউন ঢাকা -১২১২ ।

▩যে রকম পাত্রী চাচ্ছি
✓ব্যক্তি জীবনে ইসলামকে অনুসরন করেন ,ইসলামিক মানসিকতার মানুষকে পছন্দ করেন ।
✓ লোভ থাকলে যোগাযোগ করার প্রয়োজন নেই I
✓বয়স ২৮-৩৫ বছর
✓উচ্চতা ৫-৬ ফিট
✓বৈবাহিক অবস্থা: অবিবাহিত , বিধবা , ডিভোর্স , সন্তান থাকলেও গ্রহণযোগ্য
✓ শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে অবশ্যই MSC কিংবা মাস্টার্স ডিগ্রী থাকতে হবে ।

▩যে কাজ গুলো দয়া করে করবেন না।
কোনো ফেইক ইনফরমেশন দিবেন না। কোন তথ্য গোপন করবেন না। বিয়ের ক্ষেত্রে বিশ্বস্ততা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ন।
অনেক পুরাতন ছবি বা এডিটিং করা ছবি দিবেন না।
▩যে ভাবে যোগাযোগ করবেন।
✓ইনবক্সে বা ইমেইলে ফুল বায়ো ও রিসেন্ট ছবি দিবেন।
✓রিকুয়ারমেন্টের সাথে কেবল মিললেই যোগাযোগ করবেন
ইমেইলঃ [email protected]
মোবাইল নম্বর ০১৭২৪৬১৭৪৮১

04/08/2021

এক অতি আবেগী শাবাব বিয়ের জন্য পাত্রী চায়, পাত্রী জীবনে কখনো স্মার্ট ফোন হাতে ছুঁয়ে দ্যাখেনি এরকম টাইপ শর্ত। আমি নিজে মেয়েদের অনলাইন এক্টিভিটি রেস্ট্রিকশনের পক্ষে থাকলেও, শাবাবের এহেন এক্সপেক্টেশন এ ভিতরে ভিতরে খেপেই গেলাম। এরপর আসল দেনমোহরের ব্যাপার, উনার মতে 20/30 হাজার হৈলে বেটার হয়। উনি আমাকে ওই সূরা দিয়ে বিয়ে পড়ানোর হাদিসের বয়ান দিলেন। হাদীসটি আমারও পড়া,বাংলায়। বললাম, সূরা শেখানোর চুক্তিতে বিয়ে দেয়ার আগে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি বলেছিলেন সাহাবীকে? তার কাছে কিছু আছে কিনা, এট লিস্ট লোহার আংটি হলেও চলবে, তাও না পেলে বাড়িতে পাঠাইসে, দেখতে কিছু আছে কিনা।

তো, সেই শাবাবকে বাড়ি পাঠালে কি পাওয়া যাবে? তিরিশ হাজারের স্মার্ট ফোন, পঞ্চাশ হাজারের ল্যাপটপ ইউজ করে মানুষ বিশ/ত্রিশ হাজার মোহর দেয়ার চিন্তা করে। আছছা! মেয়েদের সম্পর্কে আসলে এসব শাবাবদের ধারণা কি? অনেকে আছে, নিজে বহুত দ্বীনদার (দাবি কৃত) , বিনিময়ে তাকে কি দিতে হবে? এক স্বচ্ছল ধনীর দুলালিকে , যাকে তিনি দ্বীনের দোহাই দিয়ে পুওর পিপল হাংরি পিপল স্টাইলে পালবেন, অথচ সে কাজে অভ্যাস্ত না, খাদেমা ছিল তার খেদমতের জন্য। এটা ইনসাফ না, কুফু মেলাটা জরুরি।

অনেকে আবার, দ্বীনকে প্রাধান্য দিয়ে দরিদ্র ঘরে বিয়ে করেন। ভাল কথা তবে, বংশ/পরিবার দেখা জরুরী। কারন,পাঁচ ওয়াক্ত সালাত পড়লেই পারবিবারিক শিক্ষা ডেভেলপ নাও করতে পারে, আমাদের দেশে করে না ফর শিউর। দরিদ্র হওয়াটা প্রব্লেম না, আচর আচরণ এ ছোটলকি চিন্তা কর্ম ম্যাটার করে, এগুলি ছাপিয়ে উঠা এক যুগেও যায় কিনা সন্দেহ। অনেক সময় লাগে ট্রেইন আপ করতে। একটা কওল প্রচলিত আছে, যদি শোনো যে পাহাড় রাতারাতি নদী হয়ে গিয়েছে বিস্বাস করো, কিন্তু কেউ তার স্বভাব রাতারাতি চেন্জ করে ফেলেছে এটি বিশ্বাস করো না।

সুতরাং, বিয়ের ক্ষেত্রে টাকা পয়সা না দেখলেন, কিন্তু পারিবারিক কালচার যাচাই জরুরি। নইলে এডজাস্টমেন্ট এ প্রব্লেম হবে, আর যদি যৌথ পরিবার হয় তাহলে অশান্তি ঝগড়া মাস্ট। এজন্য অভিজ্ঞরা পরিবারের ব্যাকরাউন্ড চেক করে, কোন পরিবেশে বড় হয়েছে এগুলি ম্যাটার করে। কুরাইশ কালচার আর বেদুইন কালচার এক হবে না, বিভিন্ন হাদিস থেকেই বেদুইনদের রুড হার্ষ বিহেভিয়ারের পরিচয় পাওয়া যায়, যেটা তাদের কাছে খুবই নরমাল। এডজাস্ট করতে প্রবলেম হবে, প্রচন্ড সবর আর ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হবে। যদি এরকম ম্যাচিং হয়েই যায়, নিজেকে এরকম সিচুয়েশন ফেইসের জন্য মানসিক ভাবে প্ৰস্তুত থাকুন।

💐

#বিয়ের_মাহর
এই সপ্তাহে [শুক্রবার], ইনশা'আল্লাহ, একটা বিয়া পড়ামু। মেয়ের ভাই আমার কাছে দুলহা -দুলহীনের বিস্তারিত ইনফরমেশন পাঠাইছে । আমি জানার জন্য মেসেজ পাঠাইলাম যে বিয়ের মাহর কত ধার্য্য করেছেন। জবাব দেখে টাসকি খাইলাম - US$১১০,০০০.০০ [এক লাখ দশ হাজার ডলার]।
আল-হামদুলিল্লাহ! ছেলের যদি সামর্থ থাকে তবে একটা ভাল এমাউন্ট। তবে ছেলের সাথে এখনো কথা হয় নাই। তার সাথে আলাপ করতে হবে।
উস্তাজ খলীলুর রহমান চিশতিকে এক জায়গায় বিয়ে পড়ানোর জন্য পাঠানো হয়েছিল। দুলহার পরিবার বহুৎ বড়লোক। উনি যাওয়ার পর শুনলেন যে বিয়ের মাহর নাকি নির্ধারণ করা হয়েছে মাত্র ১০,০০০ [দশ হাজার] পাকিস্তানী রুপি। তিনি সোজা বলে দিয়েছিলেন, "আমি এই বিয়ে পড়াচ্ছি না।" মাহর একটা ছেলেখেলা না। দশ হাজার রুপি কোন মাহর হয় না। এই ছেলের যা সামর্থ তাতেতো কিন্তার মাহর দেয়ার কথা। শেষ পর্যন্ত সম্ভবত [প্রকৃত পরিমান আমি ভুলে গিয়েছি] ৫ লাখ রুপি নির্ধারণ করা হয়।

( সিরাজুল ইসলাম) 💐

28/07/2021

বিয়ের আগের দিন বাবা আমাকে ডেকে পাঠালেন, বললেন, চলো হাঁটতে যাই, কিছু কথা আছে।
মে মাসের বিকেল, বেশ গরম। আমরা পিতাপুত্র আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকার ছয় নম্বর রোডে হাঁটছি।

বাবা বললেন, কাল তোমার বিয়ে। নতুন জীবনের শুরু। আজ থেকে অনেক বছর আগে তোমার দাদা বিয়ের আগে আমাকে কিছু উপদেশ দিয়েছিলেন, আমি সেগুলো রিপিট করতে চাই।

আমি কিছু বললাম না, লজ্জা লজ্জা লাগছে।

বাবা বললেন, তোমার দাদা বলেছিলেন,

১. নতুন বউকে পালকি করে কেন আনা হয় জানিস? তাকে তো গরুর গাড়িতেও আনা যেত। তা না করে পালকিতে আনা হয়, কারণ সে কত সম্মানিত তা বোঝানোর জন্য। পালকিতে নামানোর পর এ সম্মান কমানো যাবে না। সারাজীবন পালকির সম্মানেই তাকে রাখতে হবে।

২. নতুন বউ পালকিতে উঠে কী করে জানিস? কাঁদে। কেন কাঁদে? শুধু ফেলে আসা স্বজনদের জন্য না। নতুন জীবন কেমন হবে সে ভয়েও কাঁদে। তোর চেষ্টা হবে পালকির কান্নাই যাতে তার শেষ কান্না হয়। এরপর আর মাত্র দুটা উপলক্ষ্যে সে কাঁদবে। একটি হলো মা হওয়ার আনন্দে, আরেকবার কাঁদবে তুই চলে যাওয়ার পর। মাঝখানে যত শোক আসবে তুই তার চোখের পানি মুছে দিবি।

৩. স্ত্রী সবচে কষ্ট পায় স্বামীর বদব্যবহারে, দ্যাখ, আমি খুবই বদমেজাজি, কিন্তু কেউ বলতে পারবে না আমি তোর মায়ের সামনে কোনোদিন উঁচু গলায় কথা বলেছি।

৪. বিয়ে মানে আরেকটি মেয়ের দায়িত্ব নেওয়া। এটা ঠিকভাবে পালন না করলে আল্লাহর কাছে দায়ী থাকতে হয়।

৫. আরেকটি কথা, সব মেয়ের রান্নার হাত ভালো না, কিন্তু সবাই রান্না ভালো করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করে। তাই রান্না নিয়ে বউকে কখনো খোঁটা দিবি না।

৬. বউয়ের মা-বাবাকে কখনো 'আমার শ্বশুর, আমার শাশুড়ি' এগুলো ডাকবি না। মা-বাবা ডাকবি। আগের ডাকগুলো কোনো মেয়ে পছন্দ করে না, তুই ওগুলো ডাকলে বউও আমাদের ওই ডাকেই ডাকবে। তুই ওনাদের সম্মান না করলে সে আমাদের সম্মান করবে না। এটাই নিয়ম। আল্লাহতালার পাল্লা সমান, এক পাল্লায় তুই যা রাখবি, আরেক পাল্লায় তিনি তাই রেখে দুই পাল্লার ওজন ঠিক রাখেন।

কথাগুলো বলে বাবা থামলেন, তারপর বললেন, আমি কিন্তু তোমার দাদাকে তাঁর কথাগুলো পালন করতে দেখেছি। আমি তা পেরেছি কিনা তা তোমার মা বিবেচনা করবেন।

আমি জানি আমার বাবাও দাদার মতো সব কথা রেখেছেন, কিন্তু কিছু বললাম না। কেমন যেন লজ্জা লাগছে।

বাবা বললেন, একথাগুলো বলে তোমার দাদা পুকুর পাড়ে দাঁড়িয়ে মোনাজাত ধরেছিলেন, চলো, আমরাও হাত তুলি।

সিডিএ ছয় নম্বর রোডের শেষ মাথায় একটি খাল ছিল। আমরা সে খালের পাড়ে দাঁড়িয়ে মোনাজাত ধরলাম।

আমি আসলে বাবার মুখ হয়ে আসা আমার স্বল্প শিক্ষিত কিন্তু অতি পরহেজগার দাদার কথাগুলো পুরোপুরি রাখতে হয়তো পারিনি, সে জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী। তবে আমি কায়মনোবাক্যে প্রার্থনা করি, জীবনে তুমি মাত্র দুবার কাঁদো। প্রথম কান্না শেষ, বাকি রয়েছে আরেকটি কান্না।
এর বাইরে যাতে তোমাকে কাঁদতে না হয়।

লেখকঃ- বাদল সৈয়দ

23/07/2021

*বিয়ের আগে দৃষ্টিকে অবনত রাখলে অসুন্দরী স্ত্রীকেও সুন্দরী লাগে। আর সুন্দরী স্ত্রীকে মনে হয় জগতের সেরা সুন্দরী, হুরদের রাণী।
অন্যদিকে বিয়ের আগে যারা কুদৃষ্টি দিয়ে বেড়ায়, বিয়ের পরেও তারা কুদৃষ্টি দেয় এবং স্ত্রীকে নিয়ে অসন্তুষ্টিতে ভোগে। স্ত্রী যত সুন্দরী হোক না কেন, শান্তি আসে না।
'কুররাতু আইয়ুন' মূলত অন্তরে। আর অন্তর তখনই কুররাহ পায়, যখন সে তার রবকে মেনে চলে।
***
মহিউদ্দিন রুপম ( আল্লাহ্ তাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন, আ-মীন)

29/06/2021

➡️ কিভাবে বিয়ে করব? সুন্নত তরিকা কি????

জবাব : সৃষ্টিগতভাবেই নারী-পুরুষ একে অপরের পরিপূরক।আল্লাহ তাআলা হজরত আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করার পর হজরত হাওয়া (আ.)-কে তাঁর জীবনসাথিরূপে সৃষ্টি করেন এবং তাঁদের বিয়ের ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ করে দেন।

পবিত্র কোরআনে এসেছে, তিনি(আল্লাহ) তোমাদের জন্য তোমাদের থেকেই স্ত্রীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে প্রশান্তি পাও। আর তিনি তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা ও মায়া সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা রুম, আয়াত : ২১)

রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘বিয়ে আমার সুন্নত, যে আমার সুন্নত অনুযায়ী আমল করে না, সে আমার দলভুক্ত নয়। তোমরা বিয়ে করো। কেননা আমি উম্মতের সংখ্যা নিয়ে হাশরের মাঠে গর্ব করব।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৮৪৬)

অন্য হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ওই পুরুষ মিসকিন! মিসকিন!! মিসকিন!!! যার কোনো স্ত্রী নেই, যদিও সে ধনবান হয়। আর ওই নারী মিসকিন! মিসকিন!! মিসকিন!!! যার কোনো স্বামী নেই, যদিও সে সম্পদের মালিক হয়।’ (আল মুজামুল আওসাত, হাদিস : ৬৫৮৯)

পাত্র-পাত্রীর মধ্যে লক্ষণীয় গুণাবলি:
◾️পাত্রের যে গুণাবলি লক্ষণীয়—
সুস্থ ও বিয়েতে সক্ষম হওয়া, স্ত্রীর প্রয়োজনীয় খরচ চালানোর উপযোগী, দ্বিনদার, সচ্চরিত্র, স্নেহপরায়ণ হওয়া ইত্যাদি।
◾️পাত্রীর ভেতর লক্ষণীয় বিষয়গুলো হলো—
দ্বিনদার হওয়া, সচ্চরিত্র হওয়া, স্বামীর অনুগত, বংশমর্যাদাসম্পন্ন, স্নেহপরায়ণ, অধিক সন্তান প্রসবে উপযোগী, সংসারী ও সুন্দরী হওয়া ইত্যাদি।
(বুখারি, হাদিস : ৫০৯০; ফাতহুল বারি : ৯/৩৮)
◾️পাত্রী দেখার সঠিক পদ্ধতি:
ইসলামী শরিয়তে বিয়ের উদ্দেশ্যে পাত্রী দেখার অনুমতি রয়েছে। বিয়েতে আগ্রহী ব্যক্তির জন্য মেয়ের অগোচরে তাকে দেখে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। তাই সম্ভব হলে মেয়ের অগোচরে শুধু তার মুখমণ্ডল ও হাত দেখে নেবে। আর তা সম্ভব না হলে নির্ভরযোগ্য নারী পাঠিয় অনানুষ্ঠানিকভাবেও দেখতে পারে,
যাতে কোনো কারণে মেয়েকে অপছন্দ করলে সে লজ্জিত ও মর্মাহত না হয়। মেয়ে যদি সাবালিকা হয় তবে তার অনুমতি অব্যশই নিতে হবে।(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২০৮২, মিরকাত : ৫/২০৫০, ইমদাদুল ফাতাওয়া : ৪/২০০, আহসানুল ফাতাওয়া : ৮/৫২,আল বাহরুর রায়েক : ৩/১১১)
◾️বিয়ের সুন্নতসম্মত পদ্ধতি:
ছেলে-মেয়ে উভয় পক্ষের পরামর্শক্রমে শরিয়তবিরোধী কুপ্রথামুক্ত বিয়ের আয়োজন করা আবশ্যক, যাতে কমপক্ষে দুজন সাক্ষী উপস্থিত থাকবে এবং বিয়ে পরিচালনাকারী খোতবা পাঠের পর উভয় ইজাব (প্রস্তাব) ও কবুলের (গ্রহণ) আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করবেন।
উভয় পক্ষের সামর্থ্য ও সম্মান অনুপাতে মোহর ধার্য করার নির্দেশ দিয়েছে ইসলামী শরিয়ত। বিয়ের আকদ মসজিদে করা সুন্নত। আকদের পর উপস্থিত মানুষের ভেতর কিছু খেজুর বিতরণ করা উত্তম। এরপর কনেকে বরের হাতে সমর্পণ করবে। বাসরযাপনের পর বরপক্ষ সামর্থ্য অনুযায়ী ওলিমা করবে। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১০৮৯, আদ্দুররুল মুখতার : ৩/৮-২১)
◾️মোহরের পরিমাণ ও তার সুন্নত:
মোহর স্ত্রীর অধিকার। তার ন্যায্য অধিকার সে যেন সঠিকভাবে পায় এবং নারীর যেন অবমূল্যায়ন না হয় তার প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। মোহরের শরয়ি বিধান হলো, ১০ দিরহামের কম না হওয়া (১০ দিরহামের পরিমাণ বর্তমান হিসাবে পৌনে তিন ভরি খাঁটি রুপা)
এবং স্বামীর সামর্থ্যের ঊর্ধ্বে না হওয়া। স্ত্রীর বংশের ও তার সমমানের মেয়েদের মোহরের পরিমাণ বিবেচনা করাও উচিত। মোহরের সর্বোচ্চ কোনো পরিমাণ শরিয়ত নির্ধারণ করেনি। (বাদায়েউস সানায়ে : ২/২৭৫, মিরকাতুল মাফাতিহ : ৬/৩৫৮)
◾️স্বামী-স্ত্রীর প্রথম সাক্ষাৎ:
বিয়ের পর প্রথম সাক্ষাতে স্ত্রীর মাথার অগ্রভাগে হাত রেখে এই দোয়া পড়া সুন্নত—
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আসয়ালুকা খায়রাহা ওয়া খায়রা মা জাবালতাহা আলাইহি। ওয়া আউজু বিকা মিন শাররিহা ওয়া শাররি মা জাবালবাহা আলাইহে।(আবু দাউদ, হাদিস : ২১৬০, আল মুজামুল আওসাত, হাদিস : ৪০১৮)

08/06/2021

ভাল্লাগসে!
''আপনি যদি একজন কর্মজীবী মেয়েকে আপনার জীবনের সঙ্গী হিসেবে চান।তবে আপনাকে মেনে নিতে হবে,সে ফুলটাইম আপনার বাড়িতে কাজ করতে পারবে না।

আপনি যদি একজন গৃহিণীকে আপনার জীবনসঙ্গী হিসেবে চান তাহলে আপনাকে মেনে নিতে হবে, যে সে আপনাকে আর্থিক ভাবে সহায়তা করতে পারবে না।

People, think before you act!!

আপনি একজন স্টাইলিশ কর্মহীন মেয়েকে জীবন সঙ্গী হিসেবে চান।তবে তার লাইফ স্টাইলের জন্য ব্যয়, আপনাকেই করতে হবে।

আপনি একজন সাধারণ মেকআপ এর স্তরে মুখ ঢেকে না রাখা মেয়েকে বিয়ে করতে চান।তবে আপনাকে মেনে নিতে হবে তার মুখের ছোট ছোট ব্রণের দাগ কিংবা গর্ত দেখে ,আপনি কোনদিন তাকে বলতে পারবেন না। তুমি ঐ স্টাইলিশ মেয়ের মত নও!

কাউকে কারো মত বানানো যায়না। সবাই একটি নিজস্ব সত্তা নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। আপনি যেমন মেয়ে চান তেমন মেয়েকেই বিয়ে করুন কিন্তু বিয়ে করে আপনার মত বানাতে যাবেন না। সবাই একটা নিজস্ব পরিবেশে বড় হয়েছে। যদি আপনার মনে হয়, "না সে আমার মনের মতন না" তবে এড়িয়ে যান।

মাটির পুতুল ভেঙে নতুন করে গড়ানো যায়, কিন্তু মানুষ না।

একই শরীরে আপনি কারিনা, জরিনা, মিশেল ওবামা, সিদ্দিকা কবির সবাইকে চাইতে পারেননা। কারন আপনি নিজেও একই সাথে শাহরুখ খান, বিল গেইটস, টমি মিয়া নন 🤣''

( Collected)

06/06/2021

তখন আমার বিয়ের কথা-বার্তা চলছিল। আমার কুরআন টিচার আমাকে বললেন, প্রতিদিন অন্তত ১০০ বার করে যেন সুরা ফুরকানের ৭৪ নং আয়াতটা পড়ি। আমি দিনরাত সেই দুয়া জপে যাচ্ছি, তাই দুয়াটা ভালোভাবে জানার জন্যে এটা নিয়ে একটু পড়াশোনা করতে ইচ্ছা হলো।

I was mind-blown by what I discovered. As always, Quran never fails to do that.

দুয়াটার প্লেইন ট্রান্সলেশান টা এরকম. খুব সুন্দর অর্থ, ❝Our Lord, grant us from among our spouses and offspring the coolness of our eyes and make us the leader for the righteous.❞

❝হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের স্ত্রীদের পক্ষ থেকে এবং আমাদের সন্তানের পক্ষ থেকে আমাদের জন্যে চোখের শীতলতা দান করুন এবং আমাদেরকে মুত্তাকীদের জন্যে আদর্শ হিসেবে কবুল করে নিন।❞

এখানে আল্লাহর কাছে আমরা চাইছি আল্লাহ যেন আমাদের পার্টনারদেরকে এবং আমাদের সন্তানদেরকে আমাদের জন্যে "চক্ষু শীতলতাকারী" বানিয়ে দেন।আমাদেরকে এমন স্বামী-স্ত্রী দান করুন যেন তাদের দিকে তাকালেই আমাদের চোখ, মন এবং অন্তর শান্তিতে ঠান্তা হয়ে যায়।

এটার context হচ্ছে, আরবের মরুভূমিতে প্রায়ই বালুর ঝড় হতো। সেই ঝড়ের মধ্যে পড়লে সবচেয়ে কষ্ট হতো যখন চোখে বালু ঢুকে যেত! চোখে প্রচন্ড ব্যথা, আর মরুভূমির গরম বালু লেগে চোখ গরম হয়ে যেত। এ অবস্থা থেকে বাঁচার জন্যে এমন কিছু লাগবে যেটা চোখ শীতল করে দিতে পারে।

এই idiom টাই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা অসম্ভব সুন্দর ভাবে এই দুয়ার সাথে মিশিয়ে দিয়েছেন। স্বামী স্ত্রী'রা একজন আরেক জনের জন্যে এমনভাবে mental, physical and spiritual support এর উৎস হবে যে, দুনিয়ার সমস্ত ঝড়-ঝাপটার মধ্যে দিয়ে আমরা যখন যেতে থাকবো, আমাদের চোখ-মন যখন ক্লান্ত হয়ে যাবে, তখন আমাদের spouse রাই আমাদেরকে ঠান্তা করবে, তারাই জীবনের সমস্ত ঝামেলার মধ্যেও আমাদের জন্যে "চক্ষু শীতলতা কারী" হবে। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যে তারা একজন আরেকজনের ঢাল হবে এবং তাদের বিবাহিত জীবনের প্রতিটা স্টেপ এভাবে আল্লাহর ইবাদাত হিসেবে গণ্য হবে।

দুয়ার ২য় পার্টটা আরো insighful - শুধু একজন আরেকজনকে enjoy করাটাই বিয়ের শেষ না, আল্লাহ তায়ালা যেন এমন নেক সন্তান পৃথিবীতে রেখে যাবার তাওফিক দেন–যে দুনিয়াতে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা করবে এবং আখিরাতে বাবা-মার জন্যে মুক্তির কারণ হবে।

❝Make us the leader for the righteous❞– আমাদেরকে আমাদের বাচ্চাদের জন্যে এমন লিডার হবার তাওফিক দিন, যেন আমরা কবরের নিচে মিশে যাবার পরও আমাদের সন্তানরা আমাদের জন্যে দুয়া করতে থাকে এবং সেই দুয়া আমাদের জান্নাতে দাখিল হবার উসীলাহ হিসেবে কবুল হয়। আমিন ইয়া রাব্বুল আলামিন।

পরিবার Strong মানে পুরা একটা সমাজ strong. ফ্যামিলি সোসাইটির হচ্ছে প্রথম ইউনিট। এজন্যেই শয়তান সবচেয়ে বেশি খুশি হয় যখন স্বামী এবং স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া, বিরোধ/বিচ্ছেদ ঘটে। একটা ফ্যামিলি ভেঙে দিতে পারলে, আস্তে আস্তে পুরা সোসাইটি ভেঙে যাবে। আল্লাহর দ্বীন শিখার প্রথম স্কুল হচ্ছে - ফ্যামিলি - আমাদের আব্বু-আম্মু। ফ্যামিলিকে যদি ফাউন্ডেশান থেকে দুর্বল করে দেওয়া যায়, সেখানে দ্বীন শিক্ষা তো দূরে, সন্তানরা moral standard টাই ধরে রাখতে হিমশিম খাবে।

বিয়ে আল্লাহর পক্ষ থেকে বান্দার জন্যে একটা বিশেষ রহমত। খুশির Occasion, কত আনন্দ চারপাশে! কোন পার্লারে সাজবো, কয় দফা অনুষ্ঠান, কোথায় শপিং করবো, কত খরচ করবো - এসবের মাঝে ফুরকানের ৭৪ নং আয়াত যেন আমরা ভুলে না যাই! বাচ্চাদেরকে দুনিয়াতে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বানিয়ে আখিরাতের জন্যে তাকে ফকির করে যেন বড় না করি!

আপনার ফ্যামিলিতে অশান্তি? বিয়ে হচ্ছে না? সন্তান নিয়ে দুশ্চিন্তা? ফুরকানের ৭৪ নং আয়াত পড়ুন, বুঝুন, আমল করুন! আল্লাহ আপনার চোখের শীতলতাকারী মিলিয়ে দিবেন। আল্লাহ তায়ালা কখনো তার বান্দাকে খালি হাতে ফিরিয়ে দেন না।

লেখাঃ শারিন সফি (অদ্রিতা)

Address

Mirpur
1216

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when উচ্চ শিক্ষিত দ্বীনি পাত্র-পাত্রী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to উচ্চ শিক্ষিত দ্বীনি পাত্র-পাত্রী:

Share

আমাদের কাজ সম্পর্কে ও কিভাবে আমাদের কাছে বায়ো দিবেন

আসসালামু আলাইকুম ।

উচ্চ শিক্ষিত দ্বীনি পাত্র-পাত্রী

পেইজের মুল লক্ষ্য হচ্ছে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দ্বীনদার পাত্র-পাত্রীর সন্ধান দেওয়ার চেষ্টা করা ।

 পাত্র-পাত্রী রা তাদের ডিটেইলস বায়োডাটা আমাদের ফরমেট অনুযায়ী বা আমাদের ফরমেটের কাছাকাছি ফিলাপ করে আমাদের পেইজের ইনবক্সে দিবেন ।

Nearby event planning services